Black Hole Field Theory. Earth's Dual Magnetic Dynamics
Earth's soils and twin magnetic fields interact through six planets and their satellites, shaping organic and inorganic matter. This complex system challenges current science and chemical creation methods.
Earth's Soil Organism System Phases in the Magnetic Fields of the Twin Soils of 6 Planets And 12 months are creating their satellite twin or moon's twin black hole field periodically.
Earth's soils are characterized by six planets and their twin field soils, and one satellite and its twin periodic matter combined with matter composed of viruses and bacteria called organic soil and its anti-field black hole beam inorganic soil, respectively. The magnetic fields of each of its twin planets are bacteria on one side of the black hole and viruses on the other. Same goes for satellites.The twin fields of these six planets are changing the magnetic field twins of the 12 black holes in 12 months with their new moon twins driving the Earth's twin black hole fields. None of it can be made chemically or in a lab of any so-called science.
Such as Europe, America, Dhaka, Delhi, Peking, Shanghai, most of the world's cities, ports, airports, space centers, chemical factories, radiation testing labs, biological labs, chemical fertilizer application and pesticide spray areas, electrified cities, hybrid technology labs, etc. It cannot be concluded. The natural world can be seen in the sky from the twin fields of these. This is because these places of this world are becoming separated from the natural world.
Although the natural Earth's total nuclear radiation output per day and night is slightly more than the artificial Earth's required demand. If production versus demand is equal, the artificial world will separate. And if the black hole, the artificial world will disappear.All matter and anti-matter have black hole fields and anti-fields that spin independently. Again no matter is single. Double vice versa.
One black hole's matter spins with another matter that is more or less spin-connected to the black hole's spin. Normally the reverse spins in anti-spin against that individual matter.Thus the day and night black hole fields and anti-fields split and fuse almost simultaneously, turning everything into different opposite twin spins, creating opposite charge fields at the surface and ionosphere.
Sometimes the opposite rays of charge in a layer may not have the same concentration. These clusters and anti-clusters are exiting and entering the black hole. Each morning and evening the two opposite Earth spins begin and end, building up maximum charge from a nearly uncharged state, back to an uncharged state.
If day and night produced the same voltage, there would be no matter in the twin worlds. It wouldn't even be a scientific theory.
ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরিপৃথিবীর দ্বৈত চুম্বকীয় গতিশীলতা।
পৃথিবীর মাটির অর্গানিজম সিস্টেম ৬ গ্রহের টুইন মাটির ম্যাগনেটিক ফিল্ডে পর্যায়ক্রমে ও ১২ মাস তৈরি করে দিচ্ছে ওদের উপগ্রহের টুইন বা চাঁদের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পর্যায়ক্রমে
পৃথিবীর মাটির বৈশিষ্ট ছয় গ্রহ ও এদের টুইন ফিল্ডের মাটি, আর এক উপগ্রহ ও এর টুইন পর্যায়ক্রমের ম্যাটার সন্মিলিতভাবে যা হয় তার সাথে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া দ্বারা গঠিত ম্যাটারকে অর্গানিক মাটি ও এর এন্টি ফিল্ড ব্ল্যাক হোলের বিমকে ইনঅর্গানিক মাটি বলে যথাক্রমে। এর প্রত্যেকটি গ্রহের টুইনের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল্যাক হোলের একদিকে ব্যাকটেরিয়া ও অপরদিকে ভাইরাস। উপগ্রহের ক্ষেত্রেও তাই। এই ছয়টি গ্রহের টুইন ফিল্ড ১২ মাসে ১২ টি ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড টুইন পরিবর্তন করে ওদের নতুন চাঁদের টুইন দিয়ে পৃথিবীর টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পরিচালিত হচ্ছে। এটির কোনোটিই কেমিক্যালি বা কোনো কথিত বিজ্ঞানের ল্যাবে তৈরি করা যায় না।
যেমন ইউরোপ আমেরিকা ঢাকা দিল্লী, পিকিং সাংহাই সহ পৃথিবীর অধিকাংশ শহর,বন্দর,এয়ারপোর্ট, স্পেস সেন্টার,কেমিক্যাল কারখানা, রেডিয়েশন টেস্টিং ল্যাব, বায়োলজিক্যাল ল্যাব, রাসায়নিক সার প্রয়োগ ও কীটনাশক স্প্রের এলাকা, বিদ্যুতায়িত শহর, হাইব্রিড প্রযুক্তির ল্যাব ইত্যাদি। বলে শেষ করা যাবে না। এসবের টুইন ফিল্ড থেকে আকাশে ন্যাচারাল পৃথিবী দেখা যায়। এজন্য যায় যে এই পৃথিবীর এসব স্হান ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে আলাদা হয়ে যাচ্ছে। যদিও ন্যাচারাল পৃথিবীর প্রতি দিবস রাতের মোট উৎপাদিত নিউক্লিয়ার রশ্মির বিদ্যুত, কৃত্রিম পৃথিবীর প্রয়োজনীয় চাহিদার চেয়ে আর সামান্য অতিরিক্ত আছে। উৎপাদন বনাম চাহিদা সমান হলেই আলাদা হয়ে যাবে কৃত্রিম পৃথিবী।আর ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে কৃত্রিম পৃথিবী।
সকল ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড পৃথকভাবে স্পিন করে। আবার কোনো ম্যাটার সিঙ্গেল নয়। ডাবল বিপরীতভাবে।
একটি ব্ল্যাক হোলের ম্যাটার যেখানে স্পিন করছে তার সাথে আর একটি ম্যাটার কম বা বেশি ব্ল্যাক হোলের স্পিন কানেক্টেড হয়ে ঘুরছে। স্বাভাবিক ভাবে বিপরীতটি ঐ পৃথক ম্যাটারের বিপরীতে এন্টি স্পিনে ঘুরছে। এভাবে দিনের এবং রাতের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড স্প্লিট এবং ফিউশন প্রায় এক সাথে করে সবকিছুকে বিভিন্ন বিপরীত টুইন স্পিনে ঘুরিয়ে সারফেস ও আয়নোস্ফেয়ার দুই বিপরীতের পৃথক আধানের ফিল্ড তৈরি করছে। কখনো কোনো স্তরে আধানের পরস্পর বিপরীত রশ্মিগুলো একই কনসেন্ট্রেশন রাখতে পারে না। এসব ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার করে ব্ল্যাক হোল থেকে বেড়িয়ে আসছে ও প্রবেশ করেছে। প্রতিদিনের সকাল সন্ধ্যা দুই বিপরীত পৃথিবীর স্পিন শুরু এবং শেষ করতে প্রায় চার্জ হীন অবস্হা থেকে সর্বোচ্চ চার্জ তৈরি করছে, আবার চার্জহীন অবস্হায় চলে যায়।
যদি একই ভোল্টেজ তৈরি করতো দিন অথবা রাত তাহলে টুইন পৃথিবীতে ম্যাটার একটিও থাকতো না। এটি কোনো বিজ্ঞানের তত্বও হবে না।
রাকীম থিওরি বা ব্ল্যাক হোল থিওরি শিখুন পৃথিবীর একমাত্র মডেল বিশ্ববিদ্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ থেকে।