Birth of planets from satellites

Moon and Venus will create the new world. Consequences of the Advance team imagining living on the Moon and Mars. Moon-Venus are artificial together with western civilization and their technological followers. This artificial civilization will disappear into a black hole in the near future.


See the black hole field in the visible day structure around the earth, friends. Learn how to resist the positive (northern magnet) field the black hole is twisting you. If not, the civilization of the world is heading towards a terrible fate like the West. Any so called science technology story in the west is all about increasing the positive magnet side black hole field around you. Pushed Natural's Magnet.

That is why the Earth's poles are moving in and out. East pulls west so east magnet points down and west magnet up. This is what my theory says about west. These things are dated in my scientific theory long time ago. But no print or electronic media printed these news.

Because of the current theory that everyone's educational qualifications are built on civilization, who would want to compare themselves to blacksmiths. But they are also human children with civilization. If it is wrong, if it is corrected, where is the problem? But there was no attempt to correct it from any label. No technology of the current civilization can survive against the theory of science unless its own happiness, peace and luxury are changed.

If the scientific theory is not correct, the technology must be rejected. A theory has been given on how to dispose of so much garbage if everything that humans have done in the past two to three thousand years is wrong. Can anyone be safe if not implemented? It is not for a small one place. Huge territory has created the magnet of metallic space. Everyone is running in the same direction after seeing the glitter. And the training of these is being done by opening a university in the west.Natural earth spaces where schooling is supposed to occur are being rapidly reduced by destruction. When the artificial black hole field space, mistakenly created against the intention of creation.The way to correct the mistake is given in the new theory by the Bangladeshi scientist Saiful Islam Yuvraj. The exact science of how the black hole field will bring the natural world back to life once again for the purpose of creation if the purpose is not fulfilled. From the Venus-Moon satellites, natural mankind will get the opportunity to live in the status of a planet.

If he had gone to the moon or any other planet in space such as Mars before the destruction of the artificial world, he would disappear from any place very quickly because the artificial world would increase abnormally from the natural world. This artificial space will never return.These have been discussed a lot.

Because finding a way through the ionosphere in the light curve, the dark matter will suffer unscientific consequences of creating oxygen anti oxygen black holes and magnetic field cluster anti cluster relationships between nitrogen anti nitrogen pairs.

Because the day is how the black hole field space is clustered and the space is increased at the end of the day and reduced, and how the night is anti-clustered and the ionic space of the pair of rays is gradually increased and reduced.The new science theory written by me may know the new world in some process God knows best. The Holy Qur'an Book (Complete Science Dictionary) has promised mankind that it will last until the destruction of all creations!


উপগ্রহ থেকে গ্রহের জন্ম

চাঁদ ও শুক্র নতুন পৃথিবী তৈরি করবে। এডভান্স টীমের চাঁদ ও মঙ্গলে বসবাসের কল্পনা করার পরিণতি। পশ্চিমা সভ‍্যতা ও এদের প্রযুক্তির অনুসারীরাসহ চাঁদ-শুক্র এক সাথে কৃত্রিম হয়। এই কৃত্রিম সভ‍্যতা নিকটবর্তী সময়ে ব্ল‍্যাক হোলের মাধ‍্যমে বিলুপ্ত হবে ।

পৃথিবীর চারিদিকে দৃশ‍্যমান দিবস কাঠামোতে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড দেখুন বন্ধুরা।পজিটিভ (উত্তর ম‍্যাগনেট) কতটুকু ফিল্ড ব্ল‍্যাক হোল আপনাকে পেঁচিয়ে যাচ্ছে তা প্রতিরোধ করতে শিখুন। তা না হলে পশ্চিমাদের মতো ভয়াবহ পরিণতির দিকে চলে যাচ্ছে পৃথিবীর সভ‍্যতা নামের জনগোষ্ঠী। পশ্চিমের যে কোনো বিজ্ঞান নামের প্রযুক্তির গল্প মানেই আপনার চারিদিক পজিটিভ ম‍্যাগনেট সাইডের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড বৃদ্ধি পাওয়া। ন‍্যাচারালের ম‍্যাগনেটকে ঠেলে দিয়েছে।

যে কারণে পৃথিবীর মেরু ভিতর এবং বাহিরে সরে যাচ্ছে। পূর্বকে পশ্চিম টেনে ধরেছে বলে পূর্ব ম‍্যাগনেট নীচের দিকে দেখাচ্ছে।আর পশ্চিম ম‍্যাগনেট উপরের দিকে।এই পশ্চিমের কথা আমার থিওরিতে হচ্ছে।এসব কথা বহুদিন আগে আমার বিজ্ঞান বিষয়ক মতবাদে দিন তারিখসহ লিপিবদ্ধ আছে। কিন্তু কোনো প্রিন্ট অথবা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ছাপেনি এসব খবর। কেননা বর্তমান থিওরির সভ‍্যতার উপর সকলের শিক্ষাগত যোগ‍্যতা তৈরি হয়েছে বলে কে চাইবে নিজেকে কামারের সাথে তুলনা করতে।কিন্তু তারাও সভ‍্যতার সাথে মানব সন্তান। ভুল হলে সংশোধন হলে সমস‍্যা কোথায়? কিন্তু সংশোধনের বিন্দুমাত্র চেষ্টা হয়নি কোনো লেবেল থেকে।নিজের সুখ শান্তি ভোগ বিলাস পরিবর্তিত না হলে কোনো প্রযুক্তিই বিজ্ঞানের থিওরির বিরুদ্ধে বাঁচবে না। বিজ্ঞানের থিওরি সঠিক না হলে সেই প্রযুক্তি বর্জন করতেই হবে। বিগত দুই তিন হাজার বছরে মানুষ যা করেছে সব ভুল হলে এতো আবর্জনা কিভাবে অপসারন হবে তার থিওরি দেওয়া হয়েছে। যদি বাস্তবায়ন না করা হয় তাহলে কেউ কি নিরাপদ থাকতে পারবেন? এটি ছোট্ট একটি এক স্হানের জন‍্য নয়।বিশাল টেরিটোরি মেটালিক স্পেসের ম‍্যাগনেট তৈরি করেছে। চাকচিক‍্য দেখে সকলে একই পথে দৌড়াচ্ছে।আর এসবের ট্রেনিং হচ্ছে পশ্চিমে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে। যেখানে স্কুলিং হওয়ার কথা সেখানে ন‍্যাচারাল পৃথিবীর স্পেস ধ্বংস করে দ্রুত ছোট করে ফেলা হচ্ছে। যখন কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পেস, ভুল করে সৃষ্টির উদ্দেশ‍্যের বিরুদ্ধে সৃষ্টি হয়েছিলো। ভুল সংশোধনের উপায় নতুন থিওরিতে দেওয়া হয়েছে ‍বাংলাদেশী বিজ্ঞানী সাইফুল ইসলাম যুবরাজের পক্ষ থেকে। উদ্দেশ‍্য বাস্তবায়ন না হলে সৃষ্টির উদ্দেশ‍্যে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড পুনরায় ন‍্যাচারাল পৃথিবী কিভাবে আর একটিবার আনবে তার সঠিক বিজ্ঞানের বার্তা দিয়েছে। শুক্রগ্রহ-চাঁদ উপগ্রহ থেকে ন‍্যাচারাল মানবজাতির গ্রহের মর্যাদায় বসবাসের সুযোগ লাভ করবে।

কৃত্রিম পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার প্রাক্কালে সে যদি চাঁদেও গিয়ে থাকে কিংবা স্পেসের অন‍্য কোনো গ্রহে যেমন মঙ্গল তারা অতি দ্রুত ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে কৃত্রিম পৃথিবী অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি করায় যে কোনো স্হান থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এই কৃত্রিম স্পেস আর কখনো ফিরে আসবে না। এসব বহু আলোচনা হয়েছে।

কেননা আয়নোস্ফেয়ার পার হয়ে আলোর বক্রতায় পথ খুঁজে ডার্ক ম‍্যাটারকে ব্ল‍্যাক হোলের অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন তৈরি ও নাইট্রোজেন এন্টি নাইট্রোজেন যুগলের মধ‍্যে ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টার সম্পর্কের বিজ্ঞান না জানায় এমন পরিণতি ভোগ করবে ।

কেননা দিবস কিভাবে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পেস ক্লাস্টার করে স্পেস বৃদ্ধি করে দিন শেষে কমিয়ে ফেলে আবার রাত্রি কিভাবে এন্টি ক্লাস্টার করে রশ্মির যুগলের আয়নিক স্পেস ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করে কমিয়ে ফেলে এসব বলা সত্বেও সাবধান হয়নি বলে এমন পরিণতির পথে যেতেই হবে বর্তমান সভ‍্যতাকে। নতুন পৃথিবী হয়তো জানবে কোনো প্রক্রিয়ায় আমার লিখিত বক্তব‍্যগুলো আল্লাহ ভালো জানেন । পবিত্র আল কোরআন গ্রন্হ (কম্প্লিট ডিকশিনারি) সব সৃষ্টির ধ্বংস হওয়ার আগে পর্যন্ত থাকার প্রতিশ্রুতিতো সৃষ্টিকর্তা মানবজাতিকে দিয়েছেন!