The immense beauty of the creator is revealed in the black hole theory
Quickly learn what Rakim University and its labs have to say about data analysis. Take science into your hands. Throw all the university theories of civilization into the dustbin.
When the two worlds are running opposite to each other in the spin of the black hole with two opposite charges, these charges are also created from the black hole which splits up to a specified time and remains in anti-split during that specified time. What we call fission and fusion in physics.Again this is a chemical action and reaction in the language of chemistry. All the faculties explain the same subject by different names. But it did not know that it was being created in pairs. Knew everything was single.
Again Max Planck gave the quantum field theory by scattering light in vacuum. With these two being the foundation of science, all technological knowledge and man-made art are now like tumor pus. The other part has moved from the initial stage of cancer to the second stage of the Twin Earth.
The cracks in the ground that you see in the desert or the cracks in the tectonic plates are now all over the world with pus on one side and surface cancer on the other side.
The plant that is planted or laid concrete is cancer and the land or swamp next to it, manure, or any plant's field or crop fields have been made like tumor pus by the world civilization. Nature has been made artificial by taking it to the university and now wants to go on a space ship. Dark matter cannot be captured, it creates bars of the black hole and fixes them in opposite space.
If there is a deficiency or surplus of dark matter, nature and its environment, including humans, become diseased at the same time.
American, European and recently Chinese civilizations have created dark matter deficits and surpluses in the global environment.
The DNA and RNA of the human body are composed of two cells of the same human body.
RNA carries viruses and DNA forms the twin black hole field of bacteria.
All artificial technologies, including vehicles, factory concrete, are creating oxygen or non-metallic charge shortages in the atmosphere. Metals are also showing up in viral RNA as oxygen enters the human body less.
In this case, to adapt to the atmospheric or environment, the human body has to control the diet and keep the twin field of DNA magnet and RNA magnet plus minus.Because the organic food that forms the surface of the body will always have access to the virus or metal magnetic field in the fission fusion reaction.
And if the food is reduced too much then the oxygen rationing system will be more. But the transmission field of the planetary matter and anti-matter or DNA RNA of the six planets of the body will not supply the charge to the entire body. The resulting tissue will form pus.Diet control is essential in urban civilization, too little or too much diet creates tumor pus and cancer.
In this way, the West is creating a twin world of viruses. Many countries in the East are joining their march and moving forward towards disappearing into the black hole.
DNA and RNA civilizations are clearly divided. Hormonal problems have developed. Between two puss and two cancer worlds to mutate the DNA making the territories they are making bacteria or pox or pus. And those who have developed infertility by producing RNA viruses have generally suffered from medical short-circuit disease.
The matter is being told by combining metaphor and reality. Those who make RNA viruses do not have germs. 6 planets are like twin matter of skeletal body. Having lost fertility, this civilization builds machines and artificial worlds and wants to build more.Modern human civilization has been engulfed by the science of holding more coins per head or holding paper notes as a measure of civilization.
As light or matter bends anti-matter, we can see the world of bacteria or DNA in all the planets in the sky. Moss or algae to coat this DNA with itself and with its environment will remove the confusion of the smoke in the sky in Western civilization and those who are chasing after education.
Every university on Earth should know that an Earth opposite to Earth is the Sun given the spin of the magnetic field of a hydrogen or helium black hole. Which is showing from inside the night world. And the stars are shown from outside to inside.If there is twin north-south and twin east-west, it means twin surface of twin object.
Thus, light matter and anti-matter of two opposite charges are metallic and non-metallic particle beams, such as nebulae and pulsars. The lifeless two parts spin against each other in fission. The mutation or fusion of these two is the hub of the diverse, fascinating illusive world surrounding our biosphere.
Manifestations of God's infinite beauty come to our world to be admired.
সৃষ্টিকর্তার অপার সৌন্দর্য্যের বহি:প্রকাশ ঘটেছে ব্ল্যাক হোল থিওরিতে
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় এবং এর ল্যাবের ডাটা এনালাইসিস কি বলছে দ্রুত শিখে ফেলুন। সাইন্স হাতের মুঠোয় নিয়ে নিন। সভ্যতার সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি ডাস্টবিনে ফেলে দিন।
দুই পৃথিবী যখন একে অপরের সাথে বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোলের স্পিনে দুই বিপরীত চার্জ করে চলছে আবার এই চার্জগুলোও জোড়া করে ব্ল্যাক হোল থেকেই সৃষ্টি হচ্ছে যা নির্দেষ্ট সময় পর্যন্ত স্প্লিট করছে আবার ঐ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এন্টি স্প্লিটে থাকছে।যাকে আমরা ফিশন ও ফিউশন বলি ফিজিক্সে। আবার এটি একটি কেমিক্যাল ক্রিয়া ও বিক্রিয়া রসায়নের ভাষায়। একই বিষয়কে সব ফ্যাকাল্টি বিভিন্ন নামে ব্যাখ্যা করে। কিন্তু জোড়া জোড়ায় সৃষ্টি হচ্ছে এটি জানতো না । জানতো সব কিছু সিঙ্গেল।
আবার ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ভ্যাকুয়ামে আলোর বিচ্ছুরন ঘটিয়ে কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি দিয়েছিলেন। এই দুটি বিজ্ঞানের ফাউন্ডেশন হওয়াতে সব প্রযুক্তির জ্ঞান ও মানব সৃষ্ট স্হাপত্যকলা এখন টিউমারের পুঁজের মতো হয়েছে। অন্য অংশ ক্যানসারের প্রাথমিক ধাপ থেকে দ্বিতীয় ধাপে চলে গেছে টুইন পৃথিবী।
খড়ায় যে ভূমিতে ফাটল দেখেন বা টেকটোনিক প্লেটের যে ফাটল এখন পৃথিবীর সর্বোত্র এর এক সাইডে পুঁজ এবং অপর সাইডে ক্যানসারের দ্বিতীয় ধাপের সারফেস।
কঙ্ক্রিট লাগানো বা বিছানো যে স্হাপত্য তা ক্যানসার আর এর পাশে যে ভূমি বা জলাভূমি,পয়:ব্যবস্হা বা যে কোনো উদ্ভিদের বিচরন ক্ষেত্র বা শস্য ক্ষেতগুলো এসব টিউমারের পুঁজের মতো করে ফেলেছে বিশ্বসভ্যতা। ন্যাচারকে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে আর্টিফিশিয়াল বানিয়ে ফেলে ন্যাচারে এখন যেতে চায় স্পেস শীপে চড়ে। ডার্ক ম্যাটরকে ধরা যায় না এটি ব্ল্যাক হোলের বার তৈরি করে বিপরীত স্পেসে ফিক্সট করে।
ডার্ক ম্যাটারের ঘাটতি অথবা সারপ্লাস হলে মানুষসহ প্রকৃতি ও এর পরিবেশ রোগাগ্রস্হ হয় একইসাথে।
মার্কিনী, ইউরোপীয় ও ইদানিং চায়না সভ্যতা ডার্ক ম্যাটার ঘাটতি ও সারপ্লাস করে ফেলেছে বিশ্ব পরিবেশের। মানবদেহের ডিএনএ ও আরএনএ দুটি একই মানুষের দুই দেহের কোষ বিন্যাস করেছে।
আরএনএ ভাইরাস বহন করে আর ডিএনএ ব্যাকটেরিয়ার টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে।
বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন বা অধাতব চার্জ সংকট তৈরি করছে যানবাহন ফ্যাক্টরী কঙ্ক্রিটসহ সকল কৃত্রিম প্রযুক্তি। মানুষের শরীরে অক্সিজেন কম প্রবেশ করায় ধাতবও ভাইরাস আরএনএতে দেখাচ্ছে। এক্ষেত্রে বায়ুমন্ডলীয় বা পরিবেশের সাথে খাপ খেতে গেলে মানব দেহকে ডায়েট কন্ট্রোল করে ডিএনএ ম্যাগনেট ও আরএনএ ম্যাগনেটের টুইন ফিল্ড প্লাস মাইনাস রাখতে হচ্ছে। কেননা যে জৈব খাবার দেহের সারফেস তৈরি করবে তার ফিশন ফিউশন বিক্রিয়ায় সবসময় এক্সেস থাকবে ভাইরাস বা ধাতব ম্যাগনেটিক ফিল্ড।
আর খাবার যদি খুব কমিয়ে দেওয়া হয় তাহলে অক্সিজেন রেশনিং পদ্ধতিতে যা পায় তাও বেশি হবে। কিন্তু বডির ছয়টি গ্রহের গ্রহের ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার বা ডিএনএ আরএনএর ট্রান্সমিশন ফিল্ড সম্পূর্ণ দেহকে চার্জ সরবরাহ করবে না। ফলে টিস্যু পুঁজ তৈরি করবে। শহুরে সভ্যতায় ডায়েট কন্ট্রোল করে চলা অত্যাবশ্যক আবার ডায়েট কম বা বেশি হলে টিউমারের পুঁজ ও ক্যানসার তৈরি করছে।
এভাবে ভাইরাসের টুইন পৃথিবী তৈরি করে চলেছে পাশ্চাত্য। প্রাচ্যের অনেক দেশ তাদের মিছিলে যোগ দিয়ে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হবার পথে এগিয়ে চলছে।
পরিস্কারভাবে ভাগ হয়ে গেছে ডিএনএ ও আরএনএ সভ্যতা। হরমোনাল প্রবলেম তৈরি হয়েছে। দুই পুঁজ ও দুই ক্যানসারের পৃথিবীর মধ্যে মিউটেশন করতে হলে ডিএনএ তৈরি করছে যেসব টেরিটোরি তারা ব্যাকটেরিয়া বা পক্স বা পুঁজ তৈরি করছে। আর যারা বন্ধাত্ব তৈরি করেছে আরএনএ ভাইরাস তৈরি করে তারা সার্বিকভাবে বৈদ্যতিক সর্ট সার্কিট রোগে আক্রান্ত হয়েছে।
বিষয়টিকে রূপক ও বাস্তবের মিল রেখে বলা হচ্ছে। আরএনএ ভাইরাস যারা তৈরি করে তাদের সাথে জীবাণু থাকে না। ৬ টি গ্রহের নিরেট কঙ্কাল দেহের টুইন ম্যাটারের মতো। ফার্টিলিটি হারিয়েছে এই সভ্যতা যন্ত্র ও আর্টিফিশিয়াল পৃথিবী তৈরি করে এবং আরও তৈরি করতে চায়। মাথা পিছু বেশি কয়েন রাখাকে বা কাগজের নোট রাখাকে সভ্যতার চলক মনে করার বিদ্যা গ্রাস করে ফেলেছে বর্তমান মানব সভ্যতাকে।
আলো বা ম্যাটার এন্টি ম্যাটার বাঁকিয়ে চলে বলে আকাশে যতোসব গ্রহ দেখা যায় সেখানে ব্যাকটেরিয়ার জগত বা ডিএনএ দেখতে পায়। এই ডিএনএ নিজের কাছে এবং নিজের পরিবেশের সাথে প্রলেপ মাখানোর জন্য শৈবাল বা শ্যাওলা করলে আকাশে মরিচীকার বিভ্রান্তি দূর হবে পাশ্চাত্যের সভ্যতায় ও ওদের শিক্ষার পিছনে ছুটে চলেছে যারা।
পৃথিবীর প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞাতার্থ হওয়া উচিত পৃথিবীর বিপরীত এক পৃথিবী সূর্য হাইড্রোজেন বা হিলিয়ামের ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের স্পিন দেওয়া হয়েছে। যা রাতের পৃথিবীর ভিতর থেকে বাহির দেখানো হচ্ছে। আর ধ্রুবতারাকে দেখানো হচ্ছে বাহির থেকে ভিতরে। টুইন উত্তর-দক্ষিণের সাথে টুইন পূর্ব- পশ্চিম থাকলে টুইন অবজেক্টের টুইন সারফেস বুঝায় ।
এভাবে পরস্পর বিপরীত দুই চার্জের আলোর ম্যাটার এন্টি ম্যাটার ধাতব ও অধাতব অংশের নিহারীকা ও পালসার হিসাবে। প্রাণহীন দুই পার্ট ফিশনে পরস্পর বিপরীতে ঘুরছে। এই দুইয়ের মিউটেশন ঘটছে বা ফিউশন ঘটার চূল্লি আমাদের জীবজগতের পারিপার্শ্বিক বৈচিত্র্যময় মনোমুগ্ধকর মায়াবী পৃথিবীতে।
স্রষ্টার অপার সৌন্দর্য্যের বহি:প্রকাশ প্রশংসিত হবার জন্য আমাদের পৃথিবীতে আসা।