Distance from Bangladesh to US is 30 minutes. Bangladesh doesn't know its own theory
Distance from USA to Dhaka is 30 minutes. Elon Musk announced.Bangladesh does not even know its own discovered black hole theory.How the beams of the two worlds are opposite each other, the nebula pulsar twin and the asteroid comet twin, which Bengalis do not even understand the story of discovery in Bengali language.
Distance from USA to Dhaka is 30 minutes. Elon Musk announced.Bangladesh does not even know its own discovered black hole theory.How the beams of the two worlds are opposite each other, the nebula pulsar twin and the asteroid comet twin, which Bengalis do not even understand the story of discovery in Bengali language.
The USA will soon disappear into a black hole along with many cities of Bangladesh including Dhaka and the Stone Age awaits when there will be nothing left but the natural twin planetary Earth.
North America, South America, Europe, Africa, Australia, I told Asia about the black hole theory. The Universe is about its opposite spinning fields, one being Existence Space and the other being Dark Matter. One such divine story is that even Muhammad (pbuh) went to Meraj and saw the flow of four rivers, two external and two internal.
Rakim University's anti-field theory analysis of dark matter's black hole field shows that Venus and Uranus are two oppositely charged spinning reservoirs of water.and two opposite currents of water or two separate ionic field waters which are separate streams of water in two oceans or two waters which do not mix whose origin is shown by analysis.Or the direction of water flow in any two oceans is not of the same rule, and its internal field is understood to be Uranus and Venus of the planetary field. The flow of the Euphrates River and the Nile River are not the same.The current main rivers of two opposite charges flowed from the four rivers of Paradise of Adam (as). Two of which are displayed as Uranus Venus in Exist space and other two in Anti-Exist space. With the scientific interpretation of the Black Hole Science University of Bangladesh, many people may think that Allah and Muhammad (PBUH) are mentioned in these examples of Prophet Mohammad (PBUH) and the Holy Quran. At the time of writing this, when Black Hole Science matches everything with the Holy Qur'an and the 1400-year-old words of Prophet Muhammad (PBUH), the doctrine of Muhammad (PBUH) for peace in a misguided world is supporting the Rakim University theory.If the theories are not applied, the mini apocalypse or annihilation or the extinction of the uneducated human race has come close. The issue here is not that Muslims will also be exempted.
The current US Democrat administration has spent billions of dollars sending spaceships into the sky to search for dark matter.The Biden administration, along with all their universities, have been notified, as have the continents mentioned. These works have been updated daily since the discovery of anti-coronavirus and every moment someone is being informed through social media.There are only closures for sleep, prayer, and essential daily work.
That dark matter is found in each matter's opposite matter beam or anti-matter. The opposite of electron beam is called positron beam or proton beam. Again positron dark matter is electron beam. Despite these proofs, the physics building still maintains the West, the East. Cancer Diabetes Blood Pressure Rubbish Quantum Theory is promoting.
It is repeatedly said that Einstein Hawking Planck's rubbish should be buried under the ground with their actions and suitable plant habitats should be built on top of it. The logistics electrical, mechanical support of the cantonment should be stopped. None of these are on the agenda of COP-29.But using black hole theory and dark matter theory, a businessman Elon Musk realized how to go from day earth (Pole Star) to night earth (Sun) or from sun to pole star by fast moving vehicle and started transport business. going.Closer to our sky are the Sun and the Pole Star, which pass through the boundary of our ionosphere. The maximum of this ionosphere is not more than 1200 km from either side of the Earth.And this distance from two Udayachal (risings) time to the end of three hours is 300 km and from two Astachal (Settings) 3 hours before also 300 km is in one direction sky. In the opposite direction it is like this but in reverse 300 km.(Since the US sky and the Brazilian sky are not the same, and the Brazilian sky and the Bangladesh sky are not the same, they are of opposite charge and meet each other's pole star and sun on our surface during the day and night). Thus at this time there is a less heated ionosphere at a distance of 600 km between the two opposite surfaces. Where the Sun and Polaris or the two opposite Earth's ionospheres are moving. That is, we are moving in the black hole field of two opposite worlds through such a time distance. Study from detailed website, X, and Facebook.
Elon Musk does not claim to be a scientist. He combines mechanical electrical, civil architect, building transport infrastructure, biology, chemistry, geography, mineralogy and connecting it with twin earth charge or space destruction business like everyone else. Which is the nature of the sun and pole star surface where we live everyday.
Human civilization is working against all definitions of science. All current technologies defy the definition of science.
Billions of fake scientists, doctors, environmentalists all over the world. They did not begin to apply the black hole theory. The civilization of technology on the path of catastrophe is being informed by the establishment of the world's first black hole science university from Bangladesh. Bangladesh's heads of state and universities have been informed for almost four years, like other countries. Feedback
The theory was discovered from Bangladesh. All western science journals are informed while Bangladeshi journals publish news from western journals.Rakim University of Bangladesh is sending a warning message that they will disappear into black holes as they cannot live on the scientifically defined twin surface set for humanity. And Bangladesh's Dhaka is not able to apply their own discovered theory. Instead, they are competing with them to disappear into the black hole.People will go from Dhaka to Washington in Elon Musk's space ship or from one end of the world to the other end of the world. Thus, everyone will enjoy the benefits of traveling at high speed in the black hole theory. In a very short time, all technology will disappear and some surviving technologyless people will enter the stone age.
বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র দূরত্ব ৩০ মিনিট। বাংলাদেশের থিওরি বাংলাদেশই জানে না
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ঢাকার দূরত্ব ৩০ মিনিট। ঘোষনা দিয়েছেন ইলন মাস্ক। ট্রান্সপোর্টেশন কোথায় গিয়ে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের ব্ল্যাক হোল থিওরি আবিস্কারের গল্প ঢাকাই জানে না। পরস্পর বিপরীতে দুই পৃথিবীর বিম কেমনভাবে নীহারিকা পালসার হচ্ছে আবার এস্টর য়েড ধুমকেতু হয়ে চলাচল করছে যা বাংলা ভাষায় আবিস্কারের গল্পও বাঙালি বুঝতে পারছে না।
যুক্তরাষ্ট্র অচিরেই ঢাকাসহ বাংলাদেশের অনেক শহরকে নিয়ে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এবং প্রস্তর যুগ সামনে অপেক্ষা করছে যখন ন্যাচারাল টুইন প্ল্যানেটারি পৃথিবী ছাড়া কিছুই থাকবে না।
উত্তর আমেরিকা,দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, আমার এশিয়াকে জানিয়েছি ব্ল্যাক হোল থিওরির আদ্যোপান্ত। এর পরস্পর বিপরীত স্পিনিং ফিল্ড সম্পর্কে সৃষ্টিজগত যার একটি এক্সিস্ট স্পেস অপরটি ডার্ক ম্যাটার। এমন একটি ঐশ্বরিক গল্প যেমন মোহাম্মদ (সা:)ও মেরাজে গিয়ে চারটি নদীর প্রবাহ দেখেছিলেন যার দুটি বাহ্যিক,দুটি অভ্যন্তরীণ।
রাকীম ইউনিভার্সিটির ব্ল্যাক হোল হোল ফিল্ডের ডার্ক ম্যাটারের এন্টি ফিল্ড থিওরি বিশ্লেষণ করে দেখানো হয়েছে শুক্র ও ইউরেনাস দুই বিপরীত চার্জের পানির স্পিনিং রিজার্ভার। এবং দুটি পানির পরস্পর বিপরীত স্রোতধারা বা দুটি পৃথক আয়নিক ফিল্ডের পানি যা দুই সাগরের পানির পৃথক প্রবাহ বা যে দুই পানি মিশে না যাদের উৎপত্তিস্হল বিশ্লেষন করে দেখানো হয়েছে। বা কোনো দুটি মহাসাগরের পানির স্রোতের ডাইরেকশন একই নিয়মের নয় আবার এর অভ্যন্তরীণ ফিল্ড বলতে প্ল্যানেটারী ফিল্ডের ইউরেনাস ও ভেনাসকে বুঝানো হয়েছে। ইউফ্রেটিস নদী ও নীল নদের প্রবাহ এক নয়। দুই বিপরীত চার্জের এখনকার মূল নদীর উৎস আদম (আ:) এর বেহেস্তের চার নদী থেকে চলে এসেছে। যার দুটি এক্সিস্ট স্পেসে এবং অন্য দুটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেসে ইউরেনাস ভেনাস হিসাবে ডিসপ্লে করা আছে। বাংলাদেশের ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটির সাইন্টিফিক ব্যাখ্যার সাথে রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এবং পবিত্র আল কোরআনের উদাহরন দেওয়ায় অনেকে মনে করতে পারেন এসবে আল্লাহ এবং মোহাম্মদ (সা:) এর কথা কেনো আসে। এসব লিখতে গিয়ে যখন ব্ল্যাক হোল সাইন্স পবিত্র আল কোরআন এবং রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর ১৪০০ বছর আগের পবিত্র মুখ নিসৃত বাণীর সাথে সব কিছু মিলে যায় তখন বিপথগামী পৃথিবীতে শান্তির জন্য মোহাম্মদ (সা:) এর ডকট্রিন সমর্থন করছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিকে। যেসব থিওরির প্রয়োগ না হলে মিনি কেয়ামত বা ধ্বংসযজ্ঞ বা অশিক্ষিত মানব জাতি বিলুপ্তির কাছাকাছি চলে এসেছে। এখানে বিষয়টি এমন নয় যে মুসলিমরাও ছাড় পাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ডেমোক্র্যাট প্রশাসন বিলিয়ন ডলার খরচ করেছে ডার্ক ম্যাটার খুঁজে বেড় করার জন্য স্পেসশিপ আকাশে পাঠিয়ে। বাইডেন প্রশাসনসহ তাদের সব ইউনিভার্সিটিকে জানানো হয়েছে যেমন জানিয়েছি উল্লেখিত মহাদেশগুলোকে। এই কাজ গুলো করোনার প্রতিষেধক আবিস্কারের পর থেকে প্রতিদিনের আপডেট জানানো হয়েছে এবং প্রতিমুহুর্ত কাউকে না কাউকে জানানো হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে। ঘুমের সময়, আর প্রার্থনার সময়, আর জরুরি নিত্যদিনের কাজের জন্য শুধু বন্ধ থাকে।
সেই ডার্ক ম্যাটার পাওয়া গিয়েছে প্রত্যেকটি ম্যাটারের অপজিট ম্যাটারের বিম বা এন্টি ম্যাটারে। যা ইলেক্ট্রন বিমের অপজিট পজিট্রন বিম বা প্রোটন বিমকে বলে। আবার পজিট্রন ডার্ক ম্যাটার হয় ইলেক্ট্রন বিম। এসব প্রমাণ করে জানানোর পরও ফিজিক্স বিল্ডিং এখনও পাশ্চাত্য,প্রাচ্য বহাল রেখেছে। ক্যানসার ডায়াবেটিস ব্লাড প্রেসারের আবর্জনা কোয়ান্টাম তত্ব প্রচার করছে।
বার বার বলা হচ্ছে আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্কের আবর্জনা ওদের কর্মসহ মাটির নীচে চাপা দিয়ে ওর উপরে উপযুক্ত বিন্যাসিত উদ্ভিদের আবাসন তৈরি করতে হবে।আর খনিজ থেকে দূরে থাকতে হবে।
ক্যান্টনমেন্টের লজিস্টিকস ইলেক্ট্রিক্যাল, ম্যাকানিক্যাল সাপোর্ট বন্ধ করে দিতে হবে।এসবের কোনো কিছু কপ -২৯ এর এজেন্ডায় নেই । অথচ ব্ল্যাক হোল থিওরি ও ডার্ক ম্যাটার থিওরির ব্যবহার একজন ব্যবসায়ী ইলন মাস্ক বুঝতে পেরে দ্রুত চলাচলের যানবাহনে চড়ে কিভাবে দিনের পৃথিবী (পোল স্টার) থেকে রাতের পৃথিবী (সূর্য) তে যাওয়া যায় বা সূর্য থেকে পোল স্টারে যাওয়া যায় তা বুঝতে পেরেছেন এবং ট্রান্সপোর্ট ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন। আমাদের আকাশপথের অতি কাছে সূর্য এবং পোল স্টার চলাচল করছে যা আমাদের আয়নোস্ফেয়ারের সীমানা দিয়ে চলাচল করছে। এই আয়নোস্ফেয়ার সর্বোচ্চ দুই বিপরীত পৃথিবীর দুদিক থেকে ১২০০ কিলোমিটারের উপরে নয়। আর এই দূরত্ব দুই উদয়াচল সময় থেকে তিন ঘন্টা সময়ের শেষ পর্যন্ত হয় ৩০০ কিলোমিটার আর দুই অস্তাচল থেকে ৩ ঘন্টা আগেও ৩০০ কিলোমিটার এভাবে এক দিকের আকাশে থাকে। বিপরীত দিকে থাকে এভাবে কিন্তু বিপরীতভাবে ৩০০ কিলোমিটার। (যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের আকাশ ও ব্রাজিলের আকাশ এক নয় আবার ব্রাজিলের আকাশ এবং বাংলাদেশের আকাশ এক নয় পরস্পর বিপরীত চার্জের এবং একে অপরের পোল স্টার ও সূর্য হয়ে আমাদের সারফেসে দেখা মেলে দিনে এবং রাতে)। এভাবে এই সময়ে দুই বিপরীত সারফেসের দূরত্বে ৬০০ কিলোমিটার কম উত্তপ্ত আয়নোস্ফেয়ার থাকে। যেখানে সূর্য ও ধ্রুবতারার বা দুই বিপরীত পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার চলাচল করছে। অর্থাৎ আমরা এরকম সময় দূরত্বের মধ্য দিয়ে পরস্পর বিপরীত দুই পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে চলাচল করছি । বিস্তারিত ওয়েবসাইট,X, এবং ফেসবুক থেকে স্টাডি করুন।
ইলন মাস্ক নিজেকে বিজ্ঞানী দাবী করেন না। তিনি ম্যাকানিক্যাল ইলেক্ট্রিক্যাল, সিভিল আর্কিটেক্টের সমন্বয় করে ট্রান্সপোর্ট অবকাঠমো নির্মাণ করে বায়োলজি রসায়ন ভূগোল,খনিজকে এর সাথে যুক্ত করে টুইন পৃথিবীর চার্জ বা স্পেস ধ্বংস করে ব্যবসা করছেন অন্যান্য সকলের মতো। যা আমাদের নিত্য বসবাসের সূর্য ও পোল স্টার সারফেসের ন্যাচার পরিপন্হী।
বিজ্ঞানের সকল সংজ্ঞা বিরোধী কাজ করছে মানব সভ্যতা। বর্তমান সকল প্রযুক্তি বিজ্ঞানের সংজ্ঞা বিরোধী।
সমগ্র পৃথিবীতে কোটি কোটি ভূয়া বিজ্ঞানী, ডক্টর,পরিবেশবিদ। তারা ব্ল্যাক হোল থিওরির প্রয়োগ শুরুই করেনি। মহাবিপদের পথে প্রযুক্তির সভ্যতা যখন বাংলাদেশ থেকে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করে জানানো হচ্ছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানদেরসহ বিশ্ববিদ্যালয়গলোকেও জানানো হয়ে আসছে প্রায় চারবছর যাবত অন্যান্য দেশের মতো।
থিওরি আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। পশ্চিমা সকল বিজ্ঞান জার্নালকে জানানো হয়েছে যখন তখন বাংলাদেশের জার্নালগুলো পশ্চিমা জার্নালের খবর প্রচার করে। ওরা মানবসভ্যতার জন্য নির্ধারিত বিজ্ঞান ভিত্তিক সংজ্ঞায়িত টুইন সারফেসে বসবাস করতে না পারার কারণে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার জন্য সতর্ক বার্তা পাঠানো হচ্ছে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আর বাংলাদেশের ঢাকা নিজেদের আবিস্কৃত থিওরির প্রয়োগ করতে পারছে না। বরং ওদের সাথে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। ঢাকা থেকে ইলন মাস্কের স্পেস শিপে ওয়াশিংটন যাওয়ার যানবাহনে চলবে মানুষ বা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে এভাবে সবাই দ্রুত গতিতে ব্ল্যাক হোল থিওরিতে ভ্রমণের সুবিধা ভোগ করতে গিয়ে খুব দ্রুত সময়ে সকল প্রযুক্তির বিলুপ্ত ঘটাবে এবং কিছু টিকে থাকা প্রযুক্তিহীন মানুষ গুলো প্রস্তর যুগে প্রবেশ করবে।