Ban on space travel is essential. It is not allowed to be uneducated.
The name of the first black hole science university in the world is Rakim University, Prannathpur, Bangladesh. The Black hole theory, The dark matter theory and any creation twin that can never be proven to be single.
'The name of the first black hole science university in the world is Rakim University, Prannathpur, Bangladesh. The Black hole theory, The dark matter theory and any creation twin that can never be proven to be single.The current civilization has never learned science or applied the theories of science in the last 3000 years. Everything that happened was wrong. Applying what Einstein, Hawking, Planck taught, the twins created about half of space junk.Only when these are half done, the era of Einstein Hawking Planck Alfred Nobel will disappear. Half of the natural twin space will survive. Study the formula for the coexistence of the entire civilization on Rakim University website. Website -http://www.rakimuniversity.com X- @JuborajI Facebook -saiful.alam.73550?mibextid=ZbWKwL or Saiful Islam(Md Saiful Alom Juboraj) thank you Saiful Islam Juboraj Student & founder Rakim University Prince Palace Prannathpur Santahar Bangladesh Mail-rakimuniversity@gmail.com '
Knowing that the United Nations also wants to take steps to create awareness about space, I wrote the above words in their comment box. I wrote that civilization still does not know the definition of science. But various universities and institutions, including the United Nations, have already been informed about black hole science and dark matter.
If there is earth on the surface of the earth and inside the skeletal body, it is naturally earth. And if the skeleton is fenced, then it is smelly. The human body is the same in the biosphere. The same is true of mineral extraction.
Current civilization's unscientific engineering vehicle travel experience in space suggests that the whole of space is stinky. If the Earth is 1000 years old, then it is either natural and its skeleton is inside the twin Earth or the skeleton is in the opposite ionosphere called fresh planet.
Now it's completely reversed. Skeletons were created in Europe on the surface of North America and with them the Orient began. Their earth surface is underground and the skeleton is external. or the surface is dwarfed or tumor pus on the opposite side. And the skeletons are moving around with their hands or with them.
The universities have made the body rot and all the skeletons come out like burying the human body.
The extinction of civilization is soon to take place if the UN cannot stop it.
মহাকাশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জরুরি। অশিক্ষিত হলে চলবে না।
'পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটির নাম রাকীম ইউনিভার্সিটি,প্রান্নাথপুর,বাংলাদেশ। ব্ল্যাক হোল থিওরি,ডার্ক ম্যাটার থিওরি আর যে কোনো সৃষ্টি টুইন যা কখনো সিঙ্গেল প্রমাণ করা যায় না। বর্তমান সভ্যতা বিগত ৩০০০ বছরের মধ্যে কখনো সাইন্স শিখেনি বা সাইন্সের থিওরি প্রয়োগ করতে পারেনি। যা হয়েছে সব ভুল ছিলো। আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্করা যা শিখিয়েছিলো তার প্রয়োগে টুইন স্পেসের প্রায় অর্ধেক আবর্জনা তৈরি করেছে। এসব অর্ধেক টুইন হয়ে গেলেই আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক আলফ্রেড নোবেলদের যুগের বিলুপ্তি ঘটবে। টিকে থাকবে ন্যাচারাল স্পেসের অর্ধেক টুইন। সমগ্র সভ্যতার একসংগে টিকে থাকার ফর্মূলা স্টাডি করুন রাকীম ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে। ওয়েবসাইট -http://www.rakimuniversity.com X- @JuborajI ফেসবুক -saiful.alam.73550?mibextid=ZbWKwL অথবা Saiful Islam(Md Saiful Alom Juboraj) ধন্যবাদ সাইফুল ইসলাম যুবরাজ ছাত্র এবং প্রতিষ্ঠাতা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রিন্স প্যালেস প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশ মেইল-rakimuniversity@gmail.com '
জাতিসংঘ মহাকাশ বিষয়েও সচেতনা সৃষ্টি করতে পদক্ষেপ নিতে চায় জেনে তাদের কমেন্ট বক্সে উপরিল্লিখিত কথাগুলো লিখলাম। এজন্য লিখলাম যে সভ্যতা এখনও জানে না সাইন্সের সংজ্ঞা। কিন্তু জাতিসংঘসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠানকে ইতিমধ্যে ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান ও ডার্ক ম্যাটার সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে।
পৃথিবীর সারফেসে পৃথিবী থাকলে আর কঙ্কাল দেহের ভিতরে থাকলে স্বাভাবিকভাবে তা হয় পৃথিবী। আর কঙ্কাল যদি বেড় করা হয় তাহলে তা হয় গন্ধযুক্ত। মানবদেহ জীবজগতের ক্ষেত্রেও তেমনি। খনিজ উত্তোলন করলেও তেমনি হয়।
স্পেসের বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞানহীন ইঞ্জিনিয়ারিং যানের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা বলে যে, সমগ্র স্পেস দূর্গন্ধযুক্ত। পৃথিবী যদি হয় এক হাজার বছর আগের তাহলে হয় ন্যাচারাল আর এর কঙ্কাল থাকে টুইন পৃথিবীর ভিতরে বা কঙ্কাল থাকে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে যাদের ফ্রেশ প্ল্যানেট বলে।
এখন হয়েছে সম্পূর্ণ উল্টা। কঙ্কাল তৈরি করা হয়েছে ইউরোপ উত্তর আমেরিকার সারফেসে এবং তাদের সাথে প্রাচ্যও শুরু করেছে। এদের পৃথিবীর সারফেস মাটির নীচে আর কঙ্কাল বাহিরে। বা সারফেস বিপরীত দিকে ডোয়ার্ফ বা টিউমারের পুঁজ হয়েছে। আর কঙ্কাল হাতে নিয়ে বা সাথে নিয়ে ঘুরছে।
মানবদেহকে কবরস্হ করার মতো দেহ পঁচে গিয়ে সব কঙ্কাল বেড়িয়ে আসার মতো করে ফেলেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ।
জাতিসংঘ যদি থামাতে না পারে তাহলে সভ্যতার বিলুপ্তি শীঘ্রই অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।