ATN Bangla Future Dream Story Essay on Mars and BlackHole Twin Field Theory
Mars is the remnant of a collapsed black hole, proving the Rakim Field Alignment Theory. NASA's space operations might turn Earth into a similar wasteland, risking severe environmental collapse and disease.
First of all, I would like to express my deepest respect and best wishes to Father of the Nation Bangabandhu on his birthday.
Mars is the current image of the skeleton or graveyard of the molten metallic layer after it collapsed into a black hole the size of two of the current four Earths. Which was made between 1000 and 1500 BC. The Covid-19 Radioactive Black Hole Field Alignment Theory was discovered by a non-profit educational center called Data Science Analysis and World Laboratory in Bangladesh.Which has been going on for a long time, from the analysis of the black hole twin field theory to the scientific analysis of the alarming data about the radioactive rays of the twin artificial Earth. It has now manifested itself as the absolute theory called the Rakim Field Alignment Theory as it is proved by the Holy Qur'an.
No university in the world has a science and technology formula. What is taught will be the destruction of human civilization by turning Earth back into Mars. The Kerman Line that NASA resides in is also the region of the Covid-19 black hole field magnet, or soft photon black hole region, but slightly outside the Martian black hole and in the vicinity of the center of the anti-Earth black hole.The time when little is made is Mashreek and Maghrib. Which is creating space for creation by fission fusion of photon to anti photon or anti photon to photon around the black hole or death of creation. It's a very small environment. But all the time the beginning and end of the space of the opposite world is passing through the pair space. When space is starting to reverse with time. The matter is that the morning has begun. Just opposite the place where the Earth was just created is the NASA station.At the same time, the black hole field in anti-space is the Kerman line. Only the NASA crew is in anti-space and is always resting in the radioactive or positive charge field.
create a positive charge matter black hole field in our body, its negative black hole field draws the south magnet along with oxygen into our body. And the anti field positive charge of oxygen continues to manifest the negative black hole field magnet attachment of our daily food. such as
Without creating a flow of oxygen to keep the Earth alive, the Earth would become like Mars or there would be no Earth. Just such an environment has to be created in the NASA room. NASA's space station operates at similar electrical currents or oxygen concentrations. Which the earth cluster-anti-cluster on one side similarly anti-cluster-cluster on the other side is producing decrease increase which can be done more or less like hazak light eg.
Therefore, the world created by NASA is neither Earth nor Mars nor any habitable space in the universe. It's a game where a diver holds his breath for three minutes without oxygen, rather than a minute without oxygen. Which is to make human civilization sick.
As you cross the ionospheres of the two Earths, a central black hole creates a tiny space of Earth, planting plants and growing vegetables. The scientific analysis of the black hole twin field theory says that if you want to create the world on that Karman line, the world from where you left it is standing against it.
Two of the worlds here are creating cancer tumors by planting plants in the space station. People die of tumors. Tumor surgery can be done first. Can't later. When oxygen is created there, positive ions come to earth. And under the soil of the United States, oxygen is produced during the day. This means that you will prevent US plants from producing oxygen during the day.
This applies to the entire world. These plants will be radioactive. This is also the case with Mars. Operate quickly. If there was a court in the world who had created any plant environment in those spaces, the court would have given such a sentence that the anger of the court could not be satisfied by seeing the unscientific activities of these criminals.Instead, if you send metallic materials to the opposite space or send radioactive materials or deserts to Mars, then the earth will return blue. Yes, but the space of the earth will not be big. NASA works like their university. If the current science and technology of the world continues like this, the spaceship will not last much longer. Then the crew will die.
But the plants will not die if they make plant seedlings that give oxygen for 24 hours and if these cancer tumors grow in the opposite space like a small village, the whole double earth will send its artificial double body to the black hole by operating the natural earth. Why is Almighty God telling us this and what is His benefit? Did He face anyone? He created mankind as the best of creations and is pleased when His obedience is expressed. Not outside of it. In Creation He theorizes that a large part of his creation is the result of unscientific human actions. I am simple a servant like you and a type writer or document writer. I have no knowledge. He is giving me as much as it is in me to write these things. All praise be to God Almighty.The rockets will be stopped on the way. You can't even fly the plane in the sky. The accident will begin. Either an asteroid impact or a comet impact. The communication route of shipping will also be limited by water.
The incurable disease was created by some misguided human civilization in Earth's twin space. Artificial NASA would be the tomb. If humans lived on Mars, Covid-19 would turn into hot molten red metal long before it reached radioactive levels. This is a reverse process.
মঙ্গল গ্রহ নিয়ে এটিএন বাংলার ভবিষ্যত স্বপ্নের গল্পের রচনা এবং ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি
প্রথমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিনের শুভেচ্ছা ও গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
মঙ্গল গ্রহ বর্তমান পৃথিবীর দ্বিগুন আয়তনের এক পৃথিবীর সমান আয়তনের বর্তমান কবরস্হানের এলাকা। যা তৈরি হয়েছে খৃষ্টপূর্ব ১০০০ থেকে ১৫০০ বছরের মধ্যে। বাংলাদেশে ডাটা সাইন্স বিশ্লেষন ও বিশ্ব গবেষণাগার নামে একটি নন প্রফিট শিক্ষা কেন্দ্র থেকে আবিস্কার করা হয়েছে কোভিড-১৯ তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এলাইনমেন্ট থিওরি। যা ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির বিশ্লেষন থেকে টুইন কৃত্রিম পৃথিবীর তেজস্ক্রিয় রশ্মি সম্পর্কে ভয়াবহ তথ্য উপাত্তের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন দিয়ে যাচ্ছে অনেক দিন যাবত। পবিত্র আল কোরআন দ্বারা প্রমাণিত হওয়ায় এটি এখন রাকীম ফিল্ড এলাইনমেন্ট থিওরি নামে পরম থিওরি হিসাবে আত্ম প্রকাশ করেছে ।
পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফর্মূলা নেই। যা শিক্ষা দেওয়া হয় তা পৃথিবীকে মঙ্গল গ্রহে আবার রূপান্তরের মাধ্যমে মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করে ফেলা হবে। নাসার যে কারমান লাইনে বসবাস এটিও কোভিড-১৯ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের এলাকা বা মৃদু ফোটন ব্ল্যাক হোল এলাকা কিন্তু মঙ্গল গ্রহের ব্ল্যাক হোল থেকে সামান্য বাহিরে আবার এন্টি পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রের কাছাকাছি পরিবেশে আছে। সময় যখন সামান্য তৈরি হয় মাশরিক এবং মাগরিবে। যা ব্ল্যাক হোলের চারিপাশে ফোটন এন্টি ফোটনকে বা এন্টি ফোটন ফোটনকে ফিশন ফিউশন করে সৃষ্টির জন্য স্পেস তৈরি করছে বা সৃষ্টির মৃত্য ঘটছে। এটি খুব ছোট্ট পরিবেশ। কিন্তু সব সময় বিপরীত পৃথিবীর স্পেসের শুরু এবং শেষের যুগল স্পেসের কাছাকাছি দিয়ে চলছে। যখন সময়ের সাথে বিপরীত স্পেস শুরু হচ্ছে তখন। বিষয়টি এমন যে সকাল শুরু হয়েছে। পৃথিবী সামান্য দুদিকে কেবল সৃষ্টি হয়েছে এমন স্হানের বিপরীতে আছে নাসার ষ্টেশন।একই সময়ের বিপরীত স্পেসের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড কারমান লাইন।শুধু নাসার ক্রুরা এন্টি স্পেসে থাকায় সব সময় তেজস্ক্রিয় বা পজিটিভ চার্জ ফিল্ডে অবস্হান করছে। আমাদের দেহ চার্জ হয় আমরা যখন পজিটিভ চার্জ ম্যাটার ব্ল্যাক হোল ফিল্ড আমাদের বডিতে তৈরি করি তখন এর নেগেটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড অক্সিজেনের সাথে দক্ষিণ ম্যাগনেটকে আমাদের শরীরে প্রবেশ করায়।আর অক্সিজেনের এন্টি ফিল্ড পজিটিভ চার্জ আমাদের দৈনন্দিন খাবারের নেগেটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট সংযুক্তির প্রকাশ ঘটিয়ে চলমান থাকে যেমন।
পৃথিবীকে জীবিত রাখতে গেলে অক্সিজেনের প্রবাহ তৈরি ছাড়া পৃথিবী যেমন মঙ্গল গ্রহে পরিণত হবে বা পৃথিবী থাকে না। ঠিক সেরকম পরিবেশ নাসার রুমে তৈরি করতে হয়েছে।। নাসার স্পেস স্টেশন চলছে একইরকম বিদ্যুত প্রবাহে বা অক্সিজেনের কনসেন্ট্রেশনে। যা পৃথিবী ক্লাস্টার- এন্টি ক্লাস্টার একদিকে অপর দিকে একইভাবে এন্টি ক্লাস্টার -ক্লাস্টার করে হ্রাস বৃদ্ধি করে উৎপাদন করছে যা হ্যাজাক লাইটের মতো কম বেশি করা যায় যেমন।
এজন্য নাসা যে পৃথিবী তৈরি করেছে তা পৃথিবীও নয় মঙ্গলও নয় কিংবা মহাবিশ্বের কোনো স্হানের বসবাসের মতো স্পেসও নয়। এসব পানির নীচে কোনো ডুবুরি অক্সিজেন ছাড়া এক মিনিট দম বন্ধ করে থাকার চেয়ে কেউ যদি তিন মিনিট দম বন্ধ করে থাকে এরকম একটি খেলা।যা মানব সভ্যতাকে অসুস্হ করে দেওয়ার সামিল।
আপনারা যে সময়ে দুই পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার অতিক্রম করছেন তার একটি কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোল যে পরিমাণ পৃথিবীর ছোট্ট স্পেস তৈরি করেছে তাকে উদ্ভিদের চারা লাগিয়ে শাক সব্জিও উৎপাদন করছেন। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন বলছে ঐ কারমান লাইনে পৃথিবী তৈরি করতে চাইলে ওর বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে যেখান থেকে গিয়েছিলেন সেই পৃথিবী।
এখানের দুই পৃথিবীতে ক্যান্সারের টিউমার তৈরি করছেন স্পেস ষ্টেশনে উদ্ভিদ লাগিয়ে। মানুষ টিউমার নিয়েই মারা যায়। টিউমার অপারেশন প্রথমেই করতে পারে। পরে আর পারেনা। ঠিক ওখানে অক্সিজেন তৈরি হলে পৃথিবীতে আসে পজিটিভ আয়ন। আর যুক্তরাষ্ট্রের মাটির নীচে অক্সিজেন তৈরি হয় দিনে। এর অর্থ যুক্তরাষ্ট্রের উদ্ভিদকে দিনে অক্সিজেন উৎপাদনে বাধা দিবেন আপনারা। এটি সমগ্র পৃথিবীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। এই উদ্ভিদগুলো রেডিও এক্টিভ হবে। এভাবে মঙ্গলেও তাই। দ্রুত অপারেশন করুন। ঐসব স্পেসে যে কেউ যে কোনো উদ্ভিদের পরিবেশ তৈরি করে থাকলে তা পৃথিবীতে আদালত থাকলে সেই আদালত এমন সাজা দিতো যে আদালতের রাগ মিটতো না এসব অপরাধীদের অবৈজ্ঞানিক কর্মকান্ড দেখে।
বরং বিপরীত স্পেসে মেটালিক পদার্থ পাঠিয়ে দেন বা মঙ্গলে পৃথিবীর রেডিও এক্টিভ পদার্থ বা মরুভূমি পাঠান তাহলে পৃথিবী নীল ফিরে পাবে । হ্যাঁ তবে পৃথিবীর স্পেস বড় হবে না। নাসার কাজ কর্মগুলো ওদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো। পৃথিবীর চলমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এভাবে চললে স্পেসশীপ আর বেশিদিন চলবে না। তখন ক্রুরা মরে যাবে।
কিন্তু উদ্ভিদের মৃত্যু হবে না যদি ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের চারা তৈরি করে থাকেন এবং এই ক্যান্সারের টিউমার গুলো ছোট্ট একটি গ্রামের মতো বিপরীত স্পেসে বড় হলেই সমগ্র যুগল পৃথিবী ওর কৃত্রিম যুগল বডিকে ন্যাচারাল পৃথিবী অপারেশন করে ব্ল্যাক হোলে পাঠাবে । মহান আল্লাহ আমাদের এসব জানিয়ে দিচ্ছেন কেনো এবং তাঁর কিসের লাভ? তিনি কি কারো মূখাপেক্ষী ছিলেন? তিনি সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ করে মানবজাতি সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর আনুগত্য প্রকাশ করা হলে তিনি খুশী হন। এর বাহিরে নয়। তাঁর সৃষ্টির বিশাল অংশ মানুষের অবৈজ্ঞানিক কর্মের পরিণতির দিকে চলে যাচ্ছে বলে এমন থিওরির প্রকাশ ঘটিয়েছেন সৃষ্টির মাঝে। আমি সিম্পল একজন ভৃত্য আপনাদের মতো এবং একজন টাইপ রাইটার বা দলিল লেখক। জ্ঞান আমার নেই। তিনি যতটুকু আমার মধ্যে থাকলে এসব লিখতে পারবো ততটুকু আমাকে দিয়ে করাচ্ছেন। সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর।
রকেটগুলো যাওয়ার পথেও বন্ধ হয়ে যাবে।আকাশে প্লেনও উড়াতে পারবেন না। এক্সিডেন্ট শুরু হয়ে যাবে। হয় এস্টরয়েডের আঘাত না হয় ধূমকেতুর আঘাত।
পানিতেও জাহাজ চলাচলের যোগাযোগ পথ সীমিত হয়ে পরবে।
দূরারোগ্য কৃত্রিম পৃথিবীর যুগল স্পেস। নাসারও সমাধী হবে।মঙ্গলে মানুষের বসবাস কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় স্তরে পৌঁছনোর বহু আগে উত্তপ্ত গলিত লাল মেটালে পরিণত হবে। এটি একটি রিভার্স প্রক্রিয়া। পরে সময় পেলে বিশ্লেষন করা যাবে।