Asteroids, meteoroids, meteors, comets. 7 Earth's Rakim (Black Hole) Analysis
Technological applications are depleting Earth's negative charge fields, causing environmental imbalance. Covid-19 field theories challenge existing science, emphasizing the need for natural balance and rejecting harmful technological impacts.
The final phase of technological application of all the unscientific theories of the present civilization is underway. Environmentalists have been created without an agenda of self-pity, and they too have no end of anxiety. Because they have also been educated through science education in the name of current technology.
A video of a ball in the opposite space of the artificial two worlds approaching the Earth's surface with opposite spin and getting bigger is now viral on social media. Many people are watching them on Facebook or YouTube on the computer these days many such things go viral from western civilization.Some of these are seen by NASA and some by the European Space Agency.
The natural earth's two spaces are being balanced by numerous transiting asteroids and comets that couple the natural earth with the covid-19 field magnet. If there is a slight leakage of space between the artificial earth and the natural earth, they will see a big comet, causing trouble in their brains. Since there was no theory in space research until now, seeing through a telescope has revolutionized the current civilization.
The covid-19 field is gradually creating concentrated fields in the twin artificial earths that are spreading these radioactive fields over a wide area of the natural earth's twin space. What they've seen over the centuries, including the black hole field day and early night, is when the twin Earths are formed by black holes, at which point spaceships travel to the Karman line to build the International Space Station. It has been 66 years.Going there, what the residents of the Covid-19 field expected to see 67 years ago became clear. Because NASA is in a position that is on opposite sides of the black hole's radioactive region and twin Earths. These areas are full of radioactivity. Which is only in the oxygen chamber so Mini has created a natural world.This natural environment existed in European civilization three hundred years ago. And it was in Asia and Amazon 50 years ago.
Comets, meteors, meteoroids, asteroids, photons, neutrons, ultraviolet rays, etc. have become accustomed to seeing objects seen by NASA or the European Space Agency. Physics has been taken there, the market for chemistry, biology, botany etc. subjects is sitting. When universities around the world are being asked to close because of the discovery of the black hole twin field theory by a science researcher at a non-profit educational center in Bangladesh.
It may appear to many to be uncivilized and anti-community. But what to do when the results of scientific research are different. When this covid-19 black hole twin field theory coincides with the mysterious events that explain the anxiety and worry of the entire world civilization, science becomes a technological chapter. Technology is no longer science. So does not prove?
When space technogists fly in the sky, the black hole field in its twin space, the oxygen nitrogen pair, the black hole field tunnels the Earth's path after the midpoint of the Udayast, and the ion beam pairs in the ionosphere of the black hole pass through the rocket shell with less burn.
The two spaces of the earth thus create a bed of space and anti-space with meteorites, comets, photons, neutrons, on the other side, asteroids, meteoroids, anti-photons, anti-neutrons, etc., and create a black hole field magnet of oxygen, nitrogen rays. Because of these worlds two Mashriks and two Maghribs or two Udayasts during the middle time of the day and night two worlds to ignite the hearth of atomic rays, I told about the fission fusion of the plate of Mars centrally.
All ionizing radiation is capable of creating a beam-carrying concentration of black holes due to the coupling of space and anti-space matter. Which increases to decrease by clustering and decreases to increase by anti-clustering. In this way, the opposite black hole of four pairs of magnets spinning at the same time creates innumerable field magnets in separate orbits simultaneously creating opposite orbits, two opposite each other.
I do not know the beginning and the end of two Udayasta. But from the dot point through fission fusion to noon and midnight innumerable ray pair concentration solid liquid and gaseous matter ray black hole pair field clustering and anti-clustering innumerable flying matter has to scurry just in the opposite space of our Earth's day and night. Which human race living in two separate spaces (day and night) of earth crust is not hurt. Because these beds are needed to cause fission and fusion. Which is on the surface of our organic matter, clay soil, silica layer below the surface, and below that, in each place, matter, anti-matter, etc., two opposite spaces are opposite to our surface. Those spaces are the anti-spaces of the planets we see. In fact, the internal matter is the planetary space and the visible planets are anti-space. Water has mixed matter planets, ice has.
The anti-matter positive-coupled magnetic field of the two Earths' atmospheres (negative to all) passes through the radiative north magnet of the black hole field in a two-way day-night cycle between the smallest to the largest black hole's magnetic spin and counterspin. Thus we also have the planets between and outside the two Earths up to the ionosphere labels of the two Earths. Some of us say 8 planets, some say 9. Actually Venus is a satellite which is opposite to the Moon. The number of planets is 7.And in this way, the equivalent of 7 worlds is described in the Holy Qur'an. Which is fully proving today as a scientific evidence for the earthlings.
Human civilization has to work to ensure that the twin satellites don't get planet status through the brains of the Covid-19 field of NASA and the European Space Agency. Then civilization survives.
Vaccines will never cure Covid-19 positive activity and cancer. Cure cancer. The formula is given. Clear the radioactive covid-19 field. Because radioactive food will be produced in these fields. Avoid radioactive foods. Stay with the natural world.
The period of obedience to the Creator became many more periods of generations as if that hope remained.
এস্টরয়েড,মিটিওরাইড,উল্কা,ধূমকেতুর কাজ। ৭ পৃথিবীর রাকীম (ব্ল্যাক হোল) বিশ্লেষণ
বর্তমান সভ্যতার অবৈজ্ঞানিক সব তত্বের প্রয়োগের চূড়ান্ত পর্যায় চলছে।পরিবেশবিদ তৈরি হয়েছে এজেন্ডাবিহীন আত্মঅনুশোচনায় উদ্বেগ উৎকন্ঠার শেষ নেই তাদেরও। কেননা তারাও শিক্ষিত হয়েছে বর্তমান প্রযুক্তির শুধুই নামের বিজ্ঞান শিক্ষার মাধ্যমে।
কৃত্রিম দুই পৃথিবীর বিপরীত স্পেসের আন নন ইউনিভার্সের একটি বল পৃথিবীর সারফেসের সাথে বিপরীত স্পিনের মাধ্যমে এগিয়ে এসে বৃহৎ হয়ে যাচ্ছে এমন বলের ভিডিও এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। অনেকে তাদের ফেসবুকে বা ইউটিউবে দেখছেন কম্পিউটারে আজকাল এরকম অনেক বিষয় পশ্চিমা সভ্যতা থেকে ভাইরাল হয়।এসবের কোনোটি নাসার দেখা আবার কোনোটি ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সীর।
কোভিড-১৯ ফিল্ড ম্যাগনেট দিয়ে ন্যাচারাল পৃথিবীর যুগলে অসংখ্য এস্টরয়েড এবং ধূমকেতু যাতায়াতের মাধ্যমে ন্যাচারাল পৃথিবীর দুই স্পেস ব্যালান্স করে চলছে। এর মধ্যে কৃত্রিম পৃথিবীর সাথে ন্যাচারাল পৃথিবীর বিপরীত স্পেস সামান্য লিকেজ হলে অনেক বড় ধূমকেতু দেখে,ওদের ব্রেইনে ঝামেলা পাকায়। এপর্যন্ত মহাকাশ গবেষণায় থিওরি না থাকায় টেলিস্কোপের মাধ্যমে দেখাকে বিপ্লব বানিয়েছে বর্তমান সভ্যতাকে।
কোভিড -১৯ ফিল্ড ক্রমেই কনসেন্ট্রেটেড ফিল্ড তৈরি করছে যুগল কৃত্রিম পৃথিবীতে যা ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইন স্পেসের বিস্তৃত এলাকায় এসব তেজস্ক্রিয় ফিল্ড ছড়িয়ে দিচ্ছে। এরা যা দেখেছে শতাব্দিকাল ধরে, এর মধ্যে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিবস ও রাতের শুরুর দিকে যুগল পৃথিবী ব্ল্যাক হোল দ্বারা সামান্য সৃষ্টি হয়েছে যখন, সেই মুহুর্তে স্পেসশীপ চালিয়ে কারমান লাইনে গিয়ে আন্তর্জাতিক স্পেস ষ্টেশন বানিয়ে দেখছে মহকাশ। তাও ৬৬ বছর হয়ে গেছে। সেখানে গিয়ে কোভিড-১৯ ফিল্ডের অধিবাসীরা ৬৭ বছর আগে থেকে দেখার আনুমানিক বিষয়গুলো স্পষ্ট হয়ে গেলো। কেননা নাসা এমন স্হানে আছে যা ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় এরিয়া এবং যুগল পৃথিবীর দুই দিকের বিপরীত স্পেসে আছে। এসব এলাকা তেজস্ক্রিয়তায় পরিপূর্ণ। যা শুধুই অক্সিজেনের চ্যাম্বারে আছে ফলে মিনি একটি ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি করে আছে। এই ন্যাচারাল পরিবেশ ইউরোপীয় সভ্যতায় ছিলো আজ থেকে তিন'শ বছর আগে। আর এশিয়ায় ও অ্যামাজনে ছিল ৫০ বছর আগেও।
নাসা বা ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সীর দেখা বিষয়গুলোতে ধূমকেতু, উল্কা, মিটিওরাইড, এস্টরয়েড , ফোটন, নিউট্রন,আলট্রাভায়োলেট রে ইত্যাদি দেখে অভ্যস্হ হয়ে গেছে। সেখানে ফিজিক্স নিয়ে গেছে, কেমিস্ট্রি,বায়োলজি,বোটানি ইত্যাদি সাবজেক্টের বাজার বসেছে। যখন সমগ্র পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করতে বলা হচ্ছে বাংলাদেশের একটি নন প্রফিট শিক্ষা কেন্দ্রের বিজ্ঞান গবেষকের প্রাপ্ত ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কারের কারণে।
এটি বিশ্বসভ্যতার সাথে বেমানান আদেশ ও কমিউনিটি বিরোধী মনে হতে পারে অনেকের কাছে। কিন্তু বিজ্ঞান গবেষণার ফলাফল ভিন্নরূপ হয়ে গেলে কি করার আছে। সমগ্র বিশ্ব সভ্যতার উদ্বগ্নতার ব্যাখ্যা এবং উদ্বিগ্নতার কারণের ঘটমান রহস্যময় বিষয়গুলো যখন এই কোভিড-১৯ ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির সাথে মিলে যায়, বিজ্ঞান তখন প্রযুক্তিগত অধ্যায়ে পরে। প্রযুক্তি তখন আর বিজ্ঞান থাকে না। তাই প্রমাণ করে না ?
স্পেস প্রযুক্তিবিদ যখন আকাশে উড়েন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ওর যুগল স্পেসে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের যুগল ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের পৃথিবীর চলার সূরঙ্গ পথ উদয়াস্তের মিডল পয়েন্টের পর তৈরি করে দেয় এবং ওর ব্ল্যাক হোলের আয়নোস্ফেয়ারের আয়নিক রশ্মির যুগল গুলো রকেটের খোলস কম পুড়িয়ে ফেলে অতিক্রম করে ।
পৃথিবীর দুই স্পেস এভাবে একদিকে উল্কা, ধূমকেতু,ফোটন,নিউট্রন অপরদিকে এস্টরয়েড, মিটিওরাইড এন্টি ফোটন,এন্টি নিউট্রন ইত্যাদি দিয়ে স্পেস ও এন্টি স্পেসের বিছানা তৈরি করে অক্সিজেন নাইট্রোজেন রশ্মির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট তৈরি করে দেয়। কেননা এসব পৃথিবীর দুই মাশরিক এবং দুই মাগরিবের বা দুই উদয়াস্তের মিডল সময় কালে দিবস রাত্রির দুই পৃথিবীকে পরমাণু রশ্মির চূলা জ্বালাতে মঙ্গল গ্রহের প্লেটকে কেন্দ্রীয়ভাবে ফিশন ফিউশন করার কথা বলেছিলাম। সব আয়নিক রশ্মির স্পেস ও এন্টি স্পেস ম্যাটারের যুগল ব্ল্যাক হোলের রশ্মি বহনের কনসেন্ট্রশন তৈরির ক্যাপাবিলিটি সৃষ্টিতে। যা ক্লাস্টারিং করে বৃদ্ধি হয়ে কমে যায় আবার এন্টি ক্লাস্টারিং করে কম থেকে বৃদ্ধি হয়ে যায়। এভাবে একই সংগে চারটি যুগল ম্যাগনেটের বিপরীত ব্ল্যাক হোল স্পিনিং অগণিত ফিল্ড ম্যাগনেট তৈরি করে আলাদাভাবে কক্ষপথে একই সংগে বিপরীত কক্ষপথ তৈরি করে চলছে প্রত্যেকের দুই বিপরীত হয়ে ।
দুই উদয়াস্তের শুরু ও শেষ জানা নেই আমার। তবে ডট পয়েন্টে থেকে ফিশন ফিউশন হয়ে দুপুর ও মধ্যরাত পর্যন্ত অসংখ্য রশ্মি যুগলের কনসেন্ট্রশন কঠিন তরল ও বায়বীয় বস্তু রশ্মির ব্ল্যাক হোল যুগল ফিল্ডের ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টারিং করতে অসংখ্য উল্লেখিত উড়ন্ত ম্যাটারকে ছোটাছুটি করতে হয় শুধুই আমাদের পৃথিবীর দিবস রাত্রির বিপরীত স্পেসে। যা আর্থ ক্রাস্টের পৃথক দুই স্পেসে (দিবস রাতের) বসবাসকারী মানব জাতি আঘাতপ্রাপ্ত হয় না। কেননা এসব বিছানা গুলো লাগে ফিশন ফিউশন ঘটানোর জন্য।যা আমাদের জৈব পদার্থের সারফেসে, সারফেসের নীচে এঁটেল মাটি,সিলিকা স্তর এবং এরও নীচে, তারও নীচে,একেক স্হানে একেক ম্যাটার এন্টি ম্যাটার ইত্যাদির দুই বিপরীত স্পেস আবার আমাদের সারফেসের বিপরীত হয়েছে এগুলো। ঐসব স্পেস আমাদের দেখা গ্রহগুলোর এন্টি স্পেস। আসলে কথাটি হবে ভূঅভ্যন্তরীণ ম্যাটার গুলো গ্রহের স্পেস আর দেখা গ্রহগুলো এন্টি স্পেস। পানির মিশ্র ম্যাটার গ্রহ রয়েছে, বরফের রয়েছে। দুই পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের (সকলের কাছে নেগেটিভ) এন্টি ম্যাটার পজিটিভ যুগল দিকের ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের তেজস্ক্রীয় উত্তর ম্যাগনেট ধেয়ে আসে চলে যায় দুই পথের দিবস রাতের ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহৎ ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটের স্পিন ও বিপরীত স্পিনের মাধ্যমে। এভাবে আমাদের দুই পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার লেবেল পর্যন্ত দুই পৃথিবীর মধ্যে ও বাহিরে গ্রহগুলোও রয়েছে। আমাদের জানা কেউ বলে ৮ টি গ্রহ কেউ বলে ৯ টি। আসলে শুক্র গ্রহ একটি উপগ্রহ যা চাঁদের বিপরীত। গ্রহের সংখ্যা ৭টি। আর এভাবে ৭টি পৃথিবীর সমপরিমাণের কথা পবিত্র আল কোরআনে বর্ণিত হয়ে আছে। যা পৃথিবীবাসীদের জন্য একটি বৈজ্ঞানিক প্রমাণ হিসাবে আজকে পূর্ণাঙ্গভাবে প্রমাণ করছে।
উপগ্রহ যুগল দুটি যেনো নাসার ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সীর কোভিড-১৯ ফিল্ডের ব্রেইনের মাধ্যমে গ্রহের মর্যাদা না পায় সেইপথে মানব সভ্যতাকে কাজ করতে হবে। তাহলে সভ্যতা বাঁচে।
ভ্যাকসিন কখনো কোভিড-১৯ পজিটিভ এক্টিভিটি ও ক্যানসার ভালো করার ঔষধ হবে না। ক্যানসার রোগ ভালো করুন। ফর্মূলা দেওয়া হয়েছে। তেজস্ক্রিয় কোভিড-১৯ ফিল্ড পরিস্কার করুন। কেননা এসব ফিল্ডে তেজস্ক্রিয় খাবার তৈরি হবেই। তেজস্ক্রিয় খাবার বর্জন করুন। ন্যাচারাল পৃথিবীর সাথে থাকুন।
সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য পোষনের সময়সীমা আরও বহু সময়কাল প্রজন্মের কালে পরিণত হয় যেনো সেই প্রত্যাশা রইলো।