Asteroids and solar storms are coming again. Causal analysis

There are now two reports on the NASA telescope. An asteroid 160 feet long is heading towards Earth. And the other is solar storm. Both are being watched by NASA. And this view is being seen by all the people of the various so-called different science faculties of the world in the theory of singularity. Since Einstein, Hawking, Max Planck saw it this way and learned wrongly as they say, civilization cannot match anything.


There are now two reports on the NASA telescope. An asteroid 160 feet long is heading towards Earth. And the other is solar storm. Both are being watched by NASA. And this view is being seen by all the people of the various so-called different science faculties of the world in the theory of singularity. Since Einstein, Hawking, Max Planck saw it this way and learned wrongly as they say, civilization cannot match anything.

Again, dark matter is not clear in Western universities or technological civilization. Among the twin matter, one is visible and the other is invisible. What is not visible is anti-matter or dark matter. Illuminating dark matter no longer contains antimatter. becomes matter.Existence of light twists the path just as antiexist space twists the path in the opposite direction. Anti-Exist Space Fusion Matter. And exist from space fission. Creates fission. And fusion is in the center of the black hole field. This is the main theme and this opposing field of motion is guided by the beam of negative positive black holes.

Earth's twin surface consists of earth with sky or atmospheric matter. We do not see the sky beneath our feet or the movement of gaseous materials in the atmosphere. This is dark matter. And what is below the surface is anti-matter or dark matter for the surface. Dark matter surrounds NASA's space station. NASA itself is seeing the opposite by shining a light on that environment.

Again, the night without light on earth is not used to see the current university and lab civilization. By lighting up the night, the world of the day sees its opposite. The world of day cannot see itself without the light on. Turn on the light and see his shadow. This shadow is the matter of the earth. Removing this shadow would reveal dark matter or anti-matter or the day world. Which can be seen at night. It is impossible to remove this shadow during the day. The matter of this shadow is called the matter of the day world.

The matter of the two worlds is seen by the inhabitants of the two worlds as the sun and the pole star. Different suns and pole stars can be seen rising from Earth's seven territories opposite it. The twin black hole field system of the planetary system in previous articles has been shown.

NASA doesn't see the opposite. But it reverses itself. The glowing matter of his station is watching. Its opposite has equal shadow matter. An object fixed on Earth, such as an asteroid or rock, is close to Earth's surface in the atmosphere in the opposite direction.

Every day and night, NASA flies up and down the ground or other objects. For example, oxygen escapes from the interior of the soil at night, and nitrogen escapes from the interior of the soil at night, changing the opposite hemisphere.

Now put NASA in the sky. Then it means the inside of the soil and conversely the sky also means where the surface is. If NASA were to be placed deep inside the Earth, NASA would see its environment as dark but instead would see the surface spinning. If any charged matter is released from this surface, the black hole of that matter will see one of the twin fields go to the anti-field of the earth as an asteroid.And for the charge that the surface has lost, it will see its matter coming from the opposite direction equal to the twin of the anti-charge beam of the black hole field. Of these two black hole fields one shows the Earth and the other shows the Sun. In fact the sun is the opposite world of the earth. Neither of these two arrival and departure locations are visible to NASA. Because NASA is outside the twin field of Earth's normal surface. He can only tell about these two beams of the black hole field. And the people of the world are understanding its impact. One is called a solar storm. Another damaged the tree. Or Israel has bombed Palestine or their fighter planes have run their alliance, etc., reducing the oxygen charge.

In fact, the asteroid and solar storm that NASA reported two days ago were actually caused by cyclone Rimel.Due to the extensive damage to the Sundarbon forest and the US tornadoes occurring at the same time, many trees in the Sundar forest were broken down and oxygen produced. Since the amount of natural Earth matter (a 160-length asteroid) could have produced the twin charge of a black hole, it is an artificial Earth twin from the natural Earth. entered the field or lost that amount of surface organic matter in the Sundarbon forest.

Due to the extensive damage to the Sundar forest and the US tornadoes occurring at the same time, many trees in the Sundar forest were broken down and oxygen produced. Since the amount of natural Earth matter (a 160-length asteroid) could have produced the twin charge of a black hole, it is an artificial Earth twin from the natural Earth. entered the field or lost that amount of surface organic matter in the sundarbonforest.


আবারও এস্টরয়েড ও সৌর ঝড় আসছে।কারণ বিশ্লেষন

নাসার টেলিস্কোপে এখন দুটি রিপোর্ট। একটি এস্টরয়েড পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে ১৬০ ফুট লম্বা আকৃতির। আর অপরটি সোলার ঝড়। দুটিই নাসার চোখে দেখছে মানুষ। আর এই দেখা পৃথিবীর বিভিন্ন কথিত বিভিন্ন বিজ্ঞান অনুষদের সব মানুষ সিঙ্গুলারিটি তত্বে দেখছে। যেহেতু আইনস্টাইন, হকিং, ম‍্যাক্স প্ল‍্যাঙ্ক তারা এভাবে দেখেছে এবং ওদের কথামতো ভুল শিখেছে বলে ফ‍্যাকাল্টিগুলো কিছুই মেলাতে পারছে না সভ‍্যতা।

পৃথিবীর টুইন সারফেসের মাটির সাথে আকাশ আছে বা বায়ুমন্ডলের ম‍্যাটার আছে। আমরা পায়ের নীচে আকাশ বা বায়ুমন্ডলের গ‍্যাসিয়াস পদার্থের চলাচল বিষয়ে দেখিনা। এটিই ডার্ক ম‍্যাটার। আবার সারফেসের নীচে যা আছে সারফেসের জন‍্য তা এন্টি ম‍্যাটার বা ডার্ক ম‍্যাটার হয় । নাসার স্পেস ষ্টেশনের চারিদিকে অন্ধকার বা ডার্ক ম‍্যাটার। নাসা নিজেই সেই পরিবেশে আলো জ্বালিয়ে নিজের বিপরীতকে দেখছে।

আবার পৃথিবীতে আলোহীন রাত বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় ও ল‍্যাবের সভ‍্যতা দেখে অভ‍্যস্হ নয়। রাতকে আলো জ্বালিয়ে দিনের পৃথিবী ওর বিপরীতকে দেখছে। দিনের পৃথিবী নিজেকে দেখতে পায় না আলো না জ্বালিয়ে। আলো জ্বালিয়ে দেখতে পায় ওর ছায়াকে। এই ছায়া পৃথিবীর ম‍্যাটার। এই ছায়াকে সরিয়ে দিলে ডার্ক ম‍্যাটার বা এন্টি মাটার দেখা যাবে বা দিনের পৃথিবীকে দেখা যাবে। যা রাত হলে দেখা যাবে। দিনে এই ছায়াকে সরানো অসম্ভব। এই ছায়ার বস্তুকে দিনের পৃথিবীর ম‍্যাটার বলে ।

দুই পৃথিবীর ম‍্যাটারকে দুই পৃথিবীর বাসিন্দারা দেখে সূর্য ও পোল স্টার হিসাবে। পৃথিবীর সাত ধরনের টেরিটোরি থেকে ওর বিপরীতেকে ভিন্ন ভিন্ন সূর্য ও পোল স্টার উদিত হতে দেখা যায়।আগের আর্টিকেলগুলোর প্ল‍্যানেটারি সিস্টেমের টুইন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড সিস্টেমে দেখানো হয়েছে।

নাসা ওর বিপরীতকে দেখে না। কিন্তু নিজেই বিপরীত হয়ে যায়। ওর স্টেশনের যে আলোকিত যে ম‍্যাটার তা আলো জ্বালিয়ে দেখছে। ওর বিপরীত ওর সমান ছায়া ম‍্যাটার আছে। যা পৃথিবীতে এস্টরয়েড বা পাথরের মতো বস্তুর ফিক্স্ট একটি বস্তু পিন্ড ওর বিপরীত ডাইরেকশনে বায়ুমন্ডলে পৃথিবীর সারফেসের কাছাকাছি রয়েছে।

নাসা প্রতি দিবস ও রাতে মাটির বা অন‍্যান‍্য অবজেক্টের নীচ থেকে উপরে বেড়িয়ে আসছে আবার মাটির অভ‍্যন্তরে প্রবেশ করছে। যেমন অক্সিজেন রাতে মাটির অভ‍্যন্তর থেকে বেড়িয়ে আসে আর নাইট্রোজেন রাতে মাটির অভ‍্যন্তর দিয়ে বিপরীতে গোলার্ধ পরিবর্তন করে বেড়িয়ে যায়।

এখন নাসাকে আকাশে রাখুন। তাহলে মাটির অভ‍্যন্তর বুঝায় আবার বিপরীতভাবে আকাশও বুঝায় যেখানে সারফেস আছে। নাসাকে মাটির অভ‍্যন্তরে রাখলে নাসা নিজের পরিবেশকে দেখবে অন্ধকার কিন্তু বিপরীতে সারফেস স্পিন করছে দেখবে। এই সারফেস থেকে কোনো চার্জ ম‍্যাটার খুলে আসলে ঐ ম‍্যাটারের ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ডের একটিকে এস্টরয়েড হয়ে পৃথিবীর এন্টি ফিল্ডে যেতে দেখবে। আর সারফেস যে চার্জ লস করেছে তার জন‍্য ওর ঐটুকু ম‍্যাটারকে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের এন্টি চার্জ বিমের টুইনের সমপরিমাণকে বিপরীত দিক থেকে আসতে দেখবে। এই দুটির ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের একটি পৃথিবী দেখাচ্ছে অপরটি সূর্য দেখাচ্ছে। বাস্তবে সূর্য পৃথিবীর বিপরীত পৃথিবী। এই দুটির আগমন এবং প্রস্হানের গন্তব‍্যের স্হান কোনটিই নাসা দেখতে পাচ্ছে না। কেননা নাসা পৃথিবীর স্বাভাবিক সারফেসের টুইন ফিল্ডের বাহিরে আছে। সে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের এই দুটি বিমের খবর বলতে পারছে। আর পৃথিবীর মানুষ এর ইমপ‍্যাক্ট বুঝতে পারছে। একটিকে বলছে সোলার ঝড়। অপরটি গাছ পালার ক্ষতি করেছে। বা ইসরাইল ফিলিস্তিনে বোমা মেরেছে বা ফাইটার প্লেন চালিয়েছে ইত‍্যাদি এরকম অক্সিজেনের চার্জ কিছু কমিয়ে ফেলেছে।

আসলে নাসা দুদিন আগে যে এস্টরয়েড ও আবার সোলার ঝড়ের সংবাদ পাঠিয়েছে, এটি মূলত তৈরি হয়েছে ঘুর্নিঝড় রিমেলের কারণে। সুন্দর বনের ব‍্যাপক ক্ষতি ও যুক্তরাষ্ট্রের টর্নেডো একই সময়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার ফলে সুন্দর বনের বহু গাছপালা ভেঙ্গে অক্সিজেন উৎপাদনের ব‍্যাপক ক্ষতির কারণে।ন‍্যাচারাল পৃথিবীর ম‍্যাটার ঐ পরিমাণ (১৬০ দৈর্ঘ‍্যের এস্টরয়েড ) ব্ল‍্যাক হোলের টুইন চার্জের ম‍্যাটার তৈরি করতে পারতো বলে, তা ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে প্রবেশ করেছে বা সুন্দর বনের ঐ পরিমাণ সারফেসের অর্গানিক ম‍্যাটার হারিয়েছে। আর সূন্দরবনের যে পরিমাণ সূর্য তৈরি করার বা বিপরীত পৃথিবী তৈরি করার ন‍্যাচারাল ফিল্ড ধরে রাখার সামর্থ ছিলো তা হারিয়েছে বলে ফিউশন হয়ে বেড়িয়ে এসেছে বা বিপরীতভাবে ফিউশন-ফিশন হয়েছে।

এভাবে মানব সভ‍্যতা একদিকে যেমন ন‍্যাচারাল পৃথিবীর চার্জ খরচ করছে। এখন এসব ঘূর্নিঝড় বা দাবানল বা আগ্নেয়গিরি ইত‍্যাদির দূর্যোগও পরেবেশকে দ্রুত ক্রমাবনতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। And Sundarbans has lost the ability to hold the natural field to create the Sun or reverse the Earth, so it has come out through fusion or conversely fusion-fission.

Thus human civilization is consuming the natural earth's charge on the one hand. Now these disasters such as cyclones or fires or volcanoes etc. are also leading to rapid degradation of the environment.