Asteroid and Kuiper Belt are on earth.
Rakim University’s lab finds that planetary magnetic fields and antimatter create black hole effects, affecting Earth's magnetic balance. They urge addressing this disruption to prevent further cosmic and environmental damage.
The twin magnetic fields of the six planets are splitting and anti-split between the twin fields of Earth. Each planet's matter and anti-matter break up to form a beam and return to the same state as the anti-split. And that's changing a bit. This double field changes back and forth from the other side of the black hole.
However, from the matter photon beams of these planets, the magnetic field of countless matter-anti-matter black holes is being generated inside and outside the planetary system. Which are burning twins of asteroid magnet, comet magnet, meteorite magnet.
Rakim University's Data Science Lab has discovered the fact that so much is burning naturally, but where is the source of its fuel coming from? The discourses of those who formulated doctrines in the past were inexhaustible. Therefore, their doctrine has taught the current civilization to travel from planet to planet in search of a solution to the energy crisis.
Rakim University has raised an evidentiary objection here as well. As long as the two north and two south of the earth receive the weak magnetic field of the 6 planets, they can make the organic inorganic bed mattress of the earth with the living and dead bodies of plants and animals.
In this, the black hole field of oxygen nitrogen will continue to be created. The discovery of 6 planetary fields and water on the moon or anti-matter on earth means that these fields have become artificial. As artificial as they have become, they have emptied the bedding of the Earth's twin poles. If this bed is half, the bed will turn over. Since half of the bed will still be natural, this half will later survive on Earth as a twin field. Rakim University is asking to know who is sleeping in which part of the bed.
In this way, even after giving proof of the analysis of the theory, why is it not afraid of civilization? Why is it late to fix this bed?
অ্যাস্টেরয়েড ও কাইপার বেল্ট পৃথিবীতে।
ছয়টি গ্রহের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড পৃথিবীর টুইন ফিল্ডের মধ্যে স্প্লিট ও এন্টি স্প্লিট হচ্ছে। একেকটি গ্রহের একেক ম্যাটার এন্টি ম্যাটার ভেঙ্গে গিয়ে বিম তৈরি করছে আবার যে অবস্হায় ছিলো সেই অবস্হায় এন্টি স্প্লিটে ফিরে আসছে। এবং তা কিছুটা পরিবর্তন হয়ে ফিরছে। এই ডাবল ফিল্ড ব্ল্যাক হোলের এপার ওপার থেকে পরিবর্তন হয়ে ফিরছে।
পৃথিবীর দুই গোলার্ধের স্প্লিটিং এন্টি স্প্লিটিং উত্তর দক্ষিণ টুইনে হলেও পূর্ব পশ্চিম,পশ্চিম পূর্ব টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হচ্ছে। এসব ১৬ টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে যা ভেনাস ও ইউরেনাসকে এক সাথে পানির টুইন অবস্হানকে এক সাথে করলে সাত জোড়া গ্রহের সাথে আরও এক জোড়া ফিল্ড যুক্ত করতে হয়।
যাহোক এসব গ্রহের ম্যাটার ফোটন বিম থেকে অসংখ্য ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড প্ল্যানেটারী সিস্টেমের ভিতর বাহিরে তৈরি হচ্ছে। যেগুলো এস্টরয়েড ম্যাগনেট,কোমেট ম্যাগনেট,উল্কা ম্যাগনেট এসবের টুইন তৈরি হয়ে পুড়ছে।
এতো কিছু ন্যাচারালি পুড়ছে অথচ এর জ্বালানির উৎস কোথা থেকে আসছে এই বিষয়টি আবিস্কার করে দেখিয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সাইন্স ল্যাব। ভূতপূর্ব যারা মতবাদ তৈরি করে গেছেন তাদের বক্তব্য ছিলো জ্বালানী অফুরন্ত। এজন্য তাদের মতবাদ বর্তমান সভ্যতাকে জ্বালানির সংকট নিরসনের খোঁজ করতে গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে ভ্রমণের ভুল শিক্ষা দিয়েছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় এখানেও প্রমাণ ভিত্তিক আপত্তি করেছে। পৃথিবীর দুই উত্তর, দুই দক্ষিণ যতদিন ৬ টি গ্রহের দূর্বল ম্যাগনেটিক ফিল্ড পাবে ততোদিন পৃথিবীর জৈব অজৈব বিছানার গদিও তৈরি করতে পারবে উদ্ভিদ ও প্রাণী জগতের জীবিত ও মৃতদেহ দিয়ে।
এতে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ক্রিয়েট হতেই থাকবে। ৬ টি গ্রহের ফিল্ড এবং চাঁদে পানি বা পৃথিবীর এন্টি ম্যাটার আবিস্কারের অর্থ এসব ফিল্ড কৃত্রিম হয়ে গেছে। এরা যতটুকু কৃত্রিম হয়ে গেছে তা পৃথিবীর টুইন মেরুর বিছানার খাট খালি করেছে। এই খাট অর্ধেক হলেই উল্টে যাবে বিছানা। যেহেতু অর্ধেক বেড তখনও ন্যাচারাল থাকবে এই অর্ধেক পরবর্তীতে টিকে থাকবে পৃথিবীতে টুইন ফিল্ড হয়ে। খাটের কোন অংশে কে পরেছে জানতে বলছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়। এভাবে থিওরির বিশ্লেষনের প্রমাণ দেওয়ার পরও ভয় করে না কেনো সভ্যতার? এই খাট ঠিক করতে দেরী করছে কেনো? শিক্ষিত না হলে বাঁচতে পারবে?