The artificial world is preparing to go into a black hole
Artificial Earth, above, below, right, left opposite the black hole's magnetic field is leaking radiation through tunnels called tectonic plate rifts.
f there was a tectonic plate theory it would be a science and there would be earthquake resistance formulas or applied technology.
The inventors of this tectonic plate theory also expect to see artificial nitrogen black hole field magnets and anti-field black hole oxygen numerous cracks in the dry soil after crops are harvested when drought begins.
There was no such situation hundreds of years ago. Now let's see when the dry season starts. Due to the irrigation system during the rainy season or during the paddy production, these large cracks are not noticeable compared to the small ones. Knowing this, people become scientists only when the news is published in the western media. The false theory of tectonic plates was discovered.
How much time is left for the current civilization to be destroyed by the West!
Rakim Twin Field or Black Hole Twin Field Theory was discovered by a data science and non-profit educational center in Bangladesh called Vishwa Labs. The scientists of the institution that saw the corona or covid-19 radiation pair rakim field rays have spread to the western civilization. All their university educations have done a terrible disaster to the world by teaching its emergence for the last century.
Its anti-magnetic Rakim field or black hole has turned the natural magnet with the theory of light rays going straight. For example, Einstein, Max Planck, Hawking have dreamed of stopping time by moving light c at a speed of 186000 miles/second and traveling at this speed. Commercially manufactured in Europe and the United States.They are running around in spaceships to find the way through time. The dollar fills the banks and fills the euro to become the world's richest race and economy. The inventors of the law of speed of light went faster than this when they saw its speed. Now time does not go backwards. Now they can see that there is a world on the opposite side of their tectonic cracks. They still wants to go there when they sees a country the size of Belgium in the cracks of the Antarctic ice. Now they see the beautiful world in the sky.
This magic is seen from the black hole's twin artificial world. Which separated from the natural twin is the covid 19 field or radioactive black hole (raqim) field. They are overwhelmed by the natural world under our UN. Sometimes they see solar storms coming but don't realize that the black hole field of radioactive radiation where they live is connected to them in an anti-radiomagnet.Cracks in their imaginary tectonic plates are also created in the sky. That's why they look like this because the pair black hole (Rakeem) has lost the safe space around the field. Two opposing Earths see a crack in the ground, the other side seeing radiation from the black hole's nucleus in the opposite sky, which is opposite your Earth's interior.See if you thought of detonating any bombs to destroy your opponents on earth. Can these opposing sky cracks be called multi-leakage system tectonic plates? Because with these, the space of the fertile part of all the elements of the animal and plant world of our planet called Earth. Without this part it takes the form of Mars.
The story of tectonic science, story of El Nino, La Nino, story of particle theory, basic theory of matter, basic theory of astrology needs to end now. Declare an emergency in the application of current civilizational technology.
All the ruling classes of the world and their surrounding artificial environment will be the first to go into the black hole. Because the artificial earth is orbiting closest to the black hole or very close to the orbit of the black hole of Mars. For example, what NASA sees is not what the natural world sees. And that society does not know any theory of science.
All that oxygen getting to nitrogen will stop first in western civilization. A wildfire has started. It will spread like an epidemic. As the oxygen-depleted nitrogen's negative field magnet's Rakim field bond rotates at night to create another metallic Rakim field spin, it will further increase the natural field at an even faster rate. Natural field minerals of different countries of the world are being formed on their surface mainly due to Westerners.The amount of oxygen and nitrogen that is getting will be stopped first in the western civilization. A wildfire has started. It will spread like an epidemic. Volcanoes, earthquakes, forest cyclones and the production of oxygen washed away by water currents will cause epidemics.As the oxygen thus decreases further, the negative field of the nitrogen magnet's Rakim field bond turns at night to create another metallic Rakim field spin, further increasing the natural field at a faster rate. Minerals in the natural fields of different countries of the world are being created mainly because of Westerners. If the religion of minerals is metallic and the religion of covid 19 is positively charged, who is creating covid spreading?
And these are considered as economic foreign currency and these minerals are going near the people of the artificial world all over the world. They are using these with the charge produced by the natural earth and increasing the volume of their artificial earth by reducing the charge of the natural earth.
Now the European and American artificial civilizations will want to escape with thousands of planes and ships when these pandemics start but their engines will lose the coating of the black hole field of ionic space created by oxygen nitrogen. And the opposite earth will be hit by asteroids in front, back, up, down and will throw them in water or in the jungle or in an unknown city or in polar ice. And if the black hole field magnet of the ship and plane is coupled with the comet in opposite spin, it will burn to ashes.
These activities will take place quickly in the future, if all scientific education and technology of the present civilization is not canceled now.
Yesterday, a western lab found photon-like orbital motion of protons and electrons in solid matter. They are still far away from its anti-photon. After completing the full diagnosis, these scientific analyzes are being reported in Blackhole's Twin Field Theory, for two years, for the purpose of destroying humanity with the dangerous Covid-19 radioactive field.
কৃত্রিম পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে চলে যাওয়ার প্রস্তুতির পথে
কৃত্রিম পৃথিবী,এর উপরে, নীচে, ডানে, বামের বিপরীতে ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড সূরঙ্গ লিকেজ হয়ে তেজস্ক্রিয়তা ছড়াচ্ছে যা টেকটোনিক প্লেটের ফাটল বলা হচ্ছে।
যদি টেকটোনিক প্লেট থিওরি হতো তাহলে তা বিজ্ঞান হতো এবং ভূমিকম্প প্রতিরোধী ফর্মূলা থাকতো বা প্রযুক্তির প্রয়োগ করা হতো।
এই টেকটোনিক প্লেট থিওরি যারা আবিস্কার করেছে তারা আশা করি খড়া শুরু হলে শস্য ক্ষেতে শস্য কাটার পর কৃত্রিম নাইট্রোজেন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট ও এন্টি ফিল্ড ব্ল্যাক হোল অক্সিজেনের শুকনো মাটির অসংখ্য ফাটলকেও দেখবে।
এমন অবস্হা শতাধিক বছর আগে ছিলো না। এখন খড়া মৌসুম শুরু হলে দেখে। বর্ষাকালে বা ধান উৎপাদন চলাকালে সেচের ব্যবস্হা থাকায় এসব ছোট ছোটর তুলনায় বৃহৎ ফাটল নজরে পরে না। এই টুকু জেনেই পশ্চিমা মিডিয়ায় খবর প্রচার হলেই বিজ্ঞানী হয়ে যাচ্ছে মানুষ। টেকটোনিক প্লেটের ভূয়া থিওরি আবিস্কারক হয়ে যাওয়া হয় ।
পশ্চিমাদের হাতে বর্তমান সভ্যতা ধ্বংস হতে আর কত সময় বাকি!
রাকীম টুইন ফিল্ড বা ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার করেছে বাংলাদেশের একটি ডাটা সাইন্স ও বিশ্ব গবেষণাগার নামের নন প্রফিট শিক্ষা কেন্দ্র। যে প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানী দেখতে পেয়েছেন করোনা বা কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় রশ্মির পেয়ার রাকীম ফিল্ড রশ্মি ছড়িয়ে গেছে পশ্চিমা সভ্যতায়।তাদের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্হা বিগত শতাব্দি কাল ধরে এটির উদগীরনের শিক্ষা দিয়ে ভয়াবহ অবস্হা করে ফেলেছে পৃথিবীর।
রাকীম টুইন ফিল্ড বা ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার করেছে বাংলাদেশের একটি ডাটা সাইন্স ও বিশ্ব গবেষণাগার নামের নন প্রফিট শিক্ষা কেন্দ্র।যে প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানী দেখতে পেয়েছেন করোনা বা কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় রশ্মির পেয়ার রাকীম ফিল্ড রশ্মি ছড়িয়ে গেছে পশ্চিমা সভ্যতায়।তাদের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্হা বিগত শতাব্দি কাল ধরে এটির উদগীরন করে ভয়াবহ অবস্হা করে ফেলেছে পৃথিবীর।
এর এন্টি ম্যাগনেটিক রাকীম ফিল্ড বা ব্ল্যাক হোলের ন্যাচারাল ম্যাগনেটকে ঘুরিয়ে ফেলেছে আলোক রশ্মিকে সোজা চালিয়ে নেওয়ার থিওরি দিয়ে।যেমন আইনস্টাইন, ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক, হকিংরা c নামক আলোকে ১৮৬০০০ মাইল /সেকেন্ড গতিতে সোজা চালিয়ে এবং এই গতিতে চলতে পারলে সময় স্হির করার স্বপ্ন দেখিয়ে গেছে। ব্যবসায়ী তৈরি হয়েছে ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্রে। এরা স্পেস শীপ নিয়ে স্হির সময়ের পথ খুঁজতে দৌড়ে বেড়াচ্ছে। ডলার ইউরো সঞ্চয় করে ব্যাঙ্ক ভর্তি করে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী হওয়ার প্রতিযোগিতা ও অর্থনীতির চলকে পরিণত হয়েছে।আলোর গতির সূত্র আবিস্কারকরা এর গতির দেখা পেতে গিয়ে এর চেয়ে বেশি গতি পেয়ে গেছে। এখন সময় আর পিছনে যায় না। এখন দেখতে পাচ্ছে ওদের টেকটোনিক ফাটল দিয়ে বিপরীত দিকেও পৃথিবী আছে। ঐ পৃথিবীকে যখন এন্টার্কটিকার বরফের ফাটলে বেলজিয়ামের সমান দেশ দেখতে পাচ্ছে তখনও সেখানে যেতে চাচ্ছে। আকাশেও দেখতে পাচ্ছে সুন্দর সুন্দর পৃথিবী।
এসব ম্যাজিক দেখছে ব্ল্যাক হোলের টুইন কৃত্রিম পৃথিবী থেকে। যা ন্যাচারাল টুইন থেকে আলাদা হয়ে হয়েছে কোভিড ১৯ ফিল্ড বা তেজস্ক্রিয় ফিল্ড ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। আমাদের জাতিসংঘের আন্ডারের ন্যাচারাল কোনো পৃথিবী দেখে অভিভূত হচ্ছে ওরা। আবার কখনো দেখছে সোলার ঝড় ধেয়ে আসছে কিন্তু বুঝতে পারছে না যে ওদের বসবাসের স্হান তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ওদের সাথে বিপরীত তেজস্ক্রিয় ম্যাগনেটে কানেক্ট হয়েছে। ওদের কাল্পনিক টেকটোনিক প্লেটের ফাটল সৃষ্টি হয়েছে আকাশেও। যে কারণে পেয়ার ব্ল্যাক হোল (রাকীম ) ফিল্ডের চারিপাশের নিরাপদ স্পেস হারিয়ে ফেলায় ওরা এমন দেখছে। দুই পরস্পর বিপরীত পৃথিবীর মাটিতে ফাটল দেখে অপর অংশ দেখছেন কখনো আবার কখনো ব্ল্যাক হোলের নিউক্লিয়াসের দিক থেকে তেজস্ক্রিয় রশ্মি ধেয়ে আসা দেখছেন বিপরীত আকাশে যা আপনার ভূমির অভ্যন্তরীন বিপরীত হয়। দেখুন চিন্তা করে কোনো বোমার বিস্ফোরন ঘটিয়েছেন কি না পৃথিবীতে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে। এসব পরস্পর বিপরীত আকাশের ফাটলকে বহু লিকেজ সিস্টেমকে টেকটোনিক প্লেট বলা যাবে কি? কারণ এসব দিয়ে আমাদের পৃথিবী নামক গ্রহের যে প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের যাবতীয় ইলেমেন্টের উর্বর অংশের স্পেস। এই অংশ না থাকলে তা মঙ্গল গ্রহের রূপ পরিগ্রহ করে। এসব টেকটোনিক বিদ্যার গল্প,এল নিনো, লা নিনোর গল্প,পার্টিকেল থিওরির গল্প,পদার্থের মৌলিক তত্ব, জোতির্বিদ্যার মৌলিক তত্বের উপন্যাসিক যুগের অবসান এখনই দরকার। ইমার্জেন্সী ঘোষণা করুন বর্তমান সভ্যতার প্রযুক্তি প্রয়োগের ক্ষেত্রে।
পৃথিবীর সকল শাসক শ্রেণী এবং তাদের আশে পাশের কৃত্রিম পরিবেশ সবার আগে ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে। কেননা ব্ল্যাক হোলের সবচেয়ে কাছে দিয়ে বা মঙ্গল গ্রহের ব্ল্যাক হোলের কক্ষপথের অনেকটা কাছাকাছি দিয়ে কৃত্রিম পৃথিবী ওর কক্ষপথ পরিক্রমণ করছে। যেমন নাসা যা দেখছে তা ন্যাচারাল পৃথিবীর দেখা নয়। আর ঐ সোসাইটি বিজ্ঞানের কোনো থিওরি জানে না।
যেটুকু অক্সিজেন নাইট্রোজেন পাচ্ছে বন্ধ হবে সকলের আগে পশ্চিমা সভ্যতায়। দাবানল সৃষ্টি শুরু হয়েছে।এটি মহামারি আকারে ছড়িয়ে পরবে। আগ্নেয়গিরি, ভূমিকম্প, বনাঞ্চল ঘূর্নিঝড়ে পানির স্রোতে ভেসে যাওয়া অক্সিজেন উৎপাদনে মহামারি আসবে। অক্সিজেন এভাবে আরও কমে নাইট্রৌজেনের নেগেটিভ ফিল্ড ম্যাগনেটের রাকীম ফিল্ড বন্ড রাতে ঘুরে গিয়ে অন্য মেটালিক রাকীম ফিল্ড স্পিন তৈরি করে আসছিলো যেভাবে, সামনে তা আরও দ্রুত গতিতে ন্যাচারাল ফিল্ডে বৃদ্ধি পাবে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ন্যাচারাল ফিল্ডের খনিজ তৈরি হচ্ছে প্রধানত পশ্চিমাদের কারণে । খনিজ পদার্থের ধর্ম মেটালিক আর কোভিড ১৯ এর ধর্ম পজিটিভ চার্জের হলে কোভিড স্প্রেডিং কে তৈরি করছে?
আর এসবকে অর্থনেতিক বৈদেশিক মুদ্রা ভেবে তুলে ফেলছে এবং সমগ্র পৃথিবীতে কৃত্রিম পৃথিবীর মানুষের কাছাকাছি এসব খনিজ চলে যাচ্ছে। ন্যাচারাল পৃথিবীর উৎপাদিত চার্জ দিয়ে এসব ব্যবহার করছে আর ন্যাচারাল পৃথিবীর চার্জ কমিয়ে নিজেদের কৃত্রিম পৃথিবীর আয়তন বৃদ্ধি করছে।
এখন ইউরোপীয় এবং মার্কিন কৃত্রিম সভ্যতা এসব মহামারি শুরু হলে হাজার হাজার প্লেন ও জাহাজ নিয়ে পালাতে চাইবে কিন্তু ওদের ইঞ্জিন অক্সিজেন নাইট্রোজেনের দ্বারা তৈরি আয়নিক স্পেসের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের প্রলেপ হারিয়ে ফেলবে আর বিপরীত আর্থ সামনে পিছনে উপরে নীচে বা মাটি পানি আকাশে এস্টরয়েড দিয়ে গ্রহানুর আঘাতে তাদের পানিতে ফেলবে বা জঙ্গলে ফেলবে বা কোনো অচেনা শহরে ফেলবে অথবা মেরুব বরফে ফেলবে।++
এখন ইউরোপীয় এবং মার্কিন কৃত্রিম সভ্যতা এসব মহামারি শুরুর সময় যতোই হাজার হাজার প্লেন ও জাহাজ নিয়ে পালাতে চাইবে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের স্পেসের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের প্রলেপ হারিয়ে যাবে আর বিপরীত আর্থ সামনে পিছনে উপরে নীচে বা মাটি পানি আকাশে এস্টরয়েড দিয়ে গ্রহানুর আঘাতে তাদের পানিতে ফেলবে বা জঙ্গলে ফেলবে বা কোনো অচেনা শহরে ফেলবে অথবা মেরুব বরফে ফেলবে।
আর ধূমকেতুর সাথে জাহাজ ও প্লেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট বিপরীত স্পিনে জোড়া লাগলে পুড়ে ছাই হবে।
এসব কার্যক্রম দ্রুত সংঘটিত হবে সামনে, যদি এখনই বর্তমান সভ্যতার সকল বিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষা ও প্রযুক্তি বাতিল না করা হয়।
গতকাল ফোটনকে পশ্চিমা কোনো ল্যাব পূর্ণাঙ্গ ম্যাটারের ইলেক্ট্রন প্রোটনের অর্বিটাল মুভমেন্টের মতো চলার তথ্য দেখতে পেয়েছে। এর এন্টি ফোটন থেকে অনেক দূরে এখনো ওরা। যার পূর্ণাঙ্গ ডায়াগনোসিস সম্পন্ন করে ব্ল্যাকহোলের টুইন ফিল্ড থিওরিতে এসব বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে, দুবছর যাবত বিপদগ্রস্হ কোভিড-১৯ তেজস্ক্রিয় ফিল্ডের বিকারগ্রস্হ মানবসভ্যতার উদ্দেশ্যে।