The artificial world is the tumor or cancer of the natural world
The artificial world functions as a cancer within the natural world, disrupting ecological balance and harming the environment through invasive technologies and unsustainable practices, worsening as time progresses and remedies are delayed.
Life may exist on Venus, as reported by the US Daily Mail four days ago. Currently, all internet connections, including Facebook, are closed in Bangladesh. As of today, Thursday, July 23, 2024, at 1:05 PM, I have provided a screenshot of this Daily Mail news from four days ago.
According to the analysis from Rakim University’s theory, the world is growing on the anti-black hole field of all the planets. The fission and fusion reactors of two opposite worlds will continue to operate in each other’s realms until both worlds are absorbed by a black hole. Earth is formed at the intersection of the anti-fields of the magnetic fields of all the planets, where decaying matter accumulates and life and organisms develop.
Therefore, human civilization must learn to maintain the magnetic fields of the six planets—day and night—in one location where Earth is cultivated. The ability to sustain two reactors of the natural world indefinitely is a hallmark of advanced science. Earth's twin field will persist until every asteroid, comet, nebula, and pulsar has been depleted. As these two natural worlds represent two universes, the artificial world—comprising large asteroids (tumors) and comets (cancer)—is 64 degrees off in two directions compared to the natural world, creating a wound of 128 degrees.
The artificial civilization is currently in the third stage of cancerous growth. Stage 2 began when the coronavirus pandemic first reached Shivchar, Bangladesh, on March 27, 2020. The discovery of the corona field destruction theory later that year could have simplified the treatment of this artificial world. However, the longer the delay, the more difficult it becomes to combat the coronavirus, though current civilization remains largely unaffected by this issue.
Venus acts as a coagulation barrier satellite, while Uranus serves as a liquid water satellite. These planets foster organisms on their planetary surfaces. The night moon of Venus and the day moon of Uranus interact to slow the magnetic field of the black hole, with Venus nurturing its seeds at night and Uranus germinating them during the day. This natural matter shapes Earth’s characteristics through its twin black hole fields.
Without understanding the definition of science, advancing with flawed research will lead nowhere. All cities, ports, tourism centers, and artificial space centers, including plans to colonize the moon or Mars, should be declared abandoned. Human civilizations must return to living in natural villages to address the tumor or cancer of the artificial world.
Time is running out to address and sustain the artificial Earth environments created by flawed scientific methods. Read and understand Rakim University’s theory and share it with others. The best time for Tahajjud prayers is passing. This article concludes here.
কৃত্রিম পৃথিবী টিউমার বা ক্যানসার ন্যাচারাল পৃথিবীর
ভেনাসে জীবনের অস্তিত্ব থাকতে পারে।ইউএস ডেইলি মেইলের নিউজ এটি চারদিন আগের। ফেসবুকসহ সকল ইন্টারনেট সংযোগ কয়েকদিন বন্ধ এখন বাংলাদেশে। আজ বৃহস্পতিবার ২৩.০৭.২০২৪ ইং রাত ০১.০৫ মিনিটে স্ক্রিনশর্ট দিয়েছি ডেইলি মেইলের এই নিউজে যা চারদিন আগের খবর।
পৃথিবীর সকল গ্রহের এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের উপর পৃথিবী আবাদ হচ্ছে আপনারা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরির বিশ্লেষন থেকে বুঝতে পেরেছেন। ফিশন ফিউশন ও একই সময়ে ফিউশন ফিশন দুই বিপরীত পৃথিবীর রিয়্যাক্টর দুটি পরস্পর দুই বিপরীত পৃথিবীতে চালু থাকবে যতদিন ততদিন দুই বিপরীত পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে না। পৃথিবী এমনভাবে তৈরি সবগ্রহের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের এন্টি ফিল্ড এক জায়গায় মিলিত হয়ে আছে যার উপর পচনশীল দ্রব্য ফেলা হলে জীবণ ও জীবদেহ তৈরি হয়।
যেকারণে ৬ টি গ্রহের ম্যাগনেটিক ফিল্ড দিবস ও রাতের পৃথিবীর আবাদ যেখানে হচ্ছে সেখানে এক জায়গায় রাখার পদ্ধতিতে চাষাবাদ করতে শিখতে হবে মানবসভ্যতাকে। ন্যাচারাল পৃথিবীর রিয়াক্টর দুটি যেনো জ্বলতে পারে অসীম সময়জুড়ে তাই করতে পারার নাম বিজ্ঞান। পৃথিবীর প্রত্যেকটি এস্টরয়েড ও ধূমকেতুর যোগফল যথাক্রমে নেবুলা ও পালসার যত সময় ধরে জ্বলে শেষ না হবে ততোদিন পৃথিবীর টুইন ফিল্ড থাকবে। আর এই দুই ন্যাচারাল পৃথিবী দুই মহাবিশ্বের চলক হওয়ায় কৃত্রিম পৃথিবীর বৃহৎ টিউমার-ক্যানসার বা ক্যানসার-টিউমার (টিউমার-ক্যানসার বা লেজ = বৃহৎ এস্টরয়েড, ক্যানসার টিউমার = বৃহৎ ধূমকেতু ) যারা ৬৪ ডিগ্রি করে দুই দিকে হয়েছে ন্যাচারাল পৃথিবীর তুলনায় যখন ন্যাচরাল পৃথিবীর দুই দিকের ৯০ + ৯০=১৮০ ডিগ্রির মধ্যে ৬৪ +৬৪ = ১২৮ ডিগ্রির ক্ষত তৈরি করেছে।
ক্যানসারের জীবাণুর থার্ড স্টেজ চলছে পৃথিবীর কৃত্রিম সভ্যতার। করোনা ভাইরাস যখন প্রথম পেনডেমিক হয়ে ২০২০ সালের ২৭ শে মার্চ প্রথম বাংলাদেশের শিবচরে প্রবেশ করে তখন স্টেজ ছিলো ২য়। কৃত্রিম পৃথিবীর চিকিৎসা সেই বছরের শেষে করোনা ফিল্ড ধ্বংস করার থিওরি আবিস্কার করার সময় থেকে করলে সহজহতো।
যতোই সময়ের বিলম্ব হচ্ছে ততোই করোনা ধ্বংস করা সভ্যতার জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছে।যদিও বর্তমান সভ্যতার এবিষয়ে কোনো মাথা ব্যথা পরিলক্ষিত হচ্ছে না।
ভেনাস জমাট বাধা উপগ্রহ এবং এর বিপরীতে ইউরেনাস তরল পানির উপগ্রহ। এরা গ্রহের প্লেটে জীবের অঙ্কুরোদগম করে। বিষয়টি এমন যে ভেনাসের এন্টি ফর্মেশন রাতের চাঁদ আর দিনের চাঁদ ইউরেনাস এভাবে চাঁদের ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরস্পর বিপরীতে স্লো স্পিন করে। ভেনাস ওর বীজ রাতে ভিজিয়ে রাখে দিনে ইউরেনাস তা অঙ্কুরোদগোম করে। এই সার্বিক বিষয় ন্যাচারালি অর্গানিজম এবং ইন-অর্গানিজম টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দ্বারা পৃথিবীর ক্যারেক্টার তৈরি করে চলেছে।
বিজ্ঞানের সংজ্ঞা না জেনে সব ভুল গবেষনার নামে এভাবে চললে সামনে আর কোনো উপায় থাকবে না। পৃথিবীর সকল শহর বন্দর পর্যটন কেন্দ্র, দুই বিপরীত কৃত্রিম স্পেস সেন্টার, চাঁদ বা মঙ্গল (মার্স ) গ্রহের বসবাসের পরিকল্পনাকারী টেরিটোরি পরিত্যাক্ত ঘোষনা করে এসব কৃত্রিম মানব সভ্যতাকে গ্রামের ন্যাচারাল পৃথিবীতে স্হায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাধ্য হয়ে যেতে হবে। তাহলেই কেবল কৃত্রিম পৃথিবীর এই টিউমার বা ক্যানসার অপারেশন হবে।
সভ্যতার ভুল বিজ্ঞানের দ্বারা গঠিত কৃত্রিম পৃথিবীর সব পরিবেশ চিকিৎসা করে টিকিয়ে রাখার সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি পড়ুন।নিজে বুঝুন অপরকে শেয়ার করুন।
তাহাজ্জ্বত নামাজের উত্তম সময় অতিবাহিত হচ্ছে। এই আর্টিকেল এখানেই শেষ করা হলো।