Pray that the present artificial world does not become extinct history to the next mankind

The distinction between the natural world and the artificial world was made in Western civilization before the 1900s. From the period after the beginning of the mechanical age.


The distinction between the natural world and the artificial world was made in Western civilization before the 1900s. From the period after the beginning of the mechanical age. Antimatter is the naturally occurring minerals or planetary matter within the Earth's surface. Similarly in the opposite sky also carrying opposite charges at the same time orbiting each other in anti-direction spin beams.A black hole is coated with a surface coating of viruses and bacteria encircling the twin fields of 6 planets for life to live on. What we call the world. All planetary fields are covered with bacteria virus magnetic black hole fields oxygen, nitrogen and their anti-fields while the twin poles are naturally north-south. Not shifted like artificial Earth. Our artificial world has discovered 20 more elementary (fundamental twin matter discoveries) substances. Which, being an artificial world, created these new elemental twin matter in the artificial territory. In fact, these 20 elements (metals and non-metals combined) have been discovered by running the anti-black hole engine to create separate earths. which is separated from the natural world. Thus I have been talking about being separated from the origin of creation. The six skeleton-like earthy planets like gold or copper or silver or iron, etc., on the twin fields, would not have earth if the earth's bacterial virus cover was removed. And since there is no anti-matter or organic inorganic material for the production of oxygen and nitrogen, the two gases will not be produced. There will be no water. Acidic alkaline and salty environments will dissolve into black holes. As a result, the living world and the animal world will become inanimate objects in creation. Natural field moving in anti space or skeleton. Dark matter space Moon and other planets. Their anti-field is our world. Whatever is altered or artificial here is seen on other planets. For example, the body of the earth is disappearing in the natural part of our red soil coating. The water level is going down underground. So looking at Mars. And the unscientific thought of living is becoming more promising. Soon the double spin of opposite charges of the planets will cease. And when the spin stops, it becomes a black hole where there is no creation space and no anti-space, proving that past and future cancel each other out. This is what Almighty Allah said about the inclusion of the cave dwellers in Rakim in Surah Kahaf of the Holy Qur'an, so I have used these valuable theories to name the university in Rakim University.Where there is nothing in the world except to study the theory of mankind. There will never be a substitute for survival.


পরবর্তী মানবজাতির কাছে বর্তমান কৃত্রিম পৃথিবী বিলুপ্ত ইতিহাসে পরিণত না হোক প্রার্থনা এবং সভ‍্যতার আর্টিফিশিয়াল মৌলিক পদার্থ আবিস্কার ফ‍্যাক্ট

ন‍্যাচারাল পৃথিবী ও কৃত্রিম পৃথিবীর পার্থক্য তৈরি হয়েছে ১৯০০ শতকের আরও কিছু আগে পশ্চিমা সভ‍্যতায়। যান্ত্রিক যুগের সূচনা পরবর্তী সময়কাল থেকে। ন‍্যাচারালি যেসব খনিজ বা গ্রহের ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার পৃথিবীর সারফেস থেকে সারফেসের অভ‍্যন্তরে আছে। তদ্রুপ বিপরীত আকাশেও একইসময়ে বিপরীতভাবে চার্জ বহন করে একে অপরের এন্টি ডাইরেকশনের স্পিনের বিমে কক্ষপথ পরিক্রমণ করছে। ভাইরাস ও ব‍্যাকটেরিয়ার সারফেসের আবরন দিয়ে ৬ টি গ্রহের টুইন ফিল্ড ঘেরাও করে জীবজগতের বসবাসের জন‍্য ব্ল‍্যাক হোলের প্রলেপ দেওয়া হয়েছে। যাকে আমরা ওয়ার্ল্ড বলছি। সব গ্রহের ফিল্ডকে ব‍্যাকটেরিয়া ভাইরাসের ম‍্যাগনেটিক ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড অক্সিজেন নাইট্রোজেন ও এদের এন্টি ফিল্ড দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে যখন টুইন মেরু ন‍্যাচারালি উত্তর দক্ষিণেই থাকবে।স্হানান্তরিত হবে না কৃত্রিম পৃথিবীর মতো। আমাদের কৃত্রিম পৃথিবী আরও ২০ টি মৌলিক (মৌলিক টুইন ম‍্যাটার আবিস্কার ) পদার্থ আবিস্কার করেছে। যা কৃত্রিম পৃথিবী হওয়ার কারণে কৃত্রিম টেরিটোরিতে এসব নতুন মৌলিক টুইন ম‍্যাটার তৈরি করেছে। আসলে এই ২০ টি মৌলিক পদার্থ (ধাতব অধাতব সংযুক্ত) এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ইঞ্জিন চালিয়ে পৃথক মাটি তৈরি করায় আবিস্কার করা সম্ভব হয়েছে। যা ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে আলাদা হয়ে যাচ্ছে। এভাবে সৃষ্টির অরিজিন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার কথা বলছি। যে ছয়টি কঙ্কালের মতো মাটির গ্রহ যেমন স্বর্ন বা কপার বা সিলভার বা লোহা ইত‍্যাদির টুইন ফিল্ডের উপর পৃথিবীর ব‍্যাকটেরিয়া ভাইরাসের আবরন সরিয়ে নিলে পৃথিবী থাকবে না। আর অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরির জন‍্য যে ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার বা জৈব অজৈব পদার্থ না থাকায় গ‍্যাস দুটি উৎপন্ন হবে না। পানিও থাকবে না। এসিডিক ক্ষারীয় ও লবণাক্ত পরিবেশ ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে। ফলে সৃষ্টিতে জীবজগত ও প্রাণী জগত জড় বস্তুতে পরিণত হবে। এন্টি স্পেসে বা কঙ্কালে ন‍্যাচারাল ফিল্ড চলে যাচ্ছে। ডার্ক ম‍্যাটার স্পেস চাঁদসহ অন‍্যান‍্য গ্রহ। এদের এন্টি ফিল্ড আমাদের ‍পৃথিবী। এখানে যা কিছু পরিবর্তন হয়েছে বা কৃত্রিম হয়েছে তাই দেখা যাচ্ছে অন‍্যান‍্য গ্রহে। যেমন আমাদের লাল মাটির প্রলেপে ন‍্যাচারাল অংশে পৃথিবীর বডি হারিয়ে যাচ্ছে। পানির স্তর হু হু করে নেমে যাচ্ছে ভূঅভ‍্যন্তরে। তাই দেখছে মঙ্গলে। আর বসবাস করার অবৈজ্ঞানিক চিন্তা আরও আশাব‍্যঞ্জক হচ্ছে।
অচিরেই গ্রহগুলোর পরস্পর বিপরীত চার্জের ডাবল স্পিন থেমে যাবে। আর স্পিন থামলে তা হয় ব্ল‍্যাক হোল যেখানে সৃষ্টির স্পেস ও এন্টি স্পেস না থাকায় অতীত এবং ভবিষ‍্যত পরস্পরভাবে বিলুপ্ত হয়েছে প্রমাণ করে। এটিই মহান আল্লাহ পবিত্র আল কোরআনের সূরা কাহাফ এর গুহাবাসীদের রাকীমে অন্তর্ভুক্তির কথা বলেছিলেন বলে আমি এসব মহামূল‍্যবান থিওরিগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ে ব‍্যবহার করেছি। যেখানে পৃথিবীতে মানবজাতির থিওরি স্টাডি করা ছাড়া কিছুই নেই। আর টিকে থাকার জন‍্য এর বিকল্প তৈরি হবে না কখনো।