Artificial Earth will soon lose its ionosphere. In defense of the black hole theory
Earth's twin field nebula and pulsar appear in the Milky Way twin and Endometria twin in the twin nebula and twin pulsar belts in the galaxy.
Earth's twin field nebula and pulsar appear in the Milky Way twin and Endometria twin in the twin nebula and twin pulsar belts in the galaxy. As in the asteroid and Kuiper twin belts.There, the number of one-day or one-night spins between the solar beam planetary twin and polar star beam planetary twin between the gaseous and solid surfaces in a year is decreasing every day.
This means that the twin earth's ionosphere is descending or the space of the twin artificial earth of the solar storm is being filled with particle beams and antiparticle beams. It is happening continuously.These asteroid beams and comet beams never fall from the natural earth through one space theory.Artificial quantum field twin worlds with asteroids on the surface of the night Earth and comets on the daytime Earth are growing while quantum field theory is proven false.
Any space to be created cannot be created out of nothing. One of the earths is charged matter on the surface of the artificial twin field, the anti-matter beam as needed can be countered by cutting the organizational structure of the natural twin earth.which can be done from the total charged capacity of the twin earths. That is, the anti-field engine mechanical civilization is running by making artificial magnets with natural magnets, the quantum mechanics engine will face off when the charge (matter) of the anti-Earth mineral planet runs out. CERN labs cannot scatter light.This is typical of the current civilizational fallacy of one space theory. But in the twin universe theory, chargeless twin objects lose spin or lose motion in the ionosphere.
And the surface of the sky becomes chargeless with the opposite charge of the surface of the earth, and the charge of the visible sky is invisible. Artificial nebula pulsars have run out of charge meaning both have burned out due to reckless engine operation.
The environment for oxygen nitrogen production is between two natural earth plants and the right surface environment. The total consumption of the twin worlds is more than what is being charged daily. The machine should run less and create a natural field of more charge production, which is a mandatory education framework for all universities in the world that all heads of state must do. If not, surely the end of the mechanical age is very near.
আর্টিফিশিয়াল পৃথিবী অচিরেই আয়নোস্ফেয়ার হারাবে। প্রতিরক্ষা ব্ল্যাক হোল থিওরিতে
পৃথিবীর টুইন ফিল্ড নিহারিকা এবং পালসার গ্যালাক্সিতে মিল্কিওয়ে টুইন ও এন্ডোমিডার টুইনে টুইন নিহারিকা ও টুইন পালসার বেল্টে প্রদর্শিত হচ্ছে।এস্টরয়েড ও কাইপারের টুইন বেল্টের মতো। সেখানে সূর্য বিমের গ্রহের টুইন ও পোলস্টার বিমের গ্রহের টুইনের মধ্যে গ্যসিয়াস ও কঠিন সারফেসের মধ্যে এক বছরে যতো সংখ্যক একদিনের বা এক রাতের স্পিন সম্পন্ন করে তা প্রতিদিন কমে যাচ্ছে।
এর অর্থ হলো টুইন পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার নেমে আসছে বা সোলার ঝড়ের টুইন আর্টিফিশিয়াল পৃথিবীর স্পেস বৃহৎ হয়ে যাচ্ছে পার্টিকেল বিম ও এন্টি পার্টিকেল বিম দিয়ে। এটি কনটিনিউ সংঘটিত হচ্ছে। এক স্পেস থিওরিতে কখনো এসব এস্টরয়েড বিম ও ধূমকেতুর বিম ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে খসে আসছে না। রাতের পৃথিবীর সারফেসে এস্টরয়েড পরে আর দিনের পৃথিবীতে ধূমকেতু পরে আর্টিফিশিয়াল কোয়ান্টাম ফিল্ডের টুইন পৃথিবী বৃহৎ হচ্ছে যখন কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি ভূয়া প্রমাণিত হচ্ছে।
যে কোনো স্পেস তৈরি করতে হলে শূন্যস্হান থেকে কোনো সৃষ্টি করা যায় না। এর এক পৃথিবীকে আর্টিফিসিয়াল টুইন ফিল্ডের সারফেসের চার্জিত মাটার, এন্টি ম্যাটার বিম যতোটা প্রয়োজন তা ন্যাচারাল টুইন পৃথিবীর সাংগঠনিক বিন্যাস কেটে প্রতিস্হাপন করে করা যায়। যা টুইন পৃথিবীর টোটাল চার্জিত সক্ষমতা থেকে করা যায়। অর্থাৎ ন্যাচারাল ম্যাগনেটের সাথে আর্টিফিসিয়াল ম্যাগনেট তৈরি করে যে এন্টি ফিল্ড ইঞ্জিন যান্ত্রিক সভ্যতা চলছে তা এন্টি পৃথিবীর খনিজ গ্রহের চার্জ (ম্যাটার) ফুরে গেলে মুখ থুবড়ে পরে থাকবে কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স ইঞ্জিন। সার্ন ল্যাবগুলো আলোর বিচ্ছুরন ঘটাতে পারবে না। এটি এক স্পেস থিওরির বর্তমান সভ্যতার ভুল থিওরির সাধারন কথা। কিন্তু টুইন ইউনিভার্স থিওরিতে চার্জলেস টুইন অবজেক্ট স্পিন হারালে আয়নোস্ফেয়ার হারায় বা মুভমেন্ট হারায়।
আর আকাশের যে সারফেস তা ভূমির সারফেসের বিপরীত চার্জের সাথে চার্জলেস হয়ে মিলে যায় অথবা দৃশ্যমান আকাশের চার্জ অদৃশ্য মান আকাশের ভূমির অভ্যন্তরীন আকাশের বিপরীত চার্জ চার্জলেস হয়ে এই দুই বিপরীত আকাশ একসাথে মিলে যায়। এটিই ব্ল্যাক হোল। প্রতিদিন প্রযুক্তি বিরামহীনভাবে এই যান্ত্রিক এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টুইন ইঞ্জিন চালনা করে যাচ্ছে।
অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি করার পরিবেশ দুই ন্যাচারাল পৃথিবী উদ্ভিদ ও সঠিক সারফেসের পরিবেশের মাধ্যমে করে থাকে। টুইন পৃথিবীর টোটাল কনজামশন ডেইলি যা হচ্ছে তার চেয়ে বেশি চার্জ খরচ হচ্ছে। যন্ত্র কম চালিয়ে বেশি চার্জ উৎপাদনের ন্যাচারাল ফিল্ড তৈরি করে চলতে হবে যা পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বাধ্যতামূলক শিক্ষা কাঠামো সকল রাষ্ট্রপ্রধানকে করতে বাধ্য করতে হবে। না হলে নিশ্চিতভাবে যান্ত্রিক যুগের শেষ পরিণতি খুব কাছাকাছি।