Another proof of Rakim University's theory is in the Indian Journal report
China admits that black holes are breaking all science rules, according to news published yesterday in the journal Science Tech.
China admits that black holes are breaking all science rules, according to news published yesterday in the journal Science Tech.
Again, ABP Ananda of India saw the headline of an online Bengali journal 'Asteroid 2024 PT-5 : Earth gets new satellite, Moon faces tough competition, this month'
Every day, if you open social media on your mobile phone, there are various scientific discussions in these news. It is natural to be surprised by what they see first.
This news of India came on behalf of any space agency, I only saw the headline, did not read inside. They say about the moon change it is a rare phenomenon. Image is attached.
Several theoretical analyzes of these issues have been given in the asteroid and Kuiper belt twin planetary black hole fields. Where the solar system diagram has also been canceled last year in 2023.
Indian Space Agency ISRO has also been sent many articles asking NASA or European Space Agency to stop space flights, i.e. they should also ban these flights.Because in black hole theory, twin universe and dark matter theory, the objects in the world's tiny twin to twin largest black hole field are behaving very dangerously. These are all highlighted in the research of Rakim University, the emblematic university of Bangladesh.
The flow of oxygen nitrogen over the twin fields of the 6 planets of the planetary twin field creates the black hole field (magnetic field) and the opposite charge created by the movement of the living body (dead or alive) in the black hole field of opposite spin is our world.The flow of water on the 6 skeletal twin planets, the twin transmitters of the three solid liquid and gaseous precipitation flows, make up the twin moons, Venus and Uranus, the metallic and non-metallic black hole fields of water engaged in the water circulation of the two hemispheres. Which discussed the division of water of two opposite charges of Venus and Uranus.
On the skeleton of the six twin planets, the twin earth is moving like this, one side Kuiper and the other side asteroids 6 months and 12 months each planet's twin fields make two twin moon day nights. These are discussed in detail in Twin Planetary Diagnosis of Black Hole Fields. Each planet uses one of its twin plates as a nuclear beam reactor from the spherically aligned planetary surface for each area per month. Each planet has its own spherically aligned planetary surface to be used as a furnace plate for each area each month.
As a result, the same planet does not get orbital fission fusion in any state of the earth and therefore the twin moons of the same twin planet do not get the same time feedback. But in 12 months, the civilizations of each territory received the taste of the world of viruses and bacteria obtained from the fields of 12 lifeless planets.
Now think about why this precious mineral is ore and who have separated them and who have finished picking up the mineral resources and who are not holding back from taking it from the last depth of the soil. Want to make Texas Dubai? Twin Pluto's matter anti-matter brought to the surface of Western civilization and which countries in the East from the mine?
Rakim University is teaching our human civilization this formula of giving back. The twin material of those 6 planets has been stolen. Even though it was not stolen but we could not be educated, our world has become such a situation. The world will not be around us soon
Rakim University of Bangladesh is providing theoretical analysis. But practically everyone is in a disaster and these are called rare events. It is rare to say that the space center from which you are viewing it has been artificially created in recent times.Like these Tibetan rifts, on one side of the surface is the earth and on the other, artificial earth has been created. And from the artificial world, the natural world object is seen in the sky for the first time.
It cannot be seen from the natural world because dark matter objects cannot be seen. Dark matter is always the opposite of the same outfit.
Seeing that asteroid is rare, so many people are seeing a lot. They seem to be surrounded by unusual radioactive fields. From now on look at Rakim University Theory. And make sure that the rear circle of those objects is invisible. Learn to understand the condition of your environment country and continent. All continents together have two inhabitants in one of us.
Science will make people live. Annihilation is not annihilation in the black hole with a country.
A tearful text is in the making. We forget the great creator Allah. How much He loves us. How is He asking us to be educated?
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরির আর একটি প্রমাণ ইন্ডিয়ান জার্নালের রিপোর্টে
চীন স্বীকার করলো সাইন্স টেক জার্নালে গতকালের প্রচারিত নিউজ অনুযায়ী যে ব্ল্যাক হোল সব সাইন্স রুল ব্রেক করছে।
আবার ইন্ডিয়ার ABP ananda একটি অনলাইন বাংলা জার্নালের হেড লাইন দেখলাম 'Asteroid 2024 PT-5 : নয়া উপগ্রহ পাচ্ছে পৃথিবী,কড়া প্রতিযোগিতার মুখে চাঁদ, চলতি মাসেই '
প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়া মোবাইল ফোনে ওপেন করলে এসব খবরে সয়লাব থাকে বিভিন্ন বিজ্ঞান বিষয়ক আলোচনা। যা তারা দেখছে প্রথম তাতে আশ্চর্য্য হওয়া স্বাভাবিক।
ইন্ডিয়ার এই খবর কোন স্পেস এজেন্সীর পক্ষে এসেছে তার হেড লাইনই দেখেছি, ভিতরে পড়িনি। তারা চাঁদ পরিবর্তন নিয়ে বলেছে এটি একটি বিরল ঘটনা। ছবি সংযুক্ত করা হয়েছে।
এসব বিষয়ে থিওরিটিক্যাল বিশ্লেষন বেশ কয়েকটি দেওয়া হয়েছে এস্টরয়েড ও কাইপার বেল্টের টুইন প্ল্যানেটারি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে। যেখানে সোলার সিস্টেম ডায়াগ্রামও বাতিল করে দেওয়া হয়েছে গতবছর ২০২৩ সালে।
ইন্ডিয়ান স্পেস এজেন্সী ইসরোকেও অনেক আর্টিকেল পাঠানো হয়েছে এজন্য যে নাসা বা ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সীকে স্পেস ফ্লাইট বন্ধ করতে বলেছি যেমন, তারাও যেনো এসব ফ্লাইট উত্তোলন নিষিদ্ধ করে। কেননা ব্ল্যাক হোল থিওরি, টুইন ইউনিভার্স ও ডার্ক ম্যাটার থিওরিতে পৃথিবীর টিনি টুইন থেকে টুইন বৃহত্তম ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের অবজেক্টগুলো খুবই বিপদজনক আচরন করছে। এসব বাংলাদেশের প্রতীকি বিশ্ববিদ্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনায় সব তুলে ধরা হয়েছে।
প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডের ৬ টি গ্রহের টুইন ফিল্ডের উপর দিয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের যে প্রবাহ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড (ম্যাগনেটিক ফিল্ড) তৈরি করে তার সাথে বিপরীতভাবে বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের জীবদেহের (মৃত অথবা জীবিত) বিচরনে যে পরস্পর বিপরীত চার্জ তৈরি হচ্ছে তাই আমাদের পৃথিবী। ৬ টি কঙ্কাল টুইন গ্রহের উপর পানির যে প্রবাহ এর তিন কঠিন তরল ও বায়বীয় অবস্হার প্রবাহের টুইন ট্রান্সিমিটার টুইন চাঁদকে তৈরি করে শুক্র ও ইউরেনাস দুই গোলার্ধের পানি ব্যবস্হাপনায় নিয়োজিত পানির ধাতব ও অধাতব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। যা শুক্র ও ইউরেনাসের দুই বিপরীত চার্জের পানির বিভক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
যে ছয়টি টুইন গ্রহের কঙ্কালের উপর এভাবে টুইন পৃথিবী চলমান রয়েছে এর এক সাইড কাইপার ও অপর সাইড এস্টরয়েড ৬ মাস করে ১২ মাস প্রতিটি গ্রহের টুইন ফিল্ড দুটি করে টুইন চাঁদ দিবস রাতে তৈরি করে। এসব ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টুইন প্ল্যানেটারির ডায়াগনোসিসে বিষদভাবে আলোচনা হয়েছে। প্রতি গ্রহ প্রতি মাসে প্রত্যেকটি এলাকার জন্য গোলাকারভাবে বিছানো সারিবদ্ধ গ্রহের পৃষ্ঠদেশ থেকে একটির টুইন প্লেটকে নিউক্লিয়ার বিমের চূল্লী হিসাবে ব্যবহার করে। প্রতি গ্রহ প্রতি মাসে প্রত্যেকটি এলাকার জন্য গোলাকারভাবে বিছানো সারিবদ্ধ গ্রহের পৃষ্ঠদেশকে আলাদা আলাদাভাবে চূল্লির প্লেট হিসাবে ব্যবহার করতে দিচ্ছে।
ফলে পৃথিবীর কোনো স্টেটে একই গ্রহ পরিক্রমার ফিশন ফিউশন পায় না আর একারণে একই টুইন গ্রহের টুইন চাঁদ একই সময়ের ফিডব্যাক পায় না। কিন্তু ১২ মাসে ১২ টি নিষ্প্রাণ গ্রহের ফিল্ড থেকে প্রাপ্ত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার পৃথিবীর স্বাদ পৃথকভাবে গ্রহন করে প্রত্যেক টেরিটোরির সভ্যতা।
এখন ভেবে দেখুন এই মহামূল্যবান খনিজ আকরিকযুক্ত কেনো হয় এবং এদের পৃথক করে খনিজ সম্পদ কারা কারা তুলে শেষ করেছেন আর মাটির শেষ গভীরতা থেকে তুলতেও পিছপা নন কারা কারা। টেক্সাস দুবাই তৈরি করতে চান? টুইন প্লুটোর ম্যাটার এন্টি ম্যাটার পশ্চিমা সভ্যতা ও প্রাচ্যের কোন কোন দেশের সারফেসে তুলে এনেছেন খনি থেকে? এসব ফেরত দেওয়ার ফর্মূলা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় শেখাচ্ছে আমাদের মানব সভ্যতাকে। চুরি হয়ে গেছে ঐসব ৬ গ্রহের টুইন জড় পদার্থ। যদিও চুরি হয়নি কিন্তু শিক্ষিত হতে পারিনি বলে এমন হাল হয়েছে আমাদের পৃথিবীর। পৃথিবী থাকবে না অচিরেই আমাদের চারিপাশে।
বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থিওরিটিক্যাল বিশ্লেষন প্রদান করছে। কিন্তু প্র্যাকটিক্যালি দেখতে গিয়ে মহাবিপদে পরে গেছে সবায় এবং এসবকে বলছেন বিরল ঘটনা। বিরল বলা যায় একারণে যে, যে স্পেস সেন্টার থেকে দেখছেন তা আর্টিফিশিয়াল করে ফেলেছেন রিসেন্ট সময়ে। এসব তিব্বতীয় ফাটলের মতো দুদিকের সারফেসের একদিকে পৃথিবী অপরদিকে আর্টিফিশিয়াল পৃথিবী তৈরি হয়েছে। আর আর্টিফিশিয়াল পৃথিবী থেকে এভাবে ন্যাচারাল পৃথিবীর অবজেক্ট আকাশে প্রথম দেখছেন।
ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে এটি দেখা সম্ভব নয় কারণ ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট দেখা যায় না। একই পরেবেশের বিপরীত সব সময় ডার্ক ম্যাটার।
যে এস্টরয়েড বিরল দেখছেন, এভাবে অনেকে অনেক কিছু দেখছেন। এসব অস্বাভাবিক তেজস্ক্রিয় ফিল্ড ঘিরে ফেলছে বলে এমন দেখছেন। এখন থেকে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিতে দেখুন। আর ঐসব অবজেক্টের রেয়ার পরিক্রমা অদেখা থাকে তাই নিশ্চিত করুন। নিজের পরিবেশ দেশ ও মহাদেশের অবস্হা বুঝতে শিখুন। সব মহাদেশ মিলে আমাদের একটির মধ্যে দুইটি আবাসিক।
বিজ্ঞান মানুষকে বসবাসের সুযোগ তৈরি করে দেবে। ধ্বংস বা দেশসহ ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তি নয় ।
চোখের পানিতে ভিজে যায় এমন লেখাগুলো যখন তৈরি হচ্ছে। আমরা মহান স্রষ্টা আল্লাহকে ভুলে থাকি। তিনি আমাদের কেমন ভালোবাসেন। তিনি কিভাবে আমাদের শিক্ষিত হতে বলছেন।