Dark Matter Science | The day world lives on Andromeda. All technology creates aliens.
What galaxy do we belong to? The answer we have known for a long time is the Milky Way. Actually during the day we are on the surface of Andromeda. And stay at night in the Milky Way.That is, we have two Udayachals and two Astachals and there is a DC current system.
What galaxy do we belong to? The answer we have known for a long time is the Milky Way. Actually during the day we are on the surface of Andromeda. And stay at night in the Milky Way.That is, we have two Udayachals and two Astachals and there is a DC current system. During these times, the magnetic twin field changes, and these two twin galaxies change in opposite spins with the twin magnetic fields.This matter should be understood in the discussion so far.
Compared to galaxies, our twin planetary systems change the twin fields of everything, such as electron twins and proton twin beams, and twin magnetic fields. Which is associated with the twin asteroid-comet to twin nebula-pulsar magnet and then twin Milky Way-Andromeda magnetic field changes. Thus...... For example, the magnetic twin field of twin oxygen twin nitrogen is during the day which is the twin magnetic field of twin nitrogen twin oxygen at night. It is always said that the twin earths in seven divisions or the twin planetary magnetic fields are the variables of the twin universes.As the twin oxygen-nitrogen magnetic field is during the day as is the twin nitrogen-oxygen magnetic field at night. Twin Earth Seven Divisions Alignment Our Twin Planetary Magnetic Fields are Twin Universe Variables.
Mankind was created as the best twin. One of which is a skeletal part inside the body, the other part or the opposite is called an alien, while the skeletal part is now sometimes seen as the opposite of the human body due to the destruction of many parts of the Twin Alignment or Twin Surfaces of the Seven Earths.However, these are never seen in dark matter science format.Because if the twin field of the twin earth is full of oxygen twin and nitrogen twin, the mineral system of the 6 twin planets in its twin surface system, the inner and opposite planetary twin fields of the twin earth will be in proper natural order and then dark matter will never be seen.
The tendency to observe dark matter is visible among civilizations. Want to be a scientist thinking that technology will one day discover aliens and catch them or do they suddenly come from nowhere and disappear again on purpose. Dark matter science was discovered from Rakim University in Bangladesh.Because modern civilization has no definition of science, such a mess of fiction has been created in universities. That is why technological civilization is heading towards catastrophe.
NASA chief astronaut Mr. Aqaba is now in Bangladesh.Most of the science analysis of the black hole theory has been reported to all of these NASA units.Not fixed yet. The US knows 0℅ about science, which is why it ranks first on the list of black hole extinctions. The US administration has been told to stop the activities of NASA.Its activities are leading the generation towards extinction by misinstructing the university. NASA is like the swissadal squad and totally anti-science. What they are doing and seeing does not fit into any definition of science.Meanwhile, Mr. Akaba is again talking about AI technology. All technologies, including these AI technologies, are directly alien to the dark matter science analysis of black hole theory. Those who regularly study these texts on Twin Universe Theory should understand. The twin field of technology is working to obliterate the twin earth by taking it to the twin surface of the earth. This is not a business. The business of technology that will destroy families, societies, countries and our own skies is never education.Our country will also be made a skeleton by taking Dhaka to the abolition list. The planetary system is being destroyed, the administration of the country, including most of the university administrations of Bangladesh, has been informed for four years, as it has been informed to the West and the East.
The Honorable Chief Executive of our new government and the Yunus Center have also been informed by tweeting over 150 articles.As reported to most private universities. And it has been reported to almost all the ranking universities in the outside world. Our twin planetary fields are not good. Half of it is about to perish. And only then will all such organizations including NASA and the half-destroyed Twin Planetary Fields witnessing their anti-scientific activities disappear.
Juboraj
2024/12/17
ডার্ক ম্যাটার সাইন্স | দিনের পৃথিবী এন্ড্রোমিডায় থাকে। সব প্রযুক্তি এলিয়েন তৈরি করছে।
আমরা কোন্ গ্যালাক্সির বাসিন্দা। উত্তরটি এতোদিন আমাদের জানা ছিলো মিল্কিওয়ে। আসলে দিনে আমরা এন্ড্রোমিডার সারফেসে থাকি। আর রাতে থাকি মিল্কিওয়েতে। অর্থাৎ আমাদের দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল আছে এবং আছে ডিসি কারেন্ট সিস্টেম এসব সময়ের মাধ্যমে ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড পরিবর্তন হয় এই দুই টুইন গ্যালাক্সির টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ডের সাথে পরস্পর বিপরীত স্পিনে বিপরীতভাবে পরিবর্তন হয়ে যায়। এতোদিনের আলোচনায় এই বিষয়টি বুঝতে পারার কথা।
গ্যালাক্সির তুলনায় আমাদের টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেম ইলেক্ট্রন টুইন ও প্রোটন টুইন বিমের মতো টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড সবকিছুর টুইন ফিল্ড পরিবর্তন করে। যা টুইন এস্টরয়েড-কোমেট থেকে টুইন নীহারিকা -পালসার ম্যাগনেট এরপর টুইন মিল্কিওয়ে -এন্ড্রোমিডার ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তনের সাথে যুক্ত।এভাবে...... যেমন টুইন অক্সিজেন- নাইট্রোজেনের ম্যাগনেটিক ফিল্ড দিবসে থাকে যেমন রাতে হয় টুইন নাইট্রোজেন - অক্সিজেনের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড। টুইন পৃথিবী সাতটি বিভাগের এলাইনমেন্ট দ্বারা আমাদের টুইন প্ল্যানেটারি ম্যাগনেটিক ফিল্ড যা টুইন মহাবিশ্বের চলক।
মানবজাতিকে সৃষ্টি করা হয়েছে সর্ব শ্রেষ্ঠ হিসাবে টুইনভাবে। যার একটি কঙ্কালযুক্ত অংশ দেহের ভিতরে থাকে অপর অংশ বা বিপরীতকে এলিয়েন বলে যখন কঙ্কাল যুক্ত অংশ এখন সাত পৃথিবীর টুইন এলাইনমেন্ট বা টুইন সারফেসের অনেক অংশ ধ্বংস হওয়ায় মাঝে মাঝে মানব দেহের বিপরীত দেখা যাচ্ছে। অথচ ডার্ক ম্যাটার সাইন্স ফর্মেটে এসব কখনোই দেখতে পাওয়া বিজ্ঞান সম্মত নয়। কেননা টুইন পৃথিবীর টুইন ফিল্ড অক্সিজেন টুইন ও নাইট্রোজেন টুইনে পরিপূর্ণ থাকলে, এর টুইন সারফেস সিস্টেমে ৬ টি টুইন প্ল্যানেটগুলোর খনিজ সিস্টেম টুইন পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ ও বিপরীতে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডগুলো যথাযথ ন্যাচারাল নিয়মে থাকবে আর তখন ডার্ক ম্যাটার দেখা যাবে না কখনো।
ডার্ক ম্যাটার দেখার প্রবণতা সভ্যতার মাঝে দেখা যাচ্ছে। বিজ্ঞানী হতে চান এই ভেবে যে প্রযুক্তি একদিন এলিয়েনকে আবিস্কার করে ওদের ধরতে পারবে বা ওরা কি উদ্দেশ্যে কোথা থেকে হঠাৎ এসে ধাওয়া করে আবার মিলিয়ে যায়। ডার্ক ম্যাটার সাইন্স আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বর্তমান সভ্যতার নিকট বিজ্ঞানের সংজ্ঞা না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়েই এমন জগাখিচুড়ি কাল্পনিক কল্পকাহিনী তৈরি হয়েছে। যে কারণে প্রযুক্তির সভ্যতা মহাবিপদের দিকে এগিয়ে চলেছে।
নাসার প্রধান এস্ট্রোনট মি. আকাবা এখন বাংলাদেশে। ব্ল্যাক হোল থিওরির যতো সাইন্স বিশ্লেষন এসব নাসার সব ইউনিটকে জানানো হয়েছে। এখনও সংশোধন হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র বিজ্ঞান সম্পর্কে ০℅ জানে, যে কারণে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার তালিকায় প্রথম স্হান অধিকার করে আছে দেশটি। নাসার কার্যক্রম বন্ধ করার কথা বলা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনকে। এর কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয়কে ভুল শিক্ষায় নিপতিত করে প্রজন্মকে বিলুপ্তির দিকে অগ্রসর করছে। সুইসাডাল স্কোয়াডের মতো নাসা এবং সম্পূর্ণ বিজ্ঞান বিরোধী। ওরা যা করছে ও দেখছে তা বিজ্ঞানের কোনো সংজ্ঞায় পরে না। এর মধ্যে আবার এআই প্রযুক্তি নিয়ে কথা বলছে মি.আকাবা। এসব এআই প্রযুক্তিসহ সব প্রযুক্তি সরাসরি এলিয়েন যা ব্ল্যাক হোল থিওরির ডার্ক ম্যাটার সাইন্সের বিশ্লেষন। নিয়মিত যারা টুইন ইউনিভার্স থিওরির এই লেখাগুলো স্টাডি করছেন তারা বোঝার কথা। প্রযুক্তির টুইন ফিল্ডকে পৃথিবীর টুইন সারফেসে নিয়ে টুইন পৃথিবীকে বিলুপ্ত করে দেওয়ার কাজ করে যাচ্ছে অবলীলায়। এটি ব্যবসা নয়। যে প্রযুক্তির ব্যবসা পরিবার, সমাজ, দেশ এবং নিজেদের আকাশকে বিলুপ্ত করে দিবে তা কখনো শিক্ষা নয়। ঢাকাকে আরও ভালোভাবে বিলুপ্তির তালিকায় নিয়ে আমাদের দেশকেও কঙ্কাল বানানো হবে। প্ল্যানেটারি সিস্টেম ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে একথা বাংলাদেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ দেশের প্রশাসনকেও চারবছর যাবত জানানো হয়ে আসছে যেমন জানানো হয়েছে পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যকে।
আমাদের নতুন সরকারের মাননীয় প্রধান নির্বাহী ও ইউনুছ সেন্টারকেও টুইট করে জানানো হয়েছে দেড় শতাধিক আর্টিকেল পাঠিয়ে।
যেমন জানানো হয়েছে অধিকাংশ প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিকে। আর জানানো হয়েছে বহির্বিশ্বের প্রায় সকল র্যাঙ্কিং ইউনিভার্সিটিকে। আমাদের টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড ভালো নেই। এর অর্ধেক নষ্ট হয়ে যাওয়ার পথে। আর তা সম্পন্ন হওয়া মাত্র তখনই বিলুপ্ত হয়ে যাবে নাসাসহ এজাতীয় সকল প্রতিষ্ঠান আর এদের বিজ্ঞান বিরোধী কর্মকান্ডের স্বাক্ষী অর্ধেক নষ্ট টুইন প্ল্যানেটারী ফিল্ড।
যুবরাজ
১৭/১২/২০২৪