Analysis of Black Hole Twin Field Theory
The Combination of Many Past Civilizations Is a Sign of God Almighty
Bangladeshi scientist Saiful Islam Juboraj discovered the opposite twin field theory of black holes. Analyzing this theory, it is understood that each pair of black holes is surrounded by matter and anti-matter or dark matter with opposite ray spins. They have their own sun or charge making capacity. Two opposite black holes create a magnet that spins opposite to each other.A pair of opposite magnets repel each other causing fission and fusion. As charge is building up between them. The fission fusion that is being created between them is oxygen-anti-oxygen, nitrogen-anti-nitrogen is created only in nature this atomic radiation is possible. A black hole's magnetism creates repulsion.First, they hit each other from the black hole of the original nucleus of the creation, from the north-south curved line, oppositely triangulating on both sides, forming a pair of black holes with light rays, the east magnet on one side and the west magnet on the opposite side.Again, the opposite pair of magnets strikes in the same way as the opposite pair produces west-east, making the pair west-east. This new pair creates oxygen-anti-oxygen magnets, nitrogen anti-nitrogen magnets. They also tend to triangulate opposite each other forming North South South North. North-South pairs form triangular fields East West West East ie.
It takes two opposite spaces or matter to run. One of which is dark energy space metallic and the other is black hole of non-metallic space. If they can spin black holes against each other, matter is created. This is that the opposing rays of metallic and non-metallic brack holes are moving through the charged coating on the object created in opposition to each other.When one side is illuminated, its shadow is on the opposite side, but the actual reverse dark matter (like our night space) is spinning in the opposite direction. It is not possible to see the opposite of that dark matter as matter. If it can be seen, then the black hole must be seen through tunnel leakage. It can only be seen if the radiation of the object near the center of the black hole hits the space.But in this space is becoming artificial and natural space is separated into anti-space. Two risks arise, one is that if the opposite space black hole is near the black hole dark matter is irradiating the night world.And if there is a reverse space day, the opposite direction is shown in the night world, illuminating those triangular natural clustering anti-clustering spaces of the natural world.Those who have opened a branch of science called Cosmology,
Physics, Chemistry, Geography, Soil Science, Biology, Anthropology, etc. have developed civilizations without theories. Corona or covid-19 is submerged in the sky and the surface of the earth. These are the double spaces of the artificial world. If the natural half-space becomes artificial, these western civilizations will disappear into the black hole.
Other artificial parts of the earth will also go. However, it is seen that with the natural earth, since metallic space is needed to make its magnet, then the earth's dual natural field space anti-space field can be joined together like paper like glue. Like all ancient cities or ruins or layers of burnt earth or stones or mountains etc. are built later.
The various natural parts living on earth including the territory of our Bengali population have been connected in this way during the great deluge. Therefore, civilization has been created in the same territory or small area or large area. Some civilizations survive the great cataclysm as a pile of ruins. If any edifice is left intact, it is covered by a blanket of opposing magnetic fields of radiating black holes as if by a master craftsman.
Man standing like a stone statue in the Jordan of the disobedient wife of God's Messenger Prophet Lut (AS) becoming a stone statue is now in front of the human race as a scientific evidence supporting the Black Hole Twin Field Theory.
Writing to today's Samakal newspaper:-
A Bangladeshi-born citizen of the United States is making a fuss because he has shown the quantum field theory of matter to be made at a high temperature. The touch of which is also going on in Dhaka, Bangladesh. The human brain is going west. The world is on the way to destruction.
Quantum physics is driving Western culture closer to black holes. The black hole field and center of the ionosphere are bringing them forward from both sides. They cannot be fenced in any way from west to east north south. Black hole twin field tunnels are closing. Exporting these quantum fields and advanced blacksmithing will destroy western civilization. These labs should be closed as a matter of urgency.And these Bangladeshi media are spreading the same news of Westerners while the space of Dhaka is also running close to the black hole. Their couple has no space to stand on earth. When moving in the sky, underground and on the surface of the earth, a protective coating of matter is felt around the black hole. The earth that protects the soil, air, water, black hole field and anti-field. The dark matter energy of those places has made them addicted to discovery.But Corona or Covid-19 is a dark matter energy black hole field, seeing a deer in the opposite sky, seeing a living earth is seeing these dark energy black hole fields. Again, he wants to be the discoverer of dark matter. When the Bangladeshi scientist diagnoses these and fills them in a research paper on Facebook, a Bangladeshi student is taught by blacksmithing to give a stronger connection to the quantum field theory.
In the civilization of fools, there is a race to make fools. Diagnosis of almost all areas of Europe, United States shows that soon the earth may stop the east-west magnetic coupling spin. By grinding photons and anti-photons from the natural world, these spaces will be lost in black holes.
These artificial uneducated eras will end. I explain these things to children in the way that they are explained. Fusion Fission Reaction Cluster Anti-Cluster System How Nature Charges Matter Anti-Matter. I am teaching different techniques and methods but they are removing the ground from under the feet. They do not understand that if the soil is removed, the radiation of the black hole will be swallowed. Corona or covid-19 radiation has created such conditions around them. And more are dying with the vaccine.
These are the educated cursed community of any age. Will they not be human again?
বহু অতীত সভ্যতার সংমিশ্রন মহান আল্লাহর নিদর্শন (ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির বিশ্লেষন)
বাংলাদেশী বিজ্ঞানী সাইফুল ইসলাম যুবরাজ আবিস্কার করেছেন ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত টুইন ফিল্ড থিওরি। এই থিওরির বিশ্লেষন করলে বোঝা যায় প্রতিটি যুগল ব্ল্যাক হোলের চারিদিকে পরস্পর বিপরীত রশ্মির স্পিন দিয়ে আটকানো ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার বা ডার্ক ম্যাটার।এদের নিজস্ব সূর্য বা চার্জ তৈরির ক্ষমতা আছে।দুই বিপরীত ব্ল্যাক হোল যে ম্যাগনেট তৈরি করে ওরা পরস্পর বিপরীতে স্পিন করে।একটি ম্যাগনেট পরস্পর বিপরীত যুগল হয়ে ঘাত প্রতিঘাত করে ফিশন ফিউশন ঘটিয়ে থাকে। যেহেতু এদের মধ্যে চার্জ তৈরী হচ্ছে। এদের মধ্যে এই যে ফিশন ফিউশন তৈরি হচ্ছে তা অক্সিজেন-এন্টি অক্সিজেন,নাইট্রোজেন- এন্টি নাইট্রৌজেন সৃষ্টি হয় প্রকৃতিতে তখনই সম্ভব এই পারমাণবিক রশ্মিযুক্ত ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেট ঘাত প্রতিঘিত সৃষ্টি করে। প্রথমে এরা প্রতিটি সৃষ্টির আদি অবস্হান নিউক্লিয়াসের ব্ল্যাক হোলের থেকে পরস্পর বিপরীত ঈসৎ বক্রাকার রেখা থেকে উত্তর দক্ষিণের আঘাতে ঘাত হয়ে দুদিকে বিপরীতভাবে ট্রায়াঙ্গুলার করে আলোক রশ্মিযুক্ত ব্ল্যাক হোল যুগল তৈরি করে একদিকে পূর্ব ম্যাগনেট বিপরীত দিকে পশ্চিম ম্যাগনেট তৈরি করে।
আবার এর বিপরীত যুগল ম্যাগনেট ঘাত আঘাতে একইভাবে বিপরীতে পশ্চিম পূর্ব তৈরি করে যুগল পশ্চিম-পূর্ব তৈরি করে। এই নতুন যুগল দিক অক্সিজেন -এন্টি অক্সিজেন ম্যাগনেট,নাইট্রোজেন এন্টি নাইট্রোজেন ম্যাগনেট তৈরি করে দেয়।
এরাও একইভাবে ট্রায়াঙ্গুলার করতে থাকে পরস্পর বিপরীতে যা উত্তর দক্ষিণ দক্ষিণ উত্তরকে তৈরি করতে থাকে।উত্তর-দক্ষিণ যুগল ট্রায়াঙ্গুলার ফিল্ড তৈরি করে পৃর্ব পশ্চিম পশ্চিম পূর্ব যেমন।
এটি চলতে দুটি বিপরীত স্পেস লাগে বা বস্তু লাগে।যার একটি ডার্ক ইনার্জি স্পেস মেটালিক অপরটি নন মেটিলিক স্পেসের ব্ল্যাক হোল।এরা পরস্পর বিপরীতে ব্ল্যাক হোল স্পিন করাতে পারলে বস্তু সৃষ্টি হয়। এই যে মেটিলিক আর নন মেটালিক ব্র্যাক হোলের বিপরীত রশ্মি এরা পরস্পর বিপরীতে সৃষ্ট বস্তুর উপর যেনো চার্জিত প্রলেপ দিয়ে চলছে। একদিকে আলোকিত হলে বিপরীত দিকে ওর ছায়া কিন্তু বাস্তব বিপরীত ডার্ক ম্যাটার (আমাদের রাতের স্পেসের মতো) উল্টা স্পিনে ঘুরছে। ঐ ডার্ক ম্যাটার বিপরীতকে ম্যাটার হিসাবে দেখা সম্ভব নয়।যদি দেখা যায় তাহলে ব্ল্যাক হোল সূরঙ্গ লিকেজ দিয়ে দেখতে হবে।এতে ব্ল্যাক হোলের সেন্টারের কাছাকাছি বস্তুর তেজস্ক্রিয়তা এসে স্পেসকে আঘাত ঘাত করলে তবেই দেখা সম্ভব। কিন্তু এতে স্পেসটি কৃত্রিম হয়ে যাচ্ছে এবং ন্যাচারাল স্পেস এন্টি স্পেসে আলাদা হয়ে যাচ্ছে। দুটি ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে একটি হলো বিপরীত স্পেস ব্ল্যাক হোলের কাছে থাকলে ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার রাতের পৃথিবীকে তেজস্ক্রিয় করছে। আর বিপরীত স্পেস দিবস থাকলে রাতের পৃথিবীতে বিপরীত দিককে ন্যাচারাল পৃথিবীর ঐসব ট্রায়াঙ্গুলার ন্যাচারাল ক্লাস্টাররিং এন্টি ক্লাস্টারিং স্পেসকে আলোকিত করে দেখাচ্ছে।উভয় দিকই ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি চলে গেছে।যা ঘটছে ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্রে। যারা কসমোলজি নামে বিজ্ঞানের শাখা খুলেছে।
পদার্থ রসায়ন ভূগোল মৃত্তিকা বিজ্ঞান বায়োলজি নৃতাত্বিক শাখা ইত্যাদির থিওরিবিহীন সভ্যতা গড়ে উঠেছে। করোনা বা কোভিড-১৯ এর করাল গ্রাসে নিমজ্জিত আকাশ পাতাল ভূপৃষ্ঠ। এসব কৃত্রিম পৃথিবীর ডাবল স্পেস। ন্যাচারাল অর্ধেক স্পেস কৃত্রিম হয়ে গেলে এসব পশ্চিমা সভ্যতা ব্ল্যাক হোলে হারিয়ে যাবে।
অন্যান্য পৃথিবীর কৃত্রিম অংশগুলোও যাবে।তবে দেখা যাচ্ছে ন্যাচারাল পৃথিবীর সাথে যেহেতু মেটালিক স্পেস লাগে ওর ম্যাগনেট তৈরি করতে তখন পৃথিবীর যুগল ন্যাচারাল ফিল্ড স্পেস এন্টি স্পেস ফিল্ড আঠার মতো কাগজকে যেমন জোড়া লাগানো যায় ঠিক সেরকম ব্ল্যাক হোল পরস্পর বিপরীত এরকম কিছু কিছু স্হান কিছুটা অক্ষুন্ন রেখে সৃষ্টি করে।যেমন প্রাচীন সব নগরী বা ধ্বংসস্তুপ কিংবা পোড়া মাটির বা পাথরের স্তর বা পাহাড় ইত্যাদি পরবর্তীতে তৈরি হয়।
আমাদের এসব বাঙালি জনগোষ্ঠীর অঞ্চল সহ পৃথিবীতে বসবাস কারী বিভিন্ন ন্যাচারাল অংশ মহা প্রলয় অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় এভাবে যুক্ত হয়ে এসেছে।এজন্য একই টেরিটোরি বা ক্ষুদ্র এলাকা বা বৃহৎ এলাকায় নতূন করে সভ্যতা তৈরি হয়েছে। কোনো কোনো সভ্যতা মহা প্রলয় হয়ে যাওয়ার পরও টিকে থাকে ধ্বংস স্তুপ হয়ে।কোনো ইমারত যদি অক্ষত থাকে তাহলে ওর উপর দিয়ে এমন সব রশ্মির ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ডের আবরন সংযুক্ত হয়ে যায় যেনো কোনো নিপুণ কারিগর যেনো ঘটিয়েছে।
মানুষ পাথরের মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে আছে জর্ডানে যা আল্লাহর প্রেরিত নবী লুত (আ:) এর অবাধ্য স্ত্রীর পাথরের মূর্তি হয়ে যাওয়ার নিদর্শন এখনও মানব জাতির সামনে বৈজ্ঞানিক নিদর্শনের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিকে সমর্থন করছে।
আজকের সমকাল পত্রিকাকে লেখা:-
বাংলাদেশী বংশুদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী পদার্থের কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরিকে বেশি তাপমাত্রায় তৈরি করেছে বলে তোলপাড় চলছে।যার ছোঁয়া বাংলাদেশের ঢাকায়ও চলছে।পশ্চিমে চলছে মানব ব্রেইন।ধ্বংসের পথে পৃথিবী।
কোয়ান্টাম ফিজিক্স পশ্চিমা কাল্চারকে ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি দিয়ে প্রবাহিত করছে। ওদের আয়নোস্ফেয়ারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এবং সেন্টার দুদিক থেকে এগিয়ে আনছে।পশ্চিম থেকে বেড় হয়ে পূর্ব উত্তর দক্ষিণে কোনো পথেই বেড় হতে পারবে না। ব্ল্যাক হোলের যুগল ফিল্ডের সূরঙ্গ পথ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।এসব কোয়ান্টাম ফিল্ড রপ্তানি করা আর উন্নত ধরনের কামার হওয়ার বিদ্যা ধ্বংস করে দিবে পশ্চিমা সভ্যতাকে।আর বাংলাদেশী এসব চামচা মিডিয়া পশ্চিমাদের খবর প্রচার করছে একইরকম অথচ ঢাকার স্পেসও ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি দিয়ে চলছে। ওদের যুগল পৃথিবীতে দাঁড়িয়ে থাকার স্পেস নাই। আকাশে পাতালে এবং ভূপৃষ্ঠে চলতে গেলে ম্যাটারের সূরক্ষিত প্রলেপ লাগে ব্ল্যাক হোলের চারিদিকে ।যে মাটার প্রটেকশন দেয় মাটি বাতাস পানি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ডকে।সেসব স্হানের ডার্ক ম্যাটার এনার্জি ওদেরকে আবিস্কারের নেশায় আসক্ত করে ফেলেছে। অথচ করোনা বা কোভিড-১৯ একটি ডার্ক ম্যাটার ইনার্জি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড,বিপরীত আকাশে হরিন দেখা,জীবন্ত পৃথিবী দেখা এসব ডার্ক এনার্জি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দেখলে দেখছে।আবার ডার্ক ম্যাটার আবিস্কারক হতে চাচ্ছে। বাংলাদেশী বিজ্ঞানী এসবের ডায়াগনোসিস করে যখন ফেসবুকে রিসার্চ পেপারে ভরিয়ে ফেলেছে তখন বাংলাদেশের এক ছাত্রকে কামার প্রশিক্ষন দিয়ে কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরিকে আরও মজবুতের জোড়াতালি দেওয়া শিখাচ্ছে।
মূর্খের সভ্যতায় মূর্খ তৈরির প্রতিযোগিতা চলছে। ইউরোপ, যূক্তরাষ্ট্রের প্রায় সব এলাকার ডায়াগনোসিসে দেখা যাচ্ছে অচিরেই পৃথিবী পূর্ব-পশ্চিম ম্যাগনেট যুগল স্পিন বন্ধ করে দিতে পারে। ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে পিষিয়ে ফোটন,এন্টি-ফোটন সৃষ্টি করে এসব স্পেস ব্ল্যাক হোলে হারিয়ে যাবে। এসব কৃত্রিম অশিক্ষিত যুগের অবসান হবে।
বাচ্চাদের যেভাবে বোঝানো হয় আমি সেভাবে তাদের বুঝিয়ে বলি। ফিউশন ফিশন রিঅ্যাকশন ক্লাস্টার অ্যান্টি-ক্লাস্টার সিস্টেম কীভাবে প্রকৃতি বস্তুকে অ্যান্টি-ম্যাটার চার্জ করে। বিভিন্ন কৌশল ও পদ্ধতি শিখিয়ে দিচ্ছি কিন্তু পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে ফেলছে পশ্চিমারা। মাটি সরিয়ে গেলে যে ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয়তা গিলে ফেলবে তা বুঝতে পারছে না। করোনা বা কোভিড-১৯ তেজস্ক্রিয়তা সেরকম অবস্হা তৈরি করে ফেলেছে ওদের চারিদিক। আর ভ্যাকসিন নিয়ে আরও মরতে বসেছে।
এরা কোন যুগের আশিক্ষিত অভিশপ্ত সম্প্রদায়।ওরা কি মানুষ হবে না আর কখনো?