Millions of aliens x-ray report on rakim university prescription
Any vehicle cuts the natural surface of the two worlds. On one side of it, comets are coming out from the night earth, which are burning in the ionosphere of the earth and producing UV radiation.
Any vehicle cuts the natural surface of the two worlds. On one side of it, comets are coming out from the night earth, which are burning in the ionosphere of the earth and producing UV radiation.
The matter is very interesting.
The faster a vehicle travels on a natural earth surface, the faster the surface is eroded. When a vehicle is kept in a home garage, it is a statics, not dynamics asteroid. There the fission and fusion reactions of slow dwarf planets take place.It is not only vehicles but also many other factories such as electricity poles, power plants, petrol pumps, petroleum refineries, concrete surfaces, armories, surfaces of various metallic and non-metallic twin materials including gold, etc. Any oil-filled object creates motion statics or motion dynamics . First of all, the surface of the earth on which it is standing is destroyed by soil and forms a tumor on the floor. Then as it moves, it spins the interior of the Earth at a speed faster than that of Uranus.
So how are vehicles of different sizes made of billions of pieces of twin matter from different planets carrying human bodies destroying the earth's surface. What will the X-ray report of the ionosphere show? If Earth is not in the ionosphere, it would definitely show the presence of different planets which are skeleton planets in the interior of the Earth.
Rakim University Black Hole Theory states that the magnetic field of oxygen-nitrogen during the day is nitrogen-oxygen at night. That is why the earth's minerals which are underground during the day, are outside at night. That is why Earth is a nebula by day while it is a pulsar by night.
Western civilization was living in the earth civilization even 100 years ago and now it is living outside the earth. Because there is no earth on their surface. The soil of the earth that was in the mixer of the seven earths was sent underground forever and brought up by the skeleton elevator by another planets (minerals) or 6 planet ( allien Earth).
They didn't get tired just by bringing it up. These are dragged over several layers of natural earth's surface. Which creates an anti-black hole field much faster than the natural black hole field spins every moment. Occasionally, a NASA-like atmosphere is created on the surface of the twin Earth.And the tissues of the water and oxygen composition of the human body are floating in the skeleton to the opposite planet or the ionosphere of the opposite planet. It's not alien. Images of earth blacksmith technicians are floating around.
The surface of the natural earth is eroded. Just as a tornado of any speed is tearing up the earth's surface, the world's universities and governments are doing the same. This crazy civilization must stop.
No creation can prevent the extinction of civilization without the prescription of Rakim University. Free readings in its library are open to all on its website, X and Facebook.
May the great creator guide us all.
কোটি কোটি এলিয়েনের এক্স-রে রিপোর্ট রাকীম ইউনিভার্সিটির প্রেসক্রিপশনে
যে কোনো যানবাহন দুই পৃথিবীর ন্যাচারাল সারফেস কেটে ফেলছে। এর একদিকে এস্টরয়েড হয়ে কেটে বেড় হয়ে আসছে অপর দিকে রাতের পৃথিবী থেকে ধূমকেতু কেটে বেড়িয়ে আসছে যা পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারে পুড়ে ইউভি রেডিয়েশন তৈরি করে।
বিষয়টি খুবই ইন্টারেস্টিং।
ন্যাচারাল পৃথিবীর সারফেসে যতো দ্রুত চলে কোনো যানবাহন ততো আনুপাতিক বৃদ্ধি হারে সারফেস কেটে ফেলা হয়। কোনো যানবাহন যখন বাড়ির গ্যারেজে রাখা হয় তখন তা স্হিতি বিদ্যার এস্টরয়েড। সেখানে ধীর গতির বামণ গ্রহের ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া অনুষ্ঠিত হতে থাকে। এটি শুধু যানবান নয় বরং স্হিতি বিদ্যার এমন আরও মিলকলকারখানা বৈদ্যুতিক খুঁটি তার বিদ্যুত উৎপাদন কেন্দ্র,পেট্রোল পাম,পেট্রোলিয়াম পদার্থ শোধনাগার, কঙ্ক্রিটের সারফেস, অস্ত্রাগার, স্বর্ণসহ বিভিন্ন মেটালিক ও নন ম্যাটালিক টুইন পদার্থের সারফেস, ইত্যাদি। যেকোনো তেল ভর্তি অবজেক্ট স্হিতি তৈরি করে অথবা গতি তৈরি করে। প্রথমত পৃথিবীর সারফেস যার উপর দাঁড়িয়ে আছে তা স্হিতি দিয়ে ধ্বংস করে ফ্লোরে টিউমার বানিয়েছে । এরপর এটি যখন চলাচল করে তখন ভূগর্ভের অভ্যন্তরকে ইউরেনাসের গতির চেয়ে বেশি গতিতে স্পিন দিয়ে চলে।কেননা পৃথিবীর সারফেসে পানি যে গতিতে চলে এই গতিতে কোনো যানবাহন চলে না।এর চেয়ে বহুগুণ গতিতে চলে। পানির গতি ঝড়ের সময় ব্ল্যাক হোলের স্পিনে যতোটা গতি প্রাপ্ত হয় তাও বেশি না। আর এই গতিতে নদী প্রবাহিত হলে পৃথিবী সারফেস লন্ডভন্ড হয়ে যায়।
তাহলে কোটি কোটি পিস ভিন্ন গ্রহের টুইন ম্যাটার দিয়ে বানানো বিভিন্ন সাইজের যানবাহন যখন মানবদেহ বহন করে নিয়ে চলছে কিরকমভাবে পৃথিবীর সারফেস ধ্বংস করে চলছে। এর এক্স রে রিপোর্ট আয়নোস্ফেয়ার কি দেখাবে? আয়নোস্ফেয়ারে পৃথিবী না থাকলে নিশ্চয় ভিন্ন গ্রহের উপস্হিতি দেখাবে যা পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগের কঙ্কাল গ্রহ।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় ব্ল্যাক হোল থিওরিতে বলছে দিবসে অক্সিজেন- নাইট্রোজেনের ম্যাগনেটিক ফিল্ড রাতে হয় নাইট্রোজেন -অক্সিজেন। যে কারণে দিবসে যে পৃথিবীর খনিজগুলো ভূঅভ্যন্তরে, রাতে তা বাহিরে থাকে। যে কারণে পৃথিবী যখন দিনে নীহারিকা রাতে তা পালসার।
পশ্চিমা সভ্যতা পৃথিবীর সভ্যতায় ১০০ বছর আগেও বসবাস করতো আর এখন পৃথিবীর বাহিরে বসবাস করছে। কেননা তাদের সারফেসে পৃথিবী নেই। সাত পৃথিবীর মিক্সারে যে পৃথিবীর মাটি ছিলো তা ভূঅভ্যন্তরে চিরস্হায়ীভাবে পাঠিয়ে কঙ্কাল এলিভেটর দিয়ে তুলে এনেছে অন্য গ্রহ বা ভীন ৬ গ্রহ (এলিয়েন পৃথিবী ) ।
শুধু তুলে এনেই খ্যান্ত হননি। এসবকে ন্যাচারাল পৃথিবীর কয়েক স্তরের সারফেসের উপর দিয়ে টেনে নিয়ে চলছে।যা ন্যাচারাল ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যে গতিতে স্পিন করে তার চেয়ে অনেক বেশি এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে প্রতি মুহুর্তে ছুটছে। মাঝে মাঝেই নাসার মতো পরিবেশ তৈরি হয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর সারফেসে।আর মানবদেহের পানি ও অক্সিজেন কম্পোজিশনের টিস্যুগুলো কঙ্কাল হয়ে ভেসে উঠছে বিপরীত গ্রহে বা বিপরীত গ্রহের আয়নোস্ফেয়ারে। এটি এলিয়েন নয়। পৃথিবীর কামার প্রযুক্তিবিদদের প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠছে। ন্যাচারাল পৃথিবীর সারফেস লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। যে কোনো গতির টর্নেডো যেরকমভাবে লন্ডভন্ড করছে পৃথিবীর সারফেস ঠিক একইরকমভাবে পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ও স্ব স্ব দেশের প্রশাসন একই কাজ করছে। থামতে হবে এই মাথা খারাপ সভ্যতাকে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসক্রিপশন ছাড়া সভ্যতার বিলুপ্তি কোনো সৃষ্টির পক্ষে ঠেকানো সম্ভব নয়। এর লাইব্রেরীতে ফ্রি পাঠের ব্যবস্হা এর ওয়েবসাইট,X ও ফেসবুকে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া আছে।
মহান স্রষ্টা আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন।