Faculty of Islamic Studies should also add Black Hole/Rakim Theory to Science Curriculum
Attach all theory curriculum of Rakim University, Bangladesh in Islamic Studies. Because there is no definition of science in any university in the world. Civilization is built on all the wrong theories that are now rubbish. The only student, scientist and founder of this university made the new black hole theory or Rakim theory to remove these garbage.
Attach all theory curriculum of Rakim University, Bangladesh in Islamic Studies. Because there is no definition of science in any university in the world. Civilization is built on all the wrong theories that are now rubbish. The only student, scientist and founder of this university made the new black hole theory or Rakim theory to remove these garbage.
The meaning of the word Rakim in verse 9 of Surah Kahaf is black hole, about which if you have the knowledge of the theory, it is possible to save from the massive destruction on the human civilization.Human lives are lost due to various unnatural calamities. Each country has an administrative unit for disaster management. Which evacuates people with early warning messages to reduce loss of life.
Where will the civilization go if the center or the commanding center which is moved to the place falls under the disaster.
As can be understood by recalling the time when the panic was created during the Corona period. I told the whole world after increasing its secret. The vaccine does not prevent corona. As I told why it is being created, the world famous car manufacturers have decided to enter the era of electric vehicles.
By doing these things, the human body is protected from corona, but the human body is also absorbing the matter of the metallic non-metallic beam. Which is creating another Artificial Twin Universe of Artificial Planetary Parallel Anti-Black Hole Twin Fields by removing the Earth from the surface and skyways of urban civilizations and the surface and skies of oceanic waters.
What fossil fuels are doing is shortening the ionosphere by connecting the two heavens. For example, on the Earth's surface, the two suns and the two polestar planetary families of the seven planets on either side of the equator appear in two opposite skies. When the two skies converge, the length of the sky's matter-anti-matter ionosphere will decrease in both directions.But in this case, the longitude is decreasing or the opposite sky is being dragged more, which observed the eastern side of the Earth to tilt towards the north-south angle two years ago by those observing the sky with binoculars.
Taking the Earth into the electric age means that the interior of the Earth's surface will pull the ionosphere of the sky first. In this case, the west of the earth will bend to the south.Taking the Earth into the electric age means that the interior of the Earth's surface will pull the ionosphere of the sky first. That is, the twin magnetic field of the surface is turning the sky. In this case, the west-south corner of the earth bends.
The fact is that the fuel of civilization was the two skies (the inner sky of the earth and the atmospheric sky, they burn because they have two charges) with which the mechanical age started and the current and its alternative electric age means running vehicles and industries by creating charges from two objects on the surface. Like making electricity from uranium titanium.
The power generation of the two worlds, or the amount of matter and antimatter that these two worlds are producing, does not provide enough surface (organic inorganic soil) for reactors to manufacture manmade equipment and supply their necessary charges. And not enough two Earth reactor fuel to build plants for O,N fusion.The world is losing its surface. The proof of which is that Aurora has reached China.
In this way every day the teachers of the universities of the world are teaching the students to destroy the world. That is why I have repeatedly said that the curriculum should be changed in schools of all labels.Full Subject Curriculum Studentless in Rakim University of Bangladesh. I am the only student of this university. You all are wiser than me but if the curriculum doesn't change there will be nothing left of the total sum of technology in the world. There is no choice but to make garbage the world.
ইসলামিক স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিকেও ব্ল্যাক হোল /রাকীম থিওরির সাইন্স ক্যারিকুলাম সংযুক্ত করতে হবে
ইসলামিক স্টাডিজে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়,বাংলাদেশ এর সকল থিওরি ক্যারিকুলাম করে সংযুক্ত করুন। কেননা পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই। সব ভুল থিওরির উপর সভ্যতা গড়ে উঠেছে যা এখন আবর্জনা। এসব আবর্জনা দূর করতে নতুন ব্ল্যাক হোল থিওরি বা রাকীম থিওরি করেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্র, বিজ্ঞানী ও প্রতিষ্ঠাতা।
সূরা কাহাফের ৯নং আয়াতে বর্ণিত রাকীম শব্দের অর্থ ব্ল্যাক হোল যার সম্পর্কে থিওরির জ্ঞান থাকলে মানব সভ্যতার উপর দিয়ে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চলার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। বিভিন্ন অপ্রাকৃত দূর্যোগে মানুষের প্রাণ হানি হয়। প্রতিটি দেশের দূর্যোগ ব্যবস্হাপনার প্রশাসনিক ইউনিট থাকে। যা প্রাণহানি কমানোর জন্য আগাম সতর্ক বার্তা দিয়ে মানুষকে নিরাপদ স্হানে সরিয়ে নেয়।
যে স্হানে সরিয়ে নেয় সেই সেন্টার কিংবা কমান্ডিং সেন্টারও যদি ডিজাস্টারের আওতায় পরে তাহলে সভ্যতা যাবে কোথায়।
যেমন করোনা কালীন পেনিক সৃষ্টি হওয়ার সময়ের কথা স্মরণ করলে বোঝা যায়। এর রহস্য বেড় করেও সমগ্র পৃথিবীকে তখন জানিয়েছি। ভ্যাকসিন করোনা তাড়ায়নি। এটি কেনো সৃষ্টি হচ্ছে তা জানিয়েছিলাম বলে বিশ্ববিখ্যাত গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ইলেক্ট্রিক ভেহিক্যালের যুগে প্রবেশের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো।
এসব করলেও মানবদেহ করোনা থেকে রক্ষা পায় কিন্তু মানবদেহও ধাতব অধাতব বিমের ম্যাটার এবজর্ব করছে। যা শহুরে সভ্যতার সারফেস ও আকাশ পথ থেকে ও সমুদ্র পথের পানির সারফেস ও আকাশ থেকে পৃথিবীকে সরিয়ে দিয়ে আর্টিফিশিয়াল প্ল্যানেটারি প্যারালাল এন্টি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের আর একটি আর্টিফিশিয়াল টুইন মহাবিশ্ব তৈরি করছে।
ফসিল জ্বালানি যা করছে তা হলো পরস্পর দুই আকাশকে সংযুক্ত করে আয়নোস্ফেয়ার ছোট করছে।যেমন পৃথিবীর সারফেসে বিষুবরেখার দুই পাশে সাতটি গ্রহের রূপের দুই সূর্য ও দুই পোলস্টারের গ্রহের ফ্যামেলি পরস্পর বিপরীত দুই আকাশে দেখায়। দুই আকাশ সংযুক্ত হলে সেই আকাশের ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের আয়নোস্ফেয়ার তৈরির দৈর্ঘ্য কমবে দুই দিকেই। তবে এক্ষেত্রে এই দৈর্ঘ্য কমছে বা বিপরীত আকাশকে বেশি টেনে আনা হয় যা পৃথিবীর পূর্ব দিককে উত্তর দক্ষিণ কোণের দিকে হেলে পরতে দেখেছে দুই বছর আগে যারা দূরবীন নিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করেন।
ইলেক্ট্রিক যুগে পৃথিবী নেওয়ার অর্থ এমন যে পৃথিবীর সারফেসের অভ্যন্তরীণ আকাশের আয়নোস্ফেয়ারকে আগে টেনে ধরবে। এক্ষেত্রে পৃথিবীর পশ্চিম দক্ষিণ বেঁকে যাচ্ছে। বিষয়টি এমন যে সভ্যতার জ্বালানি ছিলো দুই আকাশের (ভূমির অভ্যন্তরীণ আকাশ ও বায়ুমন্ডলীয় আকাশ দুই চার্জের হওয়ায় এরা জ্বলে) যা দিয়ে যান্ত্রিক যুগের শুরু হয়ে বর্তমান এবং এর বিকল্প ইলেক্ট্রিক যুগ মানে সারফেসের দুই অবজেক্ট থেকে চার্জ তৈরি করে যানবাহন ও শিল্প চালানো। যেমন ইউরেনিয়াম টাইটেনিয়াম থেকে বিদ্যুত তৈরি করা।
দুই পৃথিবীর বিদ্যুত উৎপাদন শক্তি যা, বা এই দুই পৃথিবী যে পরিমাণ ম্যাটার এন্টি ম্যাটির তৈরি করছে এসব থেকে ম্যানমেড যন্ত্রপাতি তৈরি ও এদের প্রয়োজনীয় চার্জ সরবরাহ করার রিয়্যাক্টরের পর্যাপ্ত সারফেস (অর্গানিক ইনঅর্গানিক মাটি) পাচ্ছে না। এবং পর্যাপ্ত দুই পৃথিবীর রিয়্যাক্টরের জ্বালানি O,N যোগাড়ের জন্য উদ্ভিদ তৈরি করতে পারছে না। পৃথিবী ওর সারফেস হারিয়ে ফেলছে। যার প্রমাণ চীন পর্যন্ত চলে এসেছে অরোরা।
এভাবে প্রতিদিন পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ ছাত্রদের পৃথিবী ধ্বংস করার শিক্ষা দিচ্ছেন। যে কারণে বার বার বলে আসছি জরুরি ক্যারিকুলাম পরিবর্তন করুন সব লেবেলের বিদ্যালয়ে। পূর্ণাঙ্গ ম্যাটারের ক্যারিকুলাম ছাত্রহীন বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আমি একা। আপনারা সকলে আমার চেয়ে জ্ঞানী কিন্তু ক্যারিকুলাম পরিবর্তন না হলে প্রযুক্তির টোটাল যোগফলের কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না পৃথিবীতে। গার্বেজকে পৃথিবী বানানো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।