Few Words About Rakim University Scientist And learnings of The Black Hole Theory
The Black hole theory, The Dark matter twin theory and all creation of twins that are not proven to be single.
The Black hole theory, The Dark matter twin theory and all creation of twins that are not proven to be single. Civilization has never heard of such a science, but a Bangladeshi scientist discovered such a theory and informed the whole world for several years. Many prefer to call these inventions instead of discoveries.Even Google Translator calls it an invention. This scientist is a Muslim. 1400 years ago, the Almighty God taught Prophet Muhammad (PBUH) through the Holy Qur'an. These theories are mentioned there.
Something that has never existed before and is created or demonstrated by someone new is called an invention.But the scientific theory that has been said before but no one of human civilization has understood it is definitely a discovery, so this Bangladeshi scientist is informing the world as a discovery instead of an invention. These are the inventions that came in the Holy Qur'an.
The world's first Black Hole Science University Rakim University Pranathpur Bangladesh was founded by this scientist whose scientific analysis is based on the data science of present civilization and the nature of countless data science visible in nature.This is a real experience which is impossible to come in the writing of this scientist without the mercy of Almighty Allah.
The teachings of this scientist's mother late Altafunnesa Khondkar about Islam, which she taught her little Sonamuni from the beginning of his life, formed the foundation and foundation of his life's achievements.Institutional Education Three-year uncompleted Certificate in Applied Chemistry Rajshahi University assisted in developing a practical laboratory experiment.
Subsidiary physics is another experience. And the Honors Masters in the Faculty of Science in Islamic Studies is also an experience. Because in the discovery of these theories, the writings of the blessings of the Holy Qur'an 1400 years ago make the scientist more inquisitive.
Like the religious people of the Islamic civilization, this scientist did not know the knowledge of the theory described in the scientific Holy Qur'an. The reason why these certificates like all others are worthless is that after the death of the scientist's mother in 2017, this scientist has come back from near death due to grief. Everything of the past was forgotten. Someone could have remembered something. Three months after he voluntarily resigned from his job and returned to his ancestral home in the village from Dhaka, the corona virus panic started in the world.
Then proceed to the research work when starting from the state of not being able to write anything. Only five times prayer and tahajjat was able to ask and say this much to Allah for the well-being of himself and human civilization. Through which, during the corona period, what and why was the outbreak of the corona and because of this, the Tawaf of the Holy Kaaba was stopped.
The research was finally successful on 20th December 2020 after 9 months. Which is followed by uncovering the secrets of Corona and the problems of the planet. In addition to every day's writing, Facebook later sent it to the world through X and finally the establishment of Rakim University in 2024.
Think about it guys Black Hole Theory, Dark Twin Matter Theory and all the creation Twins are unknown so the future Twin is close to being the artificial Twin half of the Earth which the recent Corona virus presence or Ultraviolet Ray concentration has informed the civilization.And the scientific explanation that artificial twins are on the verge of extinction or can be stopped has been presented to human civilization due to rapid growth.If it is possible to stop then human civilization can be said to be educated. And if the universities are in the curriculum of the present artificial civilization, then it can be said that it will disappear with a certificate of ignorance.
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী সম্পর্কে কিছু কথা এবং ব্ল্যাক হোল থিওরির শিক্ষা সম্পর্কিত বক্তব্য
ব্ল্যাক হোল থিওরি,ডার্ক ম্যাটার টুইন থিওরি আর সব সৃষ্টি টুইন যা সিঙ্গেল প্রমাণিত হয় না। এমন বিজ্ঞানের কথা সভ্যতা শোনেনি কখনো কিন্তু বাংলাদেশী একজন বিজ্ঞানী এমন থিওরি আবিস্কার করে সমগ্র পৃথিবীকে জানিয়ে আসছে কয়েক বছর হলো। অনেকে এসব উদ্ভাবনকে ডিসকোভারির পরিবর্তে ইনভেনশন বলতে চায়।
এমনকি গুগল ট্রান্সলেটরও ইনভেনশন বলে। এই বিজ্ঞানী একজন মুসলিম ধর্মাবল্বী। ১৪০০ বছর আগে মহান আল্লাহ রাসূল মোহাম্মদ (সা:) কে শিক্ষা দিয়েছেন পবিত্র আল কোরআনের মাধ্যমে।সেখানে এসব থিওরির কথা বলা আছে।
যা আগে কখনো ছিলো না এবং নতুন কেউ তৈরি করেছে বা দেখিয়েছে তাকে ইনভেনশন বলে। কিন্তু যে বৈজ্ঞানিক থিওরির বিষয়গুলো আগেই বলা হয়েছে কিন্তু মানব সভ্যতার কেউ বুঝতে পারেননি এজন্য তা অবশ্যই ডিসকোভারি হয়ে থাকে বলে বাংলাদেশী এই বিজ্ঞানী ইনভেনশনের পরিবর্তে ডিসকোভারী হিসাবে জগতবাসীকে অবহিত করছেন। পবিত্র আল কোরআনে যা এসেছে এসব ইনভেনশন।
পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ এই বিজ্ঞানী প্রতিষ্ঠা করেছেন যার বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন বর্তমান সভ্যতার যতো ডাটা সাইন্স এবং প্রকৃতির মাঝে দৃশ্যমান অগণিত ডাটা সাইন্সের স্বরূপ দেখা থেকে গৃহীত হয়েছে। এ এমন একটি বাস্তব অভিজ্ঞতা যা স্রষ্টা মহান আল্লাহর অনুকম্পা ব্যতিত এই বিজ্ঞানীর লেখায় আশা অসম্ভব।
ইসলাম সম্পর্কে এই বিজ্ঞানীর মাতা মরহুমা আলতাফুন্নেছা খোন্দকার তাঁর ছোট্ট সোনামুনীকে বুদ্ধির পর থেকে যেসব শিক্ষা দিয়েছেন তাই তার জীবনের প্রাপ্তির যোগ এবং ফাউন্ডেশন তৈরি করে দিয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এপ্লাইড কেমিস্ট্রি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন বছরের অসমাপ্ত সার্টিফিকেট একটি প্র্যাক্টিক্যাল ল্যাবরেটরী এক্সপারিমেন্ট তৈরিতে সহায়তা করেছে। সাবসিডিয়ারি ফিজিক্স আর একটি অভিজ্ঞতা । আর ইসলামিক স্টাডিজের সাইন্স ফ্যাকাল্টিতে অনার্স মাস্টার্সও একটি অভিজ্ঞতা। কেননা এসব থিওরি আবিস্কারে ১৪০০ বছর আগের পবিত্র আল কোরআনের ঐশীবাণীর লেখা বিজ্ঞানীকে আরও অনুসিন্ধুৎসু করে তোলে। যা ইসলামী সভ্যতার ধর্মাবলম্বীদের মতো এই বিজ্ঞানীও জানতেন না বিজ্ঞানময় পবিত্র আল কোরআনে বর্ণিত থিওরির জ্ঞান। যেকারণে অন্য সবার মতো এসব সার্টিফিকেটও মূল্যহীন হয় এজন্য যে বিজ্ঞানীর মাতার ২০১৭ সালে মৃত্যুর পর এই বিজ্ঞানী শোকাহত হয়ে মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে ঘুরে এসেছেন। অতীতের সবকিছু ভুলে গিয়েছিলো। কেউ কোনো কিছু মনে করে দিলে মনে করতে পারতো। চাকুরী থেকে ইস্তফা দিয়ে স্বেচ্ছায় অবসরে ঢাকা থেকে গ্রামের পৈত্রিক বাড়িতে ফিরে আসার তিন মাস পর করোনা ভাইরাস আতঙ্ক শুরু হয় পৃথিবীতে।
এরপর গবেষণার কাজে এমনভাবে অগ্রসর হওয়া যখন কিছুই লেখার ক্ষমতা নেই এমন অবস্হা থেকে শুরু হয়। শুধু পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত আদায় ও তাহাজ্জ্বতে আল্লাহর নিকট নিজের এবং মানব সভ্যতার মঙ্গল কামনা এইটুকু চাওয়ার এবং বলার সামর্থ ছিলো। যার মধ্য দিয়ে করোনাকালীন সময়ে করোনা কি এবং কেনো এর উদ্রেক হলো আর এর কারণে পবিত্র কাবায় তাওয়াফ বন্ধ হয়ে গেলো এমন দুশ্চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো। রিসার্চ অবশেষে ৯ মাস পর ডিসেম্বর ২০২০ সালের ২০ শে ডিসেম্বর সাকসেস হয়। যা করোনার রহস্য উন্মোচন এবং প্ল্যানেটের সমস্যা হিসাবে ধরা পরে। প্রতিদিনের প্রত্যেকটি লেখা ফেসবুক ছাড়াও পরে X এর মাধ্যমে বিশ্বব্যপী পাঠানো আর অবশেষে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা ২০২৪ এ।
ভেবে দেখুন বন্ধুরা ব্ল্যাক হোল থিওরি, ডার্ক টুইন ম্যাটার থিওরি আর সব সৃষ্টি টুইন এসব অজানা থাকার কারণে সামনে টুইন পৃথিবীর আর্টিফিশিয়াল টুইন অর্ধেক হওয়ার কাছাকাছি চলে এসেছে যা সাম্প্রতিক করোনা ভাইরাসের উপস্হিতি বা আলট্রাভায়োলেট রের কনসেন্ট্রেশন সভ্যতাকে জানান দিয়েছে। এবং আর্টিফিশিয়াল টুইনকে দ্রুত বৃদ্ধি করায় বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার পথে রয়েছে অথবা থামিয়ে দেওয়া সম্ভব এরকম বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা মানব সভ্যতার সামনে উপস্হিত হয়েছে। যদি থামিয়ে দেওয়া সম্ভব হয় তাহলে মানব সভ্যতা শিক্ষিত হয়েছে বলা যাবে। আর যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বর্তমান আর্টিফিশিয়াল সভ্যতার ক্যারিকুলামে থাকে তাহলে অশিক্ষার সার্টিফিকেট নিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে বলা যায়।