Written for BBC Bangla and what is written in their comment box
Recent viral news reports the birth of black holes from stars, criticized by a source claiming current science is flawed. The commentary warns of civilization's doom if ignorance of black holes persists.
For the past few days, the latest viral science news has been circulating: the birth of black holes from stars. Such an uneducated civilization has not come to Earth in the past three thousand years. Such news is being broadcast by the BBC in Bengal. The office of the late queen of their country learned about the Corona Delta and Omicron variants by emailing the data center in Bangladesh three years ago, and until that stage when the news came, the black hole theory was still unknown to these civilizations. May the soul of Queen Elizabeth II pray for forgiveness and say that she is gone. England and its entire civilization will disappear along with the West if it remains ignorant of black holes. Although the delusions of these lunatics are coming from fake Western labs, it is only a matter of time before they disappear into black holes. However, the comments given in the BBC YouTube comment box of such viral news are given below for everyone:
"Don't know anything about black holes. And how would you know? No university or lab in the world knows anything about it. It's been three years. It's been explained. From its theory, a double universe has come out. Like an electron with an anti-spin positron. Even in this tiny space, two black holes are rotating in opposite spins with two opposite charges. They face the central black hole. Your word is like you gave birth to your father. However, there was no scientific definition of any subject to the current civilization. The new definition has been given from the World Data Center Analysis Center Prince Palace, Prannathpur, Santahar, Bogra, Bangladesh. Since the science studies of all the universities in the world have been our mistake for so long, any degree taken from the university is becoming a threat to the survival of world civilization. Because these artificial civilizations are on the path of the black hole or are running in a nearby radioactive orbit. If these false teachings are not stopped, the artificial world will soon turn into a black hole. This data center is now providing instructions for studying the theory as a model at Rakim University. Efforts are being made to prevent the extinction of civilization.
বিবিসি বাংলার উদ্দেশ্যে লেখা এবং ওদের কমেন্ট বক্সে যা লেখা হয়েছে
কয়েকদিন হলো লেটেস্ট ভাইরাল বিজ্ঞান বিষয়ের খবর প্রচারিত হচ্ছে, নক্ষত্র থেকে ব্ল্যাক হোলের জন্ম। এমন অশিক্ষিত সভ্যতা বিগত তিন হাজার বছরের মধ্যে আসেনি পৃথিবীতে। এমন খবর বিবিসি থেকে বাংলায় প্রচার করা হচ্ছে। ওদের দেশের প্রয়াত রাণীর দপ্তর তিনবছর আগে বাংলাদেশের যে ডাটা সেন্টারে ইমেইল করে করোনার ডেল্টা ও ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট সম্পর্কে জেনেছিলো, আর সেই পর্যায় পর্যন্ত যখন খবর হলে, ব্ল্যাক হোল থিওরির খবর এখনও অজানা এসব সভ্যতার। রাণী দ্বিতীয় এলিযাবেথের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বলতে চাই তিনি চলে গেছেন ইংল্যান্ড তার সমগ্র সভ্যতাসহ পাশ্চাত্যকে নিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এভাবে ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে অজ্ঞতা প্রকাশ করলে। যদিও এসব পাগলের প্রলাপ পাশ্চাত্যের ভুয়া ল্যাব থেকে আসছে। ওদের ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়া সময়ের অপেক্ষামাত্র। যাহোক এমন ভাইরাল খবরের বিবিসির ইউটিউব কমেন্ট বক্সে যে মন্তব্য দেওয়া হয়েছে তার হুবহু সকলের জন্য নিম্নে দিয়ে দিলাম ;
"ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে কিছুই জানেন না। আর আপনিই বা জানবেন কেমন করে।পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা ল্যাব এ সম্পর্কে কিছুই জানে না। তিনবছর হলো বুঝানো হচ্ছে।এর থিওরি থেকে ডাবল ইউনিভার্স বেড়িয়ে এসেছে।যেমন ইলেক্ট্রনের সাথে এন্টি স্পিনে পজিট্রন থাকে। এই ক্ষুদ্রতর স্হানেও দুটি ব্ল্যাক হোল পরস্পর বিপরীত স্পিনে দুই বিপরীত চার্জে ঘুরছে। এরা সেন্ট্রাল ব্ল্যাক হোল মুখী। আপনার কথাটি হয়েছে এমন যে আপনিই আপনার বাবার জন্ম দিয়েছেন। যা হোক কোনো বিষয়ের বিজ্ঞানের সংজ্ঞা ছিলো না বর্তমান সভ্যতার কাছে।নতুন সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টার এনালাইসিস কেন্দ্র প্রিন্স প্যালেস, প্রান্নাথপুর,সান্তাহার,বগুড়া,বাংলাদেশ থেকে।যেহেতু পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স স্টাডি এতোদিন আমাদের ভুল ছিলো একারণে যে কোনো ডিগ্রি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিলেই ওরা বিশ্বসভ্যতার বেঁচে থাকার জন্য হুমকি হয়ে যাচ্ছে। কেননা কৃত্রিম এসব সভ্যতা ব্ল্যাক হোলের পথে রয়েছে বা কাছাকাছি তেজস্ক্রিয় কক্ষপথ দিয়ে চলছে। এসব ভুল শিক্ষা বন্ধ না করলে খুব শীঘ্রই কৃত্রিম পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে। এই ডাটা সেন্টার একন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে মডেল হিসাবে থিওরি পড়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করছে। সভ্যতার বিলুপ্তি ঠেকানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিস্তারিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্পে।