Religion came to establish Islam but why in a new way? Why is Kaaba rebuilt?

The black hole twin field theory shows Earth's artificial magnetic field is misaligned, creating anti-magnetic fields and ultraviolet leakage. This disrupts natural spaces, causing confusion and cataclysms. Urgent corrective measures are needed.


The scientific analysis of the black hole twin field theory suggests that the artificial earth has been paired with the opposite magnetic field of the Earth's space, creating an anti-magnetic field. Those that are unable to spin coordinate with the black hole in the natural magnetic field are emitting ultraviolet rays through black hole tunnel field leakage.These spaces are the corona dominated territory of medical science. They will disappear from the dual space of the natural world. Because they are losing the natural magnetic field. The planet's spinning ellipse is deflected from the mantle. That's why anti space is visible. The people of the natural world are getting confused by their words. Because what they see from their space or civilization is not the same as what people see in the natural world.

These artificial parts are separated from the twin space. Scientific analysis of these new theories. And religiously deviant community. According to religion, the way of correction is to recognize the Creator and obey the commandments, advices and prohibitions. New scientific theories are presented with concrete evidence against which no supposedly scientific discipline of current civilization has the power to challenge.

When the civilization that passed into the black hole in the past and the new solarization and polarization took place in the Earth's dual space, the limited seven stars duel system (but they are planet's part) created the space. That is, the volume of the twin spaces of the planets has become smaller. The magnetic field area of ​​both black hole fields is moving in eight pairs of magnets that create beams in a mutually exclusive clustering and anti-clustering manner.The double space of the universe is also finite at infinity. When the ionization area of ​​the double Earth is reduced. The larger the ionization area of ​​the pair, the larger the space. Note that the ionization field is also coupled.

The cataclysm takes place when many parts of binary space are lost. Parts that become artificial fields or create anti-space fields on Earth. For example, in areas where corona is forming, cosmic rays are coming and who can see that area. Seeing deer in the sky, seeing birds, seeing cracks in different places of the world, etc. These theories to stop seeing are based on clear evidence that science is providing an explanation of the absolute theory.

It is clearly understood where the red signal areas have been created. How many prophets, messengers or guides have come from Adam (as) on behalf of the creator. Only a few of the Prophets' career stories and the events of their time are told in the religious books sent down by the Creator. After much space is lost to black holes, only the natural environment remains.The Holy Kaaba, Masjidul Aqsa was built again. It was determined by Allah Rabbul Al Amin according to the scientific alignment of the planet after its destruction. Paths to God that have been created naturally and scientifically in two specific places on our planet from time to time by God the Great Creator.A vacuum of oxygen or nitrogen is created where the big cataclysm forms, releasing the spin of the black hole's twin field magnets. See what happens to paper ink when vacuum bombed with oxygen. Who recreated the scriptures after the Great Deluge?While the world is waiting for such an event, the followers of Islam from all over the world are memorizing the Holy Qur'an to face the situation without technology. Insha'Allah, the human beings of the natural twin world will memorize the holy book and keep it unaltered.

The dual space of the natural world is destroyed where anti-field structures are formed. Many bigoted, uneducated and cursed sects await the arrival of the infidel Dajjal. They do not understand the new science theory. Their destruction is scientifically imminent. The artificial space of twin Earths that will lead to black holes will not go away soon if the engineering science of my paid scientific theories is applied urgently.


ধর্ম গ্রন্হ আসে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে কিন্তু নতুন ভাবে আসে কেন? কাবার পূন:স্হাপন হয় কেন?

ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে বোঝা যায় পৃথিবীর যুগল স্পেসের পরস্পর বিপরীত ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের সাথে কৃত্রিম পৃথিবীর যুগল সৃষ্টি হয়েছে এরা এন্টি ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করেছে। যেগুলো প্রাকৃতিক ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল‍্যাক হোলের সাথে স্পিন সমন্বয় করতে পারছে না বলে তাদের ব্ল‍্যাক হোল সূরঙ্গ ফিল্ড লিকেজ হয়ে আলট্রাভায়োলেট রে নির্গমণ করছে। এসব স্পেস মেডিক্যাল সাইন্সের করোনা অধ‍্যুষিত টেরিটোরি। এরা ন‍্যাচারাল পৃথিবীর যুগল স্পেস থেকে হারিয়ে যাবে। কেননা এরা ন‍্যাচারাল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড হারিয়ে ফেলছে। গ্রহের স্পিনিং এলাইন ম‍্যান্ট থেকে বিচ‍্যুত হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে এন্টি স্পেস দেখতে পাচ্ছে। প্রাকৃতিক পৃথিবী বাসী তাদের কথায় বিভ্রান্তিতে পরে যাচ্ছে। কেননা তাদের স্পেস বা সভ‍্যতা থেকে তারা যা দেখছে তাদের দেখা আর ন‍্যাচারাল পৃথিবীর মানুষের দেখা এক নয়।

এই কৃত্রিম অংশগুলোই যুগল স্পেস থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এসব নতুন থিওরির বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন। আর ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বিপথগামী সম্প্রদায়। ধর্ম মতে সংশোধনের উপায় স্রষ্টাকে চিনতে পারা।এবং আদেশ,উপদেশ, নিষেধের বিষয়গুলো মেনে চলা। নতুন বৈজ্ঞানিক থিওরিতে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ উপস্হাপিত হয়েছে।যার বিরুদ্ধে বর্তমান সভ‍্যতার কথিত কোনো বিজ্ঞান শাখার চ‍্যালেঞ্জ দেওয়ার ক্ষমতা নেই।

যখন যে সভ‍্যতা অতীতে ব্ল‍্যাক হোলে চলে গেছে এবং নতুন সোলারাইজেশন ও পোলারাইজেশন হয়েছে পৃথিবীর যুগল স্পেসে তখন সীমিত সপ্তর্ষীমন্ডল যুগল (Ursha Mejor seven stars duel system ) স্পেস তৈরি করেছে। অর্থাৎ গ্রহগুলোর যুগল স্পেসগুলোর ভলিয়ম ছোট হয়ে গেছে। উভয়ের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড এরিয়া যা আটটি যুগল ম‍্যাগনেটে পরস্পর বিপরীতভাবে ক্লাস্টারিং ও এন্টি ক্লাস্টারিং পদ্ধতিতে রশ্মি তৈরি করে চলমান রয়েছে। মহাবিশ্বের যুগল স্পেসও ইনফিনিটি পর্যায়ে সীমিত হয়েছে। যখন যুগল পৃথিবীর আয়োনাইজেশন এরিয়াও কমে গেছে। আয়োনাইজেশন এরিয়া যে যুগলের যত বেশি তার স্পেস তত বেশি।মহাবিশ্বের যুগল স্পেসও ইনফিনিটি পর্যায়ে সীমিত হয়েছে। যখন যুগল পৃথিবীর আয়োনাইজেশন এরিয়া কমে গেছে। আয়োনাইজেশন এরিয়া যে যুগলের যত বেশি তার স্পেস তত বেশি। উল্লেখ‍্য যে আয়নাইজেশন ফিল্ডও যুগল হয়ে থাকে।

মহাবিপর্যয় অনুষ্ঠিত হয় যখন যুগল স্পেসের বহু অংশ হারিয়ে যায়। যেসব অংশ কৃত্রিম ফিল্ডের হয়ে যায় বা এন্টি স্পেস ফিল্ড তৈরি করে চলে পৃথিবীতে।যেমন করোনা তৈরি হচ্ছে যেসব এলাকায়, মহাজাগতিক রশ্মি আসছে এবং যারা দেখতে পাচ্ছে যে এলাকায়। আকাশে হরিণ,পাখি দেখা, পৃথিবীর বিভিন্ন স্হানে ফাটল দেখা এলাকা ইত‍্যাদি। এসব দেখা বন্ধ করার থিওরি দেওয়া হয়েছে সুস্পষ্ট প্রমাণ ভিত্তিক।যে বিজ্ঞান পরম থিওরির ব‍্যাখ‍্যা প্রদান করছে।

পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে রেড সিগনালের এলাকা গুলো কোথায় কোথায় তৈরি হয়েছে।সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে আদম (আ:) থেকে বর্তমান কত নবী রাসূল বা পথ প্রদর্শক এসেছিলেন। মাত্র কয়েকজন নবী রাসূলদের কর্মজীবনের গল্প এবং শিক্ষামূলক স্রষ্টার দ্বারা প্রেরিত ধর্ম গ্রন্হে তাদের সময়কালের ঘটনার কথা বলা হয়েছে। বহু স্পেস ব্ল‍্যাক হোলে হারিয়ে যাওয়ার পর শুধু ন‍্যাচারাল পরিবেশ থেকে যায়। আবার তৈরি হয় পবিত্র কাবা,মসজিদুল আকসা।সেটি ধ্বংস পরবর্তী গ্রহের বৈজ্ঞানিক এলায়েন্টমেন্ট অনুযায়ী আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন নির্ধারন করে দেন। স্রষ্টাকে পাওয়ার রাস্তা যা প্রাকৃতিক উপায়ে এবং বৈজ্ঞানিকভাবে আমাদের গ্রহের নির্দিষ্ট দুটি স্হানে তৈরি করে দেওয়া হয়েছে কালে কালে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর পক্ষ থেকে। মহা প্রলয় তৈরি হওয়ার স্হান সমুহ অক্সিজেন বা নাইট্রোজেনের ভ‍্যাকুয়াম তৈরি হয়ে ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ডের ম‍্যাগনেটগুলোর স্পিন ছেড়ে দেয়। অক্সিজেনের ভ‍্যাকুয়াম বোমা মারলে কাগজের কালির অবস্হা কি হয় দেখে নিন। মহা প্রলয় পরবর্তী ধর্ম গ্রন্হ নতুন করে তৈরি করে দেন কে? সামনে এমন ঘটনার অপেক্ষায় পৃথিবী হলেও প্রযুক্তিহীন অবস্হা মোকাবেলায় পৃথিবীর আনাচে কানাচে ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা পবিত্র আল কোরআন মুখস্হ করে রাখছেন। সমগ্র পৃথিবীতে প্রাকৃতিক যুগল পৃথিবীর মানব মানবীরা পবিত্র গ্রন্হটি মুখস্হ করে অবিকৃত রাখবেন ইনশাআল্লাহ ।

প্রাকৃতিক পৃথিবীর যুগল স্পেস ধ্বংস হয় সেসব স্হান যেখানে এন্টি ফিল্ড স্ট্রাক্চার তৈরি হয়ে থাকে। অনেক ধর্মান্ধ, অশিক্ষিত এবং অভিশপ্ত সম্প্রদায় কাফের দাজ্জালের আগমনের অপেক্ষায়। নতুন বিজ্ঞান তত্ব বুঝতে পারছে না ওরা। ওদের ধ্বংস বিজ্ঞান সম্মতভাবে নিকটবর্তী। যুগল পৃথিবীর কৃত্রিম স্পেস যা ব্ল‍্যাক হোলে চলে যাবে তা শীঘ্রই যাবে না যদি আমার প্রদেয় সাইন্টিফিক থিওরিগুলোর প্রকৌশল বিদ‍্যা এপ্লাই জরুরী ভিত্তিতে করা হয়।