When science is in paradox, the rich and scientists are in great danger
Planetary twin fields will be destroyed without getting rich by creating agro industry. Its definition is also the way in which the universities of present civilization teach how to build never reach the level of industry.
When science is in paradox, the rich and scientists are in great danger
Planetary twin fields will be destroyed without getting rich by creating agro industry. Its definition is also the way in which the universities of present civilization teach how to build never reach the level of industry. There is no minimum grade point of education in this sector like physics chemistry or other sciences.
When today is 21.12.2024, if you prepare the soil and arrange the plants like the planetary field was 200 years ago, then there will be an industry.
Its art has destroyed the present civilization. If India or Chinese civilization or Japanese twin planetary field is used in such a time, the industry will be like that.Collect the procedures from Rakim University.
Our twin planetary field bodies have been overturned, creating twin bodies of mechanical civilization. Cannot find Twin Earth's surface.Time is running out for civilizations to look for these surfaces and look for dark twin matter objects in the opposite sky with telescopes. They see the bodies surrounding them in dark twin matter as dwarf planets. It is also slow to understand.
As the mechanical movements around them see their movements in the opposite sky in the telescope and think of the comet asteroids coming from where they are going. Who are called cosmic objects. Cosmic objects such as 5 tons of ash dropped by helicopter in New York City, which are creating city streets in reverse by these mechanical movements, are seen in planetary twin field asteroids, comets or the Kuiper belt.
The objects that they are creating artificially and twin fission fusion created UV and corona or covid field rays because twin fission fusion of oxygen nitrogen of twin earth could not absorb all these wastes. These rays are causing disease. And when it is halved, everything on this wasted surface disappears into a black hole. The natural twin remains. In this way, civilizations have been destroyed for ages. The last occurred between 3000 and 3500 years ago.
The later fossils or Earth's twin matter remains before this time are also not well defined.Such a past human civilization is called advanced if it is like the present one which is a fake idea.Because the twin bodies of most areas of current civilization have been destroyed with not even a trace of the twin earth left. The two opposite worlds with planetary twin fields in opposite black hole field spins are lined with 6 inert twin planets.
Now the Nobel Prize Committee's recognized insiders have brought out the inventors and scientists. Which such uneducated human civilization has not come in 3000 years. Darwin, Alfred Nobel, Einstein, Hawking, Planck, Jeff Bezos, Bill Gates, Elon Musk, civilization extinction is only a matter of time. Due to them, the twin planetary magnetic field is tilted. These few are symbolically called the cause of destruction.Among them, the first five are called philosophers whose contributions did not reflect the definition of science, and civilization is about to perish. And the 6 inert (skeleton) twin planetary fields of the planetary field have been brought out from inside the twin body of the living world by the mentioned three technology traders. They are shown to be rich. Again, all human civilizations are running after going to the university to do business like them.
Do you understand why many countries in the West and East have gone very close to the black hole?
Juboraj/ 2024.12.21
বিজ্ঞান যখন প্যারাডক্সে তখন ধনী ও বিজ্ঞানীরাই মহাবিপদে
এগ্রো ইন্ডাস্ট্রি তৈরি করে ধনী হওয়া ছাড়া প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড ধ্বংস হয়ে যাবে। এর সংজ্ঞাও বর্তমান সভ্যতার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেভাবে গড়ে তোলার শিক্ষা দিয়ে থাকে তা কখনো ইন্ডাস্ট্রির পর্যায়ে পরে না। এই খাতেও শিক্ষার নূন্যতম গ্রেড পয়েন্ট নেই ফিজিক্স কেমিস্ট্রি কিংবা অন্যান্য সাইন্সের মতো।
আজ যখন ২১.১২.২০২৪ তারিখ। আজ থেকে ২০০ বছর আগে যেরকম প্ল্যানেটারি ফিল্ড ছিলো সেরকম মাটি প্রস্তুত করে উদ্ভিদের বিন্যাস করলে যেরকম হয় সেরকম পরিবেশ তৈরি করে করলে ইন্ডাস্ট্রি হবে।
এর শিল্পকলা বর্তমান সভ্যতা ধ্বংস করে ফেলেছে। এরকম সময়ের ভারতবর্ষ কিংবা চীনা সভ্যতা কিংবা জাপানিজদের টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডকে কাজে লাগালে যেরকম হবে তাই হবে ইন্ডাস্ট্রি। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদ্ধতিগুলো সংগ্রহ করুন।
যান্ত্রিক সভ্যতার টুইন বডি তৈরি করে আমাদের টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের বডিকে উলটপালট করে ফেলা হয়েছে। টুইন পৃথিবীর সারফেস খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এসব সারফেস খুঁজতে এখন টেলিস্কোপ নিয়ে বসে বিপরীত আকাশে ডার্ক টুইন ম্যাটার অবজেক্ট দেখতে দেখতে সভ্যতার সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে। ওরা ডার্ক টুইন ম্যাটারে ওদের চারিপাশের বডিকে দেখছে ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট হিসাবে। এটিও বুঝতে দেরি করছে ।
যতো যান্ত্রিক চলাচল দেখছে ওদের চারিপাশে ওদের নড়াচড়া টেলিস্কোপে বিপরীত আকাশে দেখে মনে করে ধূমকেতু এস্টরয়েড কোথা থেকে এসে কোথায় যেনো চলে যাচ্ছে। যাদের মহাজাগতিক অবজেক্ট বলা হচ্ছে। ৫ টন ছাই নিউইয়র্ক শহরে হেলিকপ্টারে করে ছিটিয়ে দিলে যেমন হবে এসব যান্ত্রিক চলাচলে শহরের রাস্তা ঘাট যা বিপরীতভাবে তৈরি করছে সেরকম মহাজাগতিক অবজেক্টগুলো প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডের এস্টরয়েড, ধূমকেতু বা কাইপার বেল্টে দেখা যাচ্ছে।
এরা কৃত্রিম এবং টুইনভাবে ফিশন ফিউশন করে যে অবজেক্টগুলো তৈরি করছে তা টুইন পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিশন ফিউশন ঘটিয়ে এসবের সব আবর্জনা এবজর্ব করতে না পারায় ইউভি ও করোনা বা কোভিড ফিল্ড রে তৈরি করেছে। এসব রে রোগ ব্যাধি তৈরি করছে। এরাই পৃথিবীর টুইন সারফেস সিস্টেম বিলুপ্তির কারণ হলে সেই সারফেসে পৃথিবীর বহু জীব জগত বিলুপ্তির কারণ হয়েছে। [ডারউইনের বিবর্তনে এসব হয় না। বিজ্ঞান বিষয় না বুঝে এর প্যারাডক্স এর প্রয়োগ হলে যা হয় তাই হয়েছে ডারউইনের ক্ষেত্রেও। ] আর এটি অর্ধেক হয়ে গেলে এই নষ্ট সারফেসের সব কিছু ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যায়। ন্যাচারাল টুইন থেকে যায়। এভাবে সভ্যতা নষ্ট সভ্যতা বিলুপ্ত হয়ে গেছে যুগে যুগে। সর্বশেষ হয়ে গেছে ৩০০০ থেকে ৩৫০০ বছর আগে।
এই সময়ের আগে পরের ফসিল বা পৃথিবীর টুইন ম্যাটার যা রয়ে গেছে তাও সঠিকভাবে ব্যাখ্যা হচ্ছে না। এরকম অতীত মানব সভ্যতা এবং বর্তমানের মতো হলে উন্নত বলা হয়ে থাকে যা একটি ফেক ধারনা। কেননা বর্তমান সভ্যতার অধিকাংশ এলাকার টুইন বডি ধ্বংস হয়ে গেছে যেখানে টুইন পৃথিবীর ছিটে ফোটাও রাখা হয়নি। প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের সাথে যে দুই বিপরীত পৃথিবী পরস্পর বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোল স্পিনে আছে এদের ভিতরটা ৬ টি জড় পদার্থের টুইন প্ল্যানেট দিয়ে সাজানো হয়েছে।
এর ভিতরটা এখন নোবেল প্রাইজ কমিটির স্বীকৃতিপ্রাপ্তরা বাহিরে এনে আবিস্কারক ও বিজ্ঞানী হয়েছেন। যা এমন অশিক্ষিত মানব সভ্যতা আর ৩০০০ বছরের মধ্যে আসেনি। ডারউইন, আলফ্রেড নোবেল, আইনস্টাইন, হকিং, প্লাঙ্ক, জেফ বেজোস, বিল গেটস, ইলন মাস্ক সভ্যতার বিলুপ্তি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। এদের কারণে টুইন প্ল্যানেটারি ম্যাগনেটিক ফিল্ড কাত হয়ে ঘুরছে। কয়েকজনকে প্রতীকি হিসাবে ধ্বংসের কারণ বলা হচ্ছে। এদের মধ্যে প্রথম পাঁচজনকে মনিষী বলা হয় যাদের অবদান বিজ্ঞানের সংজ্ঞার প্রতিফলন তৈরি করেনি বলে ধ্বংস হতে চলেছে সভ্যতা। আর প্ল্যানেটারি ফিল্ডের ৬ টি জড় (কঙ্কাল) টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডকে জীবজগতের টুইন বডির ভিতর থেকে বাহিরে এনে উল্লেখিত তিনজন প্রযুক্তি ব্যবসায়ী হয়েছে । তাদের ধনী দেখানো হচ্ছে। আবার এদের মতো ব্যবসা করার পিছনে ছুটছে সকল মানবসভ্যতা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে।
বুঝতে পারছেন কেনো ব্ল্যাক হোলের খুব কাছাকাছি চলে গেছে পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের অনেক দেশ?
যুবরাজ /২১ ১২ ২০২৪।