WHO is ill. Rakim University looked at the X-ray report of the asteroid belt
In the twin planetary system humans live on the twin planets where chromosomes can only be created through the existence of germ viruses. It is a process that is perfectly scientific.These viruses and bacteria are a magnet. On one side, the bacteria are formed during the day and the virus is formed on the opposite side at night.
In the twin planetary system humans live on the twin planets where chromosomes can only be created through the existence of germ viruses. It is a process that is perfectly scientific.These viruses and bacteria are a magnet. On one side, the bacteria are formed during the day and the virus is formed on the opposite side at night.
According to the sedimentary nature of other planets, statistical reports of where the minerals were underground in the past 100 years can guide civilizations in restoring the surface system of roughly standard planetary twin fields.
For example, two types of objects of position and motion are being created by extracting minerals and using them. We all know about dwarf planets and the minerals that make up the surface of the US look like dwarfs and the space opposite to whoever made them.
And when NASA sees so many asteroids moving, I want to remind them that as many private cars as New York City are moving opposite to these asteroids.As the passenger and fighter planes are moving in the sky, they are cutting the day side of the asteroid belt of the twin Earth or twin planetary systems and spreading UV rays by cutting the virus site or the night site or the sun site on the opposite side. which has become regular in the definitions of all sciences.But these cannot be accepted in university studies.
The Earth needs so many plants to provide oxygen day and night and humanity has no choice but to stop the mechanized movement of the natural surface. This human civilization will disappear by itself only for lack of knowledge of correct theory.If the cutting of these natural spaces is not stopped now, the civilization is going to be in great danger.
Rakim University Bangladesh is challenging any space agency or any university to observe a one-month lock down and observe the sky until the movement of asteroids in the asteroid belt will stop.
The water of Uranus flows so slowly on the surface of the seven earths, but how slowly the wheel of Uranus or the anti-spin of its black hole field moves over the surface of the seven earths.And if you think about what kind of spin the machines of the US blacksmith industry are spinning on the surface of the twin earths (which are in anti-spin like Uranus) and you would smash the laboratory instruments too if you were normal.
Check out the one month lock down, the World Health Organization will also cure the disease. All the doctors of the world will also look healthy. The asteroid belt will also appear empty. UV radiation will stop coming.
WHO অসুস্থ। রাকিম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রহাণুর বেল্টের এক্স-রে রিপোর্টে দেখেছে
টুইন প্ল্যানেটারী সিস্টেমে মানুষ যে টুইন প্ল্যানেটে বসবাস করছে এখানেই শুধু জীবাণু ভাইরাসের অস্তিত্বের মাধ্যমে ক্রমোজম তৈরি করা যায়। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যা নিঁখুত বিজ্ঞান সম্মত। এই ভাইরাস ও জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়া একটি ম্যাগনেট।যার একদিকে ব্যাকটেরিয়া দিনে এবং ভাইরাস বিপরীত দিকে রাতে তৈরি হয়।
অন্যান্য গ্রহের অবস্হান ন্যাচার অনুযায়ী খনিজগুলো যেসব ভূগর্ভের অভ্যন্তরে ছিলো, সেগুলো বিগত ১০০ বছরে কোথায় কেমন ছিলো সেসবের স্ট্যাটিসটিক্যাল রিপোর্টই মোটামুটি স্ট্যান্ডার্ড প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডের সারফেস সিস্টেম পূনরুদ্ধারে সভ্যতাকে গাইড লাইন দিতে পারে।
যেমন ইচ্ছা খনিজ উত্তোলন এবং এর ব্যবহারের দ্বারা স্হিতি ও গতির দুই ধরনের অবজেক্ট তৈরি হচ্ছে। ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট সম্পর্কে আমরা সকলেই অবগত এবং তা যুক্তরাষ্ট্রের সারফেসে যা খনিজ দ্বারা তৈরি করেছে তা ডোয়ার্ফ হিসাবে দেখে এবং যে যেরকম তৈরি করেছে সে সেরকম তার বিপরীত স্পেসকে দেখে।
আর নাসা যখন এতো অসংখ্য এস্টরয়েড চলাচল দেখে তখন তাদের মনে করিয়ে দিতে চাই নিউইয়র্ক শহরের মতো যতো প্রাইভেট কার চলে এসবের বিপরীত এস্টরয়েড হয়ে চলাচল করছে। যাত্রীবাহী ও ফাইটার প্লেন যতো আকাশে চলাচল করছে এসব টুইন পৃথিবীর বা টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেমের এস্টরয়েড বেল্টের দিনের সাইড কেটে নিয়ে আসছে আর বিপরীত দিকে ভাইরাস সাইট বা রাতের সাইট বা সূর্যের সাইট কেটে ইউভি রে ছড়িয়ে দিচ্ছে। যা নিয়মিত হয়ে গেছে সকল সাইন্সের সংজ্ঞায়। অথচ এসবকে বিশ্ববিদ্যালয় স্টাডিতে মেনে নেওয়া যায় না।
পৃথিবীতে দিবস রাতের অক্সিজেন দেওয়া এতো উদ্ভিদ প্রয়োজন এবং ন্যাচারাল সারফেস তৈরি ব্যতিত যান্ত্রিক যুগের চলাচল বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া মানবসভ্যতার হাতে কোনো উপায় নেই। এই মানবসভ্যতা নিজে নিজে শুধু সঠিক থিওরির জ্ঞানের অভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এসব ন্যাচারাল স্পেস কাটা এখনই বন্ধ না হলে মহাবিপদে পরতে যাচ্ছে সভ্যতা।
যেকোনো স্পেস এজেন্সী বা যে কোনো ইউনিভার্সিটিকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ যে, একমাসের একটি লক ডাউন দিয়ে দেখুন আর আকাশ পর্যবেক্ষন করুন এস্টরয়েড বেল্টের এস্টরয়েড চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।
এতো স্লো ইউরেনাসের পানি প্রবাহিত হয় সাত পৃথিবীর সারফেসে অথচ কতো ধীর গতিতে ইউরেনাসের চাকা বা ওর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের এন্টি স্পিন সাত পৃথিবীর সারফেস বেয়ে চলে। আর যুক্তরাষ্ট্রের একেকটি কামার শিল্পের যন্ত্র কি রকম স্পিনের গতিতে চাকা ঘুরিয়ে টুইন পৃথিবীর সারফেসে চলাচল করছে (যা ইউরেনাসের মতো এন্টি স্পিনে) ভাবতে গেলে এবং আপনারা স্বাভাবিক থাকলে ল্যাবরেটরী ইন্স্টুমেন্টসও ভেঙ্গে চুরমার করে দিবেন।
একমাসের লক ডাউন দিয়ে দেখুন, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্হারও রোগ ভালো হবে। পৃথিবীর সব ডাক্তারকেও সুস্হ্য দেখাবে । এস্টরয়েড বেল্টও ফাঁকা দেখাবে। ইউভি রেডিয়েশন আসা বন্ধ হয়ে যাবে।