Uranus is also massively destroyed. X-Ray Report on the Education of Civilization.

Rakim University’s views on planetary alignment and black holes critique current scientific theories, proposing drastic measures for Earth's future survival and highlighting Western civilization's ignorance.


The black hole field of Uranus shows spin by the flow of water in the ocean ocean. Uranus is a twin object that is in anti-spin with the two Earths. This water also naturally has two magnetic field twins.During the day, the waters of the two hemispheres flow in the two hemispheres of the equator, a magnetic field minus and plus the black hole field of the beam. Similarly at night the opposite is true with the day and night magnetic fields flowing through the surface and sky in opposite spins.

A bicyclist or pedestrian moving across the Earth's surface as water flows across the two Earths. The two Earths spin opposite to each other with spin starting at 0, peaking at mid-afternoon and midnight, then decelerating to zero at two risings two settings.When the flow of water also subsides a little later and changes direction after zero hour as it does before mid-afternoon and midnight. Although Uranus moves or the flow of water also has a maximum from the same stationary state and also comes to the stationary point.

In the black hole theory, the dot points of the two Udyachals (risings) and the two Astachals (settings) do not have a beam or entrance path to a chargeless the black hole.

Where access is not possible. The flow of water on the surface of the two Earths is of opposite charge. Therefore, according to the layer, the negative positive water beam flows in the opposite charge of the twin field of the planetary beam. Bicycles speed up, as do water and walking, and spin off each other at hundreds of thousands of times an hour.

The matter is like a DNA RNA ladder spring. At the beginning of the two revolutions the gap inside the spring is only formed, and as the day or night passes, the span of the spring becomes larger, or the beams move farther. It decreases again. And so does Uranus and Venus.

Now the wheels of the earth's machines run at the same speed at any time of the day or night. It is spun by man-made artificial black hole fields or mineral black hole fields. Earth cannot create charges like this. Because of this, water charges are also being cut off by seagoing vehicles moving against the speed at which Uranus moves against the Earth. Water is becoming salty, alkaline and acidic.For example, when H2O+ adds more H, it becomes more H or ionically charged to form K2O or Na2O, which are salts. Again, if H2O - is more, negative beam joins with Na2O and becomes iodine or chlorine and it is either NaI or Nacl. Again if it fission becomes Hcl etc. Which is supposed to happen naturally but is happening more and more in the wrong practice of civilization.

Any creation has a pair of charge packets moving in opposite spins to the black hole, creating a beam difference all the time. They are undergoing fission fusion at the same time. Which is called separate orbit. One of which exists in the other dark matter.Existence is seen with anti-spin from the direction opposite to that in which it is spinning. 1/16th of this view is also seen. And 15/16 percent dark matter.

However, if we manage to create an environment where the fission fusion of creation's twin is properly managed, we can survive.The charge organization of water H2O+ and H2O- indicates two types of packets of H2O by the abundance of positively charged and negatively charged beams. Even after spinning a black hole field of positive and negative charge between each of them, one has more positive charge and the other has more negative charge.How much of this water is given in our twin planetary system ! Its virtues have been destroyed by the present civilization.

Circumstances are such that in some types of tornadoes or unexpected man-made black hole spinning, we see volcanic lava columns in the water connecting with the water on the opposite Earth, and dark matter rising into the sky is also igniting the Earth object Uranus.

Still, in the name of globalization in the Far East and the West, machine monsters are building and exporting machineries with only anti-matter skeletal planetary objects in their numerous ships, planes and movements. The charge generation capacity of the twin Earths is reduced to the point where half of it is approaching the dwarf planet.

If the scientific analysis of the activities of those who talk about the intelligence of the economic forces of advanced life through the use of anti-planetary matter and anti-matter can they be called healthy?

90% of the entire mankind is sick. Who will prevent them from mineral exploration and extraction? If religion is the way of liberation of mankind, then this 90℅ of mankind are people of which religion which will be destroyed soon?

Rakim University Lab has presented the ultimate scientific theory to the entire mankind through which the path to welfare and emancipation is opened for all. Each analysis of these theories is supported by the Holy Qur'an and the hadith of Muhammad (pbuh).

Rakim University, Prannathpur, Bangladesh is requesting the guidance of the Holy Spirit to remove the inconsistency between religion and science.

ইউরেনাসও ব‍্যপকভাবে ধ্বংস। সভ‍্যতার শিক্ষার এক্স-রে রিপোর্ট:

সমুদ্র মহাসমুদ্রে পানির প্রবাহ দ্বারা ইউরেনাসের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পিন দেখায়। ইউরেনাস টুইন অবজেক্ট যা পরস্পর দুই পৃথিবীর সাথে এন্টি স্পিন করে চলে। এই পানিরও দুটি ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড টুইন আছে স্বাভাবিকভাবে। দিবসে দুই গোলার্ধের পানি বিষুব রেখার দুই গোলার্ধে প্রবাহমান থাকা একটি ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড মাইনাস ও প্লাস বিমের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড। অনুরূপভাবে রাতেও একইভাবে বিপরীত যা দিন ও রাতের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড দিয়ে সারফেস ও আকাশ দিয়ে পরস্পর বিপরীত স্পিনে প্রবাহিত হয়ে চলছে।

দুই পৃথিবীকে স্হির ধরলে পানি প্রবাহিত হওয়া একজন বাইসেকেল আরোহী বা পায়ে হেঁটে চলাচলকে পৃথিবীর সারফেসকে অতিক্রম করা বলে। দুই পৃথিবীই পরস্পর পরস্পরকে বিপরীত স্পিনে ঘুরছে যার ঘূর্নন গতিবেগ ০ থেকে শুরু হয়ে মধ‍্য দুপুর ও মধ‍্যরাতে সর্বোচ্চ হয়ে এরপর কমে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলে আবার স্পিন জিরো হয়ে যায়। যখন পানির প্রবাহও সামান‍্য পরে স্হির হয়ে যায় এবং জিরো আওয়ারের পর ডাইরেশন পরিবর্তন করে যেমন করে মধ‍্য দুপুর ও মধ‍্য রাতের আগে পরে।

যাহোক ইউরেনাস চলে বা পানির প্রবাহও একইরকম স্হির অবস্হা থেকে ম‍্যাক্সিমাম হয় এবং স্হির বিন্দুতেও আসে।

ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্ট বিন্দুতে কোনো বিম থাকে না বা চার্জলেস ব্লাক হোলে প্রবেশের রাস্তা। যেখানে প্রবেশ করা যায় না। পানির প্রবাহ দুই পৃথিবীর সারফেসে পরস্পর বিপরীত চার্জের। যেখানে প্রবেশ করা যায় না। পানির প্রবাহ দুই পৃথিবীর সারফেসে পরস্পর বিপরীত চার্জের।যে কারণে স্তর অনুযায়ী নেগেটিভ পজিটিভ পানির বিম গ্রহ সমুহের বিমের টুইন ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত চার্জে প্রবাহিত হয়। বাইসাইকেলের গতিও আসে যেমন পানির এবং পায়ে হেঁটে চলার গতিও আসে আবার ঘন্টায় কয়েক লাখ গতিতেও পরস্পর পরস্পরকে স্পিন করে।

বিষয়টি ডিএনএ আরএনএর মইয়ের স্প্রিংয়ের মতো।যা দুই উদয়াচলের শুরুতে স্প্রিংয়ের ভিতরের ফাঁকটি কেবল তৈরি হয়েছে এবং ক্রমেই দিবস বা রাত অতিবাহিত হওয়ার সময় স্প্রিংয়ের প‍্যাঁচ অনেক বড় হয় বা অনেক দূর দিয়ে বিমগুলো চলে।যা সংকোচন থেকে প্রসারন এবং তা মধ‍্য দুপুর ও মধ‍্য রাতে ম‍্যাক্সিমাম হয়ে আবার কমতে থাকে। আর এভাবে ইউরেনাস শুক্রও।

এখন পৃথিবীর যন্ত্রগুলোর চাকা একইরকম গতিতে চলে দিবস রাতের যে কোনো সময়ে। এটি মানবসৃষ্ট কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড বা খনিজের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের চাকা ঘুরানো হয়। ন‍্যাচারাল পৃথিবী এভাবে চার্জ তৈরি করতে পারে না। যে কারণে ইউরেনাস যে গতিতে পৃথিবীর বিপরীতে চলে এর গতির বিরুদ্ধে সমুদ্রগামী যানবাহন চলায় পানির চার্জও কেটে ফেলা হচ্ছে। পানি হয়ে যাচ্ছে লবণাক্ত ক্ষারীয় ও এসিডিক হয়। যেমন H2O+ যখন আরও H যোগ করে তখন তা H বা ধ্বনাত্বক চার্জ বেশি হয়ে K2O বা Na2O হতে পারে যা লবন হয়। আবার H2O - বেশি হলে Na2O এর সাথে নেগেটিভ বিম যোগ হয়ে আয়োডিন বা ক্লোরিন হয়ে যায় এবং তা হয় NaI বা Nacl।আবার এরা ফিশন হলে Hcl হয় ইত‍্যাদি। যা স্বাভাবিকভাবে হওয়ার কথা কিন্তু সভ‍্যতার ভুল প্র‍্যাকটিসে হচ্ছে বেশি বেশি।

যে কোনো সৃষ্টির এক জোড়া চার্জের প‍্যাকেট আছে যা সব সময় বিমের পার্থক্য তৈরি করে ব্ল‍্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনিংয়ে চলাচল করছে। এরা একই সময়ে ফিশন ফিউশন সংঘটিত করে চলছে। যা কক্ষ পথের পৃথক পৃথক পরিক্রমা বলে। যার একটি অস্তিত্বে অপরটি ডার্ক ম‍্যাটার। অস্তিত্ব সম্পন্ন যা তা যে ডাইরেকশনে স্পিন করছে তার অপজিট থেকে এন্টি স্পিন দিয়ে সেটি দেখতে হচ্ছে। এই দেখারও ১/১৬ ভাগ দেখা যায়।আর ১৫/১৬ ভাগ ডার্ক ম‍্যাটার।

যাহোক সৃষ্টির টুইনের ফিশন ফিউশন যদি আমরা ঠিকঠাক পরিচালনার মতো পরিবেশ আনতে পারি তাহলে আমরা টিকে থাকার যোগ‍্যতা অর্জন করতে পারবো।

পানি H2O+ ও H2O- চার্জের সাংগঠনিক বিন‍্যাস দেখলেই বোঝা যায় ধ্বনাত্বক চার্জ ও ঋণাত্বক চার্জের বিমের আধিক্য দ্বারা H2O এর দুই ধরনের প‍্যাকেট। যার প্রত‍্যেকটির মধ‍্যে ধ্বনাত্বক ও ঋণাত্বক চার্জের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পিন করার পরও একটিতে ধ্বনাত্বক চার্জ বেশি ও অপরটিতে ঋণাত্বক চার্জ বেশি। এই পানির পরিমাণ আমাদের টুইন প্ল‍্যানেটারি সিস্টেমের মধ‍্যে কতো পরিমাণ দেওয়া হয়েছে যে এর গুণাগুণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

পরিস্হিতি এমন যে কয়েক ধরনের টর্নেডো বা মানব সৃষ্ট অপ্রত‍্যাশিত ব্ল‍্যাক হোলের স্পিনিংয়ে আমরা পানিতে আগ্নেয় লাভার পিলার বিপরীত পৃথিবীর পানির সাথে সংযোগ হতে দেখি যা আকাশে উঠে ডার্ক ম‍্যাটার পৃথিবীর অবজেক্ট ইউরেনাসকেও অগ্নিগর্ভ করে দিচ্ছে। এরপরও দূর প্রাচ‍‍্য ও পাশ্চাত্যে গ্লোবালাইজেশনের নামে যন্ত্র দানব একেকটি শিপ, প্লেন এবং তা অসংখ্য চলাচলে শুধু এন্টি ম‍্যাটার কঙ্কাল গ্রহের অবজেক্ট দিয়ে মেশিনারিজ তৈরি ও রপ্তানির মহাযোগ‍্য অনুষ্ঠিত হচ্ছে। টুইন পৃথিবীর চার্জ উৎপাদন ক্ষমতা এমন স্হানে চলে যাচ্ছে যে এর অর্ধেক বামণ গ্রহের কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছে।

এন্টি প্ল‍্যানেটারি ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটারের ব‍্যবহার দ্বারা যারা উন্নত জীবনের অর্থনৈতিক শক্তির বুদ্ধিমত্তার কথা বলছেন তাদের কর্মকান্ডের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন এমন হলে তাদের সুস্হ‍্য বলা যায়? সমগ্র মানবজাতির ৯০℅ ভাগ অসুস্হ। খনিজ অনুসন্ধান ও উত্তোলন থেকে নিবৃত এদের করবে কে? ধর্ম যদি হয় মানবজাতির মুক্তির পথ তাহলে এই ৯০℅ মানবজাতি কোন ধর্মের মানুষ যা অচিরেই ধ্বংস হয়ে যাবে?

রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল‍্যাব পরম বৈজ্ঞানিক থিওরি সমগ্র মানবজাতির সামনে উত্থাপন করেছে যার মাধ‍্যমে সকলের কল‍্যাণ ও মুক্তির পথ উন্মোচন হয়। এই থিওরিগুলোর প্রত‍্যেকটি বিশ্লেষন পবিত্র আল কোরআন ও মোহাম্মদ (সা:) এর হাদীস সমর্থন করছে।

ধর্ম ও বিজ্ঞানের অসংগতি দূর করতে পবিত্র আত্মার নির্দেশক্রমে অনুরোধ করছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ।