Underground mineral resources are the bed room of the earth.
Rakim University’s views on planetary alignment and black holes critique current scientific theories, proposing drastic measures for Earth's future survival and highlighting Western civilization's ignorance.
Our planetarium's twin black hole field system is just like the 12 hands of a clock. The imaginary diagram shows 4 and 8 planets in two lines as one space. Rakim University has canceled these imaginary planetary diagrams of civilization as you know, explained in several articles.
Rakim University said that three planets of this line are in one line and 3 planets are in separate lines. In the black hole theory, the two lines of these three planets are rotating in opposite spins. Although they rotate in the same direction as seen by us. Since the central black hole is in between, one line is the asteroid belt and the other line is the Kuiper belt. These reciprocating black holes spin in anti-directions.
Since each planet is made up of its own black hole twin space and three of its lines point in that direction while the other three lines point in the same direction, then we see the truth. If so, then the first three positive ones are associated with the spinning black hole, while the other three negative ones are. Only then can you keep them in the Kuiper belt. And this is real.
A few days ago, NASA saw these two lines merging. It is rare, but 6 planets can be seen and two cannot be seen. I said in an article that the cause of this is the six planets. And on the twin of all the planets, the twin of the Earth (day and night) grows or the fission-fusion reaction cluster anti-cluster.
The six planets are Mercury, Mars, Jupiter, Saturn, Neptune, Pluto. And above all, the Earth cultivates one field for 14 days in a month and the opposite field for the next 14 days. So during the day, the Earth's field spins with the planet's positive magnetic black hole field, and at night, the Earth's positive black hole field spins with the corresponding planet's negative black hole field magnet at the same time every day and night.
The question swirling in your mind is, how do you understand it? Watch as the Moon's twin magnetic fields make new connections each month with the twin moons Venus and Uranus. They control the two poles of the Earth with their respective twin fields. This makes the two territories spin slower. 1 day in six months and 1 night in six months are spinning in opposite directions at the same time at opposite poles.
Where to plant the Earth. The twin matter of the soil of those planets was deep in the soil of the seventh planet or the seventh Earth as mineral resources, which is now brought to the surface by human civilization. Burning. The building has been built. Who has how much gold and silver? Send it deep into the ground. If there is oil, gas, coal, diamond, iron, aluminum, etc., under the soil of your country, do not extract it. Remove all mined minerals from those planets and bury them deep in the ground. Put rotting plant bodies on top of these. All crops will be planted. The future world will survive. Declare industrialized territories with each country capital abandoned. These have filled the space with stench. The illiterate civilization of Europe and North America has no answer. Efforts are underway to educate them. Otherwise, this sick civilization will disappear from the world map. Many people have got involved with this uneducated civilization. And by importing their wrong education, other civilizations are also under threat.
মাটির নীচের খনিজ সম্পদ পৃথিবীর বেড রুম।
আমাদের প্ল্যানেটারীর টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড সিস্টেম জাস্ট ঘড়ির ১২ টি কাঁটার মতো। যার কাল্পনিক ডায়াগ্রাম এক স্পেসের হিসাবে দুই লাইনে ৪ টি করে ৮টি গ্রহ হিসাবে দেখিয়েছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতার এসব কাল্পনিক প্ল্যানেটারী ডায়াগ্রাম বাতিল করেছে আপনারা জেনেছেন। বেশ কিছু আর্টিকেলে ব্যাখ্যা পেয়েছেন।
আর রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বলেছে এই লাইনের তিনটি গ্রহ এক লাইনে আর ৩ টি গ্রহ আলাদা লাইনে। ব্ল্যাক হোল থিওরিতে এই তিনটি গ্রহের দুটি লাইন বিপরীত স্পিনিংয়ে ঘুরছে। যদিও তা আমাদের কাছে দৃশ্যমান একই ডাইরেকশনে ঘুরছে। কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোল মাঝে থাকায় এর এক লাইন এস্টরয়েড বেল্ট অপর লাইন কাইপার বেল্টে। এই পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোলের বিপরীত এন্টি ডাইরেকশনে স্পিন করে। যেহেতু প্রত্যেকটি গ্রহ তাদের নিজস্ব ব্ল্যাক হোলের টুইন স্পেস দ্বারা গঠিত এবং এর তিনটি লাইন যে ডাইরেকশনে আর অপর তিনটি লাইন একই ডাইরেকশনে তাহলে আমাদের দেখা সত্য। যদি তাই হয় তাহলে প্রথম তিনটি ধ্বনাত্বক ধর্মী ব্ল্যাক হোলের স্পিনিংযুক্ত হলে অপর তিনটি ঋণাত্বক ধর্মী হবে। তবেই কাইপার বেল্টে ওদের রাখতে পারবেন। এবং এটিই বাস্তব।
কয়েকদিন আগে নাসা দেখেছে এই দুইটি লাইন এক হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি বিরল তবে ৬ টি গ্রহ দেখা যাবে দুটি দেখা যাবে না। এসম্পর্কে এর কারণ ঘটার একটি আর্টিকেলে বলেছিলাম গ্রহ ছয়টি। আর সব গ্রহের টুইনের উপর পৃথিবীর টুইন (দিবস রাত) আবাদ হয় বা ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টার করে।
গ্রহ ছয়টি হলো বুধ,মঙ্গল বৃহস্পতি, শনি,নেপচুন, প্লুটো। আর সবার উপরে পৃথিবী প্রতিমাসে ১৪ দিন এক ফিল্ড দিয়ে আবাদ করে আর পরের ১৪ দিন করে বিপরীত ফিল্ড দিয়ে।কাজেই দিনে পৃথিবীর যে ফিল্ড গ্রহের পজিটিভ ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের সাথে স্পিনে থাকে রাতের পৃথিবীর পজিটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড সংশ্লিষ্ট গ্রহের নেগেটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগেনেটের সাথে স্পিন করে একই সময়ে প্রতি দিবস রাতে।
আপনাদের মনে প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, এটি কিভাবে বুঝতে পারছেন? দেখুন চাঁদের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড প্রতিমাসে নতুন কানেকশন তৈরি করে দুই টুইন উপগ্রহ শুক্র ও ইউরেনাসের সাথে। ওদের প্রত্যেকের টুইন ফিল্ড দিয়ে এরা পৃথিবীর দুই মেরুকে নিয়ন্ত্রন করে। এই দুই টেরিটোরিকে ধীর গতিতে স্পিন করায়। ছয়মাসে ১ দিন ছয়মাসে ১ রাত পরস্পর বিপরীত মেরুতে একইসময়ে এভাবে বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে।
পৃথিবীকে আবাদ করবেন কোথায়। ঐসব গ্রহের মাটির টুইন ম্যাটার খনিজ সম্পদ হিসাবে সপ্তম গ্রহ বা সপ্তম পৃথিবীর মাটির গভীরে ছিলো। যা এখন মানব সভ্যতা সারফেসে তুলে রেখেছে। পুড়ে ফেলছে। বিল্ডিং বানিয়ে রেখেছে।কার কতো স্বর্ণ রৌপ্য আছে? মাটির গভীরে পাঠান। নিজের দেশের মাটির নীচে তেল গ্যাস কয়লা হিরক থাকলে লোহা থাকলে এলুমিনিয়াম ইত্যাদি থাকলে উত্তোলন করবে না। ঐসব গ্রহের সব খনিজ বসবাসের জায়গা থেকে সরিয়ে মাটির গভীরে পুঁতে ফেলুন। উদ্ভিদের দেহের পঁচন ফেলুন এসবের উপরে। সব ফসলের আবাদ হবে। টিকে থাকবে আগামী পৃথিবী। প্রতিটি দেশ রাজধানীসহ শিল্পোন্নত টেরিটোরি পরিত্যাক্ত ঘোষনা করুন। এসব মহাকাশকে দূর্গন্ধে ভরিয়ে ফেলেছে। ইউরোপ উত্তর আমেরিকার অশিক্ষিত সভ্যতার কাছে জবাব নেই। তাদের শিক্ষিত করার প্রয়াস চলছে। নতুবা এই অসুস্হ সভ্যতা পৃথিবীর মানচিত্র থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এই অশিক্ষিত সভ্যতার সাথে বহু মানুষ জড়িয়ে গেছে। আর ওদের ভুল শিক্ষা আমদানি করে অন্যান্য সভ্যতাও হুমকির মুখে পরে গেছে।