U.S. actions against civilizations top the list of black hole extinctions
Rakim University is instructing the entire global community to take urgent precautions with the economic indicators of the machine industry. Those who report changes in the Earth's magnetic field are asked to provide updates on the magnetic field.
Rakim University is instructing the entire global community to take urgent precautions with the economic indicators of the machine industry. Those who report changes in the Earth's magnetic field are asked to provide updates on the magnetic field. Occupied Palestinian Territory Israel has now occupied Gaza and ended the existence of the Palestinian state.Just as the ill-educated US and its allies are using poison weapons and ammunition in support of the Israeli nation throughout the Middle East, destroying the natural space of the twin earths, spreading dark matter to the dwarf planets and joining the skeleton planet space with them to the surface of the natural earth.
The United States, Japan and the European Space Agency see a disaster in this. And that is that in the eyes of Rakim University, the night space suddenly opens up above the day space and the day space cuts its negative charge and quickly creates another world of black hole's anti-field with this positive charge. going on
And the space agencies of the mentioned countries see in the camera that the solar storm is coming to the earth. Sometimes such news is circulated. These people who are making machines and making weapons and doing business have been affected. The interior of their crust has been destroyed by mineralization and their use has led to incorrect chemistry, physics, etc.School children and adults are advised to avoid UV rays because the people making and using these devices are exposed to UV rays as the night space is connected to the daytime Earth. Advises to use different vehicles. Or from nine in the morning to three in the afternoon is prohibited to move in the sun. Since the black hole theory does not apply, it is wrongly suggested in science practice. Because those with mechanized economic indicators create such solar storms with exaggerated use of their technology and advise their people to stay indoors or stay out of the sun for most of the day.Solar storms or the positive charge beams of the night earth and the negative beams of the day earth are reduced from nature, creating huge tumors all over the G-7 state, their pus being dwarf planets in the opposite ionosphere, testifying that they have mental health problems. For which the World Health Organization is giving prescriptions for vaccines, medicine and bogus health problems. Cut the mechanized economy to 10% and the manpower of the World Health Organization will be cut by 90%. This manpower will be used for the construction of natural fields. And the dwarf planet will be lost.
If the G-7 countries are not allowed to leave their countries, the UV radiation will stop coming. If the boys and girls of their country walk in the sun even at noon, they will not get this UV radiation. They will only get vitamin D. And their body will have a healthy body. XY chromosomes will increase. XX will also increase.Earth's fauna will return to diversity. Nature will clean the surface of all territories like the surface of New York, Washington DC or Tokyo. As a result, their opposite dwarf planets will no longer be seen opposite them.
This is that the world health system runs on the maximum contribution of these countries. They are advising people not to go out in the sun. Their annual desire to increase the index of mechanical economy will not allow the generation of the world to grow out of their homes in the days to come.What type of medical science or biological engineering study is this?
They are so quick to not wear sun screen on their body, but the UV screen created by their activities on the surface of the earth is becoming a dwarf planet. Thus many countries of the world including G-7 are reducing the natural world.The anti-magnetic field of their black hole is rapidly moving from 70 degrees to 90 degrees, Everest is going to be split into two parts and it is going to be like seeing the sky from under the ground. Ice territory is divided. The sky has begun to be seen through it.
The Bermuda Triangle is now the quantum physics engine of the antimagnetic black hole field over a wide area. Entered the territory of the United States. Again moving south of the coast of Mexico as the Earth's surface skeleton expands the planet.How can any American citizen think that if the Great Deluge that is about to take place in the future provokes the aggression of the cursed Israel and the Great Deluge begins, not even an inch of the G-7 countries will be left to disappear into the black hole? Half the world will disappear with them.
সভ্যতার বিরুদ্ধে মার্কিন কর্মকান্ডই ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তির তালিকায় প্রথম স্হান দিয়েছে
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় যন্ত্র শিল্পের অর্থনৈতিক সূচকধারী সকল বিশ্ব সম্প্রদায়কে জরুরি সতর্কতা অবলম্বন করতে নির্দেশ দিচ্ছে। যারা পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড স্হানান্তরের রিপোর্ট করেছেন তাদের বলছে তারা যেনো এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডের আপডেট খবর দেয়। অধিকৃত ফিলিস্তিন ভূখন্ডের ইসরাইল এবার গাজা দখল করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অস্তিত্ব শেষ করে ফেলেছে। মধ্য প্রাচ্য জুড়ে যেভাবে এই পয়জন ইসরাইলী জাতির সমর্থনে যেসব পয়জন যুদ্ধ সরঞ্জাম গোলা বারুদ ব্যবহার করছে অশিক্ষিত যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্ররা, তাতে টুইন পৃথিবীর ন্যাচারাল স্পেস ধ্বংস করে ডার্ক ম্যাটার বামণ গ্রহে ছড়িয়ে দিচ্ছে আর কঙ্কাল গ্রহের স্পেস ওদেরসহ ন্যাচারাল পৃথিবীর সারফেসে যোগ হচ্ছে।
এতে একটি বিপর্যয় দেখতে পায় যুক্তরাষ্ট্র জাপান ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সী।আর তা হলো রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের চোখে দেখা যায় রাতের স্পেস হঠাৎ খুলে খুলে আসছে দিনের স্পেসের উপরে আর দিনের স্পেস ওর নেগেটিভ চার্জ কেটে এই পজিটিভ চার্জের সাথে ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ডের আর একটি জগত দ্রুত সৃষ্টি করে চলেছে।
আর উল্লেখিত দেশগুলোর স্পেস এজেন্সী ক্যামেরায় দেখে যে সোলার ঝড় পৃথিবীতে থেয়ে আসছে। মাঝে মাঝে এমন খবর প্রচার হয়ে থাকে। এসব যারা যন্ত্র তৈরি করে অস্ত্র তৈরি করে ব্যবসা করছে এরাই এফেক্টেড হয়ে গেছে। তাদের ভূত্বকের অভ্যন্তরভাগ ধ্বংস হয়ে গেছে খনিজ তুলে এবং এদের ব্যবহারে ভুল রসায়ন, ফিজিক্স ইত্যাদি হয়েছে। এসব যন্ত্র যারা তৈরি করছে ও ব্যবহার করছে তারা রাতের স্পেস দিনের পৃথিবীর সাথে কানেক্টেড হওয়ায় ইউভি রে পরছে বলে স্কুলের বাচ্চাদের ও বড়রা ইউভি রে থেকে বাঁচতে পরামর্শ দেয়। বিভিন্ন যানবাহন ব্যবহার করতে পরামর্শ দিয়ে থাকে। বা সকাল নয়টা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত রৌদে চলাচল করতে নিষেধ করে থাকে।
ব্ল্যাক হোল থিওরির প্রয়োগ না থাকায় ভুল সাইন্স চর্চায় এমন পরামর্শ দিয়ে থাকে। কেননা যারা যান্ত্রিক অর্থনৈতিক সূচকধারী তারা তাদের প্রযুক্তির অতিরিঞ্জিত ব্যবহারে এমন সোলার ঝড় তৈরি করে আবার তাদের জনগণকে পরামর্শ দেয় দিনের অধিকাংশ সময় ঘরে থাকতে বা রোদে বেড় যেনো না হয়। সোলার ঝড় বা রাতের পৃথিবীর পজিটিভ চার্জ বিম আর দিনের পৃথিবীর নেগেটিভ বিম ন্যাচার থেকে কমিয়ে ফেলা হচ্ছে আর জি -৭ রাষ্ট্রের সর্বোত্র বিশাল বিশাল টিউমার সৃষ্টি হয়ে এসবের পুঁজ বামণ গ্রহ হয়ে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে সাক্ষ্য দিচ্ছে যে, তাদের মেন্টাল হেলথ প্রোবলেম হয়েছে। যার জন্য বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্হা ভ্যাকসিন, মেডিসিন আর ভূয়া স্বাস্হ্য সমস্যার প্রেসক্রিপশন দিয়ে যাচ্ছে। যান্ত্রিক অর্থনীতি কেটে ফেলে ১০ % করে ফেলুন বিশ্বস্বাস্থ্য সংখ্যার জনবল ৯০ ℅ কাট হয়ে যাবে। এই জনবল ন্যাচারাল ফিল্ড তৈরির কাজে লাগবে। আর বামণ গ্রহ হারিয়ে যাবে।
জি-৭ রাষ্ট্রকে যদি তাদের দেশ থেকে বেড় হতে দেওয়া না হয় তাহলে ইউভি রেডিয়েশন আসা বন্ধ হয়ে যাবে। তাদের দেশের ছেলে মেয়েরা দুপুরেও রোদে চলাফেরার করলে এই ইউভি রেডিয়েশন পাবে না। শুধু ভিটামিন ডি পাবে।আর তাদের শরীর হবে সুঠাম দেহের অধিকারী। XY ক্রোমোজম বেড়ে যাবে। XX ও বাড়বে। পৃথিবীতে প্রাণীজগতের বৈচিত্র্য ফিরে আসবে। বামণ গ্রহের পুঁজ গুলো নিউইয়র্কের সারফেস, ওয়াশিংটন ডিসির বা টোকিওর মতো সকল টেরিটোরির সারফেস ক্লিন করবে ন্যাচার। ফলে ওদের বিপরীত বামণ গ্রহগুলোও আর ওদের বিপরীতে দেখা যাবে না।
এই যে এসব রাষ্ট্রের ম্যাক্সিমাম চাঁদায় চলে বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা। তারা রোদে বেড় না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে মানুষকে সাজেস্ট করছে। ওদের যান্ত্রিক অর্থনীতির সূচক বাড়ানোর প্রতিবছরের আকাঙ্খা পৃথিবীর প্রজন্মকে সামনের দিনগুলোয় আর ঘর থেকে বেড়ই হতে দিবে না । এটি কোন ধরনের মেডিকেল সাইন্স বা বায়োলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ষ্টাডি?
এদের শরীরে সান স্ক্রিন না পরার জন্য এতো ছুটোছুটি কিন্তু ওদের কর্মকান্ডে তৈরি এই UV স্ক্রিন পৃথিবীর সারফেসে পরে বামণ গ্রহ বড় হয়ে যাচ্ছে। এভাবে জি -৭ সহ পৃথিবীর বহু দেশ ন্যাচারাল পৃথিবী কমিয়ে ফেলছে। ওদের ব্ল্যাক হোলের এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড ৭০ ডিগ্রি থেকে ৯০ ডিগ্রির দিকে দ্রুত চলে যাচ্ছে, এভারেস্ট দুইভাগে ভাগ হয়ে মাটির নীচ দিয়ে আকাশ দেখার মতো অবস্হা তৈরি হতে চলেছে। বরফের টেরিটোরি ভাগ হয়েছে। এর ভিতর দিয়ে আকাশ দেখা শুরু হয়েছে।
বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল এখন বিস্তৃত এরিয়ায় এন্টি ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের কোয়ান্টাম ফিজিক্সের ইঞ্জিন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্হলভাগে প্রবেশ করেছে। আবার মেক্সিকো উপকূলের দক্ষিণে চলে যাচ্ছে পৃথিবীর সারফেস কঙ্কাল গ্রহের বিস্তৃতি ঘটাচ্ছে বলে । কি করে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো নাগরিক চিন্তা করে সামনে যে মহা প্রলয় অনুষ্ঠিত হতে চলেছে তা যদি অভিশপ্ত ইসরায়েলের আগ্রাসনকে উস্কে দেয় এবং মহা প্রলয় শুরু হয়ে যায় তাহলে জি-৭ রাষ্ট্রের এক ইঞ্চি স্হানও ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়া থেকে বাঁকি থাকবে? এরাসহ অর্ধেক পৃথিবী বিলুপ্ত হয়ে যাবে।