US, UK are failing to provide security to their people due to illiteracy
Matter and anti-matter involve black holes creating magnetic field pairs that balance cosmic forces. Plants and the human body interact with these fields. Ensuring 24-hour oxygen plants is crucial for environmental stability.
Matter and anti-matter each have a central black hole of space and anti-space. Which creates four pairs of magnetic fields. For this, north-south, south-north magnetic pairs along with east-west, west-east magnetic pairs appear to exist in captive states. East-West, West-East All pairs spin matter in opposite directions. The east cannot begin unless the west black hole is mixed with matter and antimatter.Similarly the West will not come unless the East is joined to it. They are pairs of opposite charges. Thus, if there is no north-south, south-north magnet, the opposite space will not be created. This is how God created everything.
In the exhalation space of our body, carbon dioxide is released in the pair of carbon and oxygen plants take in the opposite direction or oxygen (negative charge) carbon (positive charge). The magnet is rotating. Another pair of carbon is creating space and releasing oxygen pair in anti-exist space (oxygen-anti-oxygen) with its other magnet pair.
And when the plant is releasing oxygen pairs, its anti-body is releasing nitrogen pairs (nitrogen anti-nitrogen positive) from the anti-exist space.
When we breathe it into the anti-exist space, the oxygen couple is entering as the anti-exist space and the nitrogen couple is entering as the ex-exist space matter. And the nitrogen pair (positive nitrogen-nitrogen) is being made against the oxygen carbon pair anti-exist space. Who is doing photosynthesis? Basically light and it is the sun that burns in the existence space of the double body of the plant. Dual blackholes of dual body space also burn food in the dual human body. Plants that provide oxygen 24 hours a day can photosynthesize through the west-east magnetic field blackhole, changing the north-south pole magnet at night. It will be easy to understand by analyzing the previous discussions.
Again the sweat of the body is leaving the hydrogen oxygen pair. If there is less oxygen in the environment during this sweat, there is almost no moisture. There are many other things. For example, the field of black hole field of anti-oxygen and anti-nitrogen positive charges of the living body produces hydrogen charge rays as needed. Then the space of the body will continue to be positively charged due to the creation of a polar oxygen crisis in the hydrogen-oxygen black hole field pair (environment) that exceeds the oxygen-hydrogen.
It continuously creates corona in the human body in the environment where it is doing. I can say the total environment is polluted. Salinity comes in sweat, there is an oxygen-carbon pair environment of carbon dioxide outside, and when the hydrogen of sweat is acid with oxygen, blisters are formed, and as sodium pairs, potassium pairs come with sweat, sodium pairs, potassium pairs, and oxygen-carbon pairs form black hole carbonates.
During the day, Heathrow airport or any city of the United States or arms manufacturing plant or oil port or Pentagon soldiers working in land, air force, navy and American people and London are suffering from the most oxygen breathing crisis in the world.Their medical science or micro biology, physics, chemistry, space science, including all science branches, along with the White House are brain infected with corona. They are not allowing Americans to live comfortably. They are violating the human rights of the people of their own country and forcing them to do it in other countries as well.
Night time, what is happening at night? Maximum plant oxygen in their own country per day. Where is the 24 hour supply plant? These should be equal. The maximum oxygen of Earth's double-field black hole is taking the US. People of countries like Amazon being corona positive is a great danger signal for the world.Due to the amount of carbon dioxide (carbon-oxygen) produced by the country at the north pole of the world, the world is seeing the artificial earth of carbon (positive)-oxygen negative black hole field with the south (negative)-north (positive) of the south pole pair. That is, a few days ago, a group of practitioner of science from their country are seeing carbon dioxide coming out of the world's Arctic at a high speed.
And in the environment of the Amazon, not a single plant that provides oxygen for 24 hours should be cut. Plants that provide 24-hour oxygen should not be cut from the environment not only in the Amazon but also in the parts of the world where people live. Living in a plant environment that provides oxygen during the day also becomes dangerous at night. The opposite friction of the Earth's twin space can cause fires to spread over large areas. Therefore, it is very important to arrange plants in equal number with those plants that give oxygen 24 hours a day.
Do this and use natural fertilizers in crop fields. However, the yield is less. But within two three years the land will become fertile.
যুক্তরাষ্ট্র,যুক্তরাজ্য অশিক্ষার কারণে নিজ দেশের জনগণের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে
ম্যাটার এন্টি ম্যাটার প্রত্যেকের সেন্ট্রালি ব্ল্যাকহোলের স্পেস ও এন্টি স্পেস আছে। যা চারটি যুগল ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে চলে। এর জন্য উত্তর-দক্ষিণ,দক্ষিণ-উত্তর ম্যাগনেট যুগলের সাথে পূর্ব-পশ্চিম,পশ্চিম-পূর্ব মাগনেট যুগল বন্দী অবস্হায় অস্তিত্বে দেখায়। পূর্ব-পশ্চিম,পশ্চিম-পূর্ব সকল যুগল ম্যাটারকে পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করায়। পূর্ব শুরু হবে না যদি পশ্চিমের ব্ল্যাকহোল ম্যাটারের সাথে এন্টি ম্যাটারে যুক্ত না থাকে। তদ্রুপ পশ্চিম আসবে না যদি ওর সাথে পূর্ব যুক্ত না করা হয়। এরা পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্জ যুগল। এভাবে উত্তর-দক্ষিণ,দক্ষিণ-উত্তর ম্যাগনেট না থাকলে অপজিট স্পেস সৃষ্টি হবে না। এভাবেই স্রষ্টার সৃষ্টি সবকিছু।
আমাদের দেহের নিঃশ্বাসে যে এক্সিস্ট স্পেসে কার্বন ডাইঅক্সাইড ছেড়ে দিচ্ছি এর যুগল কার্বন ও অক্সিজেন উদ্ভিদ নিয়ে নিচ্ছে উল্টা ডাইরেকশনে বা অক্সিজেন (নেগেটিভ চার্জ) কার্বণ (পজিটিভ চার্জ) করে। ম্যাগনেট ঘুরিয়ে নিচ্ছে। কার্বণের অন্য যুগল তৈরি করে স্পেস সৃষ্টি করছে এবং এন্টি এক্সিস্ট স্পেসে অক্সিজেন যুগল ছেড়ে দিচ্ছে (অক্সিজেন-এন্টি অক্সিজেন) ওর অপর ম্যাগনেট যুগল দিয়ে।
আর উদ্ভিদ যখন অক্সিজেন যুগল ছেড়ে দিচ্ছে ওর এন্টি বডি নাইট্রোজেন যুগল (নাইট্রোজেন এন্টি নাইট্রোজেন পজিটিভ) ছেড়ে দিচ্ছে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস থেকে যুগল করে।
আমরা যখন একে নিঃশ্বাসে এন্টি এক্সিস্ট স্পেসে নিচ্ছি তখন অক্সিজেন যুগল এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ও নাইট্রোজেন যুগল এক্সিস্ট স্পেস ম্যাটার হিসাবে ভিতরে প্রবেশ করছে। আর নাইট্রোজেন যুগল (পজিটিভ নাইট্রোজেন- নাইট্রোজেন) এক্সিস্ট স্পেসের বিপরীতে অক্সিজেন কার্বণের যুগল এন্টি এক্সিস্ট স্পেস করা হচ্ছে। সালোক সংশ্লেষন কে করছে। মূলত আলো আর তা হলো উদ্ভিদের যুগল দেহের এক্সিস্ট স্পেসের সূর্য যা বার্ন করে। যুগল মানব দেহেও খাবার বার্ন করে দেহের যুগল স্পেসের যুগল ব্ল্যাকহোল। ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় যেসব উদ্ভিদ তা রাতে উত্তর-দক্ষিণ মেরু ম্যাগনেট পরিবর্তন করে পশ্চিম-পূর্ব ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্ল্যাকহোল দিয়ে সালোক সংশ্লেষন করতে পারে। আগের আলোচনা গুলো বিশ্লেষন করে দেখুন বুঝতে সহজ হবে।
আবার শরীরের ঘাম হাইড্রোজেন অক্সিজেন পেয়ার বেড়িয়ে যাচ্ছে। এই ঘাম বেড়িয়ে যাবার সময় পরিবেশে যদি অক্সিজেন কম থাকে তাহলে ময়েশ্চার প্রায় থাকে না। আরও বহু বিষয় আছে। যেমন জীবদেহের ব্ল্যাকহোল ফিল্ড এন্টি অক্সিজেন এন্টি নাইট্রোজেন পজিটিভ চার্জগুলোর ফিল্ড প্রয়োজন মতো হাইড্রোজেনের চার্জ রশ্মি তৈরি করে। তাহলে অক্সিজেন-হাইড্রোজেন বেড়িয়ে যাওয়া হাইড্রোজেন-অক্সিজেনের ব্ল্যাকহোল ফিল্ড যুগলের (পরিবেশের) মধ্যে এক মেরুর অক্সিজেন সংকট তৈরি হওয়ায় বডির স্পেস পজিটিভ চার্জ হতে থাকবে। এটি কনটিনিউ যেসব পরিবেশে করছে সেখানে করোনা তৈরি করছে মানব দেহে। টোটাল পরিবেশ দুষিত বলতে পারি। ঘামে লবণাক্ততা আসে বাহিরে কার্বন ডাইঅক্সাইডের অক্সিজেন-কার্বনের যুগল পরিবেশ থাকে আর ঘামের হাইড্রোজেন অক্সিজেনের সাথে এসিড হলে ফোস্কা তৈরি হয় আর সোডিয়াম যুগল, পটাসিয়াম যুগল ঘামের সাথে আসে বলে সোডিয়াম যুগল, পটাসিয়াম যুগলের সাথে অক্সিজেন-কার্বন যুগলের ব্ল্যাকহোল কার্বনেট তৈরি করে।
দিনের অবস্হাতেই বর্তমান সভ্যতার হিথরো বিমাণ বন্দর কিংবা যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো শহরে কিংবা অস্ত্র উৎপাদন কারখানা কিংবা তেলের বন্দর কিংবা পেন্টাগণের সৈনিকরা স্হল, বিমাণ,নৌবাহিনীতে কর্মরত ও মার্কিন জনগণ এবং লন্ডন পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি অক্সিজেন ব্রেথিং সংকটে সাফার করছে। তাদের মেডিকেল সাইন্স বা মাইক্লো বায়োলজি, পদার্থবিদ্যা,কেমিস্ট্রি,স্পেস সাইন্স সহ সকল বিজ্ঞান শাখা, সাথে হোয়াইট হাউজ করোনায় ব্রেইন আক্রান্ত। মার্কিনীদের সূস্হভাবে বাঁচতে দিচ্ছে না এরা। মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে নিজ দেশের মানুষের এবং ভিন দেশেও করতে বাধ্য করছে।
রাতের অবস্হা, রাতে কি হচ্ছে? তাদের নিজেদের দেশের ম্যাক্সিমাম উদ্ভিদ দিনে অক্সিজেন দেয়। ২৪ ঘন্টা সাপ্লাইয়ের উদ্ভিদ কোথায়। এসব থাকতে হবে সমান সমান। পৃথিবীর যুগল ফিল্ড ব্ল্যাকহোলের ম্যাক্সিমাম অক্সিজেন যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে যাচ্ছে। এ্যামাজনের মতো দেশগুলোর মানুষ করোনা পজিটিভ হওয়া এটি পৃথিবীর জন্য মহাবিপদ সংকেত।পৃথিবীর উত্তর মেরুর দেশটি যে পরিমাণ কার্বণ ডাইঅক্সাইড (কার্বণ-অক্সিজেন) তৈরি করে কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল তৈরি করছে তার খেসারত দক্ষিণ মেরু যুগলের দক্ষিণ (নেগেটিভ)-উত্তর (পজিটিভ) এর সাথে কার্বণ (পজিটিভ)- অক্সিজেন নেগেটিভ ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের কৃত্রিম পৃথিবী বিশ্ববাসী দেখছে। অর্থাৎ কয়েকদিন আগে তাদের দেশের একদল বিজ্ঞান চর্চাকারী ব্যক্তিরা পৃথিবীর আর্কটিক দিয়ে প্রবল বেগে কার্বন ডাইঅক্সাইড বেড়িয়ে আসা দেখছে।
আর এ্যামাজনের পরিবেশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ যেনো একটিও না কাটা হয়। শুধু এ্যামাজন নয় পৃথিবীর যেখানে যে প্রান্তে মানুষ বসবাস করছে তাদের পরিবেশ থেকে ২৪ ঘন্টা আক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ যেনো না কাটা হয়। দিনে অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের পরিবেশে বসবাস করাও বিপদজনক হয়ে যাচ্ছে রাতের বেলা। পৃথিবীর যুগল স্পেসের বিপরীত ঘর্ষনে আগুণ লেগে যেতে পারে বিশাল এলাকা জুড়ে। এজন্য সেসব উদ্ভিদের সাথে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ সমান সংখ্যায় বিন্যাস অতীব জরুরী।
এভাবে করুন এবং শস্য ক্ষেতে প্রাকৃতিক সার ব্যবহার করুন। হোক কিছুটা ফলন কম। কিন্তু দুতিন বছরের মধ্যে ভূমি উর্বর হয়ে যাবে।