Any twin, including a quasar twin, vanishes when it becomes one
All stars or suns in the twin universe are twin planets. They range from asteroid comets to nebula pulsars to twin quasars. Reverses again from Quasar.
All stars or suns in the twin universe are twin planets. They range from asteroid comets to nebula pulsars to twin quasars. Reverses again from Quasar. In physics, the photon particle is now considered to be the field associated with the twin beam black hole. Because any creation is not a single, black hole twin field beam. The twin worlds face each other through two Uday (risings) and two Astachal (settings), one of which is the Sun's twin and the other the Polestar's twin. They come from the furnaces of the 6 twin skeletal planets that ignite the twin fission and twin fusion furnaces in the twin quasars. These two Uday ( risings) create two Astachal (two settings) or burn four furnaces for each twin planet to create one day of six months and one night of six months.Therefore, there should be 6 x 4 = 24 surface beams or quasar beams on two north and two south sides of the two earths. +Which are still burning to create the surface of the twin earths. See what's on the surface and under the surface of each. Are there minerals or planets?If not, those who are still with the twin worlds are still with the black hole field spinning. And fill up your own mineral shortages by keeping the territories like oceans and polar regions internationally. Prohibit the movement of mechanized vehicles of blacksmith industry in those places.Study online library of Rakim University, Bangladesh.
Twin quasars are 30 cubic miles each with two rising or two settings times. Which is said to be the minimum size of the ionosphere in the atmosphere of civilization. At the point where the dot points are two, the twin quasars become smaller and become one when the beam or light beam is no longer visible.It has to be called the largest meteorite. Which changes from visible to invisible to create twin objects in antispace or asteroid twin beams and comet twin beams to change the black hole magnetic twin fields. Then they are seen as twin nebulas and twin pulsars in the twin planet phase.They can still be photographed just a few seconds before or after arriving at the Udayastachal (risings settings) dot point as they look like burnt ashes.
The quasar is lost at the dot point. It is not possible to photograph this disappearance because if it were to be photographed then mankind would have found the Black Hole / Rakim Gate through which the infinite space of the present time would have been accessed. Where creation vanishes upon entering. Because the twin spaces have become one there.
These issues have been discussed. Science's THE BLACK HOLE /THE RAKIM THEORY is the discovery with the help of which the explanation of everything is now being proved perfectly.Because science is interesting, Rakim University is giving its unique explanation of THE BLACK HOLE or THE RAKIM THEORY by wrongly all the data of civilization. It therefore informs about the irregularities of any faculty of present civilization.
2024.12.13 /Juboraj Rakim University, Prannathpur, Bangladesh.
কোয়েসার টুইন সহ যে কোনো টুইন এক হলে বিলুপ্ত হয়
টুইন মহাবিশ্বে যতো তারা বা সূর্য সব টুইন প্ল্যানেট। এরা এস্টরয়েড ধূমকেতু থেকে নীহারিকা পালসার হয়ে টুইন কোয়েসার দেখায়। আবার কোয়েসার থেকে রিভার্স করে। ফিজিক্সের ফোটন কণাকে টুইন বিমের ব্ল্যাক হোল যুক্ত ফিল্ড হিসাব করা হচ্ছে এখন। কেননা যেকোনো সৃষ্টি সিঙ্গেল নয়, ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের বিমযুক্ত। টুইন পৃথিবী দুটি উদয় ও দুটি অস্তাচলের মাধ্যমে একে অপরকে দেখায় যার একটি সূর্যের টুইন অপরটি ধ্রুবতারার টুইন। এরা যে টুইন কোয়েসারে টুইন ফিশন ও টুইন ফিউশন চূল্লী জ্বালায় এরা ৬ টি টুইন স্কেলেটাল প্ল্যানেটের চূল্লী থেকে আসে। এরা ছয়মাসের এক দিন আর ছয় মাসের এক রাত তৈরি করতে এই দুই উদয় দুই অস্তাচল তৈরি করে বা চারটি চূল্লি জ্বালায় প্রত্যেকটি টুইন প্ল্যানেট। এজন্য দুই পৃথিবীর দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণে ৬× ৪ =২৪ টি চূল্লীর সারফেস বিম বা কোয়েসার বিম থাকতে হয়। যেগুলো এখনও জ্বালানো যাচ্ছে টুইন পৃথিবীর সারফেস তৈরির কাজে। প্রত্যেকের সারফেস ও সারফেসের তলে কি আছে দেখে নিন। খনিজ সম্পদ বা প্ল্যানেটগুলো আছেতো? না থাকলে যাদের এখনও আছে তাদের সাথে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পিন করে এখনও টুইন পৃথিবীর সাথে আছেন। আর আন্তর্জাতিকভাবে যেসব টেরিটোরি যেমন মহাসাগর ও মেরু অঞ্চল আছে সেসব স্হান টিকে রেখে নিজেদের খনিজের ঘাটতি পূরণ করুন। সেসব স্হানে কামার শিল্পের যান্ত্রিক যান চলাচল নিষিদ্ধ করুন। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশের অনলাইন লাইব্রেরী স্টাডি করুন ।
টুইন কোয়েসার বলতে দুই উদয় বা দুই অস্তাচলের সময় ৩০ কিউবিক মাইলের হয়ে থাকে। যা সভ্যতার বায়ুমন্ডলের আয়নোস্ফেয়ােরের সর্বনিম্ন মাপ অনুযায়ী বলা হচ্ছে। এখানের যে ডট পয়েন্ট সময় দুটি, সেখানে টুইন কোয়েসার স্মলেস্ট হয়ে এক হয় যখন বিম বা আলোক রশ্মিকে আর দেখা যায় না। এটিকে বৃহত্তম উল্কা বলতে হবে। যা দৃশ্যমান থেকে অদৃশ্য হয়ে এন্টি স্পেসে টুইন অবজেক্ট তৈরি করে বা এস্টরয়েড টুইন বিম ও কোমেট টুইন বিম আবার তৈরি করে ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড পরিবর্তনের জন্য। তখন এদের টুইন প্ল্যানেট পর্যায়ে টুইন নীহারিকা ও টুইন পালসার হিসাবে দেখা হচ্ছে। উদয়অস্তাচলের ডট পয়েন্টে আসার আগ মুহুর্তে বা পর মুহুর্তে সামান্য কয়েক সেকেন্ড এদের ছবি পোড়া ছাইয়ের মতো দেখায় বলে তখনও এদের ছবি তোলা যায়। ডট পয়েন্টে কোয়েসার হারিয়ে যায়। এই হারিয়ে যাওয়ার ছবি তোলা সম্ভব নয় এজন্য যে যদি তা তোলা যেতো তাহলে মানবজাতি ব্ল্যাক হোল /রাকীম গেট পেয়ে যেতো যেখান দিয়ে বর্তমান সময়কালের অসীম স্পেস পেয়ে যেতো। যেখানে প্রবেশ করলে বিলুপ্ত হয়ে যায় সৃষ্টি। কেননা টুইন স্পেস এক হয়ে গেছে সেখানে।
এই বিষয়গুলোর আলোচনা হয়েছে। সাইন্সের ব্ল্যাক হোল / রাকীম থিওরি এমন আবিস্কার যে, যার সাহায্যে সব কিছুর ব্যাখ্যা এখন নিঁখুতভাবে প্রমাণ করা যাচ্ছে। সাইন্স যেহেতু ইন্টারেস্টিং এজন্য রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ব্ল্যাক হোল বা রাকীম থিওরি আবিস্কারের জন্য সভ্যতার সকল ডাটার ভুল ধরে এর স্বাতন্ত্র ব্যাখ্যা প্রদান করছে। এজন্য বর্তমান সভ্যতার যে কোনো ফ্যাকাল্টির অনিয়মগুলো সম্পর্কে জানিয়ে দিচ্ছে। সভ্যতার এমনভাবে চলার পরিণতি সম্পর্কে জানিয়ে দিচ্ছে।
১৩.১২.২০২৪/যুবরাজ রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ।