Time is a black hole matter. Its length can be increased.
Time near black holes contracts, stretching longer in larger spaces. Photons, anti-photons, and helium influence this span. Regions closer to black holes experience rapid change, demanding new scientific understanding and action.
What is the length of time? What is the time? Time is black hole matter. Zero if inside a black hole. The larger the space a black hole creates, the longer the time span. What is the length of the photon-anti photon cluster-anti cluster? So much time for photons. As the black hole magnifies the photon and produces the Newton anti-Newton, the length of its anti-spinning is slightly longer and it produces hydrogen anti-hydrogen.Helium increases the length of time further. The longer its space and anti-space field matter and anti-matter formation, the longer it lasts.
Any matter has anti-space. This anti-space also has cluster anti-cluster because black holes have unique properties. Helium positive ionic rays are produced and its anti helium negative rays form black holes. Only by taking its analysis into mind, the people of the present world can understand and learn the scientific theory properly.Helium has a north-south magnetic field. So south is positive and north is negative and spins opposite to the black hole as it is a resonator beam pair. The magnet will be west-east and not east-west as we find it as resonators in space matter. Now since helium has anti helium. This anti-helium now has to cluster-anti-cluster with anti-cluster-cluster helium.
Its presence in nature is said to be unhelpful. In fact, if you want to get it, you have to wander in the field around the black hole. And there you can see this gas. For example, in the United States, Europe, China, these gases are present in large parts. It is found in various forms in the human body and on land, air and water. For example, corona affected human body, land, sky, plants, helium gas has been created in all the places around the residence. This means they are close to the black hole. They did not understand that science education had not started.
As time matter contracts, the black hole field area increases. Or space matter is shrinking. Since Israel European and American civilizations have never practiced science or never received scientific formulas, some parts of the entire world civilization are running under threat in following them. It is clear who has fallen under the glare of the technology of the current civilization.
If you want to move away from the nearness of the terrible black hole field, you have to create matter like deserted islands, or deep forests of the Amazon, or forest areas with vegetation, or Pakistan's Hunza province, India's Sentinel Island. Many of these places are not yet a threat to living organisms. Since many space matter and anti-matter are created from the center of these black hole fields, the binary space field of the earth is still large.
Therefore, the length of time is long in these places. Compared to them, the Bidens live 92 years. And in 100 years they can give birth to youth and children. People with knowledge of current civilization's junk technology say they are uneducated people. Black hole matter is engulfing me all around you. Countless river country like Bangladesh is going to become a waterless country due to the touch of Europe and United States.Due to loss of vegetation, application of artificial fertilizers, fossil fuel, plant fuel, electrification at night, etc., rice is cultivated in the bills. Also happens in the river. The water dries up. The crop field becomes a square and shows anti space. Oxygen and nitrogen shortages are common in the West.
There is no news that the neighboring countries are also in the middle of these environmental disasters. Due to the same reason, their environmental pollution is also having an effect in Bangladesh. Carbon gas in Northern Hemisphere Europe, United States, China is growing several million times more than the lava of a large volcano through the South Pole of the Earth. Yet the city capital of the current civilization and the western countries say they understand science.
Helium's magnetic field, realized the length of time with the amount of matter. The south of the earth shows a negative charge black hole spinning field. Who is gathering so much carbon gas there?The Southern Hemispheres now often show their polar opposites because the magnetic fields of their fragmented continents are not correct. If these fields are created on a large scale, these places will become black hole fields. Or black holes will swallow them. Residents near the black hole will not keep the university open or will urgently create a new syllabus on the theory of Bangladeshi scientists, think fast.
সময় একটি ব্ল্যাক হোল ম্যাটার।এর দৈর্ঘ্য বড় করা যায়।
সময়ের দৈর্ঘ্য কতো? সময় কি? সময় হলো ব্ল্যাক হোল ম্যাটার। ব্ল্যাক হোলের মধ্যে থাকলে শূন্য। যতো বড় স্পেস তৈরি করবে ব্ল্যাক হোল সময়ের দৈর্ঘ্য তত বড় হবে। ফোটন- এন্টি ফোটন ক্লাস্টার-এন্টি ক্লাস্টার এর দৈর্ঘ্য কতো? এতোটুকু সময় কাল ফোটনের। ব্ল্যাক হোল বড় করে ফোটনকে আর নিউটন এন্টি নিউটন তৈরি করলে এর পরস্পর বিপরীত স্পিনিং এর দৈর্ঘ্য যতো আর একটু বড় হয় আর এটি হাইড্রোজেন এন্টি হাইড্রোজেন প্রকাশ করে।হিলিয়াম হলে আরও সময়ের দৈর্ঘ্য বাড়ে। এর স্পেস ও এন্টি স্পেস ফিল্ড ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার ফর্মেশন যতো বেশি এর সময়কাল ততো বেশি।
যে কোনো ম্যাটারের এন্টি স্পেস আছে । এই এন্টি স্পেসেরও ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টার আছে।কেননা স্বাতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে ব্ল্যাক হোলের। হিলিয়াম পজিটিভ আয়নিক রশ্মি তৈরি হয় এর এন্টি হিলিয়াম নেগেটিভ রশ্মি ব্ল্যাক হোল আছে। এটির বিশ্লেষন মাথায় নিলেই বিজ্ঞান তত্ব বর্তমান পৃথিবীবাসী বুঝতে ও শিখতে পারবে শুদ্ধভাবে।
হিলিয়ামের উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেটিক ফিল্ড আছে।তাহলে দক্ষিণ হচ্ছে পজিটিভ আর উত্তর হবে নেগেটিভ এবং পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোলের স্পিনে ঘুরছে যেহেতু এটি ধ্বনাত্বক রশ্মি যুগল।পশ্চিম পূর্ব ম্যাগনেট থাকবে এর পূর্ব পশ্চিম নয় কেননা স্পেস ম্যাটারে ওকে আমরা ধ্বনাত্বক হিসাবে পাই। এখন হিলিয়ামের যেহেতু এন্টি হিলিয়াম আছে। এই এন্টি হিলিয়ামে এখন এন্টি ক্লাস্টার - ক্লাস্টার হিলিয়ামের সাথে ক্লাস্টার-এন্টি ক্লাস্টার করতে হবে। তবেই ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন হিলিয়ামের অস্তিত্ব দেবে। প্রকৃতিতে এটি আছে। এই প্রকৃতির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যুগল মহাবিশ্বের সকল স্হানে।
প্রকৃতিতে এর উপস্হিতি অস্হায়ী বলা হয়। আসলে একে পেতে গেলে ব্ল্যাক হোলের আশে পাশের ফিল্ডে বিচরন করতে হবে।এবং সেখানে এই গ্যাস দেখা যাবে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রে,ইউরোপ, চীনের বড় অংশ জুড়ে এসব গ্যাস স্হায়ী হয়ে আছে । মানবদেহে এবং ভূমিতে আকাশে ও পানিতে বিভিন্নভাবে পাওয়া যাচ্ছে। যেমন করোনা আক্রান্ত মানবদেহ, ভূমি, আকাশ, উদ্ভিদ, বসবাসের চারিদিকের সব স্হানে হিলিয়াম গ্যাস তৈরি হয়েছে। এর অর্থ ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি আছে ওরা। বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষা শুরু হয়নি বলে ওরা বুঝতে পারেনি।
সময় ম্যাটার সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এরিয়া বেড়ে যাচ্ছে। বা স্পেস ম্যাটার কমে যাচ্ছে। যেহেতু ইসরাইল ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রীয় সভ্যতা বিজ্ঞানের চর্চা কখনো করেনি বা বিজ্ঞানের ফর্মূলা কখনো পায়নি ওদেরকে ফলো করতে গিয়ে সমগ্র বিশ্বসভ্যতার কিছু অংশ হুমকির মধ্য দিয়ে চলমান রয়েছে। কারা বর্তমান সভ্যতার প্রযুক্তির রোষানলে পরেছে তা পরিস্কার করা হয়েছে।
ভয়ানক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের কাছাকাছি থেকে দূরে সরে যেতে চাইলে নির্জন দ্বীপ, কিংবা এ্যামাজনের গভীর অরণ্য, কিংবা যেসব বনাঞ্চলে উদ্ভিদের বিন্যাস আছে, অথবা পাকিস্তানের হুনজা প্রদেশ,ভারতের সেন্টিনেল দ্বীপের মতো ম্যাটার তৈরি করতে হবে । এসব বহু স্হান এখনো জীবের বসবাসের জন্য হুমকি নয়। এসব স্হান ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের সেন্টার থেকে অনেক স্পেস ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার তৈরি করা আছে বলে পৃথিবীর যুগল স্পেস ফিল্ড এখনও বড়। এজন্য এসব স্হানে সময়ের দৈর্ঘ্য বড়। ওদের সাথে তুলনা করলে বাইডেনরা বাঁচে ৯২ বছর। আর ১০০ বছরে ওরা যুবক এবং সন্তান জন্ম দিতে পারে। বর্তমান সভ্যতার আবর্জনাযুক্ত প্রযুক্তির জ্ঞান সম্পন্ন লোকজন বলে ওরা অশিক্ষিত সম্প্রদায়।ব্ল্যাক হোল ম্যাটার আমার আপনার চারিদিকে ছেয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মতো অগণিত নদীর দেশ ইউরোপ,যুক্তরাষ্ট্রের ছোঁয়ায় পানিবিহীন রাষ্ট্রে পরিণত হতে চলেছে। উদ্ভিদের বিন্যাস হারিয়ে যাওয়ায়, কৃত্রিম সার প্রয়োগ, ফসিল জ্বালানী, উদ্ভিদের জ্বালানি, রাতকে বিদ্যুতায়িত করা, ইত্যাদি কারণ লেগে বিলগুলোতে ধান চাষ হয়। নদীতেও হয়। পানি শুকিয়ে যায়। ফসলের মাঠ চৌচির হয়ে এন্টি স্পেস দেখায়। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের দূর্ভীক্ষ লেগেছে পশ্চিমের মতো।
প্রতিবেশি দেশগুলোও যে এসব পরিবেশ বিপর্যয়ের মধ্যে পরে গেছে তার খবর নেই। ওদের পরিবেশ বিপর্রযয়ও একই কারণে হওয়ায় বাংলাদেশেও হচ্ছে। উত্তর মেরুর ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্র চীনের কার্বন গ্যাস পৃথিবীর দক্ষিণ মেরু দিয়ে আগ্নেয় লাভার চেয়ে কয়েক লাখগুণ বেশি গ্যাস বেড় হচ্ছে। এরপরেও বর্তমান সভ্যতার শহর রাজধানী ও পশ্চিমা দেশগুলো বলছে ওরা বিজ্ঞান বোঝে।
হিলিয়ামের ম্যাগনেটিক ফিল্ড, ম্যাটারের পরিমাণের সাথে সময়ের দৈর্ঘ্য বুঝতে পেরেছেন। পৃথিবীর দক্ষিণ নেগেটিভ চার্জ ব্ল্যাক হোল স্পিনিং ফিল্ড শো করে আছে ।সেখানে এতো কার্বন গ্যাস বেড় করছে কারা? তাদের খন্ডিত ভূখন্ডগুলোর ফিল্ড ম্যাগনেট ঠিক নেই বলে দক্ষিণ গোলার্ধ এখন তাদের বিশ্ববিদ্যালের উল্টা দিকে প্রায় সময় শো করে। বড় পরিসরে এসব ফিল্ড তৈরি হলে একবারে এসব স্হান ব্ল্যাক হোল ফিল্ড হয়ে যায়।বা ব্ল্যাক হোল গিলে খায়। ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি অধিবাসীরা বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখবেন না কি ইমার্জেন্সীভাবে বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর থিওরিতে নতুন সিলেবাস তৈরি করবেন, দ্রুত ভাবুন।