The unknown scientific theories of the Holy Quran are now in Rakim University
Taking to social media, it seems that everyone is preoccupied with the impending doomsday.
The science revealed in the Holy Qur'an that black holes dark matter and all creations of twin beams are not proven to be single. And ultimately there is nothing but light in any twin creation in twin space.But this science has been proved in such a way that it has become mandatory to be effective for human civilization. It is therefore imperative that civilization seeks to understand nothing but science. So, if science is not learned because everything in the theory is wrong in the modern age of civilization, why are these theories not being applied even after the guideline of everything is made?
Where are the followers of Islam? If the doomsday takes place without opening up the scientific theory described in the Holy Qur'an, there is no purpose for the continuation of the coming of Prophet Muhammad (PBUH) from the Almighty Allah.
The news of doomsday is spreading as if it will take place at any moment.
Everyone is supposed to be fooled before it takes place. But are the Muslims also prophesying in this way by mentioning the possible year of doomsday in order to become fools? American NASA is also promoting it like a fool.The definition of science has been developed and there is not the slightest paradox. However, all the world's universities, civilizations, Nobel Committees and technology businessmen are sitting in a quandary about its application.
The twin magnetic field of the surface of North America, Europe, Japan, South Korea, Taiwan, Hong Kong, China and the Middle East mineral extraction countries is 70 +70=140 degree twin away from the earth's surface. If not reduced immediately, these civilizations will disappear into the black hole along with the territories of many countries.
In the territories of the mentioned countries, the twin worlds are seen leaning. This means the twin magnetic fields of the dwarf planets tend to drift apart. Therefore, oceans, polar ice, cracks in continental regions appear larger. The regions of the polar twin circles are expanding towards the equator.Auroras are forming in new regions beyond the Arctic Circle. Snow accumulation is approaching in many areas.
For example, Saudi Arabia is experiencing -3 degrees Celsius. Many countries in the Middle East have been alerted, including several universities in Saudi Arabia, to the analysis of Rakim University's theory. But unfortunately, temperatures have started to rise as hostile weather entered the Siberian region, Saudi climatologists said. This is happening due to global climate change. The Common Sentences of Civilization are quoted.
Most of the surface of Twin Earth has been destroyed, including the twin surface of many countries in the Middle East, including Saudi Arabia, as alien bodies. In addition, due to mineral extraction, these areas have lost the twin surface of the earth.
The US is about to join Europe on the extinction list. Although the world is shifting from these regions to desert regions. For this to happen, cracks must be created in the nearby dark twin field. The magnetic field will also be seen to shift.Dark matter aliens can be seen in the opposite sky. Conversely, the Earth has moved, meaning that the Earth has moved away from many areas of the Middle East, including Saudi Arabia. For example, from the countries mentioned in Europe, North America and the East.
These are said to be subject to proof of black hole theory. The Holy Quran also testifies to the accuracy of these theories. So, the scientific theories described in the Holy Qur'an, which were unknown to human civilization, are now known from Rakim University's website, X and Facebook.
Juboraj/2024.12.18
পবিত্র আল কোরআনের অজানা বৈজ্ঞানিক থিওরিগুলো এখন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ে
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রবেশ করলে দেখা যাচ্ছে সকলে কেয়ামত দিবসের আগমণ সম্পর্কে ব্যস্ত হয়ে পরেছে।
পবিত্র আল কোরআনে বর্ণিত সাইন্স উন্মুক্ত হয়েছে যা ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার ও সব সৃষ্টি টুইন বিমের যা সিঙ্গেল প্রমাণিত হয় না। আর শেষকালে আলো ছাড়া কিছুই নেই টুইন স্পেসের যে কোনো টুইন সৃষ্টিতে। অথচ এই সাইন্স এমনভাবে প্রমাণ করা হয়ে গেছে যা মানব সভ্যতার জন্য কার্যকর হওয়া বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে। একারণে বাধ্যতামূলক হয়েছে যে, সভ্যতা সাইন্স ছাড়া কিছুই বুঝতে চায় না। তাহলে যা বর্তমান সভ্যতার অত্যাধুনিক যুগে থিওরির সবকিছু ভুল থাকায় সাইন্স শেখা না হলে, কেনো সবকিছুর গাইড লাইন তৈরি হওয়ার পরেও এসব থিওরির প্রয়োগ হচ্ছে না?
ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা কোথায় পরে আছে? পবিত্র আল কোরআনের বর্ণিত বিজ্ঞানের থিওরি উন্মুক্ত না হয়ে কেয়ামত অনুষ্ঠিত হলে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর আগমণের ধারাবাহিকতার উদ্দেশ্যই থাকে না। কেয়ামতের খবর প্রচার এমনভাবে চলছে যে, যেনো যেকোনো মুহুর্তে তা অনুষ্ঠিত হবে।
এটি অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে সবাই মূর্খ হয়ে যাওয়ার কথা। তবে কি মুসলিমরাও মূর্খ হয়ে যাবার জন্য কেয়ামত অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাব্য সাল উল্লেখ করে প্রফেসি করছে এভাবে? আমেরিকান নাসাও মূর্খের মতো তা প্রচার করছে। বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি হয়েছে এবং সেখানে নুন্যতম প্যারাডক্স নেই। তবুও এর প্রয়োগ সম্পর্কে মুখে কুলুপ এটে বসে আছে সকল বিশ্ববিদ্যালয়, সভ্যতা, নোবেল কমিটি ও প্রযুক্তির ব্যবসায়ীরা।
উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ, জাপান,দক্ষিণ কোরিয়া,তাইওয়ান, হংকং, চীন ও মধ্যপ্রাচ্যের খনিজ উত্তোলনকারী দেশগুলোর সারফেসের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড ৭০ +৭০=১৪০ ডিগ্রি টুইন পৃথিবীর সারফেস থেকে সরে যাওয়া অনতিবিলম্বে কমিয়ে না ফেললে এসব সভ্যতার সাথে বহু দেশের আংশিক করে টেরিটোরি ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
উল্লেখিত দেশগুলোর টেরিটোরিতে টুইন পৃথিবীর হেলে পরা দেখা যাচ্ছে। এর অর্থ ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটগুলোর টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড দূরে সরে যেতে চাচ্ছে। একারণে মহাসাগর, মেরুর বরফ, মহাদেশীয় অঞ্চলগুলোর ফাটল বড় দেখাচ্ছে। মেরুর টুইন বৃত্তের অঞ্চলগুলো সম্প্রসারিত হয়ে এগিয়ে আসছে বিষুব রেখার দিকে। অরোরা তৈরি হচ্ছে মেরু বৃত্তের বাহিরে নতুন অঞ্চলে। আবার অনেক এলাকায় বরফ জমে যাওয়াও এগিয়ে আসছে।
যেমন সৌদি আরবে -৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা চলছে। মধ্য প্রাচ্যের অনেক দেশকে সতর্ক করা হয়েছে এর মধ্যে সৌদি আরবের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়কে জানানো হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরির বিশ্লেষন।
কিন্তু দু:খের বিষয় সাইবেরিয়া অঞ্চলের বৈরি আবহাওয়া প্রবেশ করেছে বলে এমন তাপমাত্রা শুরু হয়েছে সেখানে, বলেছে সৌদি জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা। যা বৈশ্বিক জলবায়ু পরিস্হিতির কারণে এমন হচ্ছে। সভ্যতার কমন বাক্যের উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে।
টুইন পৃথিবীর অধিকাংশ সারফেস ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে গেছে যার মধ্যে সৌদিআরবসহ মধ্য প্রাচ্যের অনেক দেশের টুইন সারফেসও এলিয়েনের বডি হয়েছে। উপরোন্তু খনিজ উত্তোলনের কারণেও পৃথিবীর টুইন সারফেস হারিয়েছে এসব অঞ্চল।
যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের সাথে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার তালিকায় যুক্ত হতে চলেছে। যদিও এসব অঞ্চল থেকে পৃথিবী স্হানান্তরিত হয়ে মরু অঞ্চলে চলে যাচ্ছে। এসব হতে হলে ফাটল তৈরি হতে হবে কাছাকাছি ডার্ক টুইন ফিল্ডে। ম্যাগনেটিক ফিল্ডও স্হানান্তরিত হওয়া দেখা যাবে। ডার্ক ম্যাটার এলিয়েন দেখা যাবে বিপরীত আকাশে। বিপরীত পৃথিবী হেলে গেছে মানে সৌদিসহ ভধ্য প্রাচ্যের অনেক এলাকা থেকে পৃথিবী সরে গেছে। যেমন গেছে ইউরোপ,উত্তর আমেরিকা ও প্রাচ্যের উল্লেখিত দেশগুলো থেকে।
এসব ব্ল্যাক হোল থিওরির প্রমাণ সাপেক্ষে বলা হচ্ছে। যা মহাগ্রন্হ আল কোরআনও সাক্ষ্য প্রদান করছে এসব থিওরির একুইরেসি সম্পর্কে। কাজেই পবিত্র আল কোরআনে বর্ণিত হয়ে আছে যেসব বৈজ্ঞানিক থিওরিগুলো যা মানব সভ্যতার না জানা বিষয় ছিলো এসব এখন জেনে নিন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট, X ও ফেসবুক থেকে।
যুবরাজ /১৮.১২.২০২৪