Tariq in Surah Tariq of the Holy Qur'an means anti-matter or dark matter
Rakim University, a pioneer in modern theories, links dark matter with Surah Tariq's Pole Star. Their findings reveal how artificial environments impact Earth, urging a return to natural practices to prevent global disasters.
The first theoretical school or university of modern civilization is Rakim University. Many theories have been discovered here. Which magnifies the relationship with the infinitely merciful Creator and creation. No one in the present civilization knew the meaning of Surah Tariq of the Holy Qur'an. Even hadith scriptures could not explain. The bright star referred to is Dhruvatara or Pole Star. Assigning a supervisor over each means here the opposite world or day world which is dark matter or anti matter, this discovery has been much discussed in Rakim University lab.
1400 years ago, the great creator said to human civilization through Prophet Muhammad (pbuh): I give rest to the disbelievers for a few days.
Now the date has come as we got the theory of science wrong as revealed in Rakim University's Black Hole Analysis report.
Artificial Earth's ionosphere label has dropped to the bottom in some areas. Which is causing fire. This is because the opposite space dark matter or tarik comes close and rubs against it. UV radiation is creating the night world due to oxygen shortage. Since the sun is the day world. That's why artificial human life is overpowered by viruses. World Health Organization, United Nations are disappointed.
Reducing the use of electricity in the night world and reducing the number of vehicles will reduce some of the UV radiation. If it is reduced during the day, the night world will get more oxygen. However, chemical fertilizers or pesticides cannot be applied to the soil because of the dark matter in the sky. It does not pass oxygen through the soil at night.
Due to which the negative part of the atmosphere of the day earth (polster or tarik) ionosphere connected with the surface of the night earth is compressed or shorted and turns into a metallic magnetic field, causing fires by rubbing the night surface. The oxygen nitrogen in the ionosphere has been widely used in many ways and has created various obstacles to modern civilization. Detailed scientific analysis of these is being done long ago.
Due to the long-term use of this fertilizer in the production of crops and gardens in Bangladesh, an island almost equal to Bangladesh has arisen in the Bay of Bengal. Because the oxygen that Asia gets from the Amazon does not pass through the fields of artificial fertilizers at night, and because the nitrogen from the Amazon cannot come during the day, it has created another Bangladesh by creating organic soil in the uninhabited bay outside the region.
Now understand whether my Bangladesh is good or not. Data science analysis of all faculties shows that universities all over the world have created these chaos.
Conclusion: Minerals make the earth's crust. Make a mattress of organic soil on it and keep 30℅-50℅ plants that can give oxygen at night along with necessary wood, fruits, flowers and medicinal plants. And in the crop field there should be grass which should be cut. Grass cannot be burned with chemicals.
Keep water source reservoir. By doing this, fresh water will be produced. Reduce mechanical dependence. Put electricity into solar systems. Cook in this light. make the night dark Apply the light of the moon, the light of the sun to the body.
Animal world, living world will have disease free life.
The twin planetary system must stop splitting. Stop the twin extinctions that are home to the world's largest population. The formula for making these places natural is being given on the website of Rakim University. And Facebook has everything. Also available in X.
Remember wherever science and technology and industrialization of civilization increases artificial parts will increase. And the current 64 degrees has become 70, which has room to increase by 20 degrees. And if this increases so much, the artificial earth or its opposite bed or the artificial part of the planetarium will disappear. Many more diseases and unnatural disasters will break out before destruction, which will soon spiral out of control.
পবিত্র আল কোরআনের সূরা তারিকের তারিক অর্থ এন্টি ম্যাটার বা ডার্ক ম্যাটার
বর্তমান সভ্যতার প্রথম থিওরিটিক্যাল স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে বহু থিওরি আবিস্কার হয়েছে। যা অসীম করুণাময় স্রষ্টা ও সৃষ্টির সাথে সম্পর্ককে মহান করেছে। পবিত্র আল কোরআনের সূরা তারিকের অর্থ বর্তমান সভ্যতার কেউ জানতো না। এমনকি কোনো হাদীস শাস্ত্রও ব্যাখ্যা করতে পারেনি। যে উজ্জ্বল নক্ষত্রের কথা বলা হয়েছে তা ধ্রুবতারা বা পোল স্টার। প্রত্যেকের উপর তত্বাবধায়ক নিযুক্ত করার অর্থ এখানে বিপরীত পৃথিবী বা দিনের পৃথিবী যা ডার্ক ম্যাটার বা এন্টি ম্যাটার, এই আবিস্কার সম্পর্কে বহু আলোচনা হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবের মাধ্যমে।
১৪০০ বছর আগে মহান স্রষ্টা রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর মাধ্যমে মানব সভ্যতাকে বলেছিলেন আমি অবিশ্বাসীদের কিছুদিনের জন্য অবকাশ দিয়ে রাখি। আমরা বিজ্ঞানের থিওরি ভুল করে ফেলায় এখন এই তারিক এগিয়ে এসেছে যা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল এনালাইসিস রিপোর্টে প্রকাশ পেয়েছে।
কৃত্রিম পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার লেবেল একদম নীচে চলে এসেছে কোনো কোনো এলাকায়। যা দাবানল সৃষ্টি করছে। কেননা বিপরীত স্পেস ডার্ক ম্যাটার বা তারিক কাছে এসে ঘষা দেওয়ায় এমন হচ্ছে। অক্সিজেন সংকটের কারণে ইউভি রেডিয়েশন রাতের পৃথিবী তৈরি করছে। যেহেতু সূর্য দিনের পৃথিবী। যে কারণে ভাইরাসের উপদ্রুপে কৃত্রিম জনজীবন অতীষ্ট। বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা, জাতিসংঘ হতাশ হয়ে পরেছে।
রাতের পৃথিবীতে বিদ্যুত ব্যবহার কমিয়ে ফেললে যানবাহন চলাচল কমিয়ে ফেললে ইউভি রেডিয়েশন কিছুটা কমে যাবে। দিনের বেলায়ও কমালে রাতের পৃথিবী অক্সিজেন বেশি পাবে। তবে সেজন্য মাটির অভ্যন্তর দিয়ে যে আকাশ ডার্ক ম্যাটার হিসাবে রয়েছে এর জন্য রাসায়নিক সার বা কীটনাশক মাটিতে দেওয়া যাবে না। এতে মাটির অভ্যন্তর দিয়ে অক্সিজেন পাসিং হয় না রাতের বেলায়। যে কারণে রাতের পৃথিবীর সারফেসের সাথে সংযুক্ত থাকা দিনের পৃথিবীর (পোলস্টার বা তারিক) আয়নোস্ফেয়ারের বায়ুমন্ডলের নেগেটিভ পার্ট সংকুচিত বা শর্টেজ হয়ে ধাতব ম্যাগনেটিক ফিল্ডে পরিণত হচ্ছে বিধায় রাতের সারফেস ঘষা খেয়ে দাবানল সৃষ্টি হচ্ছে। আয়নোস্ফেয়ার লেবেলের অক্সিজেন নাইট্রোজেনকে বহুভাবে ব্যাপক ব্যবহার ও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে বর্তমান সভ্যতা। এসবের বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন অনেক আগে থেকে করে আসা হচ্ছে।
আমার বাংলাদেশেও শস্য উৎপাদনে ও বাগানে এই সার দীর্ঘদিন ব্যবহারের কারণে বঙ্গোপসাগরে প্রায় বাংলাদেশের সমান দ্বীপ জেগে উঠেছে। কেননা অ্যামাজন থেকে যে অক্সিজেন এশিয়া পায় তা কৃত্রিম সারের শস্য ক্ষেত দিয়ে রাতে পাসিং হয়না আবার দিনে অ্যামাজনের নাইট্রোজেন আসতে পারে না বলে স্হলভাগের বাহিরে জনমানবশূন্য উপসাগরে জৈব মাটি তৈরি করে আর একটি বাংলাদেশ তৈরি করেছে। এখন বুঝেন, আমার বাংলাদেশও ভালো আছে কিনা। সব ফ্যাকাল্টির ডাটা সাইন্স এনালাইসিস করে দেখা যাচ্ছে সমগ্র পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এসব বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে।
উপসংহার: খনিজকে পৃথিবীর খাট বানান। এর উপর জৈব মাটির গদি তৈরি করে প্রয়োজনীয় কাঠ, ফল, ফুল ঔষধি উদ্ভিদের সাথে রাতে অক্সিজেন দিতে পারে এমন উদ্ভিদ ৩০℅ -৫০℅ রাখুন।আর শস্য ক্ষেতেও ঘাস হোক যা নিড়ানি দিতে হবে। ঘাস কেমিক্যাল দিয়ে পোড়ানো যাবে না।
পানির সোর্স রিজার্ভার রাখুন। এভাবে করলে মিঠা পানি তৈরি হবে। যান্ত্রিক নির্ভরতা কমিয়ে ফেলুন। বিদ্যুত ব্যবহার সোলার সিস্টেমে রাখুন। রান্না এই আলোতে করুন। রাত অন্ধকার করুন। চাঁদের আলো,সূর্যের আলো শরীরে মাখুন। প্রাণীজগত জীবজগতের সাথে রোগমুক্ত জীবন পাবেন।
প্রাণীজগত, জীবজগত রোগমুক্ত জীবন পাবে।
টুইন প্ল্যানেটারী সিস্টেম দ্বিখন্ডিত হওয়া বন্ধ করতে হবে। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি জনগোষ্ঠীর বসবাস যেখানে সেই টুইন ধ্বংস হওয়ার পর্যায়ে চলে যাচ্ছে যা বন্ধ করুন। এসব স্হানকে ন্যাচারাল করার ফর্মূলা সব দেওয়া হচ্ছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইডে। আর ফেসবুকে সব দেওয়া আছে। X এও পাবেন।
মনে রাখুন যেখানেই সভ্যতার জানা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং শিল্পায়ন বাড়বে কৃত্রিম পার্ট বেড়ে যাবে। আর বর্তমানের ৬৪ ডিগ্রি ৭০ হয়েছে যা আর ২০ ডিগ্রি বাড়ার জায়গা আছে। আর এই এতটুকু বাড়লে কৃত্রিম পৃথিবী বা এর উল্টা খাট বা প্ল্যানেটারীর কৃত্রিম পার্ট বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ধ্বংস হওয়ার আগে আরও বহু রোগ এবং অপ্রাকৃত ডিজাস্টার শুরু হয়ে যাবে যা কন্ট্রোলের বাহিরে চলে যাবে অচিরেই।