In Surah Tariq, "Tariq" signifies the dark matter world and its theoretical discovery's story

Bangladesh’s use of foreign plant seeds is promising but must include 24-hour oxygen plants. Dark matter and anti-space influence these dynamics. Western tech, including NASA, has not adopted these theories.


Bangladesh is going to benefit from foreign plant seeds. Very good initiative. It will play a good role in preventing environmental disasters. But of course, when planting each of these plants, plants that provide oxygen around the clock must also be balanced in the environment. Because the water on the earth's surface is dried up by night.

This dark earth (opposite earth dark matter) is formed by us at night, its atmosphere consists of nitrogen and antispace contains oxygen. A detailed analysis of these is published in the backstory. The anti space of oxygen forms a positive charge with nitrogen and the anti space of nitrogen forms a magnet with oxygen. Dark matter opposits Earth's day system and oxygen comes into space as antispace. It also happens through the moon. The two opposing magnets of the two Earths impart this spin to the black hole through the fission fusion reaction. A natural space does not have the ability to produce water if there are no plants in that environment that are oxygenated 24 hours a day. Because there is oxygen in anti-space (day space) the atmosphere of the night earth is space and nitrogen. To create a black hole field of water ionized rays, oxygen must be created in night space. For this, plants that provide oxygen for 24 hours are needed.

And during the day the Earth is the bright star (Sun) Dark Matter Opposite the Earth Nitrogen is placed in anti-space of space. And there is oxygen in space. Stars are the antimatter or dark matter opposites of any pair of space matter. This opposit is seen as an electric bulb. And the twin planets called the Earth are opposite to the day Earth Sun and the night opposite Earth are the constant stars.

How long ago did I give the dark matter theory of black holes to European civilizations including the United States and NATO civilizations? And these endangered civilizations send space ships to space to find dark matter. If the level of illiteracy goes to any level, they keep universities open to eradicate all their human civilizations. And the Space Sheep still thinks about flying in the sky.

And institutions like NASA still keep it open. Western civilization is putting the entire world at risk of extinction. Although half of the natural world will be reorganized into 7 planets and 1 satellite. My beloved motherland Bangladesh has not yet taken these theories to the world. This is the incompetence of the country. But I have recorded these things on Facebook and have been informing about the social media activities of various high and low celebrities including the mass media of the whole world, spending at least 12 hours of the 24 hours every day.

I have been doing this work for more than 3 years. Just as no one has achieved the ability to prove that my writings are not correct to you, you can surely understand who has approved my writings. Almighty Allah Rabbul Al Amin. Rakim got the meaning of the word black hole. Today Tariq also found the meaning of the word. Tariq means dark matter of human and jinn world which is matter of opposite spin. Tariq means the pole star of the planet Earth and the Sun, which appears as an opposite to each of the twin Earths in the black hole twin field space. Exist space always causes space fission and at the same time anti-exist space creates fusion.The black hole beam that exits the space and the anti-exist space the black hole beam down. In this way, the black hole field pairs of the universal transmission way are trapped and come and go in the ionic pair spin.

In the case of other planets, the anti-space stars are called dark matter, the anti-space of the planets, which represents the opposite field of the pair of black holes. Thus from smallest to largest.


সূরা তারিকের তারিক শব্দের অর্থ ডার্ক ম‍্যাটার পৃথিবী এবং ডার্ক ম‍্যাটার থিওরি আবিস্কারের গল্প

বিদেশী উদ্ভিদের চারায় বাংলাদেশ সয়লাব হতে চলেছে।খুব ভালো উদ‍্যোগ। পরিবেশ বিপর্যয় রোধে ভালো ভূমিকা রাখবে। তবে অবশ‍্যই প্রতিটি এসব চারা লাগানোর সময় চব্বিশ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের চারাও পরিবেশে ব‍্যালান্স করতে হবে। কেননা পৃথিবীর সারফেসের পানি শুকিয়ে ফেলে রাতের তারিক পৃথিবী। এই তারিক পৃথিবী (অপজিট পৃথিবী ডার্ক ম‍্যাটার) রাতে আমাদের হয়ে তৈরি হয় তার পরিবেশে থাকে নাইট্রোজেন এবং এন্টি স্পেসে থাকে অক্সিজেন।

এই অন্ধকার পৃথিবী (পৃথিবীর বিপরীত ডার্ক ম্যাটার) আমাদের দ্বারা রাতে গঠিত হয়, এর বায়ুমণ্ডল নাইট্রোজেন নিয়ে গঠিত এবং অ্যান্টিস্পেস অক্সিজেন ধারণ করে। এসবের বিস্তারিত বিশ্লেষন প্রকাশ করা হয়েছে পিছনের গল্প গুচ্ছে। অক্সিজেনের এন্টি স্পেস পজিটিভ চার্জ তৈরি করে নাইট্রোজেনের সাথে আর নাইট্রোজেনের এন্টি স্পেস পজিটিভ অক্সিজেনের সাথে ম‍্যাগনেট তৈরি করে। ডার্ক ম‍্যাটার অপজিট পৃথিবীর দিবস ধ্রুবতারা হয়ে অক্সিজেন এন্টি স্পেস হয়ে স্পেসে আসে। সেটি চাঁদের মাধ‍্যমেও হয়। দুই পৃথিবীর দুই বিপরীত ম‍্যাগনেট ব্ল‍্যাক হোলের মাধ‍্যমে এই স্পিন সরবরাহ করে ফিশন ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ‍্যমে। প্রকৃতির স্পেসে পানি তৈরি হওয়ার ক্ষমতা থাকে না যদি সেই পরিবেশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ না থাকে। কেননা এন্টি স্পেসে অক্সিজেন (দিবসের স্পেসে) থাকায় রাতের পৃথিবীর বায়ুমন্ডল থাকে স্পেস হয়ে নাইট্রোজেনের। পানির আয়নাইজড রশ্মির ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করতে হলে রাতের স্পেসে অক্সিজেন তৈরি করতে হবে। এজন‍্য ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ লাগবে।

আর দিনের পৃথিবী উজ্জ্বল নক্ষত্র (সূর্য) ডার্ক ম‍্যাটার অপজিট পৃথিবী নাইট্রোজেনকে এন্টি স্পেসে রাখে স্পেসের। আর স্পেসে থাকে অক্সিজেন। নক্ষত্র গুলো যে কোনো যুগল স্পেস ম‍্যাটারের এন্টি ম‍্যাটার বা ডার্ক ম‍্যাটার অপজিটকে বলে। এই অপজিটকে দেখা যায় ইলেক্টিক বাল্ব হিসাবে। আর পৃথিবী নামক যে যুগল গ্রহ তার দিনের অপজিট পৃথিবী সূর্য আর রাতের অপজিট পৃথিবী ধ্রুবতারা।

আমি যুক্তরাষ্ট্রসহ ইঊরোপীয় এবং ন‍্যাটো সভ‍্যতায় ব্ল‍্যাক হোলের ডার্ক ম‍্যাটার থিওরি দিয়েছি কতো আগে ? আর বিপদগ্রস্হ এসব সভ‍্যতা ডার্ক ম‍্যাটার খুঁজতে স্পেস শিপ পাঠায় মহাকাশে।অশিক্ষিত হওয়ার মাত্রা কোন পর্যায়ে গেলে ওরা নিজেদের সব মানব সভ‍্যতাকে বিলুপ্ত করার জন‍্য বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখে।আর স্পেস শীপ আকাশে উড়ানোর চিন্তা এখনও করে। আর নাসার মতো প্রতিষ্ঠান এখনও খোলা রাখে। সমগ্র পৃথিবীকে পশ্চিমা সভ‍্যতা বিলুপ্তির ঝুঁকিতে নিয়ে যাচ্ছে। যদিও অর্ধেক ন‍্যাচারাল পৃথিবী ৭ টি গ্রহ ও ১ টি উপগ্রহের মাধ‍্যমে আবারও পূনর্গঠিত হবে। আমার প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ এখনও এসব থিওরিকে বিশ্ব পরিমন্ডলে নিতে পারেনি।এটে দেশের অযোগ‍্যতা। কিন্তু আমিতো ফেসবুকে এসব লিপিবদ্ধ করে সমগ্র পৃথিবীর বিভিন্ন গণমাধ‍্যমসহ বিভিন্ন উঁচু নীচু সেলিব্রিটিদের সৌশ‍্যাল মিডিয়ায় বিচরন যেখানে সেখানে জানিয়ে আসছি প্রতিদিনের ২৪ ঘন্টার অন্তত ১২ ঘন্টা সময় ব‍্যয় করে।

এই কাজটি করছি ৩ বছরের অধিক কাল হয়ে গেলো।আমার লেখাগুলো আপনাদের কাছে সঠিক নয় এমন প্রমাণ করার ক্ষমতা যেমন কেউ অর্জন করেননি ঠিক তেমনি আমার লেখাগুলোর স্বীকৃতি কে দিয়েছেন বুঝতে পারছেন নিশ্চয়।স্বয়ং মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন। রাকীম শব্দের অর্থ পেয়েছেন ব্ল‍্যাক হোল । আজকে তারিক শব্দের অর্থ কি তাও পেলেন। তারিক মানে মানব ও জ্বিন জাতির পৃথিবীর ডার্ক ম‍্যাটার যা অপজিট স্পিনের ম‍্যাটার হয়ে থাকে। তারিক মানে পৃথিবী নামক গ্রহের ধ্রুব তারা ও সূর্য যা ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড স্পেসের যুগল পৃথিবী প্রত‍্যেকের জন‍্য একটি বিপরীত হয়ে উপস্হিত হয়। এক্সিস্ট স্পেস সব সময় স্পেস ফিশন ঘটায় আর একই সময় এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ফিউশন তৈরি করে। যে ব্ল‍্যাক হোল রশ্মি বেড়িয়ে যায় তা স্পেস থেকে আর এন্টি এক্সিস্ট স্পেস থেকে ব্ল‍্যাক হোল রশ্মি নামিয়ে আনে। এভাবে ইউনিভার্সাল ট্রান্সমিশন ওয়ের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড যুগল বন্দী হয়ে আয়নিক পেয়ার স্পিনে আসা যাওয়া করছে।

অন‍্যান‍্য গ্রহের ক্ষেত্রে যেসব এন্টি স্পেস তারকা সেসব ডার্ক ম‍্যাটার সেসব গ্রহের এন্টি স্পেসকে বলা হয় যা যুগল ব্ল‍্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত ফিল্ডকে বুঝায় । এভাবে ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তম।