Prohibit use of Earth's Twin Surface Minerals (Planetary Twin Matter)

A surface twin is because the sky is connected to the surface. The matter is that sky is connected with earth. Such as underground mineral oil, gas sky. Again Akash means the opposite surface which is spinning in the opposite direction to the surface so the sun is created by sparking the opposite earth or the surface of the opposite earth. These have been discussed.


Written for those who have exhausted the minerals from both sides of the twin surfaces of the earth:-

A surface twin is because the sky is connected to the surface. The matter is that sky is connected with earth. Such as underground mineral oil, gas sky. Again Akash means the opposite surface which is spinning in the opposite direction to the surface so the sun is created by sparking the opposite earth or the surface of the opposite earth. These have been discussed.

Everything from housing to technology materials have been mined from within the earth. The anti-field of these different planets on which the earth is burning in its two spaces is a nebula and the other is a pulsar. The fields of our planetary system's twin planets also burn into nebulae and pulsars.

These current human civilizations have also brought up the anti-field or are using it on the twin surface of the earth. They are now free burning without organic inorganic admixture. Surface organic and inorganic systems are thus and artificially destroyed by chemical fertilizers. The inner Earth field is moving to the opposite sky or surface.

Unbalanced planetary twin system. The oxygen nitrogen twin field has become difficult to hold in the twin space due to the presence of these metallic and non-metallic matters and due to chemical engineering.

The fields that are supposed to be inside and ore the black hole field to form a solid state with the natural field with organic inorganics are now reversed. That is, the bottom is hollowed out and the top solidified. These are said in many explanations.

Facebook or meta authorities have always tried to say, and many have said, that anti-community writing is being done when I don't have the guts to say theory interpretations. I also wrote about these and told that Facebook authorities can close my account if they want. But the definition of science cannot be changed. Because our present technological civilization does not even have a scientific theory left by which to do science.

However, these are very old discussions. I would again like to say to the inhabitants of the territory of technological civilization, whose countries have exhausted the mineral extraction, that they have brought to the surface all the shiny debris that has been built and urbanized by eye-catching City, Megacity, Capital City, to remove this debris from the surface as far as possible and bury it underground. And on the surface of the matter of these twin planets, the soil of these planets and organic-inorganic soil mixer must be created on the twin surface of the earth to create a balance of plants that can supply oxygen to the two opposite worlds of day and night.I have said many times that the Pentagon and the Kremlin destroy all their arsenals and bury them under the surface of their country. Mix these twin matter of different planets in the anti field of those planets.

Again our concrete carpeted city spaces have to be emptied a lot. This debris is also twin matter from another planet that must be removed from the city. In this way, the urban civilization has to discover the organic soil. Any excess vehicular waste. These should also be buried underground. Not the Industrial Revolution. Mechanical, electrical, civil engineering industries should be very small. Human civilization should be used to create the nature of the world.

The mixture of decomposing twin matter of plants and animals creates the organic inorganic soil that modern civilization has lost. Engage in rescue work. Then the natural world will be bigger. The volume of the artificial world will decrease. These should be done by organizations like the United Nations. But I have been saying the same thing for three and a half years. Who listens to whom? Radioactive radiation from black holes is spreading faster. The pole of the artificial earth has moved 64 degrees from the pole of the natural earth. This report was very possible a year ago. Let the world know what is the situation now.

Limit chemical products. Stop artificial fertilizers. Stop using pesticides. Science analysis of Rakim University (Non-Profit and Model University) theory has roughly explained everything.

Reduce power consumption. Generate electricity in solar systems. And create a small demand by using very small atomic beam furnaces with radioactive uranium or lithium on the surface of the area. Avoid the world of air conditioning. When this artificial world is destroyed, the natural world that will come will be the world of air conditioning.

Then those who survive will remember the theory of Rakim University. But people will not know for a long time who will live where in any ocean or any small natural planetary system platform of any continent. Communication will be interrupted.50 miles away will not even know about relatives, whether they are alive or dead. It will also happen that a settlement five miles away survives but can be reached by crossing an ocean 1000 miles away or 5000 miles away. This is how civilizations have been created in creation and many artificial civilizations have disappeared over the ages. Learn the theory of Rakim University. Build civilization in the definition of science.


পৃথিবীর টুইন সারফেসের খনিজ ( প্ল‍্যানেটারি টুইন ম‍্যাটার) ব‍্যবহার নিষিদ্ধ করুন

যারা পৃথিবীর টুইন সারফেসের দুদিক থেকেই খনিজ নি:শেষ করেছেন তাদের উদ্দেশ‍্যে লেখা :- সারফেস টুইন হয় সারফেসের সাথে আকাশ সংযুক্ত থাকে বলে। বিষয়টি এমন যে ভূমির সাথে আকাশ সংযুক্ত করা হয়েছে। যেমন ভূমির অভ‍্যন্তরীন খনিজ তেল, গ‍্যাসের আকাশ । আবার আকাশ মানে অপজিট সারফেস যা সারফেসের বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করে চলেছে বলে বিপরীত পৃথিবীকে বা বিপরীত পৃথিবীর সারফেসকে স্পার্কিং করে সূর্য তৈরি করা হয়েছে। এসব আলোচনা হয়েছে।

আবাসন থেকে শুরু করে যতোরকম প্রযুক্তির ম‍্যাটেরিয়াল ভূমির অভ‍্যন্তর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। এসব বিভিন্ন গ্রহের এন্টি ফিল্ড যার উপরে পৃথিবী তার দুই স্পেসের একটি নীহারিকা অপরটি পালসার হয়ে পুড়ছে। আমাদের প্ল‍্যানেটারি সিস্টেমের টুইন গ্রহগুলোর ফিল্ডও পোড়ে নীহারিকা ও পালসার হয়ে। এসব বর্তমান মানব সভ‍্যতাও এন্টি ফিল্ডে তুলে এনেছে বা পৃথিবীর টুইন সারফেসে ব‍্যবহার করছে। এরা এখন জৈব অজৈব মিক্চার ছাড়া ফ্রি পুড়ছে। সারফেসের জৈব ও অজৈব প্রণালি এভাবে এবং রাসায়নিক সারে কৃত্রিমভাবে ধ্বংস করেছে। অভ‍্যন্তরীণ পৃথিবীর ফিল্ড বিপরীত আকাশে বা সারফেসে চলে যাচ্ছে। ভারসাম‍্যহীন প্ল‍্যানেটারির টুইন সিস্টেম। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড টুইন স্পেস ধরে রাখা কঠিন হয়ে পরেছে এসব ধাতব ও অধাতব ম‍্যাটারের উপস্হিতির কারণে এবং কেমিক‍্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারণে।

যেসব ফিল্ড ভিতরে থাকার কথা এবং আকরিক হয়ে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড জৈব অজৈবসহ ন‍্যাচারাল ফিল্ডের সাথে শক্ত অবস্হান তৈরি করার কথা তা এখন উলট পালট করে ফেলা হয়েছে। অর্থাৎ নীচে ফাঁকা করা হয়েছে উপরে শক্ত অবস্হান তৈরি করা হয়েছে। এসব অনেক ব‍্যাখ‍্যায় বলা হয়েছে।

আমি যখন থিওরির ব‍্যাখ‍্যাগুলো বলতে কার্পন‍্যবোধ করিনি তখন ফেসবুক বা মেটা কর্তৃপক্ষ সব সময় বলার চেষ্টা করেছে এবং অনেক বলেছে যে কমিউনিটি বিরোধী লেখা হচ্ছে। আমি এসব সম্পর্কেও লেখা দিয়েছিলাম এবং বলেছিলাম ইচ্ছে করলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আমার একাউন্ট বন্ধ করে দিতে পারে। কিন্তু বিজ্ঞানের সংজ্ঞা পরিবর্তন করা যায় না। কেননা আমাদের বর্তমান প্রযুক্তির সভ‍্যতার কাছে একটি বিজ্ঞানের থিওরিও অবশিষ্ট নেই যা দিয়ে বিজ্ঞান হয়।

যাহোক এসব অনেক পূরনো আলোচনা। আমি আবারও প্রযুক্তির সভ‍্যতার টেরিটোরির অধিবাসীদের বলতে চাই যাদের দেশে খনিজ আহরন শেষ হয়ে গেছে তারা যতো চাকচিক‍্যের ডেবরিজ সারফেসে তুলে এনে নয়নাভিরাম সিটি মেগাসিটি ক‍্যাপিটাল সিটি তৈরি করেছেন এবং নগরায়ন করেছেন তারা যতদূর সম্ভব এসব ডেবরিজ সারফেস থেকে সরিয়ে মাটির অভ‍্যন্তরে পুঁতে ফেলুন। এবং এসব টুইন গ্রহের ম‍্যাটারের উপরিতলে এসব গ্রহের মাটি ও জৈব-অজৈব মাটির মিক্সার তৈরি করে পৃথিবীর টুইন সারফেসে তৈরি করে দিবস ও রাতের দুই বিপরীত পৃথিবীতে অক্সিজেন সাপ্লায় করতে পারে এমন উদ্ভিদের ব‍্যালান্স তৈরি করতে হবে। আমি অনেকবার বলেছি প্রয়োজনে পেন্টাগণ এবং ক্রেমলিনের যতো অস্ত্রভান্ডার সেসবও ভেঙ্গে চূরমার করে মাটির অভ‍্যন্তরে তাদের দেশের সারফেসের অভ‍্যন্তরে পুঁতে ফেলুন। বিভিন্ন গ্রহের এসব টুইন ম‍্যাটার ঐসব গ্রহের এন্টি ফিল্ডে মিশে ফেলুন।

আবার আমাদের কঙ্ক্রিটের কার্পেটিং করা শহরের স্পেস অনেক খালি করতে হবে। এসব ডেবরিজও অন‍্য গ্রহের টুইন ম‍্যাটার যা শহর থেকে অনেক সরিয়ে ফেলতে হবে। এভাবে জৈব মাটি আবিস্কার করতে হবে এখন শহুরে সভ‍্যতাকে। কতোরকমের অতিরিক্ত যানবাহনের আবর্জনা।এসবও মাটির নীচে পুঁতে ফেলতে হবে। শিল্প বিপ্লব নয়। ম‍্যাকানিক‍্যাল, ইলেক্ট্রিক‍্যাল,সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পগুলো খুবই ছোট করে নিতে হবে। পৃথিবীর ন‍্যাচার তৈরিতে মানব সভ‍্যতাকে কাজে লাগাতে হবে।

উদ্ভিদের প্রাণীদের পচনশীল টুইন ম‍্যাটারের মিক্সারই জৈব অজৈব মাটি তৈরি করে যা হারিয়ে ফেলেছে বর্তমান সভ‍্যতা। উদ্ধারের কাজে আত্মনিয়োগ করুন। তাহলে ন‍্যাচারাল পৃথিবী বড় হবে।কৃত্রিম পৃথিবীর আয়তন কমে যাবে। এসব জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে করতে হবে। কিন্তু একই কথা এই সাড়ে তিনবছর হলো বলে যাচ্ছি। কে শোনে কার কথা। ব্ল‍্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশন স্প্রেডিং হয়ে যাচ্ছে দ্রুত। ন‍্যাচারাল পৃথিবীর পোল থেকে কৃত্রিম পৃথিবীর পোল ৬৪ ডিগ্রি সরে গিয়েছে।এই রিপোর্ট ছিলো খুব সম্ভব এক বছর আগের। এখন কি অবস্হা তা বিশ্ববাসীকে জানানো হোক। কেমিক‍্যাল পণ‍্য সীমিত করে ফেলুন। কৃত্রিম সার বন্ধ করুন। কীটনাশক প্রয়োগ বন্ধ করুন। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের (নন প্রফিট ও মডেল বিশ্ববিদ্যালয়ের) থিওরীর বিজ্ঞান বিশ্লেষনে সব বিষয়ে মোটামুটিভাবে বলে দেওয়া হয়েছে।

বিদ‍্যুতের ব‍্যবহার কমিয়ে ফেলুন। সোলার সিস্টেমে বিদ‍্যুত উৎপন্ন করুন। আর যেসব এলাকার সারফেসে তেজস্ক্রিয় ইউরেনিয়াম বা লিথিয়াম জেগে উঠেছে এসব দিয়ে খুব ছোট ছোট পরমাণু বিমের চূল্লী করে অল্প চাহিদা তৈরি করুন। এয়ার কন্ডিশনের পৃথিবী পরিহার করুন। এই কৃত্রিম পৃথিবী ধ্বংস হলে যে ন‍্যাচারাল পৃথিবী আসবে তা এয়ারকন্ডিশনের পৃথিবী হবে।

তখন যারা বেঁচে থাকবেন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরির কথা মনে পরবে। কিন্তু কে কোথায় কোন মহাসাগর বা কোন মহাদেশের কোন ছোট ছোট ন‍্যাচারাল প্ল‍্যানেটারি সিস্টেমের প্লাটফর্ম কোথায় গিয়ে বেঁচে থাকবে এটা অনেকদিন মানুষ জানবে না। যোগাযোগ ব‍্যবস্হা বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। ৫০ মাইল দূরে অবস্হান করা আত্মীয়ের খবরও জানবে না, তারা বেঁচে আছে না কি মরে গেছে। এমনও হবে পাঁচ মাইল দূরের বসতি বেঁচে আছে কিন্তু ১০০০ মাইল দূরে বা ৫০০০ মাইল দূরে কোনো মহাসাগর পাড়ি দিলে সেখানে যাওয়া যায়। এভাবেই সৃষ্টিতে সভ‍্যতা তৈরি হয়ে এসেছে যুগে যুগে বহু কৃত্রিম সভ‍্যতা বিলুপ্ত হয়ে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরী শিখুন। বিজ্ঞানের সংজ্ঞা সম্পর্কে অবহিত হোন।