No one will work in NASA if they know the definition of science

In the black hole theory, the twin-body organism is called the twin world. Their inner minerals and outer planetary fields are enriched with anti-minerals, the environment that defines life and science. Outside of that it's called technology, not science.


In the black hole theory, the twin-body organism is called the twin world. Their inner minerals and outer planetary fields are enriched with anti-minerals, the environment that defines life and science. Outside of that it's called technology, not science.

Centuries of calling technology science and institutionalizing it through university education have created a dangerous civilization. Rakim University Pranathpur Bangladesh is trying its best to get out of this fatal mistake.Because this misaligned planetary field has taken the form of a dwarf planet and will destroy the vast population of humanity with the dwarf planet's twin field.

NASA's bizarre observation of human habitation on a white dwarf planet is making hot news on social media.The entire world is detailed with them creating what looks like a skeletal New York of civilizations out of the 6 planets on the opposite side of the pus-filled anti-matter. The sewage system that runs under cities like New York City is another field at the dwarf planet's equator.

These twin dwarf planets were created by the use of artificial chemical materials or their fission fusion. They themselves have moved outside the Natural Planetary Field creating their own territories .  Autism is a disease and people who prescribe this disease are autistic themselves.How to Treat an Autistic Doctor

To sustain the biosphere the twin fields of the planets must be properly aligned with the twin earth as minerals on the twin surface and properly placed in the opposite sky in the dark twin matter field. For example, stopping the mining of dark matter would repair Saturn's rings. Dark regions of twin Earths will not radiate blue on Mars. Because of this, the Western civilization and the Eastern civilization competing with them have gone out of the nature of the planetary twin field. Technology is responsible for the destruction of this planetary twin field. Which science has never made. It is difficult to identify what these ruined planets looked like 500 years ago.But since the black hole theory has been discovered, if we can create a twin earth surface with flora and fauna then we can survive the cataclysm. Although these issues have been discussed many times. Since all minerals are found jointly in the bodies of plants and animals.If these minerals are created on the damaged surface, all kinds of artificial chemical fission fusion reactions have to be stopped.

     Major cities must be abandoned or half-destroyed to advance. Urban civilization must be reversed. Long distance trade should be stopped.Each country should proceed by identifying their vulnerable twin surface AC DC twin territory. Flora and Fauna and nearly extinct species of all types of flora and fauna that existed on Earth 500 years ago should be returned to their respective continental areas as much as possible. The twin surfaces that their bodies will create will activate the natural twin planetary system.

Place the telescope in the museum. And for now, get used to seeing everything with the naked eye. Stop the arms race and weapons development and bury the mechanical garbage with its materials and tools below the earth's surface.Above create different species of plants that give oxygen for 24 hours. Ensure movement of bacteria there. Then take the binoculars from the museum and look at the opposite sky from those places. You will see that the dwarf planets are absent or reduced in size. The doctor also does not have to die before the patient. No one will ever apply for a job at NASA.

   Date: 2024.12.08


সাইন্সের সংজ্ঞা জানলে নাসায় কেউ চাকুরী করবে না

ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে সার্বিকভাবে টুইন বডির জীবদেহকে টুইন পৃথিবী বলে। এদের অভ‍্যন্তরীণ মিনারেল ও বাহিরে প্ল‍্যানেটারী ফিল্ডকে এন্টি মিনারেলে সুসজ্জিত করলে যে পরিবেশ তাই জীবজগতের বসবাস এবং সাইন্সের সংজ্ঞা তৈরি করে। এর বাহিরে যা তাকে প্রযুক্তি বলে, সাইন্স নয়।   কয়েক শতাব্দি ধরে প্রযুক্তিকে সাইন্স বলায় এবং  তা প্রাতিষ্ঠানীকিকরণে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ‍্যমে শিক্ষার প্রসার ঘটানো বিপদজনক সভ‍্যতা তৈরি করেছে। এই মারাত্মক ভুল থেকে বেড়িয়ে আসতে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে আসছে। কেননা এই ভুলভাবে তৈরি হওয়া প্ল‍্যানেটারি ফিল্ড বামণ গ্রহের রূপ পরিগ্রহ করেছে এবং যা মানবসভ‍্যতার বিশাল জনগোষ্ঠীকে বামণ গ্রহের টুইন ফিল্ড নিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

সাদা বামণ গ্রহে মানুষের বসবাস নিয়ে নাসার উদ্ভট খেয়াল খুশী সোশ‍্যাল মিডিয়ায় গরম খবর প্রচার করছে। ওদেরসহ সমগ্র পৃথিবীকে বিস্তারিতভাবে জানানো হয়েছে যে যা সভ‍্যতার  স্কেলেটাল নিউইয়র্কের মতো তা বিপরীত দিকে ৬ টি প্ল‍্যানেটের বাহিরে  পুঁজযুক্ত এন্টি ম‍্যাটার তৈরি করেছে। নিউইয়র্ক শহরের মতো শহরগুলোর তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত  পয়:নিস্কাশন প্রণালি বামণগ্রহের এন্টি ফিল্ড।

যেসব স্হান কৃত্রিম রাসায়নিক উপকরণ তৈরি ব‍্যবহার বা এদের ফিশন ফিউশন সংশ্লিষ্ট এসব টুইন বামণ গ্রহ তৈরি করেছে। এরা স্বয়ং সম্পূর্ণ নিজস্ব বলয় তৈরি করে ন‍্যাচারাল প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডের বাহিরে চলে গেছে।  অটিজম একটি রোগ এবং এই রোগের  প্রেসক্রাইব করবেন যারা তারা নিজেরাই অটিস্টিক। কিভাবে অটিস্টিক ডাক্তারকে চিকিৎসা দিবেন।

জীবজগতকে টেকসই করতে হলে প্ল‍্যানেটগুলোর টুইন ফিল্ডকে যথাযথভাবে টুইন পৃথিবীর সাথে খনিজ হিসাবে টুইন সারফেসে সংযুক্ত করতে হবে এবং ডার্ক টুইন ম‍্যাটার ফিল্ডে বিপরীত আকাশে যথাযথভাবে রাখতে হবে। যেমন খনিজ উত্তোলন বন্ধ করলে ডার্ক ম‍্যাটার শনির বলয় মেরামত হবে। টুইন পৃথিবীর ডার্ক অঞ্চল মঙ্গলে নীল ছড়াবে না। এসব হওয়ায় প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের ন‍্যাচার থেকে বেড়িয়ে গেছে পাশ্চাত্য সভ‍্যতা এবং ওদের সাথে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রাচ‍্য সভ‍্যতা।

এই প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়ার জন‍্য প্রযুক্তি দায়ী। যা সাইন্স তৈরি করেনি কখনো । এই ধ্বংসপ্রাপ্ত  প্ল‍্যানেট গুলো আজ থেকে ৫০০ বছর আগে কেমন ছিলো এটির পরিচয় পাওয়া দু:সাধ‍্য। তবে  যেহেতু ব্ল‍্যাক হোল থিওরি আবিস্কার হয়েছে একারণে আমরা উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের বিন‍্যাস দ্বারা যদি টুইন পৃথিবীর সারফেস তৈরি করতে পারি তাহলে মহাবিপদ ঘটে যাওয়া থেকে টিকে যেতে পারি। যদিও এবিষয়গুলো অনেকবার আলোচনা হয়েছে। যেহেতু সকল খনিজ উপাদান উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের দেহতে যৌথভাবে পাওয়া যায়। এসব খনিজ নষ্ট সারফেসে তৈরি করা হলে যতো ধরনের কৃত্রিম রাসায়নিক ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া চলেছে এতোদিন তা বন্ধ করে করতে হবে।

     বড় বড় শহর পরিত‍্যাক্ত বা অর্ধেক ধ্বংস করে অগ্রসর হতে হবে। শহর কেন্দ্রিক সভ‍্যতাকে রিভার্স করতে হবে। দূর পথের বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে।  প্রত‍্যেকটি দেশকে তাদের ক্ষতিগ্রস্হ টুইন সারফেসকে এসি ডিসি টুইন টেরিটোরিকে চিহ্নিত করে এগিয়ে যেতে হবে। উদ্ভিদের বিন‍্যাস এবং সকল ধরনের উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত যা ৫০০ বছর আগে পৃথিবীতে ছিলো সেসবের বিলুপ্ত প্রায় হয়ে যাওয়া স্পেসিস যতোটা সম্ভব প্রত‍্যেকের নিজ নিজ মহাদেশীয় এলাকায় ফিরিয়ে আনতে হবে। এদের বডি যে টুইন সারফেস তৈরি করবে তা ন‍‍্যাচারাল টুইন প্ল‍্যানেটারি সিস্টেম কার্যকর করবে।

দূরবীণ যন্ত্র যাদুঘরে রাখুন। আর আপাতত খালি চোখে সবকিছু দেখার অভ‍্যিস করুন। অস্ত্র প্রতিযোগিতা ও অস্ত্র তৈরি বন্ধ করে এসবের উপকরণ ও টুলসসহ ম‍্যাকানিক‍্যাল গার্বেজ পৃথিবীর সারফেসের নীচে পুঁতে ফেলুন। উপরে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের বিভিন্ন প্রজাতি তৈরি করুন। সেখানে ব‍্যাকটেরিয়ার চলাচল নিশ্চিত করুন। এরপর যাদুঘর থেকে দূরবীণ বেড় করে সেসব স্হান থেকে বিপরীত আকাশ দেখুন। দেখবেন বামণ গ্রহগুলো নেই বা ছোট হয়ে গেছে। ডাক্তারকেও রোগীর আগে মারা যেতে হবে না। নাসায় কোনোদিন কেউ চাকুরির এপ্লাই করবে না।

তারিখ:- ০৮.১২.২০২৪