Allahu Akbar. No one has ever heard of scientific analysis

Natural worlds thrive on opposite black hole spins generating charged rays. Current civilization’s artificial environments disrupt this balance. True science aligns with black hole theories, guiding humanity toward restoration.


The natural world means that eight pairs of black holes in the four directions of day and night survive on the flow of charged rays derived from the opposite spins of the rays. This means that all organisms and inanimate objects survive by generating charges from their opposite pairs. The spins of pairs of spaces between them will lock and unlock. Opened pairs of space may or may not initiate spins of east-west pairs and north-south pairs. If not, it disappears into a black hole. And if it starts, it stays.

Mankind is the best among creations. And the greatest Prophet or Messenger Muhammad (PBUH). That is why it seems to me that the ultimate theory of science has come to us in the last age of creation. Which I am promoting to the world on Facebook. The guiding line for all human beings is Sars Cove Theory or Corona Theory, the opposite twin fields of the black hole. When everything was created from the black hole and is still going on from the beginning.

Civilizations have been destroyed many times in the past as is evident from the reading of the research papers provided by me.

Day and night black holes spin oppositely and produce rays of opposite charge. No other scientific reasoning was born outside of it and will never be. So the fundamental law, particle theory, space theory and life in any form of space in the present civilization is gone forever.

Understand the four directions of the magnetic field of night space. On the one hand is the world of electrified artificial light, on the other is the lack of plants that provide oxygen 24 hours a day. The inhabitants of the artificial world can see dark matter or dark space by turning on the lights at night.Check the atmosphere in space with the plants around you. Space-Anti-Space Matter Oxygen-Nitrogen Pairs Whether the opposite spin of a magnetic black hole can trap everything pairs. You can clearly understand that almost all plants give oxygen during the day. At night, they themselves absorb oxygen and release carbon. And the inhabitants of the artificial world are consuming oxygen and emitting carbon gas at will.

According to one of Einstein's fundamental theories, matter cannot be destroyed, only change of form. Corona light or covid-19 variant has consumed everything from this change of form. What is black hole? Where is it born, how does it work, because all the scientific theories of civilization are wrong. Protected by vaccines, fighting to survive by amputating various body parts. The false hope of living on another planet is based on false scientific theories.

How far does this artificial Earth smell of burnt carbon? Pairs of black holes roam the infinite space of twin universes along opposite tunnel paths of space.

What people see is anti-space. It is not possible to see space to space. One space in a black hole entangles the other space as it spins the other space in the opposite direction. Since each pair of opposite spins is present, constants appear. Whoever is reading my article is because two people see his anti-space as space and his space as anti-space.

Now when you are a resident of an artificial world everything you see is reversed as your anti-space becomes space. That is why you can see the natural environment of the world sitting in a university in the United States or Europe or from an artificial world lab. Like watching deer in the sky. Watching the living world in far space. Watching rivers flow between cracks in tectonic plates. Watching jelly fish while traveling in the ocean or watching a part of the natural world in the middle of the ocean. It should be remembered that carbon gas has been released in the areas from where these are seen and oxygen crisis has been created. The east-west couplet has no beginning and no end. It is difficult to say when this spin will suddenly stop and the artificial world will be swallowed by a black hole like a fire in a dragon fiction movie.

We are creatures under the reign of the Creator. Our creation has no meaning except as an expression of obedience to Him.

Observe the night to maintain our space. Keep the night as dark as possible. Prohibit the use of electric lights on moonlit nights. Go to rest in the dark night leaving the dark. And balance 24 hour oxygenated plants and daily oxygenated plants in equal numbers (number of leaves).Learn to create natural twin worlds. When your artificial double space becomes natural, the double world will increase in size. Their ionization area will increase in the Solar System - Ursha Major Little Deep System. Asteroid-Kuiper, with Kuiper-Asteroid that will work.


আল্লাহু আকবার। যেসব বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন শোনেনি কখনো কেউ

প্রাকৃতিক পৃথিবী বলতে বুঝায় দিবস ও রাত্রির চারটি করে দিকের আট টি ব্ল‍্যাক হোলের জোড়া রশ্মির পরস্পর বিপরীত স্পিন থেকে প্রাপ্ত চার্জ রশ্মির প্রবাহের মাধ‍্যমে বেঁচে থাকাকে বুঝায়। এর মধ‍্যে সকল জীব ও জড় তাদের এরকম জোড়ার বিপরীত থেকে চার্জ উৎপন্ন করে সার্ভাইভ করাকে বুঝায়।এর মাধ‍্যমে স্পেসের জোড়ার স্পিন আটকে থাকবে এবং খুলে যাবে।খুলে যাওয়া যুগল স্পেস পূর্ব-পশ্চিম যুগল এবং উত্তর-দক্ষিণ যুগল স্পিন শুরু করতে পারে আবার নাও পারে। না পারলে ব্ল‍্যাক হোলে বিলীন হয়। আর শুরু করলে থেকে যায়।

সৃষ্টির মধ‍্যে শ্রেষ্ঠ মানবজাতি। আর সর্বশ্রেষ্ঠ নবী বা রাসূল মোহাম্মদ (সা:)। এজন‍্যই আমার কাছে মনে হয়েছে বিজ্ঞানের পরম তত্ব সৃষ্টির শেষ যুগে এখন আমাদের নিকট এসে গেছে। যা আমি বিশ্ববাসীর নিকট ফেসবুকে প্রচার করছি। সকল মানব সন্তানের জন‍্য গাইড লাইন সার্স কোভ তত্ব বা করোনা তত্ব,ব্ল‍্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত টুইন ফিল্ড।যখন ব্ল‍্যাক হোল থেকে সব কিছুর সৃষ্টি হয়ে আদি থেকে এখনও চলমান রয়েছে।

অতীত যুগে বহুবার সভ‍্যতার ধ্বংস হয়েছে যেভাবে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে আমার দ্বারা প্রদত্ত গবেষণা লব্ধ পেপার্সের রিডিং এর মাধ‍্যমে।

দিবস এবং রাতের ব্ল‍্যাক হোল পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করছে এবং বিপরীত চার্জ রশ্মি তৈরি করছে। এর বাহিরে আর অন‍্য কোনো বিজ্ঞানের যুক্তির জন্ম হয়নি আর হবেও না। তাই বর্তমান সভ‍্যতার যে কোনো আকারের স্পেসের ক্ষেত্রে ফান্ডামেন্টাল ল,কণা তত্ব এবং স্পেস তত্ব,জী‍বতত্ব চিরতরে বিলুপ্ত হলো।

বুঝতেই পারছেন রাতের স্পেসের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের চারটি দিকের অবস্হা। একদিকে বিদ‍্যুতায়িত কৃত্রিম আলোর পৃথিবী, অন‍্য দিকে ২৪ ঘন্টা ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের অভাব। কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দারা রাতে আলো জ্বালিয়ে ডার্ক ম‍্যাটার বা ডার্ক স্পেস দেখতে পারছেন। আপনার চারিপাশে যে উদ্ভিদের পরিবেশ সেই স্পেসে বায়ুমন্ডলের অবস্হা নিরীক্ষা করে দেখুন। স্পেস-এন্টি স্পেস ম‍্যাটার অক্সিজেন-নাইট্রোজেন যুগল ম‍্যাগনেট ব্ল‍্যাক হোলের বিপরীত স্পিন সবকিছুর যুগলকে আটকে রাখতে পারছে কি না। পরিস্কার বুঝতে পারবেন প্রায় সব উদ্ভিদ দিনে অক্সিজেন দেয়।রাতে ওরা নিজেরাই অক্সিজেন শোষন করে কার্বন নি:সরন করছে। আর কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দারা অক্সিজেন খরচ করছে নিজেদের ইচ্ছামত আর কার্বন গ‍্যাস নি:সরন করছে।

আইনস্টাইনের এক মৌলিক তত্বের থিওরি অনুযায়ী কোনো পদার্থকে ধ্বংস করা যায় না শুধু রূপের বদল হয়। এই রূপের বদল হতে হতে করোনার আলো বা কোভিড-১৯ ভেরিয়েন্ট গ্রাস করে ফেলেছে সবকিছু।ব্ল‍্যাক হোল কি?এর জন্ম কোথায়, কিভাবে কাজ করে এসব তাদের নলেজের বাহিরে থাকায় সভ‍্যতার সব বিজ্ঞান তত্ব ভুলের উপর দাঁড়িয়ে গেছে। ভ‍্যাকসিন দিয়ে প্রতিরোধ করে,শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে ফেলে বেঁচে থাকার লড়াই করছে। অন‍্য গ্রহে বসবাসের ভুল আশায় ভুল বিজ্ঞান তত্ব নিয়ে বসে আছে।

এই যে কৃত্রিম পৃথিবী এর কার্বন পোড়া গন্ধ কতদূরে গিয়েছে?ব্ল‍্যাক হোলের যুগল স্পেসের পরস্পর বিপরীত সূরঙ্গ পথ বেয়ে যুগল মহাবিশ্বের অসীম স্পেসে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

মানুষ যা দেখে এন্টি স্পেস দেখে।স্পেস টু স্পেস দেখা সম্ভব নয়। ব্ল‍্যাক হোলের এক স্পেস অপর স্পেসকে বিপরীত স্পিনে ঘুরায় বলে পরস্পরকে আটকে রাখে।এজন‍্য বিপরীতকে দেখা যায়। যেহেতু প্রতিটির সাথে পরস্পর বিপরীতে যুগল স্পিন বর্তমান থাকে বলে স্হির দেখায়। যিনি পড়ছেন আমার আর্টিকেল তিনি যেহেতু দুজন তার এন্টি স্পেস দেখে স্পেস আর তার স্পেস দেখে এন্টি স্পেস।

এখন আপনি যখন কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দা তখন আপনার এন্টি স্পেস স্পেস হয়ে যাওয়ায় যা দেখছেন তার সবকিছু উল্টো হয়ে যায়। যে কারণে পৃথিবীর ন‍্যাচারাল পরিবেশ দেখতে পাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইউরোপের কোনো বিশ্ববিদ‍্যালয়ে বসে কিংবা কোনো কৃত্রিম পৃথিবীর ল‍্যাব থেকে। যেমন আকাশে হরিণ দেখছেন। দূর মহাকাশে জীবন্ত পৃথিবী দেখছেন। টেকটোনিক প্লেটের ফাটলের মধ‍্যে নদীর প্রবাহ দেখছেন। মহাসাগরে বেড়াতে গিয়ে জেলি ফিস কাছে দেখছেন কিংবা মহাসাগরের মধ‍্যে কোনো ন‍্যাচারাল পৃথিবীর পার্ট দেখছেন। মনে রাখতে হবে যেখান থেকে এসব দেখা যাচ্ছে সেসব এলাকায় কার্বন গ‍্যাস নি:সরন হয়ে অক্সিজেন সংকট তৈরি হয়ে গেছে। পূর্ব পশ্চিম যুগল শুরু ওয়া এবং শেষ হওয়া নেই। কোন সময় এই স্পিন হঠাৎ কৃত্রিম পৃথিবীকে ড্রাগন ফিকশন মুভির মতো ব্ল‍্যাক হোল গিলে খাবে বলা মুশকিল।

সৃষ্টি কর্তার রাজত্বে আমরা সৃষ্টি।তাঁর প্রতি আনুগত‍্য প্রকাশ ব‍্যতিত আমাদের সৃষ্টির কোনো অর্থ নেই।

সৃষ্টি কর্তার রাজত্বে আমরা সৃষ্টি। আমাদের স্পেসকে ঠিক রাখতে হলে রাতকে পর্যবেক্ষন করুন। রাতকে যতটা পারেন অন্ধকার রাখুন। চাঁদের রাতে বিদ‍্যুতের আলোর ব‍্যবহার নিষিদ্ধ করুন। অন্ধকার রাত্রিতে অবকাশে চলে যান অন্ধকার রেখে। আর ২৪ ঘন্টা অক্সিজেনের উদ্ভিদ এবং দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ সমান সমান সংখ‍্যায় (পাতার সংখ‍্যায়) ব‍্যালান্স করুন। ন‍‍্যাচারাল যুগল পৃথিবী তৈরি করতে শিখুন। আপনার কৃত্রিম যুগল স্পেস ন‍্যাচারাল হয়ে গেলে যুগল পৃথিবী আয়তনে বড় হবে। এদের আয়নাইজেশন এরিয়া সোলার সিস্টেম- উর্ষা মেজর লিটল ডিপ সিস্টেমে বৃদ্ধি করবে। এস্টরয়েড-কাইপার,কাইপার-এস্টরয়েড দিয়ে যা কার্যকর হবে।