Time travel cannot be done artificially. There is no speed of light
Time travel is never possible for humans. The time travel of Hazrat Muhammad (PBUH) was through God's special carrier. Light has no speed. This creates a pair of wavelengths in the medium of the wavy black hole. This black hole is like a doublet of DNA RNA. Elasticity exists every moment.
Time travel is never possible for humans. The time travel of Hazrat Muhammad (PBUH) was through God's special carrier. Light has no speed. This creates a pair of wavelengths in the medium of the wavy black hole. This black hole is like a doublet of DNA RNA. Elasticity exists every moment. Those who read my theory on Earth must have understood that since the sun rises at the dot point of mid-afternoon, the pole star and our earth are twin black holes. Since the existence of the planet is in the middle of this black hole, then you understand that the two worlds come together. How this happens will become clear today, Inshallah. Solar Earth's North Pole connects the Polar Earth's South. And the South Pole of the Solar Earth is lost to the North Pole of the Polar Earth. As if the two worlds were the thinnest slice of an east-west luminous charge waveless dot point. Four black hole funnels remain. Then the smallest slice of shadow but before the dot point such a black hole spreads its shadow over the world and every creation. The two Austachles and the two Udayachles correspond to the dot points of the Earth's East Polar West and the Earth West Polar East. Four black hole funnels remain, two north and two south. I talked about the outside of these centers. At the center, the black hole pairs with opposite waves.If the Earth is in the Solar Polar System, each planet is being ruled by its own Sun at the same time as the Earth in the pair of Saptarshi Mandals described earlier. Since the black hole inside each is connected to the sun outside on the opposite side and the opposite pair on the other side. And the other 7 planets are part of the earth. Note the article dated 31.08.2023. Meanwhile, the distance between the two worlds (Solar Earth and Polar Earth) in the Double Universe Theory is 447.6 light years, which is not true according to the speed of light. This 6 hour distance from the two Udayachal (two sun settings) or two Astachals (two sun settings) of the earth comes to the zero point. If the two earths travel a distance of 447.6 units in 6 hours through the black hole tunnel by the pair of oppositely spinning waves, the average speed per second is 653496 kph. From two sunrises to two sunsets, the speed of light passing through a black hole's opposite is never consistent. Creation can never artificially acquire knowledge of this place. Since the creation itself is made by the matter waves of the black hole. Due to the fundamental law of matter or particle theory, the scientific practice so far has been confusing. No one will ever imagine the speed of light and the calculation of light years. Our pair of Earth's oppositely charged black hole waves carry the distance between the north and south poles and the east and west poles along the solar polar axis. Here it is clearly understood that the black hole tunnel inside the outside of the charge wave is the key. The various fields of this dark part are flowing creating waves. Sometimes no place can flow with the same wave length. This momentary change is a factor in the black hole's inner and outer pairs crossing each other in opposite directions. Each pair at the point of the dot points is crossing each other with a black hole in the middle. During this transit, eight planets are quadruped at the midpoint point by the North-South couplet. And the two Udayachals and two Astachals are quadrupled in the east-west quadruped into eight planets. Since the solar polar system is inversely coupled with the radiation of our two Earths.
If the Earth is in the Solar Polar System, each planet is being ruled by its own Sun at the same time as the Earth in the pair of Saptarshi Mandals described earlier. Since the black hole inside each is connected to the sun outside on the opposite side and the opposite pair on the other side. And the other 7 planets are part of the earth. Each planet in the solar system, like Earth, is ruled by its own sun or black hole at the same time. Each of the planets (not the stars) in the previously described saptarshi mandal is completed by forming pairs separately. As each space is completed one inner black hole forms the sun in the opposite direction and the other is in opposite spin to the space. The remaining 7 planets in the solar system are part of Earth.
টাইম ট্রাভেল কৃত্রিমভাবে করা যায় না। আলোর গতিবেগ নেই
টাইম ট্রাভেল করা কখনো সম্ভব নয় মানুষের পক্ষে। হযরত মোহাম্মদ (সা:) এর যে টাইম ট্রাভেল হয়েছিলো তা স্রষ্টার বিশেষ বাহকের মাধ্যমে হয়েছিলো। আলোর কোনো গতিবেগ নেই। এটি তরঙ্গের যুগল দৈর্ঘ্য তৈরি করে তরঙ্গযুক্ত ব্ল্যাকহোলের মাধ্যমে। এই ব্ল্যাকহোল ডিএনএ আরএনএ এর যুগলের মতো। ইলাস্টিসিটি আছে প্রতিমুহুর্ত। পৃথিবীতে আমার মতবাদ যারা পড়ছেন তারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন সূর্য উদিত হওয়ার পর থেকে মধ্য দুপুরের ডট পয়েন্টে পোল স্টার এবং আমাদের পৃথিবী এই যুগল দুটির ব্ল্যাকহোল এক স্হানে অবস্হান করে। যেহেতু গ্রহের অস্তিত্ব এই ব্ল্যাকহোলের মধ্য থেকে।তাহলে বুঝতে পারছেন দুই পৃথিবী একস্হানে উপনীত হয়। এটি কিভাবে ঘটে তাও আজ পরিস্কার হবে ইনশাআল্লাহ। সোলার পৃথিবীর উত্তর পোল পোলার পৃথিবীর দক্ষিণকে সংযুক্ত করে। আর সোলার পৃথিবীর দক্ষিণ পোল পোলার পৃথিবীর উত্তর পোলে হারিয়ে যায়। যেনো দুই পৃথিবী একটি পূর্ব পশ্চিমের সবচেয়ে পাতলা স্লাইজ আলোকিত চার্জ তরঙ্গহীন ডট পয়েন্ট। চারটি ব্ল্যাকহোল ফানেল অবশিষ্ট রয়েছে তখনও। এরপর ক্ষুদ্রতম ছায়ার স্লাইস তবে ডট পয়েন্টের আগেও এরকম ব্ল্যাকহোল ছায়া বিস্তার করে পৃথিবীতে এবং প্রতিটি সৃষ্টিতে। দুই অস্তাচলে ও দুই উদয়াচলে পৃথিবীর পূর্ব পোলারের পশ্চিম ও পৃথিবীর পশ্চিম পোলারের পূর্বের সাথে ডট পয়েন্টে মিলে যায়। অবশিষ্ট থাকে দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণযুক্ত চারটি ব্ল্যাকহোল ফানেল। এসব কেন্দ্রের বাহিরের কথা বললাম। কেন্দ্রে ব্ল্যাকহোল যুগল পরস্পর বিপরীত তরঙ্গই থাকছে। সোলার পোলার সিস্টেমে পৃথিবী এরুপ হলে প্রতিটি গ্রহ তাদের সূর্য দ্বারা একইভাবে সপ্তর্ষী মন্ডলের যুগলের সাথে পূর্বে বর্ণিত যুগলে পৃথিবীর মতো একই সময়ে এভাবে পরিচালিত হচ্ছে। যেহেতু প্রত্যেকের ভিতরের ব্ল্যাকহোলই বিপরীত মোচরে বাহিরে সূর্য এবং অন্য দিকে বিপরীত জোড়া সংযুক্ত। আর অন্যান্য ৭ টি গ্রহ পৃথিবীর পার্ট। ৩১.০৮.২০২৩ তারিখের আর্টিকেল দ্রষ্টব্য। এদিকে যুগল ইউনিভার্স থিওরিতে দুই পৃথিবীর দূরত্ব (সোলার পৃথিবী ও পোলার পৃথিবী ) ৪৪৭.৬ আলোক বর্ষ যা আলোর গতিবেগ অনুযায়ী দূরত্বের মাপ সত্য নয়। পৃথিবীর দুই উদয় বা দুই অস্তাচল থেকে এই ৬ ঘন্টার দূরত্ব জিরো পয়েন্টে আসে। দুই পৃথিবী পরস্পর বিপরীত স্পিনিংয়ের তরঙ্গের যুগল দ্বারা ব্ল্যাকহোলের সূরঙ্গ পথে এই ৬ ঘন্টায় ৪৪৭.৬ ইউনিট দূরত্ব অতিক্রম করলে প্রতি সেকেন্ডে গড়ে গতিবেগ প্রাপ্ত ফলাফল দেয় ৬৫৩৪৯৬/সে হচ্ছে দুই পৃথিবীর পরস্পর এগিয়ে আসার গড় গতি। দুই সূর্যোদয় থেকে দুই সূর্যাস্হ পর্যন্ত আলোর সাথে ব্ল্যাকহোলের অপজিট ভেদ করে গতি কখনো সমন্বয় করা সম্ভব নয়। সৃষ্টি কখনো কৃত্রিমভাবে এই স্হানের জ্ঞান অর্জন করতে পারবে না। সৃষ্টি যেহেতু নিজেই ব্ল্যাকহোলের ম্যাটার তরঙ্গ দ্বারা তৈরি।পদার্থের ফান্ডামেন্টাল ল বা পার্টিকেল তত্বের কারণে এতদিনের বিজ্ঞান চর্চা গোঁজামিল ছিলো। কখনো আলোর গতিবেগ এবং আলোক বর্ষের হিসাব কেউ আর কল্পনাও করবেন না। আমাদের যুগল পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত চার্জের ব্ল্যাকহোল তরঙ্গ সোলার পোলার মিলে উত্তর দক্ষিণ মেরুর দূরত্ব ও পূর্ব পশ্চিম মেরুর দূরত্ব বহন করছে। এখানে বিষয়টি স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে চার্জের যে তরঙ্গ এর ভিতরে বাহিরে যে ব্ল্যাক হোল সূরঙ্গ এটিই মূখ্য। এই অন্ধকার অংশের বিভিন্ন ফিল্ড তরঙ্গ তৈরি করে প্রবাহিত হচ্ছে। কখনো কোনো স্হানে একই তরঙ্গ দৈর্ঘ্য নিয়ে প্রবাহিত হতে পারে না। এই যে প্রতিমুহুর্তের পরিবর্তন তা ব্ল্যাকহোলের ভিতর এবং বাহিরের যুগল পরস্পর বিপরীতভাবে নিজেদের মধ্যদিয়ে অতিক্রম করে চলে যাওয়াই ফ্যাক্টর। ডট পয়েন্টের বিন্দুতে প্রত্যেক জোড়া তাদের প্রত্যেককে মাঝ বরাবর ব্ল্যাকহোল দিয়ে অতিক্রম করছে। এই অতিক্রমকালে আট গ্রহ মধ্যাহ্নর ডট পয়েন্টে চার হয় উত্তর দক্ষিণ যুগল দ্বারা ।আর দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলে পূর্ব পশ্চিম চার হয় আট গ্রহে। সোলার পোলার সিস্টেমই যেহেতু আমাদের দুই পৃথিবীর রেডিয়েশনের সাথে বিপরীতভাবে যুগল বন্দী। পৃথিবীর মতো সোলার সিস্টেমের প্রতিটি গ্রহ তার নিজস্ব সূর্য বা ব্ল্যাকহোল দ্বারা শাসিত হচ্ছে একই সময়ে। পূর্বে বর্ণিত সপ্তর্ষি মন্ডলের প্রত্যেকটি গ্রহগুলো (তারা নয়) পৃথকভাবে জোড়া তৈরি করে সম্পন্ন হচ্ছে। যেহেতু প্রতিটি স্পেস সম্পন্ন হয় একটির ভিতরের ব্ল্যাক হোল বিপরীত দিকে সূর্য তৈরি করে এবং অপরটি থাকে স্পেসের বিপরীতে পরস্পর বিপরীত স্পিনে। সোলার সিস্টেমে বাকি ৭টি গ্রহ পৃথিবীর অংশ।