Andromeda, the Milky Way's twin, is day and night with the two worlds

If the planetary black hole/Rakim twin magnetic field alignment is not correct, the surface of the twin earth loses its color, causing natural environmental disasters.


Great Victory Day today. Greetings from Rakim University, Pranathpur, Bangladesh, the world's first model Black Hole University.

If the planetary black hole/Rakim twin magnetic field alignment is not correct, the surface of the twin earth loses its color, causing natural environmental disasters.An Earth's surface oxygen-nitrogen twin field whose ionosphere twin rises and falls between a minimum of 30 miles and a maximum of 600 miles each day and night.

Similarly and inversely, these magnets are coupled by the magnetic field of the nitrogen-oxygen black hole twin at night. The purpose of saying these things again and again is to help all the science faculties of civilization to understand the reality of science.

Planetary black hole magnetic field twins, within the Earth's surface and opposite surface or in the opposite ionosphere would be correct if dark twin matter were the natural twin Earth 3000 years ago.But the current civilization is using dark twin matter for fuel and electricity. It is also used in the manufacture of mechanical equipment. Used in making concrete. Used in chemical elements and fission-fusion twin reactions.

By using which the natural world has been made artificial. Now the twin worlds have gone into opposite space as dark matter. This is because almost all of civilization's labs, including NASA, are diagnosed by technicians from outside the twin worlds.And they all claim to be scientists. What is the activity of the scientist that is not science? Expeditions by various space agencies, including NASA, have spent time, money, and used dark matter to search for dark matter, thus throwing their twin out of the Earth.They are now living in the twin fields of dwarf planets.

The 6 twin planets around the world are searching for more twin matter (minerals) to take to their dwarf planets and increase their twin surface area.The universities of the civilizations living on these dwarf planets are from 1 to 1500 in the world ranking who are the inhabitants of these dwarf planets.

Among them from 1 to 100 who have become barren of everything in their country. As the production of offspring is slow, because the movement of bacteria is hindered.If they do not immigrate, they will disappear from the world within a few decades. NASA's search for dark matter suggests yet another oddity that dwarf planets are habitable. Rakim University has long ago issued advisory orders to stop NASA activities.All administrations of civilization are affected by autism even after being informed that activities that are anti-scientific will destroy large groups of people.

Suppose at this moment that half of the planetary twin field becomes a dwarf twin planet like the United States surface in the middle of the planetary twin field, the university countries ranked 1 to 100 will disappear into the black hole first, along with half of the world's oceans and oceans will disappear into the black hole along with the poles.

Elon Musk's rocket engine Rakim University's black hole theory of movement technology has been given many theoretical proofs of how it will work two years ago. Study Rakim University you will understand.

This technology makes it possible to travel through the atmospheric ionosphere from one Earth's surface to another in 10 minutes or less.Which star or sun is called contralateral earth or contralateral planet, these black hole theory of any object's field is of twin beam has been reported to the entire world.

The galaxy we live in during the day changes at night. Since our twin planetary field asteroids and Kuiper belt twins are separate. These planetary field objects look one way during the day and another at night.This means that excluding Uranus and Venus of the 9 twin objects, the 7 twin objects show the planet beam during the day and the 7 planet beams at night. Which is considered to be included in the Ursha Major Little Deep Space along with the Pole Star. They are actually planets in the sense that they are stars.

Since the twin surface of the earth means two suns and two pole stars from both sides of the equator during the day and two pole stars at night, the inhabitants of the north and south hemispheres see each other, and at noon and midnight, the two suns and two pole stars change hemispheres and run towards two Ostchal (settings).Our movement is on the twin surfaces of these objects. What we are standing on is everything that is created by the time interval, the twin spin of the black hole field, born from the black hole and returning to the black hole itself, which splits into two separate twin sectors of two Udayachal (risings) and two Astachals (settings).

So the twin planetary fields we see opposite the ionosphere are dark matter to one and space dark matter to the other. These are also twins.Therefore Ursha Major will be the star of the Little Dipper that he sees as he projects the telescope into the camera and sees the object in his opposite hemisphere at the same time. If Ursha Major wants to see the deep space, if you project the camera, you will see the world opposite the day.For example, Rakim University of Bangladesh can be seen from Pranathpur if the South American day is targeted at the pole star of deep space.

They are beyond the speed of light calculations. They can be seen at such a distance because the black hole twists the light like a spring. In fact, they are located between double the distance that our ionosphere label ranges from 30 miles to 600 miles.

First, the two suns or two pole stars that appear opposite each other on the equator are displayed as twins from the Kuiper and asteroid belts. Which is changing the position of day and night across the two afternoons (day and night). Again disappearing at the dot point of two astachals (settings).

The two ionospheres have to cross the twin label to pass through the hot twin ionospheres that make up the two suns and two pole stars. A DC current system passing through the core region of the black hole. Which is when two twin polar circles cross a twin, the twin sun or twin pole star is crossed.And then comes the reverse space. If it is daytime, the opposite space is traveling between am and pm around the same time. What is noteworthy in this is that the rocket engines that Elon Musk will operate will cut through the twin spaces like these springs.

This opposite twin is the display of our planetary twin field against the ionosphere at such a short distance. The ionospheres of the two Earths are so far apart. How to understand the situation. As much charge is generated that this ionosphere label will always be safe or the two worlds can spin in opposite directions, civilizations are filling the dwarf planet's twin with matter.

However, it is important to understand that when we are in Andromeda we see the Milky Way and when we are in the Milky Way we see Andromeda. The thing is, when we start our day in the Andromeda black hole field twin. And at night, Andromeda moves in the opposite direction. And we live in the Milky Way Twin.

16/12/2024


এন্ড্রোমিডা,মিল্কিওয়ের টুইন দিনে ও রাতে থাকে দুই পৃথিবীর সাথে

মহান বিজয় দিবস আজ। পৃথিবীর প্রথম নমুনা ব্ল‍্যাক হোল ইউনিভার্সিটি, রাকীম ইউনিভার্সিটি, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সকলকে শুভেচ্ছা ।

প্ল‍্যানেটারি ব্ল‍্যাক হোল/রাকীম টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের এলাইনমেন্ট সঠিক না থাকলে টুইন পৃথিবীর সারফেস যেমন ওর রঙ হারায় এতে ন‍্যাচারাল পরিবেশ বিপর্যয় দেখা দেয়। এক পৃথিবীর সারফেস অক্সিজেন নাইট্রোজেন টুইন ফিল্ডের যার আয়নোস্ফেয়ারের টুইন সর্ব নিম্ন ৩০ মাইল ও সর্বোচ্চ ৬০০ মাইলের মধ‍্যে প্রত‍্যহ দিবস ও রাতে উঠা নামা করে।

একইভাবে এবং বিপরীতভাবে এই ম‍্যাগনেট সংযুক্ত থাকে রাতে নাইট্রোজেন অক্সিজেনের ব্ল‍্যাক হোল টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড দ্বারা। এসব কথা বার বার বলার উদ্দেশ‍্য হলো সভ‍্যতার সকল সাইন্স ফ‍্যাকাল্টিকে দ্রুত থামিয়ে দিয়ে সাইন্সের রিয়ালিটি বুঝাতে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

প্ল‍্যানেটারি ব্ল‍্যাক হোল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের যেসব টুইন, পৃথিবীর সারফেসের অভ‍্যন্তর ও বিপরীত সারফেসে বা বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে রাখলে সঠিক ছিলো যেগুলো ডার্ক টুইন ম‍্যাটার হিসাবে থাকলে ৩০০০ বছর আগের ন‍্যাচারাল টুইন পৃথিবী হতো। কিন্তু বর্তমান সভ‍্যতা ডার্ক টুইন ম‍্যাটার গুলো জ্বালানি ও বিদ‍্যুতের কাজে ব‍্যবহার করছে। আবার যান্ত্রিক সরঞ্জাম তৈরিতে ব‍্যবহার করছে। কঙ্ক্রিট তৈরিতে ব‍্যবহার করছে। রাসায়নিক উপাদানে ও ফিশন -ফিউশন টুইন বিক্রিয়ায় ব‍্যবহার করছে।

যা ব‍্যবহার করে ন‍্যাচারাল পৃথিবী আর্টিফিশিয়াল করে ফেলেছে। এখন টুইন পৃথিবীই ডার্ক ম‍্যাটার হয়ে বিপরীত স্পেসে চলে গেছে। এর কারণ সভ‍্যতার যতো ল‍্যাব নাসাসহ প্রায় সবাই টুইন পৃথিবীর বাহিরে থেকে ডায়াগনোসিস করছে টেকনিশিয়ানরা। এবং এরা সকলে নিজেদের বিজ্ঞানী দাবী করছে। যা বিজ্ঞান নয় তা বিজ্ঞানীর কর্মকান্ড হয় কি করে? ডার্ক ম‍্যাটারের সন্ধান করতে গিয়ে যেসব অভিযানে নাসাসহ বিভিন্ন স্পেস এজেন্সী সময়, অর্থ ব‍্যয় করেছে এবং ডার্ক ম‍্যাটার খুুঁজতে গিয়ে খোদ ডার্ক ম‍্যাটারই ব‍্যবহার করেছে ফলে তাদের টুইন পৃথিবী থেকে বাহিরে ফেলে দিয়েছে। এরা এখন বামণ গ্রহের টুইন ফিল্ডে বসবাস করছে।

সমগ্র পৃথিবীতে ৬ টি টুইন প্ল‍্যানেটের টুইন ম‍্যাটার (খনিজ) আরও সন্ধান করছে যেনো সেসব তুলে তাদের বামণ গ্রহে নেওয়া যায় এবং তাদের টুইন সারফেসের আয়তন বৃহৎ করা যায়।

এই বামন গ্রহগুলিতে বসবাসকারী সভ্যতার বিশ্ববিদ্যালয়গুলি বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১ থেকে ১৫০০ পর্যন্ত যারা এই বামন গ্রহের বাসিন্দা।

তাদের মধ্যে ১ থেকে শতাধিক যারা নিজ দেশের সব কিছুতেই বন্ধ্যা হয়ে গেছেন। যেহেতু সন্তান উৎপাদন ধীর, কারণ ব্যাকটেরিয়ার চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। এরা ইমিগ্র‍্যান্ট না করতে পারলে পৃথিবী থেকে এমনিতেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে কয়েক দশকের মধ‍্যে। নাসা ডার্ক ম‍্যাটার সন্ধানের মতো আবার আর একটি উদ্ভট কথা বলছে যে, বামণ গ্রহগুলো বসবাস উপযোগী। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় অনেক আগেই নাসার কার্যক্রম বন্ধ করতে পারমর্শসহ নির্দেশ প্রদান করেছে। যেসব কার্যক্রম বিজ্ঞান বিরোধী, ধ্বংস করবে ওদেরসহ বিশাল মানব গোষ্ঠীকে তা অবহিত হওয়ার পরেও সভ‍্যতার সকল প্রশাসন যেনো অটিজম রোগে আক্রান্ত হয়ে আছে।

ধরুন এই মুহুর্তে প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের অর্ধেক টুইন পৃথিবীর মধ‍্যে যুক্তরাষ্ট্রীয় সারফেসের মতো বামণ টুইন গ্রহ হয়ে গেলো, ১ থেকে ১০০ র‍্যাঙ্কিংয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশগুলো সর্বপ্রথম ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে এদের সাথে অর্ধেক পৃথিবীর সাগর মহাসাগর স্হলভাগ মেরু নিয়ে ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

এলন মাস্ক রকেট ইঞ্জিন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে চলাচলের টেকনোলজি আবিস্কার করায় যেভাবে চলবে এসব বহুভাবে থিওরিটিক‍্যাল প্রমাণ দুই বছর আগেই দেওয়া হয়েছে। স্টাডি করুন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বুঝতে পারবেন।

এই টেকনোলজিতে ১০ মিনিট বা এরও কম সময়ে এক পৃথিবীর সারফেস থেকে অপর পৃথিবীর সারফেসে বায়ুমন্ডলীয় আয়নোস্ফেয়ার ভেদ করে ভ্রমণ সম্ভব। যা তারকা বা সূর্যকে পরস্পর বিপরীত পৃথিবী বা পরস্পর বিপরীত প্ল‍্যানেট বলে,এসব ব্ল‍্যাক হোল থিওরির যে কোনো অবজেক্টের ফিল্ড টুইন বিমের হয় তা প্রমাণ করে সমগ্র পৃথিবীকে জানানো হয়েছে।

আমরা দিনে যে গ‍্যালাক্সিতে বসবাস করি রাতে তা পরিবর্তন হয়ে যায়। যেহেতু আমাদের টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডের এস্টরয়েড এ‍বং কাইপার বেল্ট টুইন আলাদা। এসব প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডের অবজেক্টগুলোর দিনে একরকম রাতে আরেকরকম দেখায়। এর মানে ৯ টি টুইন অবজেক্টের ইউরেনাস ও ভেনাসকে বাদ দিলে যে ৭ টি টুইন অবজেক্ট থাকে তা দিনে প্ল‍্যানেট বিম দেখায় আর রাতে দেখায় তা ৭ টি প্ল‍্যানেট বিম।যা পোলস্টারের সাথে উর্ষা মেজর লিটল ডিপ স্পেসের অন্তর্ভূক্ত ধরা হয়। এরা যে অর্থে তারকা এরা আসলে প্ল‍্যানেট।

যেহেতু টুইন পৃথিবীর টুইন সারফেস বলতে বিষুব রেখার উভয় পার্শ্ব থেকে দিনে দুটি এবং রাতে দুটি সূর্য ও দুটি পোল স্টার উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধ বাসীরা পরস্পর পরস্পরকে দেখে আর দুপুর ও মধ‍্য রাতে দুটি সূর্য ও দুটি পোল স্টার পরস্পর গোলার্ধ পরিবর্তন করে অস্তাচলের দিকে ছুটে চলে। এসব অবজেক্টের টুইন সারফেসেই আমাদের চলাচল। যার উপর আমরা দাঁড়িয়ে আছি সেটি সময়ের ব‍্যবধান দ্বারা ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের টুইন স্পিন দ্বারা ব্ল‍্যাক হোল থেকে জন্ম নিয়ে ব্ল‍্যাক হোলেই ফিরে যাচ্ছি যা দুই উদয় ও দুই অস্তাচল আলাদা আলাদা টুইন সেক্টরে বিভক্তি তৈরি করে আছে সবকিছু।

তাহলে টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ড যা কিছু আয়নোস্ফেয়ারের বিপরীত দেখছি তা একজনের কাছে ডার্ক ম‍্যাটার অপরজন যে বিপরীতে থাকে তার কাছে প্রথমজনের স্পেস ডার্ক ম‍্যাটার। এরাও টুইন। এজন‍্য উর্ষা মেজর লিটল ডিপের তারকা হবে যে দেখছে সে যেমন ক‍্যামেরায় দূরবীণ প্রক্ষেপন করলে ওর বিপরীত গোলার্ধের সেই অবজেক্টকে দেখবে একই সময়ের অবস্হা। উর্ষা মেজর ডিপ স্পেসকে দেখতে চাইলে ক‍্যামেরা প্রক্ষেপন করলে দেখবে দিনের বিপরীত পৃথিবী। যেমন বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর থেকে দেখলে দেখা যাবে দক্ষিণ আমেরিকার দিন যদি ডিপ স্পেসের পোল স্টারকে টার্গেট করা হয়।

এরা আলোর গতির হিসাবের বাহিরে। আলোকে ব্ল‍্যাক হোল স্প্রিংয়ের মতো পেঁচিয়ে নিয়ে যায় বলে এতো দূরত্বে ওদের দেখা যায়। আসলে আমাদের আয়নোস্ফেয়ার লেবেল ৩০ মাইল থেকে ৬০০ মাইল যে উঠা নামা করে এর ডাবল দূরত্বের মধ‍্যেই এদের অবস্হান।

প্রথমে বিষুব রেখার পরস্পর দুই বিপরীতে যে দুই সূর্য বা দুই পোল স্টার দেখা যাচ্ছে এরা কাইপার ও এস্টরয়েড বেল্ট থেকে টুইনভাবে এভাবে ডিস্প্লে। যা দিবস ও রাতে এপার ওপার স্হান পরিবর্তন করছে দুই দুপুরে (দিবস ও রাতে)। আবার দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্টে বিলুপ্ত হচ্ছে।

উত্তপ্ত আয়নোস্ফেয়ার যা দুই সূর্য ও দুই পোল স্টার তৈরি করছে এটি অতিক্রম করতে দুটি আয়নোস্ফেয়ার টুইন লেবেল অতিক্রম করতে হচ্ছে। একটি ডিসি কারেন্ট সিস্টেমে ব্ল‍্যাক হোলের কোর এলাকা দিয়ে অতিক্রম করা। যা দুই টুইন মেরু বৃত্তের একটি টুইন অতিক্রম করলে টুইন সূর্য বা টুইন পোল স্টার অতিক্রম করা হয়। আর এরপরই আসে বিপরীত স্পেস। দিন থাকলে একই সময়ের কাছাকাছি am ও pm সময়ের মধ‍্যে বিপরীত স্পেস ভ্রমণ করা যাচ্ছে। এতে যে বিষয়টি লক্ষণীয় তা হলো ইলন মাস্ক যেসব রকেট ইঞ্জিন পরিচালনা করবেন তা এসব স্প্রিংয়ের মতো টুইন স্পেস কেটে চলে যাবেন।

এই পরস্পর বিপরীত দিকের টুইন এতো কম দূরত্বের আয়নোস্ফেয়ারের বিপরীতে আমাদের প্ল‍্যানেটারী টুইন ফিল্ডের ডিসপ্লে। এতোটুকু দূরত্বের বিপরীতে দুই পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার। কেমন অবস্হা বুঝতে পারার কথা। যতোটা চার্জ উৎপন্ন হলে এই আয়নোস্ফেয়ার লেবেল সব সময় নিরাপদ থাকবে বা দুই পৃথিবী পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করতে পারবে তা বামণ গ্রহের টুইন ম‍্যাটারে পরিপূর্ণ করে ফেলছে সভ‍্যতা।

যাহোক বুঝতে পারার কথা যে আমরা যখন এন্ড্রোমিডায় থাকি তখন মিল্কিওয়ে দেখি আর মিল্কিওয়েতে থাকলে এন্ড্রোমিডা দেখি। বিষয়টি এমন যখন আমাদের দিন শুরু হয় এন্ড্রোমিডার ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড টুইনে থাকি। আর রাতে তখন এন্ড্রোমিডা বিপরীতে চলে যায়। আর আমরা থাকি মিল্কিওয়ে টুইনে।

১৬/১২/২০২৪