Light concentration fluctuates in pairs, similar to a hazak lamp. This drives black hole engines.
Explore the black hole twin field theory. a seven-level universe with central twin black holes. Modern civilization faces crises due to cosmic forces, while quantum labs fail to replicate these effects.
Learn black hole twin field theory friends. And look at the world of black hole field. On one side, the black hole field of three twin worlds, on the other side, the anti field of three twin worlds, with twin black holes in the center. How beautiful and perfectly circular is this seven-level twin universe. If someone didn't make it like that, we got proof that it wasn't made.
Because we have done a lot of science for a long time and created the world of modern words and got into trouble. Disease is coming. Habitat is freezing cold and record hot. Food production is limited. Species are becoming extinct. Many piles of destruction are coming out. Reverse space looks terrible. Wanting to do everything faster, we create energy but the work is not progressing.There is a terrible fire. Volcanoes are crashing down on civilization. Rivers are drying up. Polar ice is melting and coming out into space opposite the Earth. The mountain ice has melted and is still going; opposite space has come out and is still coming.Civilization is watching the opposite sky deer in the sky! Because we are all objects of two opposite skies. And I'm floating. We can see the earth in a telescope standing on the ground or on a mountain as far as we can see with the naked eye, then as if the sky has fallen and it is not possible to see. This is a small part of the field of vision that our eyes will see, which is normal.But if an object 5000 kilometers away comes in front of the eye or binoculars, it is never normal because light never travels straight. The twisted spin of the black hole creates matter. This means that opposite space is coming. Always in opposite space alpha gamma radiation. which aims to straighten the black hole tunnel and pump the laser beam.
Carbon dioxide is coming out of the South Pole as if it were a flat earth, which is splitting and spreading. One side of the space is filled with acid and the opposite side is filled with salty water. Which causes the Pacific Atlantic to split into two waters near Alaska. It is spread in two spaces of the atmosphere. But carbon-dioxide can no longer split into carbon-oxygen at the South Pole even after the carbon-dioxide split. Sodium salt is added in fusion and weak acid in fission.
See how friends are orbiting the dual fields of the dual black holes of the dual universe. They are each pair from the smallest to larger and the largest, with separate magnets of the opposite environment, and are locked in pairs in the opposite spinning of the opposite magnet, creating new magnets while spinning, increasing the light of the hazak lamp and decreasing again. Some are growing less. Some are only increasing. Some are decreasing.Those whose spaces appear to be the same have day and night spinning periods of thousands of years or hundreds of millions of years, etc.
A quantum field lab will never blow a gentle breeze. Nor can the tide show in the sea. To do this, fix the sun, fix the moon and model the world in a quantum machine in Switzerland, France. A 27 km circular pipe built by 10,000 miseducated humans destroying quantum field machines would swallow Switzerland and France in less than a nanosecond.
When the black hole pair expands from the east-west, west-east pair, it is operated in one direction to increase the light of the hazak lamp, the black hole ray pair increases like a bubble in soapy water, and the magnetic field increases in four directions, which is called the day. . On the opposite side, dusk descends from the shadow of darkness into pitch black darkness in a similar but opposite spinning couplet.Light concentration increases until the noon dot point. Then to the west one side of the earth moves, which is actually going from south to north. In the Holy Qur'an, Allah says, O Prophet Muhammad, "If you look at those boys on the mountain of Kahaf, you will see the sun moving from the south to the north."
হ্যাজাক ল্যাম্পের মতো আলোর কনসেন্ট্রেশন বাড়ানো-কমানো হচ্ছে সবকিছুর যুগলে। ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন এভাবে ড্রাইভ করে
ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি শিখুন বন্ধুরা।আর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের দুনিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখুন একদিকে তিনটি যুগল দুনিয়ার ব্ল্যাক হোল ফিল্ড অপরদিকে বিপরীতভাবে তিনটি যুগল দুনিয়ার এন্টি ফিল্ড মাঝে রয়েছে যুগল ব্ল্যাক হোল কেন্দ্রীয়ভাবে।এই সাত স্তরের যুগল মহাবিশ্ব কেমন সুন্দর এবং নিঁখুতভাবে পরিক্রমণশীল। কেউ এভাবে তৈরি না করলে এমনি এমনি যে এটি তৈরি হয়নি তার প্রমাণ আমরা পেয়ে গেছি।
কেননা আমরা এতোদিন বিজ্ঞান নিয়ে বহু চর্চা করে আধুনিক শব্দের দুনিয়া তৈরি করে বিপাকে পরে গেছি। রোগ ধেয়ে আসছে। বসবাসের স্হান হীমশীতল হচ্ছে আবার রেকর্ড উত্তপ্ত হচ্ছে। খাদ্য উৎপাদন সীমিত হচ্ছে।স্পেসিস বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। বহু ধ্বংস স্তুপ বেড়িয়ে আসছে। বিপরীত স্পেস ভয়ানকভাবে দেখা যাচ্ছে। সবকিছু দ্রুত করতে চাচ্ছি আমরা ইনার্জি তৈরি করে অথচ কাজ এগিয়ে যাচ্ছে না। ভয়াবহ দাবানল হচ্ছে। আগ্নেয়গিরি সভ্যতার উপরে আছড়ে পরছে।নদীর পানি শুকিয়ে যাচ্ছে।মেরুর বরফ গলে পৃথিবীর বিপরীত স্পেস বেড়িয়ে আসছে। পাহাড়ের বরফ গলে গেছে এবং এখনও যাচ্ছে বিপরীত স্পেস বেড়িয়ে এসেছে এবং এখনও আসতেই আছে। আকাশে বিপরীত আকাশের হরিণ দেখছে সভ্যতা?কেননা আমরা সবাই দুই বিপরীত আকাশের বস্তু। এবং ভেসে আছি। আমরা পৃথিবীর সমতলে কিংবা পাহাড়ে দাঁড়িয়ে টেলিস্কোপে পৃথিবী দেখতে পারবো খালি চোখে দেখার মতো যতোদূর দৃষ্টি যায় তারপর যেনো আকাশ নেমে গেছে আর দেখা সম্ভব নয়।এটি সামান্য একটি দৃষ্টিসীমানার অংশ আমাদের চোখে পরবে যা স্বাভাবিক। কিন্তু তখন যদি ৫০০০ কিলোমিটার দূরের বস্তু চোখের সামনে কিংবা বাইনোকুলারে এসে পরে তা কখনো স্বাভাবিক নয়।কেননা আলো কখনো সোজা চলে না। বাঁকিয়ে দিয়ে বস্তু তৈরি করেছে ব্ল্যাক হোলের যুগল স্পিন। এর দ্বারা বোঝা যাচ্ছে বিপরীত স্পেস এসে পরছে। সবসময় বিপরীত স্পেস আলফা গামা তেজস্ক্রিয়তায় থাকে। যা ব্ল্যাক হোল সূরঙ্গকে সোজা করতে চাচ্ছে এবং লেজার রশ্মি পাম্প করতে চাচ্ছে।
দক্ষিণ মেরু দিয়ে যেনো এক পৃথিবী সমান যেনো কার্বন ডাইঅক্সাইড বেড়িয়ে আসছে যা স্প্লিটিং হয়ে ছড়িয়ে যাচ্ছে। একদিকের স্পেসকে করছে এসিড বিপরীত দিককে করছে লবনাক্ত পানি। যা আলাস্কার কাছাকাছি দিয়ে প্রশান্ত আটলান্টিককে দুই পানির বিভক্তির কারণ। ও বায়ুমন্ডলের দুই স্পেসে ছড়িয়ে আছে। কিন্তু কার্বন-ডাইঅক্সাইড কার্বন অক্সিজেনে আর বিভক্ত হতে পারছে না দক্ষিণ মেরুতে কার্বন-ডাইঅক্সাইড স্প্লিট হওয়ার পরেও। ফিউশনে যুক্ত হচ্ছে সোডিয়ামের লবন আর ফিশনে দূর্বল এসিড।
চেয়ে দেখুন বন্ধুরা যুগল মহাবিশ্বের যুগল ব্ল্যাক হোলের যুগল ফিল্ডগুলো কিরূপে পরিক্রমণ করছে। তারা প্রতিটি জোড়া হয়ে ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তর ও বৃহত্তম হয়ে পরস্পর বিপরীতের আলাদা আলাদা ম্যাগনেটের সাথে ঐ পরিবেশের বিপরিত ম্যাগনেটের বিপরীত স্পিনিংয়ে যুগল বন্দী হয়ে স্পিন করার সময় নতুন করে ম্যাগনেট সৃষ্টি করে হ্যাজাক ল্যাম্পের আলো বৃদ্ধি করে আবার কমে যাচ্ছে। কেউবা কমে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আবার কেউ শুধু বৃদ্ধিতেই আছে।কেউ কমতেই আছে। যাদের স্পেস একই রকম দেখা যাচ্ছে তাদের দিবস ও রাতের স্পিনিংয়ের দৈর্ঘ্যের সময়কাল কয়েক হাজার বছর কিংবা কয়েক লাখ বছর ইত্যাদি।
কোয়ান্টাম ফিল্ড ল্যাব কখনো মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত করতে পারবে না। কিংবা সাগরে জোয়ার ভাটা দেখাতে পারবে না। এটি করতে সূর্যকে ফিক্সট করে, চাঁদকে ফিক্সট করে এক পৃথিবীর সুইজারল্যান্ড ফ্রান্সের কোয়ান্টাম মেশিনে বসিয়ে মডেল করে দেখাক। কোয়ান্টাম ফিল্ড মেশিন স্হাপনকারী ১০০০০ হাজার ভুল শিক্ষার মানুষগোলোর দ্বারা নির্মিত ২৭ কিলোমিটার গোলাকার পাইপ সুইজারল্যান্ড ফ্রান্সকে গিলে খাবে এক ন্যানো সেকেন্ডেরও কম সময়ে।
ব্ল্যাক হোল যুগল পূর্ব-পশ্চিম,পশ্চিম-পূর্ব যুগল থেকে যখন বেড় হয় তখন একদিকে হ্যাজাক ল্যাম্পের আলো বৃদ্ধি করতে যেরকম ওকে অপারেট করতে হয় ব্ল্যাক হোল রশ্মি যুগল তেমনভাবে সাবানের পানিতে বাবল সৃষ্টির মতো বৃদ্ধি হয়ে ম্যাগনেটিক ফিল্ড চারটি দিকের যুগল হয়ে বৃদ্ধি পেতে যাকে দিবসের দিকে। বিপরীত দিকে অন্ধকারের ছায়া থেকে সন্ধ্যা নেমে নিকষ কালো অন্ধকারে পতিত হয় একইভাবে কিন্তু বিপরীত স্পিনিং যুগলে। আলোর কনসেন্ট্রেশন বেড়েই চলে দুপুরের ডট পয়েন্ট পর্যন্ত। এরপর পশ্চিমে একদিকের পৃথিবী চলে যায় যা প্রকৃতভাবে যাচ্ছে দক্ষিণ থেকে উত্তরে । পবিত্র আল কোরআনে আল্লাহ বলেন হে রাসূল মোহাম্মদ " তুমি যদি কাহাফের ঐ বালকদের পাহাড়ে উঁকি দিয়ে দেখতে তাহলে দেখতে পেতে সূর্য দক্ষিণ দিক দিয়ে উত্তরে হেলে পরছে।"