Kuiper-Asteroid and it's Twin Polar Black Holes are embedded in the Milky Way and Andromeda.
Twin worlds, Earth's poles and their opposites spin in black hole fields, influencing day-night cycles. Asteroid and Kuiper belts reflect this duality. With limited ionosphere, artificial and natural Earth differ profoundly.
How about twin worlds? One earth's north-south pole, the other earth's south-north pole are mutually oppositely connected in the opposite spin direction of the black hole. In the planetary system, a day for an asteroid belt black hole is equal to 6 months for a Kuiper belt black hole at the same time. Because six months of the year, the Arctic region of the North Pole is night, while the Antarctic region is six months of day.
Conversely, when the Earth's twin changes belts or the magnetic fields of the six planets move Venus and Uranus along with their anti-fields, the day begins in the Arctic region and sets six months later. Or the south-north pole moves to Rakim or black hole ie six months of day in the north and night in the antartic region.
This day is called South Pole and night is called North Pole. They now see Earth creating day and night in the same region in the Andromeda and Milky Way planetary systems. Then the asteroid belt is also a twin and the Kuiper belt is also a twin. Due to the huge amount of black hole twin field charge generated by our nuclear beam twin reactors they are doing one day in a year and at the same time they are going in opposite direction for a year and night.
Can you tell if the tectonic plates of the earth need to increase to the extent that the artificial and natural earth will be different? The maximum ionosphere we are creating is 600 miles above us. That means we cannot create matter outside of this ionosphere with the knowledge of current technology. Because there is no definition of science here. Tectonic plates are also not below 600 miles. We still don't know how many miles deep the hole is. The artificial winding of the black hole twin engines of the artificial Earth, which was in a condition to wind the spring of the previous day's clocks, will suddenly open. The creation disappears when it is uncharged. This is the black hole. From here, when the field is created, creation twins are created where the black hole's twin is repulsively embedded.
কাইপার-এস্টরয়েড, এস্টরয়েড-কাইপার টুইন মেরুর ব্ল্যাক হোল টুইন বেল্ট। এরা মিল্কিওয়ে ও এন্ড্রোমিডার টুইনে গেঁথে গেছে
টুইন পৃথিবী কিভাবে? এক পৃথিবী উত্তর-দক্ষিণ মেরু, অপর পৃথিবী দক্ষিণ-উত্তর মেরু পরস্পর বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোলের বিপরীত স্পিন ডাইরেকশনে কানেক্টেড। প্ল্যানেটারী সিস্টেমে এস্টরয়েড বেল্টের ব্ল্যাক হোলের একদিন কাইপার বেল্ট ব্ল্যাক হোলের একই সময়ে এক রাত সমান ৬ মাস। কেননা বছরের ছয় মাস উত্তর মেরুর আর্কটিক অঞ্চল রাত একই সময়ে এন্টার্কটিক অঞ্চলে ছয় মাস দিন।
আবার বিপরীত ভাবে পৃথিবীর টুইন যখন বেল্ট পরিবর্তন করে বা ছয়টি প্ল্যানেটের ম্যাগনেটিক ফিল্ড শুক্র ও ইউরেনাসকে দুদিক দিয়ে ওদের এন্টি ফিল্ড নিয়ে সাথে করে নিয়ে যায় তখন আর্কটিক অঞ্চলে দিন শুরু হয় আর ছয় মাস পর অস্তমিত হয় ওর বিপরীত। বা দক্ষিণ-উত্তর মেরু রাকীম-এ বা ব্ল্যাক হোলে চলে যায় অর্থাৎ উত্তরে ছয় মাস দিন এবং এন্টাকর্টিক অঞ্চলে রাত থাকে।
এই দিবসকে দক্ষিণ মেরু এবং রাতকে উত্তর মেরু বলে। এরা এখন দেখুন একই অঞ্চলে প্ল্যানেটারী সিস্টেমে এন্ড্রোমিডা ও মিল্কিওয়েতে এভাবে দিবস ও রাত তৈরি করছে পৃথিবী। তাহলে এস্টরয়েড বেল্টও টুইন এবং কাইপার বেল্টও টুইন। আমাদের পরমাণু বিমের টুইন রিয়াক্টর থেকে যে বিপুল পরিমাণ ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডের চার্জ তৈরি সাপেক্ষে ওরা এক বছরে এক দিন করছে এবং একই সময় বিপরীতভাবে এক বছর রাত বিপরীতভাবে পরিক্রমা করছে।
পৃথিবীর টেকটোনিক প্লেটের ফাটল কতোটা বৃদ্ধির প্রয়োজন হলে কৃত্রিম ও ন্যাচারাল পৃথিবী আলাদা হবে বলতে পারেন? আমাদের উপরে সর্বোচ্চ আয়নোস্ফেয়ার ৬০০ মাইল আমরা তৈরি করছি।অর্থাৎ এই আয়নোস্ফেয়ারের বাহিরে আমরা ম্যাটার তৈরির সামর্থ নেই বর্তমান প্রযুক্তির জ্ঞানে। কেননা এখানে সাইন্সের সংজ্ঞা নেই। টেকটোনিক প্লেটও ৬০০ মাইলের নীচে নেই। কতো মাইল মাটির গভীরে ফাঁক হয়েছে এখনও আমরা জানি না। আগের দিনের ঘড়ির সময় চালু রাখার মতো স্প্রিংয়ে দম দেওয়ার মতো অবস্হায় থাকা কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল টুইন ইঞ্জিনের কৃত্রিমভাবে প্যাঁচানো এই দম হঠাৎ খুলে যাবে। সৃষ্টি চার্জ হীন হলে অদৃশ্য হয়ে যায়। এটিই ব্ল্যাক হোল। এখান থেকে ফিল্ড তৈরি হলে সৃষ্টির টুইন তৈরি হয়ে থাকে যেখানে ব্ল্যাক হোলের টুইন পরস্পর বিপরীতভাবে গেঁথে দেওয়া হয়।