Juboraj's Theory
The Holy Quran is an infallible document for the welfare of all humanity. The black hole theory has proven the residence of cave dwellers in Rakim.
Allah is such a creator when it is seen in the present civilization that no science and technology has been created in the world. No one had a theory. By convention, theory based on relatively good equations and hypotheses is recognized as science. Commercial organizations have been created by applying technology with reference to these conventional theories.
These commercial companies have created radioactive black hole fields where people who are riding in vehicles at short intervals can see the Covid 19 positive activity on their bodies. Its theory was discovered by a data science analyst at a non-profit educational institution in Bangladesh and is being broadcast from a laboratory called the World Research Laboratory. Feedback You will understand how the creator loves his creation by reading the science articles here. Facebook stories reveal detailed absolute science theories. Everyday research provides precise scientific analysis and solutions to new data happening in two spaces across the globe. The world's universities have been looking forward to black holes and dark matter, spending billions and billions of dollars to find out this secret of the universe, but they have not been able to find anything.
Frustrated by the lack of international recognition, I wonder if there is something wrong with my theory and analysis? How is the teaching of God's grace wrong? Just then I wanted to adopt a strategy to escape from Dajjwal's fitnah. I am thinking of deleting the first ten lines of Surah Kahaf. I see in verse 9 that Allah says 'Do you think that the inhabitants of the cave and Rakim were a wonder for all My verses?....'
Then I thought in my heart about the science and theory of many unknown subjects of the Holy Qur'an in my writings. Can mankind know what is in the words of Rakim? O Allah, I am writing down what you are telling me and spreading it to your servants.
Thinking like this, I realized that he had not unnecessarily taught me about the twin fields of black holes for two years, which I have shared for everyone.This Rak'im is nothing but the meeting place of Mashreek and Maghrib. Or where the two spaces of the black hole, the voracious and the voracious, meet. The doors of preparation for the beginning of creation and the end of space at the smallest point of time where.Time cannot be turned back. Thus the black hole twin field theory is not considered to be internationalized by the current civilization. Because after doing the data science analysis of all the things discovered by the current civilization, the black hole theory has been proved by Rakim Shabad in a few discussions. This proves that the theories discovered by this non-profit educational center are recognized by God Himself.
যুবরাজের মতবাদ
পবিত্র আল কোরআন নির্ভূল ডকুমেন্ট সমগ্র মানবজাতির কল্যানের জন্য। ব্ল্যাক হোল থিওরী গুহাবাসীদের রাকীমে বসবাসকে প্রমাণ করেছে।
আল্লাহ এমন একজন স্রষ্টা যখন বর্তমান সভ্যতায় দেখা যাচ্ছে কোনো বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিই তৈরি হয়নি পৃথিবীতে বিষয়টি এমন। কারো থিওরি ছিলো না। কনভেশন করে তুলনামূলকভাবে ভালো ইকুয়েশন ও উপস্হাপনাকে ধারনার ভিত্তিতে থিওরিকে বিজ্ঞান হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এসব কনভেনশনাল থিওরির রেফারেন্স দিয়ে প্রযুক্তি প্রয়োগ করে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়েছে।
এসব বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান তেজস্ক্রীয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে ফেলেছে যারা যেখানে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে যানবাহনে চড়ে যাচ্ছে কোভিড ১৯ পজিটিভ এক্টিভিটি দেখতে পাচ্ছে তাদের শরীরে। এর থিওরিও বাংলাদেশের একটি নন প্রফিট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ডাটা সাইন্স এনালিস্টের মাধ্যমে বিশ্ব গবেষণাগার নামক ল্যাবরেটরী থেকে সম্প্রচারিত হচ্ছে। স্রষ্টা তাঁর সৃষ্টিকে কিরকম ভালোবাসেন এখানকার বিজ্ঞান বিষয়ের লেখা পড়লে বুঝতে পারবেন। ফেসবুকের গল্পে বিস্তারিত পরম বিজ্ঞান তত্ব প্রকাশ করা হয়েছে।প্রতিদিনের গবেষণায় সমগ্র পৃথিবীর দুই স্পেসে ঘটে যাওয়া নতুন নতুন তথ্য উপাত্তের নিঁখুত বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ এবং সমাধান দেওয়া হয়েছে। যে ব্ল্যাক হোল ও ডার্ক ম্যাটার নিয়ে পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয় সমুহ উন্মুখ হয়েছিলো, বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে সৃষ্টি জগতের এই রহস্য জানতে শতাব্দী কাল অতিবাহিত করেছে কিন্তু এর কোনো কিছুই রপ্ত করতে পারেনি।
সেই কাজ সকল ডাটা সাইন্স তল্লাসী করে বিশ্লেষনের মাধ্যমে মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহে যুগল ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।এসব ম্যাগনেটের মাধ্যমে সকল স্তরের ফিল্ড তৈরি করে বিশ্লেষন করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি না পাওয়ায় হতাশ হয়েছি এ ভেবে যে আমার থিওরি ও বিশ্লেষনের মধ্যে কোনো ভুল হয়েছে কি? মহান স্রষ্টার অনুগ্রহের শিক্ষা কিভাবে ভুল হয়? ঠিক তখনই আমার ইচ্ছা হচ্ছিলো দাজ্জ্বালের ফিতনা থেকে রক্ষা পাবার কৌশল অবলম্বন করা। সূরা কাহাফের প্রথম দশ লাইন মূখস্হ করবো ভাবছি । ৯ নং আয়াতে দেখছি আল্লাহ বলেন ' তুমি কি মনে কর যে গুহার ও রাকীমের অধিবাসীরা ছিলো আমার আয়াত সমুহের জন্য এক বিস্ময়?.... '
তখন আমি মনে মনে চিন্তা করলাম পবিত্র আল কোরআনের অনেক অজানা বিষয়ের বিজ্ঞান, থিওরি হয়েছে আমার লেখায়। এই রাকীম শব্দের মধ্যে কি আছে এসব কি মানবজাতি জানতে পারবে ? হে আল্লাহ আপনিতো যা জানিয়ে দিচ্ছেন তা লিখে সাথে সাথে আপনার বান্দাদের উদ্দেশ্যে প্রচার করে দিচ্ছি।
এরকম ভাবতে ভাবতে বুঝতে পারলাম তাহলে তিনি দু বছর যাবত আমাকে দিয়ে ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ড সম্পর্কে অযথায় শেখাননি যা সকলের উদ্দেশ্যে শেয়ার করেছি। এই রাকীম আর কিছুই নয় মাশরীক এবং মাগরিব যেখানে মিলিত হচ্ছে তা । বা উদয়াস্ত ও অস্তউদয় মিলিত হচ্ছে ব্ল্যাক হোলের দুই স্পেসের যেখানে। সৃষ্টি শুরু হওয়ার প্রস্তুতির দরজা এবং স্পেসের শেষ হয়েছে সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম সময় বিন্দুতে যেখানে। সময়কে ঘুরানো যায় না আর। এভাবে বর্তমান সভ্যতার দ্বারা আন্তর্জাতিকীকরণের তোয়াক্কা করছে না এই ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি। কেননা বর্তমান সভ্যতার আবিস্কৃত সকল বিষয়ের ডাটা সাইন্স এনালাইসিস করে দেওয়ার পর ব্ল্যাক হোল থিওরিকে রাকীমশব্দ দ্বারা প্রমাণ করা হয়েছে কয়েকটি আলোচনায়। এর দ্বারা প্রমাণিত হয় স্বয়ং স্রষ্টার স্বীকৃতি আছে এই নন প্রফিট শিক্ষা কেন্দ্রের দ্বারা আবিস্কৃত থিওরিগুলোর।