Famous celebrities have made negative comments about science because science is undefined
Isaac Asimov’s disillusionment with science is explored through a radical black hole theory involving twin universes and cosmic interactions, challenging established scientific views and redefining creation.
Isaac Asimov is called the father of robotics technology. One of his quotes below is attached to the Facebook photo associated with the article. I'm starting to write the article in light of how an online science institute has shown this Russian-born US citizen's latest disillusionment with science.
When Science is Absolute Truth. So, I now have to study the science of black hole theory and learn how the double universes are opposite each other’s dark matter. Whatever matter is, its anti-matter is dark matter. When antimatter becomes matter, matter becomes antimatter. When they spark off oppositely charged black hole spins and illuminate each other, we understand that there is a twin object of creation here.
This is because each object is stuck together with the opposite spin of the black hole, creating different layers and simultaneously contracting and expanding in a certain pattern, creating twin opposite rays of the object's twin as the raw material for creating the object. This raw material can be endless if the definition of science is known. And undefined science is bound to surrender.
Since the creation of science as a single creation does not meet the definition, everyone internationally has created a single answer to the solution of science, which is not science, and thus the current civilization has moved towards its ultimate end. There is a creator of all creation. This too has been denied by some human civilizations that have surrendered to science.
In order to apply the absolute theory of science, the complete data proved by the lab of Rakim University has been inserted in Juboraj's doctrine written for three and a half years. The animal world, including human beings, and plant life will grow on Earth by increasing the twin space of Earth in a certain order. For this, you need to know about science. It proves the absolute truth. For centuries, civilizations have been experimenting with camera eyes on black holes. This black hole theory was discovered by an insignificant follower of Islam in Bangladesh, who has been searching for God since childhood. And he got Him by applying the definition of science. All creation twinned and proved real evidence through his story, including evidence of dark matter objects.
Covid-19 showed the magnetic field alignment of viruses and germs in twin field theory. Accuracy test normal abnormal correlates with survival. And if the virus positive metal charge of all sciences including chemistry, physics (covid field) is the black hole field, the magnetic field of the black hole on the other side is non-metal. An excess of either of these two causes serious impact on the environment. The sum of these dysfunctioning magnetic fields shifts the artificial Earth's twin volume dangerously 64 degrees from the volume magnet of the natural twin Earth's black hole twin field. From each of the natural 12 hands of the clock to the 12 hands of the artificial Earth, the anti-spin of the black hole can move by an average of only 26 degrees. Then all the clock hands will meet in one clock. This creates a charge that causes the black hole field to slow the spin of the field or Venus to collide with Uranus. After the artificial Earth becomes uncharged, the black hole will lose its spin. And all the matter will be torn apart into fabrics, gaseous space, reddened in the initial stage of the black hole and lost or disappeared from creation to the black hole.
বিজ্ঞান সংজ্ঞাহীন ছিলো বলে নামকরা সেলিব্রিটিদের বিজ্ঞান সম্পর্কে দায়সারা মন্তব্য এসেছে
রোবটিক্স প্রযুক্তির ফাদার বলা হয় আইসাক আসিমভকে। তার একটি নিম্নোক্ত উক্তি আর্টিকেলের সাথে ফেসবুক ফটো সংযুক্তিতে দেওয়া আছে। রাশিয়ান বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের এই নাগরিকের সবশেষে হতাশ বিজ্ঞান বিষয়ের ধারনার উক্তিকে একটি অনলাইন সাইন্স ইনস্টিটিউট যেভাবে দেখিয়েছে তার প্রেক্ষিতে আর্টিকেল লেখা শুরু করছি এখন।
সাইন্স যখন পরম সত্য। এজন্য আপনাকে, আমাকে এখন স্টাডি করতে হবে ব্ল্যাক হোল থিওরির বিজ্ঞান এবং শিখতে হবে কিভাবে ডাবল ইউনিভার্স পরস্পর বিপরীতভাবে একটি অপরটির ডার্ক ম্যাটার হয়ে আছে। যাহাই ম্যাটার তার এন্টি ম্যাটার ডার্ক ম্যাটার হচ্ছে। এন্টি ম্যাটার যখন ম্যাটার হচ্ছে তখন ম্যাটার হয়ে যায় এন্টি ম্যাটার। এরা পরস্পর বিপরীত চার্জের ব্ল্যাক হোল স্পিনে স্পার্ক করে একে অপরকে আলোকিত করলে আমরা বুঝতে পারি সৃষ্টির একটি টুইন অবজেক্ট এখানে আছে।
এই যে প্রতিটি অবজেক্ট ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিন দিয়ে একে অপরের সাথে আটকে থেকে বিভিন্ন লেয়ার তৈরি করছে এবং একই সাথে সংকোচিত, সম্প্রসারিত করছে একটি নির্দিষ্ট নিয়মে, এতে অবজেক্টের টুইনের টুইন বিপরীত রশ্মি তৈরি করতে হচ্ছে অবজেক্ট তৈরির কাঁচা মাল হিসাবে। এই কাঁচামাল অফুরন্ত হতে পারে যদি বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জানা থাকে। আর সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞান স্যারেন্ডার করতে বাধ্য।
সিঙ্গেল হিসাবে যে কোনো সৃষ্টিকে দেখে বিজ্ঞান বিষয় তৈরি হওয়াতে সংজ্ঞা মিলেনা বলে সবাই মিলে আন্তর্জাতিকভাবে বিজ্ঞানের সমাধানের একেকটি উত্তর তৈরি করা হয়েছে যা বিজ্ঞান নয় এবং এভাবেই বর্তমান সভ্যতা তার চূড়ান্ত পরিণতির দিকে এগিয়ে গেছে। সব সৃষ্টির একজন স্রষ্টা আছেন। এটিকেও অস্বীকার করা হয়েছে সাইন্সের এই স্যারেন্ডার করা কিছু মানব সভ্যতার দ্বারা।
সাইন্সের পরম থিওরি এপ্লাই করতে হলে সম্পূর্ণ তথ্য রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবের প্রমাণিত দলিল এই সাড়ে তিনবছরের লেখা যুবরাজের মতবাদে সন্নিবেশন করা হয়েছে । পৃথিবীতে মানুষসহ প্রাণী জগত, উদ্ভিদ জগত বাড়বে, পৃথিবীর টুইন স্পেস নির্দিষ্ট নিয়মে বৃদ্ধি করার মাধ্যমে। এজন্য বিজ্ঞান সম্পর্কে জানতে হবে। এটি পরম সত্যকে প্রমাণ করে। ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে ক্যামেরার চোখে কয়েক যুগ ধরে চেষ্টা চালিয়েছে সভ্যতা। এই ব্ল্যাক হোলের থিওরিই আবিস্কার করে ফেলেছে বাংলাদেশের একজন ইসলাম ধর্মের নগণ্য অনুসারী। যে ছোটবেলা থেকে স্রষ্টাকে খুঁজে বেড়িয়েছে। আর তাঁকে পেয়ে গেছে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা প্রয়োগ করে। ডার্ক ম্যাটার অবজেক্টের প্রমাণসহ সব সৃষ্টি টুইন এবং বাস্তব প্রমাণ দিয়েছে তার গল্পের মাধ্যমে। কোভিড-১৯ টুইন ফিল্ড থিওরিতে ভাইরাস ও জীবাণুর ম্যাগনেটিক ফিল্ড এলাইনমেন্ট দেখিয়েছে। যার একুইরিসি টেস্ট স্বাভাবিক অস্বাভাবিকের সাথে জীবণ টিকে থাকার সম্পর্ক রয়েছে। আর রসায়ন, ফিজিক্সসহ সব সাইন্সের (কোভিড ফিল্ডের) ভাইরাস পজিটিভ ধাতব চার্জের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড হলে অপর প্রান্ত ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড হয় অধাতব। এই দুইটির যেকোনোটির আধিক্যই পরিবেশের উপর মারাত্মক প্রভাব সৃষ্টি করে। এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডের যোগফল কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন আয়তন ন্যাচারাল টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের আয়তনিক ম্যাগনেট থেকে বিপদজনকভাবে ৬৪ ডিগ্রি স্হানান্তরিত হয়ে গেছে। ঘড়ির ন্যাচারাল ১২ টি কাঁটার প্রত্যেকটি থেকে কৃত্রিম পৃথিবীর ১২ টি কাঁটা ব্ল্যাক হোলের এন্টি স্পিন গড়ে আর মাত্র ২৬ ডিগ্রি যেতে পারবে। তাহলে সব কাঁটা এক জায়গায় মিলিত হবে একটি ঘড়িতে। এতে চার্জ তৈরি করে যে ফিল্ড সেই ফিল্ড স্পিন করা প্রায় থেমে দিবে বা শুক্র ইউরেনাসের সাথে মিলিত হবে। কৃত্রিম পৃথিবী চার্জহীন হয়ে পরে ব্ল্যাক হোলের স্পিন হারিয়ে ফেলবে। আর সব ম্যাটার খুলে খুলে লাল হয়ে সৃষ্টি থেকে ব্ল্যাক হোলে হারিয়ে যাবে বা অদৃশ্য হয়ে যাবে।