NASA doesn't see the opposite of NASA. Earth sees NASA as an asteroid.
NASA explores a radioactive black hole realm where Earth's atmosphere is alien, and oxygen must be artificially created. This artificial Earth, formed from Earth's matter, faces oxygen depletion challenges due to radioactive fields and potential natural disasters
NASA has entered the world of a radioactive black hole where none but a few inhabitants of Earth exist. The outer atmosphere is not Earth's atmosphere. A black hole field is a mini world of radioactive radiation where oxygen has to be produced. It resides in the Kerman line of the mild ionosphere as opposed to the Earth's ionosphere. An asteroid or metallic matter will be the opposite distance away from the stratosphere.Since NASA is in Earth's dark matter space or anti space. This position is NASA's position between the two black hole fields on Earth that the Karman line must have its opposite Karman line dark matter opposite NASA. We will see it as an asteroid in fixed space.This asteroid is an Earth Cancer. Because the amount of oxygen that NASA is producing is burning the oxygen produced by the Earth through this asteroid. Do those involved with this nebulous space science have the power to do anything about the destruction of human civilization?
Now suppose that NASA created an artificial Earth with a volume equal to one half of the Earth's twin field by taking matter from Earth. Then an asteroid with the same sounding crust as this asteroid will be formed in the anti-Karman line of the Earth. Where on Earth will he sit and the source of Earth's oxygen production should be given to NASA from the natural Earth.Then one half of our Earth's two Earths' oxygen sources will become metallic in contrast. One half of this black hole will either lose spin or the two opposing magnets will become metallic and lose their charge and collapse into the black hole. In fact, it is not possible to see that scene of creation. As the surrounding Covid-19 radioactive field area becomes more concentrated, the increase in natural disasters that we have been talking about for three years is on the way.In fact, this is what most of the world's civilizations have done. A city of skyscrapers is a large asteroid that, like NASA, is depleting oxygen from the Earth's atmosphere. These cities are made of extraterrestrial matter and run through the radioactive gentle fields of black holes. The city is also becoming like NASA, think that you cannot live without artificial movement. Who will create artificial earth charge? All technology science like NASA will cease to exist without just defining science.
One thing is clear, the satellites orbiting outside the thermosphere are creating a negative charge for the earth. But the non-metallic charge is many substances except oxygen and nitrogen. These are also changing the matter of planet Earth. It would not have happened if the oxygen field had been expanded. This is why I am saying that if human civilization is to survive, the situation of the world should be handled even if the lock down system that was in operation during the panic of the covid-19 pandemic situation was going on.Limit all technologies related to power generation. Produce faster in a 24-hour oxygenated plant environment. Each government has to coordinate the plants even if they acquire land in their respective countries. Plants should be arranged from the high ground or from the mountains to the mouth of the river along the sea.That is, these plants must be balanced in all places where mankind lives. If the field day of oxygen increases to two Earths per day, there will be fresh water on the surface. These will go from the high plains to the sea ocean. Urban civilization must be discouraged.
It is not so easy to make these plants. This requires at least five years of 24 hours of oxygen each to give the plants time to grow. During the day oxygen must be reduced from the plant environment if necessary. Again these plants are consuming the surface water. The same goes for any electrified technology. So is the city (Big Asteroid). Therefore, official people should be reduced to protect the country and protect their own civilization. If education is the backbone of the nation, then why will that education destroy civilization?
Allah is among the creations. He is the Most Merciful. He showed the way. That's why Rakim University is working as a non-profit institution for the entire human civilization in the field theory of the word Rakim in the Holy Qur'an. Human children of the entire world are students of this university. That's why I am also a student. Never a teacher.
নাসার বিপরীত নাসা দেখে না। পৃথিবী নাসাকে দেখে গ্রহাণু হিসাবে।
নাসা এমন একটি তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোলের জগতে প্রবেশ করেছে যেখানে পৃথিবীর কয়েকজন বাসিন্দা ছাড়া আর কেউ নেই। বাহিরের পরিবেশ পৃথিবীর বায়ুমন্ডল নয়। ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশনের একটি মিনি জগত।যেখানে অক্সিজেন উৎপাদন করে থাকতে হচ্ছে। ও পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের বিপরীতে মৃদু আয়নোস্ফেয়ারের কারমান লাইনে বসবাস করছে। স্ট্রাটোসফেয়ার থেকে যতো দূরে তার ঠিক ততটা বিপরীত দূরে একটি এস্টরয়েড বা ধাতব ম্যাটার থাকবে। যেহেতু নাসা আছে পৃথিবীর ডার্ক ম্যাটার স্পেসে বা এন্টি স্পেসে। এই স্হানটি পৃথিবীর দুই ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের মধ্যে নাসার অবস্হান যে কারমান লাইনে ওর বিপরীত কারমান লাইন ডার্ক ম্যাটার নাসার বিপরীত বাস্তব থাকতে হবে। আমরা ওকে এস্টরয়েড হিসাবে ফিক্স্ট স্পেসে দেখতে পাবো। এই এস্টরয়েডটি একটি পৃথিবীর ক্যান্সার। কেননা নাসা যে পরিমাণ অক্সিজেন তৈরি করছে তা এই এস্টরয়েডের মাধ্যমে পৃথিবীর উৎপাদিত অক্সিজেন পুড়ে ফেলছে। এই সংজ্ঞাহীন স্পেস সাইন্সের সাথে যারা যুক্ত আছেন তারা মানব সভ্যতা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার বিরুদ্ধে কিছু করার ক্ষমতা রাখেন?
নাসার বিপরীত রূপ এই এস্টরয়েড। নাসা কখনো এই এস্টরয়েড ছঁতে পারবে না। আর এই এস্টরয়েডকে বোম্বিং করলে নাসা হারিয়ে যাবে কারমান লাইন থেকে।এই হলো ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি।
এখন ধরুন নাসা পৃথিবীর টুইন ফিল্ডের এক অর্ধেকের সমান আয়তনের কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করলো এভাবে পৃথিবী থেকে ম্যাটার নিয়ে গিয়ে। তাহলে এই এস্টরয়েডের সমান ধ্বনাত্বক এস্টরয়েড পৃথিবীর এন্টি কারমান লাইনে তৈরি হবে। পৃথিবীতে জায়গা কোথায় সে বসবে আর পৃথিবীর অক্সিজেন উৎপাদনের সোর্স ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে ঐ কৃত্রিম নাসাকে দিতে হবে। তখন আমাদের দুই পৃথিবীর অক্সিজেনের সোর্স এক অর্ধেক টুইন বিপরীতভাবে মেটালিক হয়ে যাবে। এই এক অর্ধেক ব্ল্যাক হোলের স্পিন হারাবে বা দুই বিপরীত ম্যাগনেট মেটালিক হয়ে চার্জ হারিয়ে চাপা পরে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে। আসলে ঐ দৃশ্যটি দেখা সম্ভব নয় সৃষ্টির। চারিদিকে কোভিড-১৯ তেজস্ক্রিয় ফিল্ড এলাকা আরও কনসেন্ট্রেটেড মাত্রায় যাওয়ায় প্রাকৃতিক দূর্যোগ বেড়ে যাওয়া যা তিন বছর আগে থেকে বলে আসছি তা ক্রমাবনির দিকে চলে যাচ্ছে। আসলে এটিই করে ফেলেছে পৃথিবীর অধিকাংশ সভ্যতা। একেকটি গগনচুম্বি অট্টালিকার শহর একেকটি বৃহৎ এস্টরয়েড যে নাসার মতো অক্সিজেন শেষ করে দিচ্ছে পৃথিবীর পরিবেশ থেকে।অন্য গ্রহের ম্যাটার এনে শহর তৈরি করে এসব শহর ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় মৃদু ফিল্ডের মধ্য দিয়ে চলছে। শহরও হয়ে যাচ্ছে নাসার মতো ভেবে দেখুন কৃত্রিমভাবে চলা ছাড়া বাঁচতে পারছেন না। কৃত্রিম পৃথিবীর চার্জ কে তৈরি করে দেবে? নাসার মতো সকল প্রযুক্তির বিজ্ঞান শুধু বিজ্ঞানের সংজ্ঞা না জানায় বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
একটি বিষয় পরিস্কার, থার্মোস্ফিয়ারের বাহিরে যে স্যাটেলাইট গুলো ঘুরছে এসব পৃথিবীর জন্য নেগেটিভ চার্জ তৈরি করছে।কিন্তু অধাতব চার্জতো অক্সিজেন নাইট্রোজেন ছাড়া অনেক পদার্থ। এগুলোও পৃথিবীর গ্রহের ম্যাটার পরিবর্তন করে দিচ্ছে। অক্সিজেনের ফিল্ড সম্প্রসারিত হলে তা হতো না। এজন্যই বলছি মানব সভ্যতাকে বাঁচতে হলে কোভিড-১৯ পেনডেমিক সিসুয়েশনের আতঙ্ক চলাকালে যে লক ডাউন সিস্টেম চালু ছিলো সেরকম করে হলেও পৃথিবীর পরিস্হিতি সামাল দিতে হবে। বিদ্যুত উৎপাদনের সাথে সম্পৃক্ত সকল প্রযুক্তি সীমিত করে ফেলুন। চব্বিশ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ পরিবেশে দ্রুত উৎপাদন করুন। প্রতিটি সরকারকে তাদের নিজ নিজ দেশের জমি অধিগ্রহন করে হলেও উদ্ভিদের সমন্বয় করতে হবে। উঁচু ভূমি থেকে বা পাহাড় থেকে শুরু করে সাগর তীরবর্তী নদীর মোহনা পর্যন্ত উদ্ভিদের বিন্যাস করতে হবে। অর্থাৎ এসব উদ্ভিদ মানবজাতির বসবাসের সকল স্হানে ব্যালান্স করতে হবে। অক্সিজেনের ফিল্ড দিবস রাতের দুই পৃথিবীতে বাড়লে সারফেসে সুপেয় পানি থাকবে। এসব উঁচু থেকে সমতল বেয়ে চলে যাবে সাগর মহাসাগরে। শহুরে সভ্যতাকে নিরুৎসাহিত করতে হবে।
এসব উদ্ভিদ তৈরি করা এতো সহজ নয়। এর জন্য কমপক্ষে পাঁচ বছর একেকটি ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদকে বড় হওয়ার সময় দিতে হবে। দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ প্রয়োজনে পরিবেশ থেকে কমিয়ে ফেলতে হবে। আবার এসব উদ্ভিদ সারফেসের পানি খেয়ে ফেলছে। আবার বিদ্যুতায়িত যে কোনো প্রযুক্তিও তাই। শহরও তাই (বিগ এস্টরয়েড )। এজন্য অফিসিয়াল লোকজন কমিয়ে দেশ রক্ষায় তথা নিজেদের সভ্যতাকে রক্ষা করতে হবে। শিক্ষা যদি হয় জাতির মেরুদন্ড।তাহলে সেই শিক্ষা কেনো সভ্যতা ধ্বংস করবে?
সৃষ্টির মাঝে আল্লাহ। তিনি পরম দয়ালু। তিনি পথ দেখিয়েছেন। এজন্যই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় পবিত্র আল কোরআনের রাকীম শব্দের অর্থ ব্ল্যাক হোলের ফিল্ড থিওরিতে সমগ্র মানব সভ্যতার জন্য নন প্রফিট প্রতিষ্টান হিসাবে কাজ করছে। সমগ্র পৃথিবীর মানব সন্তান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। এজন্য আমিও ছাত্র। কখনো শিক্ষক নই।