Dr Zafar Iqbal is burning his books
The famous and well-known physicist of Bangladesh is burning his books. I don't know why he is burning these things. He holds a PhD from the University of Washington and was a teaching scientist at the University of California. More American rankings have taught at such universities. He was recently a professor at Shahjalal University of Technology and Science, Bangladesh.
Rakim University Speech
The famous and well-known physicist of Bangladesh is burning his books. I don't know why he is burning these things. He holds a PhD from the University of Washington and was a teaching scientist at the University of California. More American rankings have taught at such universities. He was recently a professor at Shahjalal University of Technology and Science, Bangladesh.
He is burning his written books. Which is now viral on social media. I saw this in google online magazine now and know about the social media response. I am sharing what I wrote in the feedback of that magazine for my followers who are all over the world. These go through my Facebook, my special sample Rakim University website and my X link.
What I wrote in the magazine;
I don't know why this sir is burning his books. But he may know about my scientific theories through social media.
All the faculties of science discovered by me in all the universities of the world, including every university in Bangladesh, have gone to the new theory. The theories of all the faculties of science have been abolished. If he knows such news, then maybe.
Because if Hawking, Einstein, Max Planck were alive, they too would have burned their writings. Every science has a fundamental law, the basis of which is that everything is single. Which my lab proved twin. And everything you touch or look at is not single but double. Dark matter is real here. Then Mr. Jafar Iqbal Sir what will he do with these books. Their lessons will create garbage. To test this truth, see what happened to the ranking of universities in the United States.
How long will artificial civilizations such as theirs and the European civilization survive. These have been reported. NASA has already started planning to destroy the ISS station. My lab's research papers have been sent all over the world. I have been doing this campaign for almost four years for the benefit of social media. This lab of mine has now been launched as a center for obtaining theory as samples under the name of Rakim University.For which no one has been allowed to make any payment. Available only on its website, Facebook, and X. Read the new theory. And keep civilization alive. Apart from that, Europe, North America and other artificial civilizations like them will disappear.
ডক্টর জাফর ইকবাল তাঁর বই পুড়ে ফেলছেন
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পিচ
বাংলাদেশের সুনামধন্য ও সর্বজনবিদিত পদার্থ বিজ্ঞানী তাঁর বই পুড়িয়ে ফেলছেন। আমি জানি না কেনো তিনি এসব পুড়ছেন। তিনি ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি নিয়েছেন আর ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটিতে সাইন্টিস্ট হিসাবে শিক্ষকতা করতেন। আরও আমেরিকান র্যাঙ্কিং এমন ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেছেন। সর্বশেষ বাংলাদেশের শাহজালাল প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোফেসর ছিলেন।
তাঁর লেখা বই তিনি পুড়িয়ে ফেলছেন। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এখন। এবিষয়ে গুগল অন লাইন পত্রিকায় দেখলাম এখন এবং সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানলাম।ঐ পত্রিকার ফিডব্যাকে আমি যা লিখলাম তা আমার ফলোয়ার সমগ্র পৃথিবীতে যারা আছেন তাদের উদ্দেশ্যে শেয়ার করছি। এসব চলে যায় আমার ফেসবুক,আমার বিশেষ নমুনাস্বরূপ রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও আমার X লিঙ্কের মাধ্যমে।
ম্যাগাজিনটিতে যা লিখেছি ;
এই স্যার কেনো তাঁর বইগুলো পুড়ে ফেলছেন জানি না। তবে আমার যেসব বিজ্ঞানের থিওরি আবিস্কার হয়েছে তা তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জেনে থাকতে পারেন। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়সহ পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার দ্বারা আবিস্কৃত সাইন্সের সকল ফ্যাকিল্টির নতুন থিওরি চলে গেছে। বিজ্ঞানের সকল ফ্যাকাল্টির থিওরি বাতিল হয়ে গেছে। যদি এমন খবর তিনি জেনে থাকেন তাহলে হতে পারে। কেননা হকিং আইনস্টাইন ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক বেঁচে থাকলে তারাও পুড়ে ফেলতেন তাদের লেখা। প্রতিটা বিজ্ঞানের ফান্ডামেন্টাল ল রয়েছে।যার মূল ভিত্তি সবকিছু সিঙ্গেল। যা আমার ল্যাব প্রমাণ করেছে টুইন। এবং যা কিছুতে স্পর্শ করবেন বা দেখবে তা সিঙ্গেল নয় ডাবল। এখানে ডার্ক ম্যাটার বাস্তব। তাহলে মি জাফর ইকবাল স্যারেরা এসব বই রেখে কি করবেন। তাদের পাঠ দান আবর্জনা তৈরি করবে। এই সত্যতা পরীক্ষা করার জন্য দেখুন যুক্তরাষ্ট্রের র্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্হা কি হয়েছে। তাদের সভ্যতা ও ইউরোপীয় সভ্যতাসহ তাদের মতো কৃত্রিম সভ্যতা আর কতোদিন ধুকে ধুকে টিকে থাকবে। এসব জানানো হয়েছে। নাসা অলরেডি আইএসএস ষ্টেশন ধ্বংস করার পরিকল্পনা শুরু করেছে। সমগ্র পৃথিবীতে আমার ল্যাবের রিসার্চ পেপার পাঠানো হয়েছে। এই কর্মযজ্ঞ প্রায় চারবছর যাবত করে আসছি সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে। আমার এই ল্যাব বর্তমানে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে নমুনা হিসাবে থিওরি পাবার কেন্দ্র হিসাবে চালু করা হয়েছে। যার জন্য কাউকে কোনো পেমেন্ট করার সুযোগ রাখা হয়নি। শুধু এর ওয়েবসাইট,ফেসবুক, আর X এ পাওয়া যাচ্ছে। পড়ুন নতুন থিওরি।আর সভ্যতাকে টিকে রাখুন। এছাড়া বিলুপ্ত হয়ে যাবে ইউরোপ,উত্তর আমেরিকাসহ ওদের মতো গড়ে উঠা কৃত্রিম সভ্যতা। ওয়েবসাইট-