Learn Dark Matter Science. Make connections with the right matter, dark matter.


This twin creation does not exist without the opposite of you and your surroundings. This opposite is the same as when you see the sun with the naked eye during the day, this is your opposite. Again at night when you are looking at the pollster it is also opposite to you and your surroundings.

Now the two objects that you are seeing on the two opposite earths of these two periods are also twins and each of them has 6 twin planetary beams opposite to each other. Whom you see as 6 planets during the day and 6 stars at night. Actually they are planets but of separate twin matter.Along with them, water sees two opposite twin objects called the Venus and Uranus twins.

These words have been discussed many times. Again the topic comes up because they are creating twin charges opposite each other in our twin planetary fields.From whose twin field you and your environment are receiving charge through the black hole twin field. The twin matter of your body's twin field and the twin field of your environment is sustained by absorbing the twin charge of the twin fields of the planetary.Those living and animal worlds become extinct if they cannot match their twin bodies. And the natural body of the twin earth also disappears.

If the planetary twin field were to stop spinning, and if only for one hour, then 1/12th of the day and night of the world, the sum of the skeletal bodies of many countries, including the United States, Europe, and Japan, would disappear. This is unlikely to ever happen in black hole theory. It should be in case of 3 hours.

Then the body of 3 hours from the opposite, these two mutually opposite together make two twin earths half of 12 hours to 6 hours of day and 12 hours to 6 hours of night. One of which is a twin dwarf or artificial twin earth and the other is a natural twin earth.Current human civilization has created such separate twin dwarf Earths that are almost identical to the natural twin Earths. In this way, the Twins are said to have destroyed half of the world.

University administrations decide whether or not you can properly accept the opposite planetary twin field charge as you and your environmental body condition in your area. Ask yourself whether you are able to teach the students properly. It is not right to artificially prevent it. That is a healthy civilization. The water level has gone down or vice versa because the water beam does not collect in some areas. For example, the twin field magnets of water in you and the environment have shifted due to the creation of urban civilizations by filling up ponds, canals, banks. Because of that not enough moisture is created.

Again, fossil fuels also reverse their magnetic field, causing oxygen's twin field to spin with the magnet to form another twin matter (CO2). Twin water fields are reducing fossil fuels and technology. They are also creating different twin matter in fission fusion twin reactions with your and your twin environment bodies.

Your body and that of your environment should show opposite space. It is mandatory to show the day. Civilization fears that ultraviolet rays are harmful. The exact time of day cannot determine when these rays are most active. That is, having to pass the time of the day sitting at home or in an office building, which is not living in the world.In fact, your environment is showing the opposite world. During the day, you can't get outside because the polar star family's magnetic field rotates opposite the planet, creating ultraviolet rays.The Earth surrounding your Day Earth is aligned with the Rays of the Night Earth whose accuracy is healthy for you and your environment. You and your surroundings live in the space of the sun at night. Where does oxygen come from in this solar space? Is water ion breaking twin matter around? Pond River Canal Bill?

These have now created different twin spaces. Thus the twin objects of the opposite ionosphere which were the minerals of you and your environment are brought up to the twin earth. The world is moving away. Civilization will soon lose its sight if the wrong definition of science is taught in universities.

So, as a sample, the world's first black hole science university and dark matter science university have been established in Bangladesh, which is Rakim University, Pranathpur Bangladesh.University curriculum quickly with analysis reports from its website, X and Facebook. Learn the definition of science civilization without definition from this university. May all human civilizations live together in our twin worlds.Build your university curriculum quickly with analysis reports from its website, X and Facebook.

Juboraj/2024.12.20


ডার্ক ম‍্যাটার সাইন্স শিখুন। সঠিক ম‍্যাটার,ডার্ক ম‍্যাটারের সাথে সংযোগ তৈরি করুন

আপনার এবং আপনার চারিপাশের বিপরীত না থাকলে এই টুইন সৃষ্টি অস্তিত্বহীন। এই বিপরীত হলো দিনে যখন সূর্য দেখছেন খালি চোখে, এটিই আপনার বিপরীত। আবার রাতে যখন পোলস্টার দেখছেন সেটিও আপনার ও আপনার চারিপাশের বিপরীত।

এখন এই দুই সময়ের দুই বিপরীত পৃথিবীর যে দুই অবজেক্ট দেখছেন এরাও টুইন এবং এদের প্রত‍্যেকের সাথে ৬ টি করে টুইন গ্রহের বিম থাকে পরস্পর বিপরীতভাবে। যাদের দিনে দেখছেন ৬ টি গ্রহ হিসাবে আর রাতে দেখছেন ৬ টি তারা হয়ে জ্বলছে। আসলে ওরা গ্রহই কিন্তু পৃথক টুইন ম‍্যাটারের। এদের সাথে পানির দুটি বিপরীত টুইন অবজেক্ট দেখছেন যাদের শুক্র ও ইউরেনাস টুইন বলে।

এই কথাগুলো বহুবার আলোচনা হয়েছে। আবার প্রসঙ্গ আসলো কারণ ওরা পরস্পর বিপরীতভাবে টুইন চার্জ তৈরি করছে আমাদের টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডে। যাদের টুইন ফিল্ড থেকে আপনি ও আপনার পরিবেশ চার্জ গ্রহণ করছে ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ডের মাধ‍্যমে। আপনার দেহের টুইন ফিল্ড ও আপনার পরিবেশের টুইন ফিল্ড যেসব টুইন ম‍্যাটার ধারন করে আছে প্ল‍্যানেটারি ঐসব টুইন ফিল্ডের টুইন চার্জ এবজর্ব করে টিকে আছে। যারা জীব ও প্রাণীজগত ওরা টুইন বডি মেলাতে না পারলে বিলুপ্ত হয়ে যায়। আর টুইন পৃথিবীর ন‍্যাচারাল বডিও বিলুপ্ত হয়ে যায়।

যদি প্ল‍্যানেটারী টুইন ফিল্ড স্পিন বন্ধ করে দেয়া যেতো এবং যদি তা এক ঘন্টার জন‍্য, তাহলে ১/১২ ভাগ দিবসের ও রাতের পৃথিবীর যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ জাপানসহ বহু দেশের স্কেলেটাল সার্ফেসের যোগফল বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এটি কখনো এমন হওয়ার সম্ভাবনাও ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে ঘটে না। এটি হতে হবে ৩ ঘন্টার ক্ষেত্রে। তাহলে বিপরীত থেকে ৩ ঘন্টার বডি, এই পরস্পর বিপরীত দুই মিলে দিনের ১২ ঘন্টা থেকে ৬ ঘন্টা ও রাতের ১২ ঘন্টা থেকে ৬ ঘন্টার অর্ধেক দুটি টুইন পৃথিবী হয়। যাদের একটি টুইন ডোয়ার্ফ বা আর্টিফিশিয়াল টুইন পৃথিবী ও অপরটি হয় ন‍্যাচারাল টুইন পৃথিবী। বর্তমান মানব সভ‍্যতা এরকম আলাদা টুইন ডোয়ার্ফ পৃথিবী প্রায় তৈরি করে ফেলেছে যা ন‍্যাচারাল টুইন পৃথিবীর সমান হতে চলেছে। এরকমভাবে বললেও টুইন পৃথিবীর অর্ধেক নষ্ট করে ফেলার কথা বলা হচ্ছে বলা যায়।

আপনি আপনার এলাকায় আপনার ও আপনার পরিবেশের বডির অবস্হা যেমন করেছেন, এর দ্বারা বিপরীত প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের চার্জ ঠিকমতো গ্রহণ করতে পারছেন, না পারছেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনগুলো সিদ্ধান্ত নিন। ছাত্রদের সঠিক শিক্ষা দিতে পারছেন কিনা নিজেদের প্রশ্ন করুন ।

এরজন‍্য আপনার ও আপনার পরিবেশের জায়গা হতে হবে ন‍্যাচারাল যাকে টুইন পৃথিবী বলে। এদের সাথে সহগ হয়ে আছে ৬টি টুইন প্ল‍্যানেট ও দুটি পানির টুইন অবজেক্ট। আপনার ও পরিবেশের টুইন বডির এই সাতটি টুইন প্ল‍্যানেট বিম ও দুটি পানির বিমের সংযোগ থাকা বাধ‍্যতামূলক। এতে আর্টিফিশিয়াল বাধা রাখা ঠিক না। তাহলেই স্বাস্হ‍্যসম্মত সভ‍্যতা। কারো এলাকায় পানির বিম সংগ্রহ হয় না বলে পানির স্তর নীচে বা বিপরীতে চলে গেছে। যেমন পুকুর দীঘি, খাল, বিল ভরাট করে নগর সভ‍্যতা তৈরি করায় আপনার ও পরিবেশের পানির টুইন ফিল্ড ম‍্যাগনেট ঘুরে গেছে। যেকারণে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা তৈরি করে না। আবার ফসিল জ্বালানিও ওর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ঘুরিয়ে ফেলায় অক্সিজেনের টুইন ফিল্ড ম‍্যাগনেটের সাথে স্পিন করে অন‍্য টুইন ম‍্যাটার (CO2) তৈরি করছে। টুইন পানির ফিল্ড ফসিল জ্বালানি ও প্রযুক্তি কমিয়ে ফেলছে। এরাও আপনার ও আপনার টুইন পরিবেশের বডির সাথে ফিশন ফিউশন টুইন বিক্রিয়ায় ভিন্ন ভিন্ন টুইন ম‍্যাটার তৈরি করছে।

আপনার ও আপনার পরিবেশের বডি বিপরীত স্পেসকে দেখাতে হবে। যা দিনেরটি দেখানো বাধ‍্যতামূলক। সভ‍্যতা ভয়ে থাকে যে, আলট্রাভায়োলেট রে ক্ষতিকারক। দিনের সঠিক সময়ই নির্ধারন করতে পারে না যে কোন সময়ে এই রে সবচেয়ে বেশি পরছে। অর্থাৎ ঘরে বা অফিস বিল্ডিংয়ে বসে দিনের সময় পার করতে হচ্ছে যা পৃথিবীতে বসবাস করা বলে না। আসলে আপনার পরিবেশতো বিপরীত পৃথিবীকে দেখাচ্ছে। এরায় দিনে প্ল‍্যানেটের বিপরীত পোলস্টার ফ‍্যামেলির ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ঘুরিয়ে রাখায় আলট্রাভায়োলেট রে তৈরি করছে বলে আপনি বাহিরে বেড় হতে পারছেন না। আপনার দিনের পৃথিবীর চারিপাশের যে পৃথিবী এর সাথে রাতের পৃথিবীর রে সংযুক্ত আছে যার সঠিকতা দ্বারা আপনার ও আপনার পরিবেশ স্বাস্হ‍্যকর। আপনার ও আপনার চারিপাশ রাতে সূর্যের স্পেসে বসবাস করে। এই সূর্যের স্পেসে অক্সিজেন আসে কোথা থেকে। পানির আয়ন ভাঙ্গার টুইন ম‍্যাটার চারিপাশে আছে কি? পুকুর নদ নদী খাল বিল?

এসব এখন ভিন্ন টুইন স্পেস তৈরি করেছেন। এভাবে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারের টুইন অবজেক্ট যা আপনার ও আপনার পরিবেশের মিনারেল ছিলো এসব তুলে আনা হয়েছে টুইন পৃথিবীতে। পৃথিবী দূরে চলে যাচ্ছে। এর দেখাও আর পাবে না সভ‍্যতা অচিরেই যদি ভুল বিজ্ঞানের সংজ্ঞায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ দান করা হয়।

কাজেই নমুনা হিসাবে বাংলাদেশে পৃথিবীর প্রথম ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি ও ডার্ক ম‍্যাটার সাইন্স ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে যার নাম রাকীম ইউনিভার্সিটি, প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ। এর ওয়েবসাইট, X ও ফেসবুক থেকে এনালাইসিস রিপোর্টগুলো দিয়ে আপনাদের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক‍্যারিকুলাম তৈরি করুন দ্রুত সময়ে। সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞান সভ‍্যতার সংজ্ঞা শিখে নিন এবং সকল মানবসভ‍্যতার বসবাস হোক এক সাথে আমাদের টুইন পৃথিবীতে।

যুবরাজ/২০.১২.২০২৪