The blackhole model is real, so the atomic model is invalid

Americans have created large labs in various departments to become blacksmiths. Bangladeshi media is proud of these praises. Being angry after hearing such news, I wanted to write the following;


Americans have created large labs in various departments to become blacksmiths. Bangladeshi media is proud of these praises. Being angry after hearing such news, I wanted to write the following;

As many technological factories as the Americans have built, these are never labs. Thirty years ago, the blacksmith industry in Bangladesh was its big training center. My research found that black holes create charges. And black holes twist each other to create matter. Two objects. The part creates a space and the other is anti-space. We cannot see this anti-space. As electrons have positrons.But no one knew how the positron existed. These things are my discoveries. It spins against each other by pairing black holes to create an ionospheric electron beam. From the other side, there is a positron orbiting there, which is a proton. And if you look at the proton beam from outside, you don't see its anti-proton beam electron beam. The electron beam could be seen from the inside. Now then we understand that proton beam also spins in one direction as black hole but electron beam spins in opposite direction. Again, the source of these creations is coming from neutron-anti-neutron opposite spins. Those born from the black hole center. The smallest of these is called a black hole pair of photon-anti-photon beams because the nucleus creates day and night in its shadow with opposite spins. Here creation is creating anti-nucleus. So in the black hole model, three sources of charge pairs are opposite each other and three more sources are centrally coupled to the black hole creating this stage in creation which is real. Its one day and the other night. Here at each level the black hole is creating magnets as it creates opposite charges on both sides which we know as north south or south north religion of magnet. It is the smallest to largest model of a black hole.

Now imagine it much bigger like an atom with protons standing inside it. Then the protons in there will be shown by the electron field or the electrons will be facing the negative charge black hole spin. That will be south for you. But you won't see the protons facing the black hole which is becomes the north side of the magnet. But you will see him in the upper ionosphere. Because he saw the electron beam here from outside.Now from inside here you will see positron rays which are protons. This is what made the sun in outer orbit. It is the ionosphere that shows electrons (negatively charged magnets or black hole spins) when viewed from outside or antispace.

In order to realize the place where you are standing inside, eight negative rays must be created, then oxygen and eight positive rays will be created in the opposite direction. But so much black hole radiation matter will show the coupling of the black hole magnetic field of the antibody radiation in eight times. Then if the oxygen label is created and it becomes real, the organism will live and see the eight shapnas light up from outside (from anti-space). Nothing can be seen except the stars which are the sky. But from inside the sun will show the day. You can see what the eight charge states of oxygen are in the eight states. This is the black hole model where they are opposites. Outside is night and inside is day. The nighttime nitrogen ionosphere sees seven objects in Earth's bright space light up, the Ursha Major Little Deep System. And the day sees the eight spaces inside his oxygen which are the eight planets. These are part of our world.

But the sun will see from within. And you'll see what's in the eight bubbles on the oxygen label. This is the black hole model where they are opposites. Outside is night and inside is day. The nighttime nitrogen ionosphere sees seven objects in Earth's bright space light up, the Ursha Major Little Deep System. And the day sees the eight spaces inside his oxygen which are the eight planets. These are part of our world. These are our two opposite worlds, one inside and the other outside. The magnetic field bends the light rays so that the outer and inner black holes form separate orbits, creating elements of the ionosphere.

If we are inside the proton beam pair area, we have to spin the nucleus away, passing many positive levels while making oxygen. We have a black hole field beam of matter shielding us from the bottom right to the left. Surrounding the black hole is an area of ​​neutrons spinning away and in the opposite direction.

These US nuclear beam factories are the blacksmith's work of producing oxygen on Earth. The Earth is running out of charge. All the universities in the United States and the West are close to the terrible eruption of the black hole. Artificial twin spaces like them and the Europeans have been created in many areas that could soon be lost to black holes. That's why I am asking to know the theory for training these blacksmiths free of charge.

Learn about the world of black hole duels. Be informed about the existence of God and exact science. All science was taught wrong. There was no theory anywhere. Now it has come through Bangladeshi scientists. Which you will get from his official Facebook story only. Holy Quran Complete Dictionary.


ব্ল‍্যাক হোল মডেল বাস্তব।তাই পরমাণু মডেল বাতিল

মার্কিনীরা কামার হওয়ার জন‍্য বিভিন্ন বিভাগে বড় বড় ল‍্যাব তৈরি করেছে। এসবের প্রশংসায় গর্বিত হয়েছে বাংলাদেশী মিডিয়া। তাদের এমন খবর শুনে রাগ হয়ে যা লিখতে ইচ্ছে হলো আমার, তা নিম্নরুপ;

মার্কিনীদের যতো প্রযুক্তিগত কারখানা তৈরি হয়েছে এসব কখনো ল‍্যাব নয়।আজ থেকে ত্রিশ বছর আগে বাংলাদেশে যে কামার শিল্প ছিলো এটির বড় প্রশিক্ষন কেন্দ্র এসব।আমার গবেষণা করে পেয়েছি, ব্ল‍্যাক হোল তৈরি করে চার্জ।আর ব্ল‍্যাক হোলগুলো পরস্পর বিপরীতে পেঁচিয়ে তৈরি করে বস্তু।বস্তুর দুটি পার্ট থাকে একটি স্পেস সৃষ্টি করে অপরটি এন্টি স্পেস।এই এন্টি স্পেস আমরা দেখতে পাই না। যেমন ইলেক্ট্রনের আছে পজিট্রন।কিন্তু পজিট্রন কিভাবে আছে তা কেউ জানতো না।এই বিষয়গুলো আমার আবিস্কার।এটি ব্ল‍্যাক হোলের যুগল সংযুক্তির দ্বারা পরস্পর বিপরীতে স্পিন করে একটি আয়নোস্ফেয়ার ইলেক্ট্রন রশ্মি তৈরি করে।অপরটি ভিতর থেকে দেখা হলে বোঝা যেতো সেখানে পজিট্রন ওরবিটিং হচ্ছে।যা প্রোটন হয়। আর প্রোটন রশ্মিকে বাইরে থেকে দেখলে ওর এন্টি পার্ট এন্টি প্রোটন রশ্মি ইলৈক্ট্রন রশ্মিকে দেখি না। ভিতর থেকে দেখলে ইলেট্রন রশ্মির দেখা মিলতো। এখন তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম যে প্রোটন রশ্মিও ব্ল‍্যাক হোল হয়ে স্পিন করছে একদিকে কিন্তু ওর বিপরীত দিকে স্পিন করছে ইলেক্ট্রন রশ্মি এন্টি ডাইরেকশনে স্পিন করছে। আবার এসব সৃষ্টির উৎস আসছে নিউট্রন এন্টি নিউট্রন পরস্পর বিপরীত স্পিন থেকে। যে জন্ম নিচ্ছে ব্ল‍্যাক হোল সেন্টার থেকে। এটির সবচেয়ে ছোটকে ফোটন এন্টি ফোটন রশ্মির ব্ল‍্যাক হোল যুগল বলতে হবে এজন‍্য যে নিউক্লিয়াস বিপরীত মোচর দিয়ে এর ছায়ার মাধ‍্যমে দিবস রাত্রি তৈরি করেছে। এখানে সৃষ্টি এন্টি নিউক্লিয়াস তৈরি করছে। তাহলে ব্ল‍্যাক হোল মডেলে যুগল চার্জের তিনটি উৎসস্হল একদিকে অপরদিকে বিপরীতভাবে আরও তিনটি উৎসস্হল কেন্দ্রীয়ভাবে ব্ল‍্যাক হোল যুগল হয়ে সৃষ্টিতে এ পর্যায় তৈরি করছে যা বাস্তব। এর একটি দিবস অপরটি রাত্রি। এখানে প্রতিটি স্তরে ব্ল‍্যাক হোল দুদিকে পরস্পর বিপরীত চার্জ তৈরি করে বলে ম‍্যাগনেট তৈরি করছে যা উত্তর দক্ষিণ বা দক্ষিণ উত্তর হিসাবে আমরা ম‍্যাগনেটের ধর্মকে চিনতাম। ব্ল‍্যাক হোলের ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তম মডেল এটি।

এখন পরমাণুর মতো এটিকে অনেক বড় কল্পনা করুন যার ভিতরে প্রোটন স্তরে দাঁড়িয়ে আছেন।তাহলে সেখানে থাকা প্রোটনকে ইলেক্ট্রন ফিল্ড দেখাবে বা ইলেক্ট্রন নেগেটিভ চার্জ ব্ল‍্যাক হোল স্পিনের দিকে থাকবেন।যা আপনার জন‍্য হবে দক্ষিণ।কিন্তু প্রোটন ব্ল‍্যাক হোল আপনার বিপরীতে থাকবে বলে দেখতে পাবেন না যা হয়ে থাকে ম‍্যাগনেটের উত্তর দিক। কিন্তু ওকে দেখতে পাবেন উপরের আয়নোস্ফেয়ারে।কেননা বাহিরে থেকে এখানে ইলেক্ট্রন রশ্মি দেখেছিলেন। এখন ভিতর থেকে এখানে দেখবেন পজিট্রন রশ্মি যা প্রোটন। এটিই সূর্য তৈরি করেছে বাইরের অরবিটে। এটি আয়নোস্ফেয়ার যা বাইরে থেকে বা এন্টি স্পেস থেকে দেখলে ইলেক্ট্রন (নেগেটিভ চার্জ ম‍্যাগনেট বা ব্ল‍্যাক হোল স্পিন) দেখায়।

এখন ভিতরে যে স্হানে দাঁড়িয়ে আছেন তা বাস্তব করতে হলে সেখানে আটটি নেগেটিভ রশ্মি তৈরি করতে হবে তাহলে অক্সিজেন ও বিপরীত দিকে আটটি পজিটিভ রশ্মি তৈরি হবে। কিন্তু এতোগুলো ব্ল‍্যাক হোলের রশ্মি ম‍্যাটার সেখানে আটটি স্হাপনায় এন্টি বডির রশ্মির ব্ল‍্যাক হোল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের যুগল কানেকশন দেখাবে। তাহলে অক্সিজেন লেবেল তৈরি করলে এবং তা বাস্তব হলে জীবের বসবাস হবে এবং আটটি স্হাপনা আলোকিত হতে দেখবে বাহির থেকে (এন্টি স্পেস থেকে) । যা আকাশ হয়ে তারা ছাড়া আর কিছু দেখা যায় না।

কিন্তু ভিতর থেকে সূর্য দেখবে। আর অক্সিজেন লেবেলে আটটি স্হাপনায় কি আছে তা দেখতে পাবে। এই যে ব্ল‍্যাক হোল মডেল এরা পরস্পর বিপরীত হয়।বাহিরে রাত হয় দিবসে ভিতর হয়। রাতের নাইট্রোজেনের আয়নোস্ফেয়ার পৃথিবীর আলোকিত স্পেসের সাতটি বস্তু আলোকিত হতে দেখে যা উর্ষা মেজর লিটল ডিপ সিস্টেম। আর দিন দেখে ওর অক্সিজেনের ভিতরের আটটি স্পেস যা আটটি গ্রহ। এসব আমাদের বিপরীত দুই পৃথিবীর যার একটি ভিতরে অপরটি বাহিরে। ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড আলোক রশ্মিকে বাঁকিয়ে এভাবে বাহিরে এবং ভিতরে ব্ল‍্যাক হোল পৃথক পৃথক অরবিট তৈরি করে আয়নোস্ফেয়ারের উপাদান তৈরি করেছে।

ভিতরে প্রোটন রশ্মির যুগল এরিয়ায় আমরা থাকলে অক্সিজেন তৈরি করে থাকতে গিয়ে অনেক পজিটিভ স্তর অতিক্রম করে নিউক্লিয়াসকে দূর দিয়ে ঘুরিয়ে আমাদের চলতে হচ্ছে। আমাদের উপর নীচ ডানে বামে প্রোটেকশন আছে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড রশ্মির ম‍্যাটারের। চারিদিকে ব্ল‍্যাক হোলের নিউট্রনের এরিয়া দূর দিয়ে বিপরীতে স্পিন করছে। পৃথিবীতে অক্সিজেন উৎপাদন ব‍্যতিত এসব যুক্তরাষ্ট্রের নিউক্লিয়ার রশ্মির কারখানা কামারের কাজ। পৃথিবীর চার্জ শেষ হয়ে যাচ্ছে।যুক্তরাষ্ট্রের ও পশ্চিমা সকল বিশ্ববিদ্যালয় ব্ল‍্যাক হোলের ভয়াবহ অগ্নুৎপাতের কাছাকাছি। ওদের মতো ও ইউরোপীয়দের মতো যেসব কৃত্রিম যুগল স্পেস সৃষ্টি হয়েছে বহু এলাকায় যা অচিরেই ব্ল‍্যাক হোলে হারিয়ে যেতে পারে। এজন‍্য এসব কামারদের প্রশিক্ষনের জন‍্য বিনা মূল‍্যে থিওরি সম্পর্কে জানতে বলছি।

ব্ল‍্যাক হোল ডুয়েল জগত সম্পর্কে জানুন। স্রষ্টার অস্তিত্ব এবং নিঁখুত বিজ্ঞান সম্পর্কে অবহিত হোন। সব বিজ্ঞান ভুল শেখা হয়েছিলো।কোথাও কোনো থিওরি ছিলো না। এখন এসে গেছে বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর মাধ‍্যমে। যা তার অফিসিয়াল ফেসবুক গল্প থেকে পাবেন কেবল। পবিত্র আল কোরআন কম্প্লিট ডিকশনারি।