Bangladeshi scientist’s critique of Western scientific explanations on R TV
The speech highlights viral reports of unusual space phenomena, critiques Bangladeshi media for misunderstanding, and connects dual black holes, environmental degradation, and COVID-19, warning of global consequences and media ignorance.
The speech of this video has been viral for several days. Many stories of such reverse space sightings have been scientifically proven by me. The UK saw another world through the Kuiper Belt a month and a half ago. Deer seen in the sky. Again very likely to be the Atlantic, a group of wanderlust sees a new city road near a ship in a secluded area deep in the Atlantic.Which almost collided with the ship. And they have never seen such a space there in the past. When the news went viral, wanderlust-turned-scientists explained that civilizations dating back thousands of years had awakened there. I have explained these in my discovery of Double Black Hole Field Theory or Black Hole Coupled Universe Theory.You know that there are pairs of opposites associated with black holes, there are pairs of opposite charges on the earth, there are pairs of opposite charges in the sky, these black holes have been combined in one place for any kind of space as part of the twin field theory.
These news are shameful and the Bangladeshi media being an uneducated class cannot understand the discovery of their own country in pure Bengali language. The news was broadcast from R TV Dhaka Kowran Bazar. Although these media pages have spoken in stronger language before, they shamelessly try to talk about foreign concept science like silly science fiction movies. As if she was fully aware of the matter but could not answer.
I would like to reiterate to this media that you all know me as I know you. I was the former CBA General Secretary of Titas Gas Transmission and Distribution Company in the building next door to you. Now I live in the village. I invited you during the unveiling of two books but you did not come. But you would get a basic idea of the importance of books. One book was Sars Cove => Covid-19 Positive Deactivated Formula and Saving Our Planet, 2nd was The Origin of Gravity.
Also listen to today's interpretation of this silly story. All the spaces of the dual world are opposite to each other Sky of two oppositely charged rays, two surfaces, it could be any part of mountain, mountain, watershed, twin surface of black hole, twin field. Double space in four directions is created by the twin magnetic fields of the existing space rays and anti-exist space rays of the twin black holes. This is not the story of one world known so far. It is the story of two worlds with double black holes.
Where the corona or covid-19 virus is created, the positive ionic charge of the anti-exist space magnet of the black hole pair wears. It should not be worn if there is an oxygen-anti-oxygen black hole couple concentration. Or a black hole's north-south pair of oxygen in that region of space is strongly twisted clockwise and anti-clockwise spinning.
A positron cannot be seen if there is a concentration of oxygen. And electron-charge beam pairs are not seen where positrons or protons are. Because they point to the opposite side of the black hole and any magnet. Now if there is no concentration of oxygen ray, its anti-oxygen will also lose concentration. As a result, the spin at which the oxygen rays are supposed to lose their speed and their opposite magnets will come closer.
Imagine what would happen if this vorticity started to decrease from high to low when you see the gyration in water. The depth inside the vortex decreases as the water flattens out, just like the 30-foot jelly fish found in Antarctica, as well as the ocean's opposite space jelly fish. If a large part of the total ocean was visible, the ship would be swallowed by the black hole.
Again, the cracks that have appeared in the satellite camera are caused by the opposite space coming closer. The river that is visible through it appears to be a river of the North Pole or at that time a bracket of black holes in the space of the east-west pair of magnets has come forward. Even though it is said to be two kilometers deep like Belgium, if it can be seen from the surface of Antarctica, then it is terrible news for the United States, Canada or European countries.
Or the countries that built the concrete world and consume the most fossil fuels or burn the most oxygen with fossil fuels are on the brink of catastrophe. Their two spaces will become one. When north-south, the south will leave the spin of the north-south magnetic field. This means that these spaces will not exist. Swear to the truth which country has the highest number of corona (Covid-19) positives and where the crop fields are burnig.
And where the plants that provide 24 hours oxygen in the forests have been eradicated. If a vaccine is given to the human body, the oxygen in the environment will increase and Corona will go away? Exhibition fair of Bangladeshi illiterates with western illiterates is going on.
R tv এর পশ্চিমা সাইন্সের ব্যাখ্যার সমালোচনা সূচক বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর বক্তব্য
বেশ কয়েকদিন যাবত এই ভিডিও এর বক্তব্য ভাইরাল হয়ে আছে। এই ধরনের বিপরীত স্পেস দেখার অনেক গল্প আমি বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যুক্তরাজ্য এক দেড় মাস আগে কাইপার বেল্ট দিয়ে আরেক পৃথিবী দেখেছে। আকাশে হরিণ দেখা গেছে।আবার খুব সম্ভব আটলান্টিক হবে, একদল ভ্রমণ পিপাসু আটলান্টিকের গভীরে নির্জন এলাকায় জাহাজের কাছে একটি নতুন শহরের রাস্তা দেখেছে।যা অল্পের জন্য ধাক্কা লাগেনি জাহাজের সাথে। আর এরকম স্পেস কখনো দেখেনি তারা অতীতে সেখানে। খবরটি যখন ভাইরাল হয় তখন ভ্রমণ পিপাসুরা বিজ্ঞানী হয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন এমন যে সেখানে কয়েক হাজার বছর আগের সভ্যতা জেগে উঠেছে। আমি আমার আবিস্কৃত যুগল ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরি বা ব্ল্যাক হোল যুক্ত যুগল ইউনিভার্স থিওরিতে ব্যাখ্যা করেছি এসবের। আপনারা জানেন ব্ল্যাক হোল যুক্ত পরস্পর বিপরীত যুগল পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত চার্জের যুগল আকাশ রয়েছে এসব ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির অন্তর্ভূক্ত হিসাবে যে কোনো ধরনের স্পেসের জন্য সব এক জায়গায় সমন্বয় করেছি।
এসব খবর বাংলাদেশী মিডিয়া লজ্জ্বাহীনভাবে এবং অশিক্ষিত শ্রেণীর হওয়ায় নিজের দেশের আবিস্কার শুদ্ধ বাংলা ভাষায় বুঝতে পারছে না। এই খবরটি R tv কাওরান বাজার থেকে সম্প্রচার করা হয়েছে। অথচ এসব মিডিয়ার পেজকে আরও শক্ত ভাষায় আগেও বলেছি তবুও লজ্জাহীনভাবে বিদেশের ধারনার বিজ্ঞান নিয়ে মূখরোচক বিজ্ঞান বিজ্ঞান সাইন্স ফিক্শন মুভির মতো বলার চেষ্টা করেছেন। ভাবখানা এমন যেনো সে অল্পের জন্য বলতে পারেনি।
আমি এই মিডিয়াকে আবারও বলতে চাই আপনাদের আমি যেমন চিনি আপনাদের সকলে আমাকেও চিনেন। আমি আপনাদের পাশের বিল্ডিংয়ের তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিষ্ট্রিবিউশন কোম্পানীর সাবেক সিবিএ জেনারেল সেক্রেটারি ছিলাম। এখন গ্রামে থাকি। দুটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের সময় আপনাদের দাওয়াত করেছিলাম কিন্তু আপনারা আসেননি। অথচ আপনারা বইগুলোর গুরুত্বের প্রাথমিক ধারনা পেতেন। একটি বই ছিলো সার্স কোভ=> কোভিড-১৯ পজিটিভ ডিএক্টিভেটেড ফর্মূলা ও আমাদের গ্রহকে উদ্ধার করা,২য়টি ছিলো মহাকর্ষের উৎপত্তি।
আজকের মূখরোচক এই গল্পের ব্যাখ্যাও শুনুন। যুগল পৃথিবীর সব স্পেস পরস্পর বিপরীতভাবে দুই বিপরীত চার্জ রশ্মির আকাশ, দুই সারফেস, হতে পারে সেটি পাহাড় পর্বত যে কোনো স্হলভাগ,জলভাগের যুগল সারফেসের ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ড । যুগল ব্ল্যাক হোলের এক্সিস্ট স্পেস রশ্মি ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস রশ্মির টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড দ্বারা চারটি দিকের যুগল স্পেস তৈরি হয়ে আছে। এটি এতোদিনের জানা এক পৃথিবীর গল্প নয়।যুগল ব্ল্যাক হোল যুক্ত যুগল পৃথিবীর গল্প।
যেখানে করোনা বা কোভিড-১৯ ভাইরাস সৃষ্টি হয় সেখানে ব্ল্যাক হোল যুগলের এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের ম্যাগনেটের পজিটিভ ধর্মী চার্জ পরতে থাকে। এটি পরার কথা না যদি সেখানে অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেনযুক্ত ব্ল্যাক হোল যুগল কনসেনট্রেশন ঠিক থাকে। বা ব্ল্যাক হোলের উত্তর-দক্ষিণ যুগল অক্সিজেনের ঐ এলাকার স্পেসের ক্লক ওয়াইজ ও এন্টি ক্লক ওয়াইজ স্পিনিং শক্তভাবে প্যাঁচানো থাকে।
অক্সিজেনের কনসেন্ট্রশন থাকলে পজিট্রনকে দেখা যাবে না। আর পজিট্রন বা প্রোটন যেখানে সেখানে ইলেক্ট্রন চার্জ রশ্মি যুগলকে দেখা যায় না। কেননা এরা ব্ল্যাক হোলের বিপরীত দিকে যাকে এবং যে কোনো একটি ম্যাগনেটকে দেখায়। এখন অক্সিজেন রশ্মির কনসেন্ট্রেশন না থাকলে ওর এন্টি অক্সিজেনও কনসেন্ট্রেশন হারাবে। ফলে যে স্পিডে অক্সিজেন রশ্মির স্পিন থাকার কথা তার চেয়ে গতি হারাবে এবং ওদের বিপরীত ম্যাগনেট কাছাকাছি চলে আসবে।
পানিতে ঘূর্নন যখন দেখেন তখন এই ঘূর্নিপাক বেশি থেকে কমতে শুরু করে দিলে কি হয় কল্পনা করুন। ঘূর্নির ভিতরের গভীরতা কমে সমতল হয়ে যায় যেমন পানি ঠিক তেমনি এন্টার্কটিকায় যখন ৩০ ফুটের জেলি ফিস দেখা যাচ্ছিল তেমনি সমুদ্রের বিপরীত স্পেসের জেলি ফিস সেখানে দেখা যাচ্ছিল। যদি টোটাল সমুদ্রের কোনো বৃহৎ অংশ দেখা যেতো তাহলে জাহাজটি ব্ল্যাক হোল গিলে খেতো।
আবার স্যাটেলাইটের ক্যামেরায় যে ফাটল দেখা দিয়েছে এসব ফাটল সৃষ্টি হচ্ছে বিপরীত স্পেস কাছাকাছি চলে আসছে। ওর ভিতর দিয়ে যে নদী দেখা যাচ্ছে তা উত্তর মেরুর কোন নদীকে দেখা যাচ্ছে অথবা ঐ সময়ে পূর্ব পশ্চিম যুগল ম্যাগনেটের কোনো স্পেসের ব্ল্যাক হোলের বন্ধনী এগিয়ে এসেছে বলে দেখা যাচ্ছে। ঠিক বেলজিয়ামের মতো দু কিলো মিটার গভীরে থাকার কথা বলা হলেও তা যদি এন্টার্কটিকার সারফেস থেকে দেখা যায় তাহলে যুক্তরাষ্ট্র কানাডা বা ইউরোপের দেশগুলোর জন্য ভয়ানক দুঃসংবাদ।
অথবা যেসব দেশ কংক্রিটের পৃথিবী তৈরি করেছে এবং ফসিল জ্বালানি সবচেয়ে বেশি খরচ করছে বা ফসিল জ্বালানি দিয়ে সবচেয়ে বেশি অক্সিজেন পোড়াচ্ছে তারা মহাবিপর্যয়ের দ্বার প্রান্তে আছে। তাদের দুই স্পেস এক সাথে হয়ে যাবে।যখন উত্তর -দক্ষিণ,দক্ষিণ উত্তর ম্যাগনেটিক ফিল্ডের স্পিন ছেড়ে দিবে। এর অর্থ দাঁড়ায় এসব স্পেস থাকবে না। সত্য অর্থে শপথ করে বলুন কোন দেশে সবচেয়ে বেশি করোনা (কোভিড-১৯) পজিটিভ বেশি এবং কোথায় শস্য ক্ষেত্র পুড়ে যাচ্ছে।
আর কোথায় কোথায় বনাঞ্চলে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ বিলুপ্ত করা হয়েছে। কোন ভ্যাকসিন মানব শরীরে দিলে পরিবেশে অক্সিজেন বাড়বে এবং করোনা চলে যাবে? পশ্চিমা অশিক্ষিতদের সাথে বাংলাদেশী এসব অশিক্ষিতদের প্রদর্শনীর মেলা চলছে।