Aurora seen for the first time in China. Scientific Research
When the matter-anti-matter or dark matter theory was discovered, all creations including the earth, the sky, and the earth were discovered in reverse. Earth double found but unfortunately all the theories of science wrong with the singularity theory, artificial two more garbage earths were found.
When the matter-anti-matter or dark matter theory was discovered, all creations including the earth, the sky, and the earth were discovered in reverse. Earth double found but unfortunately all the theories of science wrong with the singularity theory, artificial two more garbage earths were found. These numerous asteroids, comets have created black hole fields and anti-fields of two opposite skies in the middle of two opposite skies.These numerous asteroids, comets have created black hole fields and anti-fields of two opposite skies in the middle of two opposite skies.
Those who were thought to be educated are now the twin worlds of this garbage or technology.
64 degree magnetic black hole receiving charge with anti engine field. Between the twin poles of the earth, Europe and North America have created two more twin poles. Other civilizations partly. These civilizations are separate asteroid comet fields. which cannot move in the direction of the natural earth's orbit.These magnets are traveling at an angle of 64 degrees from the natural magnet. These fields have been created by Western civilization. And now, seeing them, other civilizations have learned to create artificial worlds. Running competitively.
Two days ago, the first aurora in China's sky became the talk of the world. China was overwhelmed by the natural charm of the most beautiful lights. But it was not natural at all. The natural magnetic field of the polar region has artificially created a separate asteroid or comet field over the vast territory of China.The size of these terrestrial asteroids is 100 feet, 80 feet or so fielded separately in orbit.
These are the parts of the world that cannot form a bright sun-like or pole star-like world. But at the poles the natural earth fissions and fuses to create a mini-field of six months of day and night. When the area near those poles see the aurora in the night sky. These artificial fields can never create Earth. Because their required charge is met by the natural earth's twin field.
Now the readings given by the magnet or compass needle of the natural world will be seen as the new aurora viewing field or territory will give a reading of 64 degree displacement. Or the natural origin of North South has lost these areas. Either industrial zones, or vehicular zones, or concrete cities, artificial fertilizer zones in crop fields or plant areas only given oxygen during the day, or mineral resources or anti-matter of the 6 planets lifted from the ground or the electrified night world has become.
Where the earth's twin field electrified energy is giving feedback to the body of the living world including their country, just as the land of their own country is artificial. I am telling all the brothers and sisters of the world to study Rakim University. To survive in the world, you need to know science. No civilization has a scientific theory.
চীন দেশে প্রথমবার অরোরা দেখা। সাইন্টিফিক রিসার্চ
ম্যাটার-এন্টি ম্যাটার বা ডার্ক ম্যাটার থিওরি যখন আবিস্কার হলো তখন পৃথিবীসহ মহাবিশ্ব আকাশ মাটি সব সৃষ্টি ডাবল বিপরীতভাবে আবিস্কার হলো। পৃথিবী ডাবল পাওয়া গেলো কিন্তু দূর্ভাগ্যক্রমে বিজ্ঞানের সব থিওরি সিঙ্গুলারিটি তত্বের ভুলের কারণে কৃত্রিম আরও দুটি আবর্জনার পৃথিবী পাওয়া গেছে। এসব অসংখ্য এস্টরয়েড, ধূমকেতু হয়ে দুই বিপরীত আকাশের মধ্যে আরও দুটি বিপরীত আকাশের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড তৈরি করেছে।
যারা শিক্ষিত ভাবা হয়েছিলো তারাই এখন এই আবর্জনার বা প্রযুক্তির টুইন পৃথিবী।
৬৪ ডিগ্রির ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের এন্টি ইঞ্জিন দিয়ে চার্জ গ্রহন করছে। পৃথিবীর টুইন মেরুর মধ্যে আরও দুটি টুইন মেরু তৈরি করে ফেলেছে ইউরোপীয়, উত্তর আমেরিকা। অন্যান্য সভ্যতা পার্টলি। এসব সভ্যতা আলাদা আলাদা এস্টরয়েড ধূমকেতুর ফিল্ড। যা ন্যাচারাল পৃথিবীর কক্ষ পথের ডাইরেকশনে চলতে পারছে না। ন্যাচারাল ম্যাগনেট থেকে এই ম্যাগনেট ৬৪ ডিগ্রির কোণ করে এরা পরিভ্রমণ করছে। এসব ফিল্ড তৈরি করেছে পশ্চিমা সভ্যতা। এবং এখন ওদের দেখে অন্যান্য সভ্যতা কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করতে শিখেছে। প্রতিযোগিতামূলকভাবে চলছে।
দু দিন আগে চীনের আকাশে প্রথমবার অরোরা দেখে চীন টক অবদা ওয়ার্লড হয়েছিলো। সুন্দরতম আলোর ন্যাচারাল মনোমুগ্ধকর দৃশ্যে অভিভূত হয়েছিলো চীন। কিন্তু এটি আদৌ ন্যাচারাল ছিলো না। মেরু অঞ্চলের ন্যাচারাল ম্যাগনেটিক ফিল্ড কৃত্রিমভাবে আলাদা এস্টরয়েড বা ধূমকেতুর ফিল্ড তৈরি করে ফেলেছে চীনের বিশাল ভূখন্ড। এসব ভূখন্ডের এস্টরয়েডের আকার ১০০ ফুট,৮০ ফুট বা এধরনের ফিল্ড হয়ে আলাদাভাবে কক্ষপথে সংযুক্ত হয়েছে। এসব পৃথিবীর পার্ট যারা আলোকিত সূর্যের মতো বা পোল স্টারের মতো পৃথিবী তৈরি করতে পারে না। কিন্তু মেরুতে ন্যাচারাল পৃথিবী ফিশন ফিউশন করে যে ছয়মাসের দিবস ও রাত তৈরি করে তার একটি মিনি ফিল্ড। যখন ঐসব মেরুর নিকবর্তী এলাকা রাতের আকাশে অরোরা দেখে থাকে। এসব কৃত্রিম ফিল্ড কখনো পৃথিবী তৈরি করতে পারবে না। কেননা তাদের প্রয়োজনীয় চার্জের চাহিদা ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইন ফিল্ড মিটিয়ে থাকে।
এখন ন্যাচারাল পৃথিবীর যে ম্যাগনেট বা কম্পাস কাঁটা যে রিডিং দিবে দেখা যাবে এসব নতুন অরোরা দেখার ফিল্ড বা টেরিটোরি ৬৪ ডিগ্রি স্হানান্তরিত হওয়ার রিডিং দিবে। বা উত্তর দক্ষিণের ন্যাচারাল অরিজিন এসব অঞ্চল হারিয়ে ফেলেছে। হয় ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন, অথবা যানবাহনের জোন, অথবা কঙ্ক্রিটের শহর, শস্য ক্ষেতে কৃত্রিম সারের জোন কিংবা শুধু দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের এলাকা, অথবা মিনারেল রিসোর্স বা ৬ টি প্ল্যানেটের এন্টি ম্যাটার মাটির নীচ থেকে তুলে ফেলা হয়েছে অথবা বিদ্যুতায়িত রাতের পৃথিবী হয়েছে।
যে যেখানে যেমনভাবে তার নিজ দেশের ভূমি কৃত্রিম করেছে পৃথিবীর টুইন ফিল্ডের বিদ্যুতায়িত শক্তি তাদের দেশসহ জীবজগতের বডি তেমন ফিডব্যাক করছে। পৃথিবীর সকল ভাইবোনদের বলছি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় স্টাডি করুন। পৃথিবীতে টিকে থাকতে হলে বিজ্ঞান জানতে হবে। কোনো সভ্যতার কাছে বিজ্ঞানের থিওরি নেই।