7 Planetary Black Hole Field Coupled with Magnetic Day-Night Spinning Separated from Origin
The opposite of the sea of water is different. As these two opposing black hole fields spin in opposite directions, the magnetic field of the black hole is created between pairs of separate planets and pairs of satellites. The water on the earth's surface has three states.
The opposite of the sea of water is different. As these two opposing black hole fields spin in opposite directions, the magnetic field of the black hole is created between pairs of separate planets and pairs of satellites. The water on the earth's surface has three states. Solid liquids are gaseous. All but ionically formed and moving through the black hole field.In each case the black hole beams would spin in opposite directions and produce different magnetic black hole field matter if they differ in thickness.
The seven planets with their dark matter masses are located in the middle of Earth's dark matter ionosphere.Dark matter refers to planets twinned by oppositely spinning black holes and each other's dark matter. Two planets or twin planets can never be seen together. These viewing systems have been simplified into the science definition of black hole theory or Rakim theory. Therefore, the first science university for the current civilization in the world has been established in Bangladesh. Rakim University.
God has created the most beautiful habitable place for mankind after all. Then the 6th planetary pair has to be on the black hole field surface. In other words, after creating a pair of 6 planets, the 7th is the pair of our earth. Venus and Moon are opposite satellites. Forty years on the 7th planet caused the necessary rainfall and made the plant by rotting its body and organicizing its soil and created mankind from it.
A matter has three black hole field levels on one side and three anti black hole field levels on the opposite side. In the middle is the central black hole or Rakim (four dot points in time and only present tense). The black hole in our world is divided into separate pairs of fields. Therefore Sun and Pole Star are two opposite black hole fields.Since the black hole field magnet is mutually fission-fusion, the black hole bends the various creations and shows them 90 degrees apart, which is why the east west or west east show two risings and two setting.
Therefore the two ionospheres between the Earth's Twins which form the Seventh Surface and the Seventh Sky (asman ) have been communicated by the Creator to mankind in the form of scientific books through the medium of the carrier. Black holes have been analyzed many times in twin field theory. Which proves the same theorem from the smallest to the largest scale.
The water on Mars has dried up while the red soil connected to Earth is the anti-field of Mars. But there is water in the red clay layer in the middle of the earth. That is, in the magnetic field of Mars, the water level has moved to the anti-field. Now if you want to cultivate Mars, the water of the earth's red soil will dry up. Earth will be Mars.I said it in the general definition of science. Half of the twin charge field of the earth's twin charge field of the human civilization is paving the way for the end of the twin black hole field in the false teaching called space science. Dire danger signals all around. But human civilization is claiming them to be educated.
৭ টি গ্রহের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যুগল ম্যাগনেট দিবস রাত্রির স্পিনিং দিয়ে অরিজিন থেকে আলাদা হয়ে আছে
পানির সমুদ্রের অপজিট আলাদা। এই অপজিট দুটি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পরস্পর বিপরীত স্পিন করায় আলাদা গ্রহের যুগল এবংঙ্গঙ উপগ্রহ সমুহের যুগলের মধ্য দিয়ে ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে চলছে। পৃথিবীর সারফেসে যে পানি এই পানির তিন অবস্হা। কঠিন তরল বায়বীয়। সবাই কিন্তু আয়নিকভাবে সৃষ্টি হয়ে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের মাধ্যমে চলছে। প্রতিটি অবস্হায় ব্ল্যাক হোলের রশ্মির থিকনেসের পার্থক্য থাকলেই তবে পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করবে এবং আলাদা ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাটার তৈরি করবে।
সাতটি গ্রহ ওদের ডার্ক ম্যাটারের সমষ্টিসহ আর্থ গ্রহের ডার্ক ম্যাটারের আয়নোস্ফেয়ারের মধ্যে অবস্হিত। ডার্ক ম্যাটার বলতে গ্রহগুলো পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোলের স্পিনিং দ্বারা টুইন এবং একে অপরের ডার্ক ম্যাটার। দুই পৃথিবী বা টুইন গ্রহগুলো কখনো এক সাথে একটি ব্যতিত দুটি একসাথে দেখা সম্ভব না। এসব দেখার সিস্টেম ব্ল্যাক হোল থিওরি বা রাকীম থিওরিতে সহজ করে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা আকারে পরিস্ফুটন ঘটানো হয়েছে। এজন্য পৃথিবীতে বর্তমান সভ্যতার জন্য প্রথম বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়।
সৃষ্টিকর্তা সবার পরে মানবজাতি সৃষ্টির জন্য সবচেয়ে সুন্দর বসবাসযোগ্য স্হান সৃষ্টি করেছেন। তাহলে ৬ষ্ঠ গ্রহের যুগল ব্ল্যাক হোল ফিল্ড সারফেসের উপর করতে হয়েছে। অর্থাৎ ৬ টি গ্রহের যুগল তৈরির পর ৭ম টি আমাদের পৃথিবীর যুগল। শুক্র এবং চাঁদ পরস্পর বিপরীত উপগ্রহ। ৭ম গ্রহে চল্লিশ বছর প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত ঘটিয়েছেন এবং উদ্ভিদ তৈরি করে এর দেহ পঁচিয়ে এর মাটি অর্গানিক করে নিয়ে তা থেকে মানবজাতি সৃষ্টি করেছেন ।
কোনো ম্যাটারের তিনটি করে ব্ল্যাকহোল ফিল্ড স্তর একদিকে অপর তিনটি এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্তর বিপরীত দিকে। মাঝখানে কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোল বা রাকীম (চারটি ডট পয়েন্ট সময় এবং শুধুই বর্তমান কাল )। আমাদের পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল আলাদা যুগল ফিল্ডে বিভক্ত। এজন্য সূর্য ও পোল স্টার দুটি পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড।যেহেতু ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট পরস্পর ফিশন ফিউশন হলে ব্ল্যাক হোল বিভিন্ন সৃষ্টিকে বাঁকিয়ে নিয়ে ৯০ ডিগ্রি দূরে দেখায় যে কারণে পূর্ব পশ্চিম বা পশ্চিম পূর্বে দুটি করে উদয় এবং দুটি করে অস্ত হওয়া দেখায়।
একারণে পৃথিবীর টুইনের মধ্যে যে দুটি আয়নোস্ফেয়ার সপ্তম সারফেস ও সপ্তম আসমান তৈরি করেছে তাই স্রষ্টা কর্তৃক বাহকের মাধ্যমে মানবজাতিকে বৈজ্ঞানিক গ্রন্হ আকারে জানানো হয়েছে। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে বহুবার বিশ্লেষন করা হয়েছে। যা ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তম পর্যায়ে একই থিওরি প্রমাণ করে।
পৃথিবীর সাথে সংযুক্ত লাল মাটি যখন মঙ্গল গ্রহের এন্টি ফিল্ড তখন মঙ্গল গ্রহের পানি শুকিয়ে গেছে। কিন্তু পৃথিবীর মধ্যে লাল মাটির স্তরে পানি আছে। অর্থাৎ মঙ্গল গ্রহের ম্যাগনেটিক ফিল্ডে পানির স্তর এন্টি ফিল্ডে চলে গেছে। এখন মঙ্গলকে আবাদ করতে চাইলে পৃথিবীর লাল মাটির পানি শুকিয়ে যাবে।পৃথিবী হবে মঙ্গল গ্রহ। বিজ্ঞানের সাধারন সংজ্ঞায় কথাটি বললাম। স্পেস সাইন্স নামে ভূয়া শিক্ষায় মানব সভ্যতার পৃথিবীর টুইন চার্জ ফিল্ডের অর্ধেক টুইন শেষ হবার পথ তৈরি করে চলেছে লাগামহীন প্রযুক্তি। চারিদিকে ভয়াবহ বিপদ সংকেত। অথচ মানব সভ্যতা তাদের শিক্ষিত বলে দাবী করছে।