July 27 Large Asteroid Passing or Hitting Earth News Analysis
A Bengali channel in Kolkata 'Aaj Tak Bangla' expressed concern about the passing of a huge asteroid on July 27. Rakim University passed comments in their public comment box today. The scientific analysis is as follows;
A Bengali channel in Kolkata 'Aaj Tak Bangla' expressed concern about the passing of a huge asteroid on July 27. Rakim University passed comments in their public comment box today. The scientific analysis is as follows;
" Black hole field, anti field theory has been discovered from the data lab of Rakim University, a non-profit school and university in Bangladesh. Twin dark matter, twin matter anti matter or twin universe theory has been discovered, black hole twin field of covid-19 virus (positive beam) and anti virus (germ beam) or negative particle beam. Singularity theory has been canceled from all science faculties. That's why there is no definition of science in any university in the world. That's why no one can tell the correct explanation of these things. A detailed definition of science has been inserted on the Facebook page of this Rakim University scientist in Bangladesh in the middle of a story of three years and six months. Here this new theory shows that the natural earth is made up of twin black hole fields of matter and antimatter oxygen nitrogen through the twin black hole fields of soil twin fields of organic and inorganic elements through fission fusion reactions with the twin opposites of the black hole field magnet from which the artificial earth is an artificial black hole engine. Create and spend charges.
Artificial Earth's twin field cannot produce this oxygen nitrogen twin black hole field. Because they do not have a surface, they cannot produce plants. Planetary Twin Black Hole System Asteroid Kuiper Belt (Black Hole Twin Field) system has lost the Earth's twin field and created an artificial world with matter and antimatter of other planets. Again, people have started running like fools in anti-planetary fields, such as NASA activities. Running on Mars Again, the moon did not become a planet, but a field of this satellite has been created as a twin in the north and south poles on earth, while uneducated people are running in its anti-field. (sorry for such use of language as I have been asking to stop this activity for a long time)
Theoryless civilization has engulfed the world of current technology. Anyway, let's get to the point. This giant asteroid is the twin part of the artificial Earth. Its 14 fields are missing. What we see is 1/14th of any matter. Thus, if this asteroid is equal to the natural earth, then the twin fields of the artificial earth will cause fission and fusion with each other separately. For example, the mid-afternoon and mid-night Earths still appear to illuminate each other in the behavior of the Natural Twin Fields to form the full Sun and Pole Star. In this case, the artificial Earth will thus only cause fusion when its two opposites meet individually. (Do not connect) with the natural world. By colliding with itself, the spin of the black hole of the twin fields of all the artificial fields and technologies of the West and the East will lose its breath like the spring of a clock spring of old age . And all will be opened and the land and the sky will become one and disappear into a black hole. It was said by Prophet Muhammad (PBUH) that Zulfi star will appear just before the misguided Dajjal appears.
২৭ শে জুলাই বিশাল এস্টরয়েড পাসিং অথবা পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে এমন খবরের বিশ্লেষন
কলকাতার একটি বাংলা চ্যানেল 'আজ তক বাংলা ' আগামী ২৭ শে জুলাই বিশাল গ্রহাণু পাসিং নিয়ে উদ্বিগ্নতা প্রকাশের খবরে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাদের পাবলিক কমেন্ট বক্সে মন্তব্য পাসিং হয়েছে আজ। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনটি নিম্নরূপ ;
" বাংলাদেশের একটি নন প্রফিট স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়, রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা ল্যাব থেকে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড,এন্টি ফিল্ড থিওরি আবিস্কার হয়েছে। টুইন ডার্ক ম্যাটার,টুইন ম্যাটার এন্টি ম্যাটার বা টুইন ইউনিভার্স থিওরি আবিস্কার হয়েছে,আরও হয়েছে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের কোভিড-১৯ ভাইরাস (পজিটিভ বিম ) ও এন্টি ভাইরাস ( জীবাণু বিম) বা নেগেটিভ পার্টিকেল বিম। সিঙ্গুলারিটি তত্ব বাতিল হয়ে গেছে সব বিজ্ঞান অনুষদ থেকে।কাজেই পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই।যে কারণে এসব বিষয়ের সঠিক ব্যাখ্যা কেউ বলতে পারছে না। বাংলাদেশের এই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর ফেসবুক পেজে বিস্তারিত বিজ্ঞানের সংজ্ঞা সন্নিবেশন করা হয়েছে তিনবছর ৬ মাসের গল্পের মাধ্যমে। এখানে এই নতুন থিওরিতে দেখা যাচ্ছে ন্যাচারাল পৃথিবী যে টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটারের অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের মাধ্যমে মাটির টুইন ফিল্ডের জৈব ও অজৈব উপাদানের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের টুইন বিপরীতের সাথে ফিশন ফিশন বিক্রিয়া করে তা থেকে কৃত্রিম পৃথিবী কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন তৈরি করে চার্জ খরচ করে।
কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ফিল্ড এই অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করতে পারে না।কেননা এদের সারফেস নেই বলে এরা উদ্ভিদ তৈরি করতে পারে না। প্ল্যানেটারী টুইন ব্ল্যাক হোল সিস্টেমের এস্টরয়েড কাইপার বেল্ট (ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড) সিস্টেমে পৃথিবীর টুইন ফিল্ড হারিয়ে অন্যান্য গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার দিয়ে কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করে ফেলেছে। আবার গ্রহের এন্টি ফিল্ডে মানুষ বোকার মতো দৌড়াতে শুরু করেছে।যেমন নাসার এক্টিভিটি। মঙ্গলে দৌড়াচ্ছে। আবার চাঁদ গ্রহ হয়নি কিন্তু এই উপগ্রহের এক ফিল্ড পৃথিবীতে উত্তর দক্ষিণ মেরুতে টুইন হয়ে সৃষ্টি হয়ে আছে অথচ এর এন্টি ফিল্ডে অশিক্ষিত মানুষগুলো দৌড়াচ্ছে। (বহুদিন থেকে এই এক্টিভিটি বন্ধ করতে বলছি বলে ভাষার এমন প্রয়োগে দু:খিত)। থিওরিবিহীন সভ্যতা গ্রাস করে ফেলেছে বর্তমান প্রযুক্তির পৃথিবীকে । যাহোক মূল প্রসংগে আসি। এই যে বিশাল গ্রহানু ছুটে আসছে এটি কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন পার্ট। এর ১৪ টি ফিল্ড অদৃশ্যে আছে। আমরা যা দেখি তা যে কোনো ম্যাটারের ১/১৪ ভাগ। সেভাবে ন্যাচারাল পৃথিবীর সমান যদি হয় এই গ্রহাণু তাহলে কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ফিল্ড আলাদাভাবে পরস্পরকে ফিশন ফিউশন ঘটাবে। যেমন মধ্য দুপুর ও মধ্য রাতের পৃথিবী এখনও ন্যাচারাল টুইন ফিল্ডের আচরনে পরস্পরকে আলোকিত করে পূর্ণাঙ্গ সূর্য ও পোল স্টার তৈরি করে দেখাচ্ছে।এক্ষেত্রে কৃত্রিম পৃথিবী এভাবে শুধু ফিউশন ঘটাবে যেদিন ওর দুই বিপরীত স্বতন্ত্রভাবে মিলিত হবে। ন্যাচারাল পৃথিবীর সাথে লাগবে না। ও নিজে নিজে কলিশন হয়ে পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের সমস্ত কৃত্রিম ফিল্ড ও প্রযুক্তির টুইন ফিল্ডের ব্ল্যাক হোলের স্পিন আগের দিনের ঘড়ির স্প্রিংয়ের দমের প্যাঁচের মতো দম হারাবে। আর সব খুলে খুলে ভূমি ও আকাশ একাকার হয়ে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে। এটিকে ইসলাম ধর্মের প্রচারক মোহাম্মদ ( সা :) বলেছিলেন জুলফি তারকার আবির্ভাব হবে পথভ্রষ্ট দাজ্জ্বাল আবির্ভাবের আগ মুহুর্তে ।