Upcoming 8th April 2024 Solar Eclipse Analysis
Dark matter and energy influence Earth’s day-night cycle and black holes, affecting solar eclipses and criticizing modern technology's negative impact on civilization and natural balance.
Each creation has a separate dual space. Which starts the day or starts the night to increase the order of the beam through the concentration dark matter to form countless pairs of counterspin charge clusters and anti-clusters in the black hole field. Or conversely it ends the day and ends the night. So is the world of two such opposites.They have midpoints of day and night. Day and night oppositely charge the magnets.
In this way, if the smallest space-anti-space and the largest phase is our earth and anti-earth, the north-south, south-north of each will create an east-west, west-east spinning space-anti-space. Dark matter produces maximum energy until the mid-noon dot point, exciting all the fields from the smallest to the largest phase of these black holes.
Then the central black hole fields of both worlds converge at the dot point. But due to the dark energy difference on either side of the day and vice versa the night dot point, the dot point (day) double black hole is from south-north. The magnet's fission fusion transfers north to south, which still forms the afternoon. These dot points do not occur or form at the same time in any pair of positions. Dark matter continues to search space. It can only move forward if space has the opposite spin.
Is there dark matter in the Western Territory that produces the dark energy that still sustains Earth's other civilizations? Why does your civilization still produce vile human children in the name of western universities that produce harmful poisonous poo? Those who create technology to destroy the world are going to hell? That's why Martin Luther King didn't live among you. Why is the difference between white and black, the development of communal talent in Western civilization?
If you want to live, learn science by reading Bangladeshi scientist's Facebook story. This is not a commercial page. There is no cost to read papers in this profile. No tuition fee is required to be deposited. Only the theory of the survival of human civilization. The path of peace is the path shown by the wise creator.
Below is a NASA image of the upcoming solar eclipse. This is a data analysis of how it fits into the black hole theory provided by me. The image given shows the two pipes meeting at the central black hole dot point. Which is made from computer model.
Make contrast angles in the dotted black hole in this image. So what you get is dark matter creating space and dark energy. This is your space that was real some time ago. At that dot point the solid star or opposite Earth will be illuminated in the ionosphere if more than half of the pair space of the natural Earth remains. Which you will understand if you see the use of this theory to create normal day and night.But this solar eclipse is a sign of how much dark energy the artificial world has destroyed due to the solar eclipse and how much is left that can make the day. The artificial world becomes completely dark at the dot point of the solar eclipse. How much space has been illuminated against them at that moment will not spin anymore if the sum of the two spaces of this changing light receptacle is equal to the space of the Earth's day.will disappear into a black hole. And the day part will create the natural world with the opposite dark matter. These couples will break or open different places and join each other and start spinning again. Half of the world's artificial couple will be lost in the middle. Now the technology is there to measure easily. If we run high-speed vehicles, electricity and quantum machines like this for some time, the death of artificial space is waiting for that time.If Elon Musk and such businessmen are immediately taken out of the madden of the western population and given three months of world-viewing therapy on a natural island, then the Americans and Europeans will understand how they have led humanity to the path of destruction by screwing up the heads of all the capitals of the world. The technology they teach to create destroys the dark space energy of the natural world that cannot be seen with the naked eye and can be proven in scientific theory. But James Webb is most interested in seeing opposite space. By melting your body and spaceship and making Newton anti-Newton rays, the black hole can enter through that path if you eclipse your own space against the black hole's existing space.
Humans are trying to see their opposite, what kind of artificial intelligence is the creation of the western head. That's why people didn't want to give the soil to the angels on the eve of creation. It is described in the book of religion from the Almighty God. Isn't it education to be educated?
Now the afternoon part of the day is passing in Bangladesh. Brazil is passing the last night with Argentina. They see us to the south of their ionosphere to the west. But the real situation would be that our opposite spin would match the black hole's spinning of the weak magnet of the north magnet through the east north.
আসন্ন ৮ই এপ্রিল ২০২৪ সূর্যগ্রহন এনালাইসিস
প্রতিটি সৃষ্টির আলাদা যুগল স্পেস আছে। যা ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের অসংখ্য যুগল বিপরীত স্পিনযুক্ত চার্জ ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার করতে করতে রশ্মির কনসেন্টেশন ডার্ক ম্যাটারের মাধ্যমে রশ্মির ক্রম বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে দিবস শুরু করে বা রাত শুরু করে। বা বিপরতীতভাবে বললে দিবসের পরিসমাপ্তি করে এবং রাতের পরিসমাপ্তি করে। এরকম দুই বিপরীতের পৃথিবীও তাই।এদের দিনের এবং রাতের মধ্য বিন্দু আছে। দিবস রাতের বিপরীত ম্যাগনেটকে পরস্পর বিপরীতভাবে চার্জ করে।
এভাবে ক্ষুদ্রতম স্পেস-এন্টি স্পেস থেকে বৃহত্তম পর্যায় আমাদের পৃথিবী ও এন্টি পৃথিবী হলে প্রত্যেকের উত্তর-দক্ষিণ,দক্ষিণ-উত্তর পরস্পরকে ঘাত প্রতিঘাতে পূর্ব-পশ্চিম,পশ্চিম-পূর্ব স্পিনিং স্পেস-এন্টি স্পেস তৈরি করবে। এসব ব্ল্যাক হোলের ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তম পর্যায় পর্যন্ত সব ফিল্ডকে উত্তেজিত করে মধ্য দুপুর ডট পয়েন্ট পর্যন্ত ডার্ক ম্যাটার সর্বোচ্চ ইনার্জি উৎপাদন করে। তখন উভয় পৃথিবীর কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এক জায়গায় মিলিত হয় ডট পয়েন্টে। কিন্তু এর উভয় পাশে দিনের এবং বিপরীতে রাতের ডট পয়েন্টের উভয় পাশে ডার্ক ইনার্জর পার্থক্য থাকায় ডট পয়েন্টের (দিনের) যুগল ব্ল্যাক হোল দক্ষিণ-উত্তর থেকে ম্যাগনেটের ফিশন ফিউশন ট্রান্সফার হয়ে উত্তর দক্ষিণ হয়ে যায় যা বিকাল তৈরি এখনও করে। এই ডট পয়েন্ট কোন স্হানের যুগলে একই সময়ে আসে না বা তৈরি হয় না। ডার্ক ম্যাটার স্পেস খুঁজতে খুঁজতে চলতে থাকে।বিপরীতে স্পেসের বিপরীতের স্পিন থাকলে তবেই এগিয়ে যেতে পারবে।
পশ্চিমা টেরিটোরিতে ডার্ক ম্যাটার আছেতো যা ডার্ক ইনার্জি উৎপাদন করে পৃথিবীর অন্যান্য সভ্যতাকে এখনও টিকিয়ে রেখেছে? পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয় নামের ক্ষতিকারক বিষাক্ত পয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কেনো আপনাদের সভ্যতা এভাবে এখনও জঘন্য মানব সন্তান উৎপাদন করে ? যারা পৃথিবীকে ধ্বংস করার প্রযুক্তি তৈরি করে দোজখে চলে যাচ্ছে? এজন্য মার্টিন লুথার কিংরা বেঁচে থাকেনি আপনাদের মাঝে।সাদা কালোর পার্থক্য, সাম্প্রদায়িক মেধার বিকাশ কেনো পশ্চিমা সভ্যতায়?
বাঁচতে চাইলে বিজ্ঞান শিখুন বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্প পড়ে।এটি কোনো বাণিজ্যিক পেজ নয়। এই প্রফাইলের পেপার্স পড়তে কোনো মূল্য পরিশোধ করতে হয় না।কোনো টিউশন ফি জমা দিতে হয় না। শুধু মানব সভ্যতার টিকে থাকার থিওরি।শান্তির পথ বিজ্ঞানময় স্রষ্টার দেখানো পথ।
নীচে নাসার তোলা ছবিতে আসন্ন সূর্য গ্রহনের ছবি।এটি একটি ডাটা।এর বিশ্লেষন আমার দ্বারা প্রদত্ত ব্ল্যাক হোল থিওরিতে কেমন হয় বলছি। যে ছবিটি দেওয়া হয়েছে এর দুটি পাইপ দেখানো হয়েছে সেন্ট্রালি ব্ল্যাক হোল ডট পয়েন্টে যখন মিলিত হয় তখনকার। যা কম্পিউটার মডেল থেকে তৈরি করেছেন।
এই ছবির ডট পয়েন্টযুক্ত ব্ল্যাক হোলে বিপ্রতীব কোণ তৈরি করুন। তাহলে যা পাবেন তা ডার্ক ম্যাটার স্পেস এবং ডার্ক ইনার্জি তৈরি করে।এটি আপনারই স্পেস বাস্তব ছিলো কিছুক্ষন আগে। ঐ ডট পয়েন্টে আয়নোস্ফেয়ারে ধ্রবতারা বা বিপরীত পৃথিবী আলোকিত দেখবে যদি ন্যাচারাল পৃথিবীর যুগল স্পেস অর্ধেকের চেয়ে বেশি অবশিষ্ট থাকে। যা স্বাভাবিক দিবস রাত্রি তৈরি করতে এই থিওরির ব্যবহার দেখলে বুঝতে পারবেন। কিন্তু সূর্য গ্রহনের সূত্রে কৃত্রিম পৃথিবী কতোটুক ডার্ক ইনার্জি ধ্বংস করেছে আর কতোটুকু অবশিষ্ট আছে যা দিবস তৈরি করতে পারবে ভবিষ্যতে তার নিদর্শন হলো এই সূর্যগ্রহন। কৃত্রিম পৃথিবী সম্পূর্ণ অন্ধকার হয়ে যায় সূর্য গ্রহনের ডট পয়েন্টে এসে। ওদের বিপরীতে কতোটুকু স্পেস আলোকিত হয়েছে ঐ মুহুর্তে এই পরিবর্তিত আলো আধারের দুই স্পেসের যোগফল পৃথিবীর দিনের স্পেসের সমান হলেই আর স্পিন করবে না। ব্ল্যাক হোলে হারিয়ে যাবে। আর দিনের অংশ বিপরীতের ডার্ক ম্যাটার নিয়ে ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি করবে। এসব যুগল বিভিন্ন স্হান ভেঙ্গে বা খুলে একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে আবার স্পিন করা শুরু করবে। মাঝখানে অর্ধেক পৃথিবীর কৃত্রিম যুগল হারিয়ে যাবে। এখন প্রযুক্তি আছে সহজেই মেপে দেখুন। কতোদিন এভাবে দ্রুত গতির যানবাহন, বিদ্যুত আর কোয়ান্টাম মেশিন চালালে কৃত্রিম স্পেসের মৃত্যু সেই সময়ের অপেক্ষা । ইলন মাস্ককে এবং এ ধরনের ব্যবসায়ীদের অবিলম্বে পশ্চিমা জনগোষ্ঠীর পাগলা গারদ থেকে বেড়িয়ে এনে কোনো ন্যাচারাল দ্বীপে তিন মাসের পৃথিবী দেখার থেরাপি দিলে তারপর আমেরিকানরা আর ইউরোপীয়রা বুঝতে পারবে ওরা সমস্ত পৃথিবীর রাজধানীবাসীর মাথা কিভাবে খারাপ করে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে মানবসভ্যতাকে। ওরা প্রযুক্তির যা তৈরির শিক্ষা দিচ্ছে তা ন্যাচারাল পৃথিবীর ডার্ক স্পেস ইনার্জি ধ্বংস করে ফেলেছে যা চোখে দেখা যায় না বিজ্ঞানের থিওরিতে প্রমাণ করা যায়। অথচ বিপরীত স্পেস দেখার আগ্রহ জেম্স ওয়েবের সবচেয়ে বেশি। নিজের বডি ও স্পেসশীপকে গলিয়ে নিউটন এন্টি নিউটন রশ্মি তৈরি করে ব্ল্যাক হোল ব্ল্যাক হোলের এক্সিস্ট স্পেসের বিপরীতে নিজের স্পেসে গ্রহন লাগাতে পারলে সেই পথ দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে।
মানুষ ওর বিপরীতকে দেখার সাধ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পশ্চিমা মাথা সৃষ্টির এ কেমন সাধ। এজন্যই মানুষ সৃষ্টির প্রাক্কালে মাটি ফেরেস্তাকে প্রথমে দিতে চায়নি।ধর্ম গ্রন্হে বর্ণিত হয়েছে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে।শিক্ষিত হওয়ার জন্য শিক্ষা নয় কি?
এখন বাংলাদেশে দিবসের বিকাল অংশ অতিক্রম করছে।ব্রাজিল আর্জেন্টিনা দিয়ে শেষ রাত্রি অতিক্রম করছে। ওরা আমাদের দেখছে ওদের আয়নোস্ফেয়ারের দক্ষিণে পশ্চিমে।কিন্তু বাস্তব অবস্হা হবে আমাদের বিপরীত স্পিনে থাকায় পূর্ব উত্তর দিয়ে উত্তর ম্যাগনেটের দূর্বল ম্যাগনেটের ব্ল্যাক হোল স্পিনিংয়ের সাথে মিলিত হবে।
বিজ্ঞান সম্পর্কে থিওরি জানুন। আর তা জানতে বাংলাদেশী বিজ্ঞানী সাইফুল ইসলাম যুবরাজের অফিসিয়াল ফেসবুক গল্প পড়ুন।